নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নেই নেই নেই

মোহাম্মদ খায়রুল ইসলাম নাদিম

আজিও ব্যথিত সৃষ্টির বুকে ভগবান কাঁদে ত্রাসে, স্রষ্টার চেয়ে সৃষ্টি পাছে বা বড় হয়ে তারে গ্রাসে। (কাজী নজরুল ইসলাম)

মোহাম্মদ খায়রুল ইসলাম নাদিম › বিস্তারিত পোস্টঃ

লেখালেখির ১০১টি কাহিনি ও অনুশীলন

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০০



সৃজনশীল কাজের প্রতি মেধাবী মানুষদের আলাদা টান রয়েছে।গোপনে বা প্রকাশ্যে ঐ সকল মানুষেরা নিভৃতে ভ্রমণ করে বেড়ায় লেখালেখির জগতে।আবার অনেকেই হারিয়ে যায় কালের গহব্বরে।তবুও কেউ থেমে থাকে না।যারা থেমে থাকে না তাদের জন্যই লেখিকা মেলিসা ডোনোভান নিয়ে এসেছেন 'adventures in writing' সিরিজের দুর্দান্ত একটি বই '101 creative writing exercise' বা যার অর্থ দাঁড়ায়'লেখালেখির ১০১টি অনুশীলন'।বইটি সহজ ও সরল ভাষায় অনুবাদ করেছেন জহিরুল হক অপি।বারটি অধ্যায়ের বইটিতে মেলিসা ডোনোভান লেখালেখির অসাধারণ সব কলাকৌশল শিখিয়েছেন।যা একজন নতুন লেখককে বিশেষভাবে অনুপ্রাণিত করে।

আমার পর্যালোচনা:

ফ্রি-রাইটিং এমন একটি অনুশীলন যা একজন মানুষকে লেখক হিসেবে গড়ে তোলার জন্য বিশেষ সুযোগ তৈরি করে।নতুন কোনো চরিত্র সৃষ্টি থেকে শুরু করে অন্যদের থেকে ব্যতিক্রম হওয়ার ধারণা ব্যাপকভাবে অব্যাহত রাখে।ফ্রি-রাইটিংয়ের সময় নির্দিষ্ট বা অনির্দিষ্ট হতে পারে।একজন লেখকের কাছে ফ্রি-রাইটিং হচ্ছে- চোখে কাপড় বেঁধে তীর ছোঁড়ার মতো।ফ্রি-রাইটিংয়ের সময় একটি শব্দের অর্থ খুঁজতে গিয়ে অনেক বর্ণনা হয়ে যায়,না হলে নতুন চরিত্রের উত্থান ঘটে,কখনোবা কোনো প্রশ্নের সমাধান হয়ে যায়।লেখক হয়ে উঠার জন্য শৃঙ্খলার প্রয়োজন।কারণ একজন লেখককে লেখার প্রথম ধাপে অকল্পনীয় ও দুর্লভ সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।যেখানে নিজের ব্যক্তিগত লেখা,স্মৃতিচারণ ও অনুশীলন করতে গিয়ে চরম দ্বিধায় পড়তে হয়।অনুশীলনের সময় লেখক নিজের পছন্দ,লক্ষ্য ও পরিকল্পনার মিশেলে কলম ও কীবোর্ডের মাধ্যমে ঝড় তোলে যায়।জার্নাল,ডায়রিতে নিজের ব্যক্তিগত স্মৃতিচারণ অনুশীলন করতে গিয়ে লেখক ভীষণ হিনমণ্যতায় ভুগেন।কিন্তু সেই অনুভূতি প্রকাশ করতে গিয়ে তিনি হয়ে উঠেন সত্যিকারের লেখক।একজন মনোযোগী লেখক লেখা সম্পাদন করার পূর্বে তালিকা তৈরি করেন।এটি তার লেখনীতে দারুণ বুদ্ধিদীপ্তের প্রমাণ বহন করে।

উপন্যাস বা গল্প যে কোনো বিষয়ে লিখতে গেলে লেখককে খুঁতখুঁতে হওয়া বাঞ্ছনীয়।এজন্য ব্যাপক পরিমাণে মানুষের জীবন নিয়ে গবেষণা করতে হয়।চরিত্র বন্টন করতে গিয়ে পড়তে হয় অমিমাংসায়।বারবার গ্যাঁড়াকলে অাটকে পিষে পিষে তৈরি করতে হয় চরিত্র,করতে হয় চরম অনুশীলন।ছোট ছোট লেখা থেকেই সৃষ্টি হয় চরিত্রের জীবন।অনেকসময় সততা লেখককে হারিয়ে দেয়।কোনো খলচরিত্র তৈরি করতে বা কারো জীবনী লেখতে গিয়ে পড়তে হয় অমানুষিক যন্ত্রণায়।তবুও চরিত্রের কারুকার্যে লেখক সয়ে যান।তার লেখায় একজন নামের মানুষ শিক্ষা,ক্যারিয়ার,ব্যক্তিগত বৈশিষ্ট্য ও অতীত নিয়ে হয়ে উঠে নায়ক বা খলনায়ক।হোক কাল্পনিক,হোক অকাল্পনিক- পাঠকের চোখে সেসব চরিত্র হয়ে উঠে জীবন্ত।গল্প উপযোগী করার জন্য সুন্দর সংলাপের গুরুত্ব অপরিসীম।সংলাপ ভালো না হলে পাঠক বইয়ের পাতায় আগ্রহ হারিয়ে ফেলে।দুই ব্যক্তির কথোপকথন কলমের কালিতে যতটা লেখা সহজ একজন লেখকের জন্য তার চেয়ে অধিক ব্যক্তির কথোপকথন ফুটিয়ে তোলা কঠিন।লেখার মান নিয়ে তখনি প্রশ্ন উঠে না,যখন লেখক তার লেখায় বর্ণনা ও সংলাপের সুন্দর সংমিশ্রণ ঘটান।উপন্যাস লেখার সময় চরিত্রের বিভিন্ন পরিবর্তন আসে।লেখক উপন্যাসের গল্প এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য এক বা একাধিক চরিত্রের মাধ্যমে অঘন ঘটান।তবে চরিত্র তৈরির জন্য লেখককে আগে থেকেই চরিত্রের সাথে সংলাপ চালিয়ে যেতে হয়।কারণ লেখায় আকর্ষণ বৃদ্ধির জন্য চরিত্রের কন্ঠের গ্রহণযোগ্যতা অনেক।উপন্যাসে চরিত্রের সঠিক স্থান ও অবস্থান নির্ধারণ করা কঠিন বিষয়।কারণ লেখক তার পাঠককে বিশ্বাস করাতে হয় যে উপন্যাসের গল্পটি সত্যি।পাঠকের কাছে সাধু সাজতে হলে লেখককে গল্পের গঠন ও বর্ণনার দিকে মনোযোগ দেয়া চাই।বর্ণনার ক্ষেত্রে সুক্ষ্ম বিষয়গুলো নজরে রাখতে হয়।তাড়াহুড়ো করে সব বিষয় বর্ণনা করলে উপন্যাসের গঠন প্রক্রিয়া নষ্ট হয়ে যায়।যা পাঠককে বিরক্ত করে তোলে।কোনো লেখা এতটাই বিশ্বাসযোগ্য প্রতীকে রূপান্তরিত হয় যা একজন লেখককে আরও একধাপ এগিয়ে নিয়ে যায়।লেখা শেষ হওয়ার পর লেখক তার লেখাকে কাঠগড়ায় দাঁড় করায়।প্রিভিউয়ের মাধ্যমে পাঠকদের বুঝিয়ে দেয়া হয়; তার লেখাটি কোন জনরার। গল্পের প্লট সবসময় অসাধারণ হতে হবে এমন নয়।অনেক লেখক বলে থাকেন, পৃথিবীতে নতুন কোনো গল্প নেই; সবই পুরনো- কথাটি মিথ্যা নয়,সত্যি। সব গল্প একই রকম হতে হবে তা-ও নয়।গল্প সুন্দর হয় রুচিশীল শব্দের ব্যবহারে ও নিঁখুত বর্ণনায়।প্রত্যেক গল্পেই কিছু বাঁকানো মোড় থাকে।কিন্তু বর্ণনা ব্যতীত বারবার মোড় নিতে গেলে পাঠক বিরক্ত হয়।স্টোরি টেলিং ভালো হলে পাঠক প্রশান্তি পায়।তবুও কিছু পাঠক আছে যাদের গল্পের ছোট ছোট চরিত্রের প্রতি মোহ বেড়ে যায় শুধুমাত্র অসাধারণ বর্ণনা ও নিখুঁত ব্যপ্তির কারণে।অন্যদিকে একজন লেখকের লেখা একটি দীর্ঘ উপন্যাসের সৃষ্টি করে।

কবিতা মানুষের মনের ভাব প্রকাশ করে।ইসলামিক যুদ্ধ থেকে শুরু করে মুক্তিযুদ্ধ পর্যন্ত কবিতা যোদ্ধাদের মনোবল বাড়াতে সাহায্য করেছে।কবিতা হতে হবে- শ্রুতিমধুর,স্পষ্ট ও স্পর্শকাতর।এর জন্য প্রয়োজন ভালো শব্দ বাছাই ও সঠিক মাত্রার ব্যবহার।আমাদের দেশে স্বরবৃত্ত,মাত্রাবৃত্ত ও অক্ষরবৃত্তের কবিতা লেখা হয়ে আসছে সাহিত্যের প্রথমদিক থেকে।সনেট বা চতুর্দশপদী কবিতার পাঠকপ্রিয়তা কম নয়।লেখক মহলে হাইকু লেখার মাত্র দিনদিন বেড়েই চলেছে।প্রত্যেক ধরণের কবিতাই পাঠককে প্রভাবিত করে আসছে।কবিতা লেখকের উদ্ভাবনী ক্ষমতা বাড়ায়।বিষয়বস্তু বা গল্প এক হলেও প্রত্যেকটি লাইন আলাদা হওয়ায় লেখক কবিতার আবিষ্কারক হিসেবে স্বীকৃতি পায়।তবে একজন সৃজনশীল লেখক কবিতায় নির্দিষ্ট মাত্রা ব্যবহার করে ভিন্ন রীতি প্রবর্তন করে নিজেকে মেলে ধরে।লেখার জন্য সুন্দর শব্দচয়ন জরুরি।এজন্য প্রয়োজন অনুশীলন। শব্দের শহরে প্রবেশ করতে হলে লেখককে প্রতিদিন অভিধানে চোখ বুলিয়ে নিতে হয়।কারণ লেখক ও অভিধান একে অন্যের সাথে ওতপ্রোত জড়িত।কবিতা,গল্প বা উপন্যাসে শব্দ নিয়ে খেলা করতে হয় প্রতিনিয়ত।ছন্দ সবসময় কবিতায় থাকবে,তা কিন্তু নয়।সাধারণ লেখার মধ্যেও ছন্দ রয়েছে।অনুপ্রাস ও স্বরানুপ্রাসের ব্যবহার লেখাকে আরও চমকপ্রদ ও অতুলনীয় করে তোলে।এক শব্দ লেখায় বারবার ব্যবহার করলে লেখার প্রাণ নষ্ট হয়ে যায়।এজন্য লেখককে প্রচুর সমার্থক শব্দ জানতে হয়।তবে সমার্থক শব্দকে সঠিকভাবে ব্যবহারের জন্য ফ্রি-রাইটিংয়ের বিকল্প নেই।সবচেয়ে আতঙ্কের বিষয় একজন লেখকের জন্য যখন তিনি তার বইয়ে অযৌক্তিক বিষয় তুলে ধরেন।এমন ভুলের কারণে পাঠকের কাছে তুলোধুনো হতে হয়।লেখক তার লেখায় মিথ্যাকে সত্য ভাবে উপস্থাপন করবে; সত্যকে তার চেয়ে বেশি বিশ্বাস করাবে।মোটকথা, কোনো বিষয়কে উপযোগী করে তোলা লেখকের দায়িত্ব। সুক্ষ্ম বিষয়ে লেখতে গেলে বিভিন্ন সংকটে পড়তেই হবে।তাই বলে এই নয়, লেখক তার লেখার ভাষা হারিয়ে পাঠককে ধোঁকা দিয়ে বসবেন।যুক্তি লেখাকে আরও বোধগম্য করে।লেখার সত্যতা পাঠকের মনকে গ্রাস করে।তারপর ঘটনার সমাধান করে পাঠককে তৃপ্তি দিতে হয়।এককথায় লেখককে বিশ্বাস করতে হবে, আমি লিখছি ও সমাধান করছি পাঠকের জন্য।যেখানে প্রতিটা যুক্তি হতে হবে পরিষ্কার ও বিশ্বাসযোগ্য।লেখার শিরোনাম পাঠকদের আকৃষ্ট করে।ভালো লেখার জন্য আকর্ষণীয় শিরোনামের প্রয়োজন।একজন লেখক গবেষণার মাধ্যমে লেখাকে ভিন্ন এক পর্যায়ে নিয়ে যান।পূর্বে লেখা ছাপানোর জন্য পত্রিকা অফিসে, প্রকাশকের ধারে ধারে ঘুরতে হতো।কিন্তু সেদিন আর নেই।এখন সরাসরি অনলাইনে ব্লগ ম্যাগাজিনে লেখার সুযোগ রয়েছে।অনলাইনের বিস্তর পরিধির কারণে গবেষণার জন্য বেগ পেতে হয় না।এখন অনেক লেখক কোনো বিষয়বস্তু কয়েকঘন্টা গবেষণা করে লিখে ফেলতে পারেন।তবে এর জন্য আগে থেকে অনুশীলনের প্রয়োজন।বর্তমানে লেখকের অভাব নেই।বিনা পরিশ্রমেই অনেকেই ভালো লেখেন।তবে সেটা খুব নগণ্য।তবে জনপ্রিয় পত্রিকা বা নামকরা অনলাইন ম্যাগাজিনে লেখা জমা দিয়ে নিজের লেখার মান যাই করার মধ্যে একটু অন্যরকম অনুভূতি কাজ করে।

আত্মা ও মন এই দুটোর সাথে সৃজনশীলতা জড়িত।নিজেকে ধাপে ধাপে নির্ণয়ে এর সাহায্য অপরিসীম।সৃজনশীলতা একটা সুপার পাওয়ারের মতো।যা সবার থাকে না।তবে অনেক লেখক আছেন যারা পরিশ্রমের মাধ্যমে সৃজনশীলতাকে কাজে লাগিয়ে অনন্য উচ্চতায় পৌঁছেছেন।লেখককে সৃজনশীল হয়ে হাত গুটিয়ে বসে থাকলে চলবে না।লেখার প্রতিটি শ্রেণিতে একটু একটু করে পরখ করতে হবে; না হলে একসময় দেখা যাবে লেখক নিরস্ত্র হয়ে পড়েছেন।লেখার একাগ্রতা না থাকলে সৃজনশীলতা কাজে আসে না।একজন লেখকের কাছে লেখা হচ্ছে যুদ্ধের মতন।অনড় থাকতে হবে,বিচলিত হওয়া চলবে না।কারণ সৃজনশীলতার সাথে মনোযোগ ও কঠোর পরিশ্রম লেখককে করে তোলে মহান।বইপড়া ও সিনেমা দেখার আগে লেখককে বাছবিচার করতে হবে।মানসম্মত-এর দিকে নজর দিতে হবে।অনেক লেখক লেখার ক্ষেত্রে ব্যাকরণকে গুরুত্ব দিতে চান না।কারণ কাজটা একাডেমিক।ব্যাকরণগত দক্ষতা না থাকলে পরবর্তীতে অনেক ভুগতে হয়।লেখা প্রকাশ করার আগে লেখকের নিজে প্রুফরিড করা উচিত।এতে নিজের ব্যাকরণগত জ্ঞান বৃদ্ধি পাবে ও নিজের সেরা লেখাটা পাঠকদের নিকট উপস্থাপন করতে পারবে।তাই লেখার মান নির্ণয়ে লেখককে কিছু পাঠক খুঁজে বের করতে হবে,যারা লেখা পড়ে মন্তব্য,সমালোচনা ও রিভিউ দেবে।তাছাড়াও বিভিন্ন লেখক সংঘ বা লেখকদের সাথে যোগাযোগ রাখলে লেখার জন্য বিশেষ অনুপ্রেরণা পাওয়া যায়।


বইটি থেকে যা যা শিখতে পেরেছি:

১। ফ্রি-রাইটিং এমন একটি সৃজনশীল অনুশীলন যা লেখকের চিন্তাকে অনেকদূর এগিয়ে নিয়ে যায়।

২। লিখতে গেলে অনেক সমস্যা সম্মুখীন হতে হয়।এ-থেকে পরিত্রাণ পেতে কঠোর অনুশীলনের বিকল্প নেই।

৩। লেখার চরিত্র এমনভাবে ফুটিয়ে তোলা উচিত, যেন পাঠকের আত্মার সাথে জুড়ে যায়।

৪। উপন্যাস বা গল্পের ক্ষেত্রে সংলাপ হতে হবে যৌক্তিক।

৫। পাঠককে গল্পের বিষয়বস্তু ভালোভাবে বুঝাতে চাইলে গল্পের বর্ণনা ও গঠনের দিকে দৃষ্টি দিতে হবে।

৬। সবসময় গল্পে টুইস্ট থাকতে হবে এমন নয়।গল্প বলার ধরণও পাঠকদের মুগ্ধ করে।

৭।কবিতা অনুশীলন লেখার মান আরও বৃদ্ধি করে ও নতুন নতুন শব্দের সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়।

৮। সুন্দর সুন্দর শব্দচয়ন লেখাকে প্রাণ এনে দেয়।তাই অভিধানের মাধ্যমে শব্দ অনুশীলন জরুরি।

৯। মিথ্যা কোনো বিষয়কে সবসময় সত্যের রূপ দেয়া যায় না।তাই লেখককে সত্য ও পরিষ্কার বিষয়বস্তুর উপর লেখা অনুশীলন করতে হবে।

১০। লেখার জন্য প্রতিযোগিতামূলক অংশগ্রহণ লেখককে আরও আত্মবিশ্বাসী করে তোলে।

১১।সৃজনশীল হয়ে ঘরে বসে থাকলে চলবে না।তাই লেখালেখির প্রত্যেকটা বিষয় পরখ করতে হবে।

১২। একজন লেখকের অবশ্যই ব্যাকরণগত দক্ষতা থাকতে হবে, না হলে লেখার মান নিয়ে চরম প্রশ্নবিদ্ধ হতে হবে।


বইয়ের মূল নাম: 101 creative writing exercise
বইয়ের অনুবাদ নাম: লেখালেখির ১০১টি অনুশীলন
লেখক: মেলিসা ডোনোভান
অনুবাদক: জহিরুল হক অপি
প্রকাশনী: প্রজন্ম | মুক্ত চিন্তায় স্বাধীনতা

মন্তব্য ২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: বই পড়ে যেমন সাঁতার শেখা যায় না। তেমনি বই পড়ে লেখকও হওয়া যায় না।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১২

মোহাম্মদ খায়রুল ইসলাম নাদিম বলেছেন: আপনি তৌহিদ আফ্রিদির ভক্ত আপনাকে আর কী বলব! আপনি হচ্ছেন ব্যাং-এর ঠ্যাং আর কাউয়ার ঠ্যাং।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.