নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব নই। আমি কোন কবিও নই।কবিতা লেখি, শখের বিষয়। জানি ছন্দ জানি মাত্রা এই নিয়ে আমার পথ যাত্রা।। কুসংস্কার এবং অন্যায় বিরুদ্ধে সোচ্চার। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা আমার বুকের ভেতর মজুদ করা।
কখনও কবি বলে দাবি করি নি, এমনকি একজন কবির ধারণা নিয়েও।
আমার উচ্চ বিদ্যালয়ের স্যার জসিম উদ্দিন স্যার এ সম্পর্কে বলেছিলেন
তুমি কবির মতো অনুভব করিনা, আমি তোমার লেখা পড়েছি, লেখার সাথে
সেভাবে কবিকে উপস্থাপন করার কোনও মানে নেই।
আমি বললাম স্যার আমি মজা করে লিখি, এ কারণেই আমি ছন্দ জানি
এখানে কোন বিশেষ অংশ নেই
কে আমার অবসর সময়কে ব্যয় করি,
আমি লেখার কৌশলটি জানি: সম্ভবত আমি কবিতা লিখি, ফ্রি সময়ের জন্য লেখার কথা ভাবি,,
তবুও কবিতার কেন্দ্রবিন্দু বের করার চেষ্টা করি .......
এটি আমার একটি শখ, ষষ্ঠ শ্রেণির কুলি মজুর কবিতা পড়া আমার কবিতা লেখার আগ্রহ জাগিয়ে তোলে
এইচএসসি পরীক্ষার পরে, আমি বাকীটি লেখার চেষ্টা করছিলাম, যা হ'ল
আমি ২০১৪ সালে আমার নোটবুকে কিছু কবিতা লিখছি। আমি ২০১৫ সালে বাংলা কবিতার ওয়েবসাইটে যোগদান করেছি।
150 টি রোমান্টিক কবিতা হয়েছে আমি আমার নিজের বানোয়াট /মনগড়া কবিতা লিখে গেছি
হঠাৎ ফেসবুক থাকা কবি, গীতিকার মোহাম্মদ রফিকুজ্জামান আমার বন্ধু তালিকায় ছিলেন।কখনও সাহস করিনি
আমি যদি তাকে একটি কবিতা দেখাই তবে কিছু কি মনে করে বা !!!
আমি আবার রেডিও শুনতাম, স্কুল জীবনে এবং নিজেকে সেভাবে পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলাম
তারপরে আমি তার বন্ধু হয়ে উঠি। তারপরে আমি এইচএসসি পরীক্ষা শেষ করেছি
অনার্স ভর্তি করা হবে।
একদিন আমি একটি সুন্দর কবিতা লিখে তার ইনবক্স / মেসেঞ্জারে দিয়েছিলাম
তখন আমি বললাম! স্যার, দয়া করে দেখুন আমার কবিতাটির কি হয়েছে।
কবিতার নাম অভাবের থালাবাটি, লেখাটি ছিল বস্তিবাসীদের নিয়ে
তিনি আর কোনও জবাব দিলেন না, অনেক গুণীর জন্য তাঁর কাছে সময় ছিল না।
পরদিন সকালে তিনি আমাকে একটি বার্তা পাঠিয়েছিলেন এবং আমি সংযুক্ত আরব আমিরাত সফরে গিয়েছিলাম। আমি ভাল মেজাজে ছিলাম। সে উত্তর দিল বলেছিলেন সাবজেক্টটি কিছু সুন্দর ছন্দ কোথায়?
তখন আমি ভেবেছিলাম আমি 150 টি কবিতা লিখেছি তবে কোনও ছন্দ নেই
আমি হামাগুড়ি দিয়ে বসে রইলাম এবং বললাম, "স্যার, তখন আমি কীভাবে ছন্দ শিখতে পারি?"
পরে তিনি বই আজিজ মার্কেটে বাংলা কবিতার ছন্দ বই আছে সেখানে পাব!! এরপর সে কোনও উত্তর দেয়নি
আমি কবিতা লেখা বন্ধ করে দিয়েছি। আমি পাঁচ মাস ধরে কবিতা লিখিনি কিছু ধারণা পেয়েছি তবে আরও কিছু নেই।
তবুও যখন আমি শেখার প্রয়াসে একটি কবিতা লিখছিলাম, তখন এটি একটি নতুন বার্তা প্রকাশ করেছিল
এর পরে আমি আর গদ্য শ্লোকে কবিতা লিখিনি। বই প্রকাশনা। ছাত্রজীবন আমার পক্ষে সহজ ছিল না। আমি এত চেষ্টা করিনি।
বাংলাদেশ বাংলাগান রচনার কৌশলটিতে যোগ দিয়েছি - একমাত্র জাতীয় পুরষ্কার প্রাপ্ত গীতিকার
আমি যেখানে ছন্দ ও গান লেখা শিখেছি তারা দুটি ছন্দে বই কিনেছিলাম। তারপরে কবি আবিদ আনোয়ার
তপন বাগচী সহ ফেসবুক আরও অনেকের সাথে যোগাযোগ। তারা শব্দের ছন্দ স্তরের বিষয়ে সহায়তা করেছে,,
আমি এখনও নিজেকে মনে করি যে আরও জানার বাকি আছে এর কোনও শেষ নেই
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৩৮
এম ডি মুসা বলেছেন: পড়াশোনা শেষ করি! তারপর পারলে লেখব । এটা ইমপর্টেন্ট নয় । অনেকেই লেখে। নিজের ভেতর
সবচেয়ে সুন্দর কাজ করে বাংলা কবিতার ছন্দ রীতি যে কবিতা লেখে ।আমি তার কবিতা আনন্দ সাথে পড়ি।
উত্সাহ খাতিরে অনেকর কবিতা মন্তব্য করে যাই। আসলে নিয়ম নীতি
দিয়ে কবিতা লিখলে একদিন সাকসেস হবে বলে মনে করি,,।।।
২| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৫৩
সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: কবিতায় ছন্দ আছে। তবে অনেকেই এখন ছন্দ না-মেনে লেখেন।
জানি না সেগুলো কবিতা হবে কিনা!!!!
মাঝেমাঝে আমিও দুই-চারটি গদ্য কবিতায় অনেক সময় ইচ্ছে করে ছন্দরীতি কিছুটা লংঘন করি।
তবে আমি বেশির ভাগ কবিতা স্বরবৃত্ত ও মাত্রাবৃত্ত ছন্দে লিখি।
আসলে, কবি অনেকবড় একটি সত্তা।
জীবনানন্দের কথার সূত্র ধরেই বলতে হয়: সকলেই কবি নয়, কেউ কেউ কবি।
৩| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৩১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: লেখালেখি নিজস্ব ব্যাপার।কেউ বললে দুম করে দুলাইন যেমন লেখা যায়না তেমনি বারন করলেও কলম থেমে যায় না। নিজস্ব স্বকীয়তা কোনো এক জনের কলমকে গতিশীল রাখে। আপনি বেশি করে রবীন্দ্রনাথকে জানুন। আধুনিক কবিদের জানুন। দুই বাংলায় অনেক স্বনামধন্য কবি আছে। তাদেরকে পড়ুন।আর যদি সমাজ পরিবেশ নিয়ে গল্প লিখতে চান তাহলেও আপনাকে সেই সম্পর্কে পড়তে হবে। আশাকরি আপনি নিজেকে একজন কবি বা গল্পকার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে পারবেন।
পোস্টে বাংলা ইংরেজি অংক সংখ্যা মিলে আছে। সম্ভব হলে যে কোন একরকম রাখুন।
শুভকামনা জানবেন।
৪| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৪৮
রাজীব নুর বলেছেন: জীবনকে উপভোগ করার নামই কবিতা।
৫| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ২:৫৪
নেওয়াজ আলি বলেছেন: আমিও তাই বলি জানার বাকি আছে । জানার কোন শেষ নাই
৬| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:৪৪
রানার ব্লগ বলেছেন: কবিতা পড়া ও লেখা কোনোটাই বন্ধ করবেন না। কবিতা জ্বালানির মত কাজ করে।
আমি অনেক আগে একটা ভিজিটিং কার্ড পেয়েছিলাম তাতে এক জায়গায় লেখা ছিলো বিশিষ্ট কবি অমুক, আমি কার্ড দেখে অবাকমিশ্রিত হাস্যরসে ডুবে গিয়েছিলাম। আজকাল কবি ও টাইটেল হয়ে গেছে।
৭| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:০৮
সালাহ উদ্দিন শুভ বলেছেন: আমার কাছে লেখালেখি ব্যাক্তিগত ব্যাপার, হোক তা কবিতা। এই কবিতার ছন্দও হয়ত এক সময় ছিল না, সৃষ্টি করেছেন কেউ একজন। আমার কাছে নিজের সৃষ্টিগুলোই মুখ্য, হোক তা ছন্দবিহীন কিংবা ধরাবাঁধা ব্যাকরণ বহীর্ভুত।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০৯
এম ডি মুসা বলেছেন: ভাই কোন সময় ছিলো না, ছন্দ বিহীন লেখা তৈরি করছে রবীন্দ্রনাথ , ঠাকুর! ,
বাংলা সাহিত্য আদি পুস্তক চর্যাপদ , ১৯০৭ সালে! আবিষ্কার করেছেন হরপ্রসাদ শাস্ত্রী পাল আমলের সেটাও মাত্রাবৃত্ত ছন্দে ছিলো
বাংলা সাহিত্য বিকাশ সাথেই ছিলো, চর্যাপদের সাড়ে 46 টি পদ আবিষ্কার করেছেন। নেপালে সেখানে, ছন্দে ছিলো লেখা। আপনি কোন ছন্দে নতুন আবিষ্কার করা বলেছেন। ভাই সাহিত্য সম্পর্কে অনেক জানতে হবে ভাই তারপরে কথা বলতে হবে
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৫
এম ডি মুসা বলেছেন: আমি অল্প কিছু জানি সঠিক তা থেকে বললাম
আপনাকে আবারও বলি ছন্দর তিন প্রকার এর বাইরে কোন ছন্দ নাই আদিকালের বাইরে ব্যতিক্রম ছিল না
বুঝেন তাহলে কথা, অনেকে যে কবিতা লিখেন মনের ছন্দ বলেন আসলে মনের কোন ছন্দ নেই। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর অক্ষরবৃত্ত ছন্দ থেকে একটি শাখা বের করেছেন,সেটাকে গদ্যছন্দ বলে পরিচিত সেটা নির্দিষ্ট কোন মাত্রা বিভাজন নেই তবে মাত্রা নির্দিষ্ট একটা নির্দিষ্ট বিচার করা হয়, অক্ষরবৃত্ত শাখা থেকে আরো অনেক সুন্দর হবে, যেমন মাইকেল মধুসূদন বের করেছেন সনেট
তিনি আরবের করেছেন অমিতক্ষার ছন্দ, রবীন্দ্রনাথের আমলের সনদ বের করতে দেখেছি 8+6 এখনকার কবিরা সনেটকে বেশি মাত্রায় লিখেন, অক্ষরবৃত্ত শাখা থেকে অনেক কিছু বের হবে কিন্তু ছন্দ নির্দিষ্ট তিন প্রকারের ব্যতিক্রম কিছুই নেই
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:০৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
মানুষের জীবনের কাব্য লিখুন