![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কিছু কমেন্টস দিলাম সামু র ব্লগার দের জন্য আমার দেশ অনলাইন থেকে
পড়ে দেখুন
বুজতে পারবেন বিকার গ্রস্ত কাকে বলে ???
আহমেদ মুসা : আওয়ামী লীগের জন্মের পর তার ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায় এ দলটি একটি ফ্যাসিবাদী দল। এদেশের চোর, ডাকাত, সন্ত্রাসী, সম্পদ লুটপাটকারী, প্রতারক, সমাজে অশান্তি সৃষ্টিকারী বদমাশ, ইসলামবিদ্বেষী ধর্মদ্রোহী নাস্তিক-মুরতাদসহ সব ধরনের অমানুষ পাপীর নিরাপদ আশ্রয়স্থল। এই দলে যে ভালো লোক নেই—তা বলছি না। কিন্তু ভালো লোকদের এই দলে কোনো ইজ্জত নেই। এই দলটির অত্যাচারের থাবা থেকে মুক্ত হতে চাইলে এ মুহূর্তে সীসাঢালা ঐক্য ছাড়া বিকল্প কোনো পথ খোলা নেই।
আরিয়ান খান : সাড়ে চার বছর থেকে বিএনপির আন্দোলন দেখে আসছি। কোনো নেতা গ্রেফতার হলেই তাদের আন্দোলন থেমে যায়। এ কারণেই তাদের আন্দোলন থামাতে গ্রেফতারই সরকারের সবচেয়ে সহজ উপায়।
কাজী কামাল : এত বড় দল হওয়ার পরও বিএনপির ওপর যে জুলুম করা হলো, তারপরও কি নেতাকর্মীদের হুশ হবে না? আজ যদি এ কাণ্ড জামায়াতকে নিয়ে করত, তাহলে জামায়াত-শিবিরের হাত থেকে পুলিশ সুস্থ শরীরে যেতে পারত বলে আমার মনে হয় না। তারা বিনা চ্যালেঞ্জে ছেড়ে দিত না। রক্ত না ঝরলে আন্দোলন শক্ত হয় না। ছাত্রশিবিরের কাছে আন্দোলন শিখতে পারে বিএনপি। সাহস ও ঈমানি বলেই জামায়াত-শিবির রাজপথে লড়াই করে।
দাউদ ইসলাম : আমি কসম করে বলতে পারি, আবারও রক্ষীবাহিনী ফিরিয়ে নিয়ে এসেছে ওরা। ঠিক একই কায়দায় ’৭২ সালে শেখ মুজিব কমিটি গঠন করে পুরো দেশে রক্ষীবাহিনী ছড়িয়ে দিয়েছিলেন। হায়রে দেশের মানুষ! আর কতকাল ঘুমাবে?
এই আওয়ামী লীগ কখনও দেশের ভালো চায়নি, চাইবেও না। যখন জাতির ঘুম ভাঙবে, তখন দেখবে পুরো জাতি একটা মরুভূমির প্রান্তরে দাঁড়িয়ে আছে। পবিত্র কোরআনে আছে—যে জাতি নিজেকে নিজে সাহায্য করে না, আল্লাহও তাকে সাহায্য করে না। তাই সবার কাছে আকুতি জানাই, যে জীবনের মায়া করে আজ ঘরে বসে আছেন, সে জীবন ওরা একদিন এমনিতেই কেড়ে নেবে। তাই এভাবে অসহায় আত্মসমর্পণ করার আগে ওদের প্রতিহত করুন।
সোহেল : এই ফ্যাসিবাদী সরকার ও তাদের পুলিশের ওপর অভিশম্পাত। দেশের বিরাজমান অবিচার প্রতিহত করার জন্য দেশপ্রেমিক জনগণের প্রতি আহ্বান জানাই।
লালন ফকির : ১৯৯৬ সাল থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত আওয়ামী-বাকশালী শাসন দেখার পরও বিএনপি ২০০১ সালে ক্ষমতায় এসে আওয়ামী-বাকশালী সমর্থকদের পুলিশসহ অন্যান্য প্রশাসনিক পদে নিয়োগ দেয়। শুধু তাই নয়, র্যাব গঠন করে বিএনপির অঙ্গসংগঠন ও সহযোগী সংগঠনের অনেক ত্যাগী নেতাকর্মীকে ক্রসফায়ারে হত্যা করে, যারা আওয়ামী-বাকশাল বিরোধী আন্দোলন করতে গিয়ে মামলা-হামলা, জেল-জুলুম ও নির্মম নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন। তাই আজ এই অবস্থা।
তারেক মাহমুদ : গত চার বছরেরও অধিক সময় দেশের কোনো মানুষকে মিছিল, মিটিং ও মন খুলে কথা বলতে দেয়া হয়নি। অথচ বিএনপি তেমন কোনো কথা বলছে না। তাদের ধারণা, চুপ করে থাকলেও তারা আবার ক্ষমতায় আসবে। তখন শুধু পায়ের ওপর পা দিয়ে খাবে। সরকারের পুলিশ বাহিনী নেতাদের আটক করার পর এখান থেকে সঠিক শিক্ষা নেয়া উচিত।
হেলাল খান : লাগাতার হরতাল চাই।
অপু আকন্দ : বুঝি না বিএনপি কি করতে চায়?
শোভন : বিএনপির উচিত আন্দোলন ত্বরান্বিত করা। শিবির আর ছাত্রদল একত্রিত করে হরতাল করা দরকার। আর ভারতীয় ‘র’ এর বুজরুকি বের করা দরকার। দিল্লির দাদারা কি কুচক্রের ফাঁদ পেতেছে সেটা জানা দরকার। ভয়ানক পরিস্থিতে দেশ চলছে, নৌকা দুলছে, আর নৌকার মাঝি আনন্দে বিহব্বল। কারণ, নৌকা তো চালাচ্ছে ‘র’।
পিয়াস হাসান : বিএনপি যদি এখনও নীরব ভূমিকা পালন করে তাহলে জেনে রাখেন আপনারা ভুল করছেন। কারণ, এই সরকার পরিকল্পনা করে রেখেছে যে নির্বাচনের আগেই আপনাদের ধুলিসাত্ করে দেবে। তাই এখন এক দফা আন্দোলন ঘোষণা করে এই স্বৈরাচার সরকারকে প্রতিহত করুন।
খোশনূর আলম : বিনপি এত নরম আন্দোলন দিল? ব্যাপারটা হাস্যকর মনে হয় না? লাগাতার হরতাল দেয়া উচিত।
আহসান আলী : সাধারণ পুলিশদের শিক্ষা খুবই কম। তাই তারা পাগলা কুকুরের মতো মানুষের ওপর আক্রমণ করে।
শোয়েব মালিক : মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মৃত্যুদণ্ডের রায় ঘোষণার প্রতিবাদকে কেন্দ্র করে শতাধিক মানুষকে হত্যা করা হয়েছে। নিহতের সংখ্যা বিভিন্ন পত্রিকার হিসাবে ১২০ থেকে ১৪০ ছাড়িয়েছে। নিহতদের মধ্যে পুলিশ বাহিনীর সদস্যও রয়েছে। রয়েছে নারী, শিশুসহ বহু সাধারণ মানুষ। পরিস্থিতি এতটাই ভয়াবহ, র্যাব এবং পুলিশের পাশাপাশি বর্ডার গার্ড বা বিজিবিকে রাস্তায় নামাতে হয়েছে। একটি উপজেলায় সাময়িকভাবে সেনাবাহিনীকে পর্যন্ত নামানো হয়েছে। গত ৪১ বছরের ইতিহাসে এত বিপুলসংখ্যক নাগরিক একসঙ্গে কখনও পুলিশের গুলিতে প্রাণ হারায়নি। মানুষ জানে না, এভাবে পাখি শিকার করার মতো গুলিবর্ষণের নির্দেশ পুলিশের ওপর সরকারের ছিল কিনা। কিন্তু পুলিশের আচরণে মনে হয়েছে, পুলিশ যেন দল বিশেষের ক্যাডার হিসেবে কাজ করছে। হরতাল বা বিক্ষোভকে প্রতিরোধ করার জন্য নির্বিচারে গুলি ছুড়ে মানুষ হত্যা করা গণতান্তিক রাষ্ট্রে কাঙ্ক্ষিত হতে পারে না। যারা হরতাল বা প্রতিবাদ করেছে, তারা তো যুদ্ধাপরাধে অভিযুক্ত বা দণ্ডিত বা দণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক কোনো আসামি নয়। পুলিশের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপকারী বা লাঠিসোটা নিয়ে হামলাকারীদের প্রতিহত করার জন্য গুলি করে এভাবে মানুষকে হত্যা করতে হবে। দেশে বিদ্যমান আইনে প্রতিবাদী জনতাকে নিবৃত্ত করতে পুলিশের জন্য মানুষ হত্যাই কি একমাত্র বিকল্প পথ?
ফেরদৌসি আক্তার লাকী : এটা দেখা আমাদের জন্য দরকার ছিল। আমাদের বাবা চাচারা ’৭১ পরবর্তী আওয়ামী অপশাসনের কথা বলত কিন্তু আমরা যারা নতুন প্রজন্ম তারা তা উপলব্ধি করতে পারতাম না। এখন তা স্বচক্ষে প্রত্যক্ষ করছি। ১৯৯৬ এর আগ পর্যন্ত গ্রামেগঞ্জে একটা কথা মানুষ প্রায়ই বলত যে আওয়ামী লীগকে ভোট দিলে দেশে ইসলাম থাকবে না। যা রটে তার কিছুটা তো বটে।
তথ্যসুত্র ............http://www.amardeshonline.com/pages/details/2013/03/18/192541#.UUhDFNlgFX8
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:১৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: যা রটে তার কিছুটা তো বটে।
বিএনপি হার্ডলাইনে যাক এটা তাদের স্বপ্ন! কারণ তখন ইচ্ছে মত অরাজকতা করে- সংখ্যালঘু ইস্যুকে সামনে এনে (এম্নিতেই নিজেরাই নিজেরে মেরে মামলা দেবার উস্তাদ হাম্বারা শহীদ মিনার ভাংতে গিয়ে ধরা খেয়ে পাগল সাজে!!!)
ভারতীয় বাহিনীকে বা নিল হেলমেট আনার ধান্ধায় আছে....
তাই বিএনপির ধৈর্যকে দুর্বলতা ভাবা ভুল।
তাদের প্রকাশ্য উস্কানির ষ্টাইল লক্ষ করে দেখুন.....সরাসরি উত্তেজিত করতে চাইছে বারবার...
তাই এক্ষনে ধৈর্য এবং তাদের পরবর্তী চাল আগেই বুঝে পা ফেলতে হবে।
তবে শেষ ভরসা আল্লাহই রক্ষা করনেওয়ালা। ১৬ কোটি মানুষের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলে ২-৫ বছর হয়তো পার পাবে- স্থায়ী নয়।
হে প্রভু, দেশে শান্তি আনয়ন কর। আর অপরাধীদের শাস্তি দান করো।