![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিজেকে জানতে বা চিনতে চেষ্টা করছি।
একটা দেশে বাস করার প্রথম শর্ত হলো, সে দেশের অস্তিত্বে বিশ্বাস করা। যারা বড় বড় ধর্মের কথা বলেন ভাল কথা কিন্তু সাথে সাথে ছাগুগিরীও করেন, তাদের এটা জানা উচিত যে, দেশপ্রেম ঈমানের অংগ। এটাও জানা উচিত... ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রাক্কালে উপমহাদেশের হক্কানী আলেমদের অথরিটি ভারতের দেওবন্দি আলেম মাওলানা আসাদ মাদানী (রহঃ), ঢাকার বিখ্যাত হাফেজ্জি হুজুর (রহ) আর চিটাগাং এর কওমী আলেমরা বিবৃতি ও ফাতোয়া দিয়েছিলেন, মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য ওয়াজিব বা অবশ্য কর্তব্য। তাই বাংলাদেশের অস্তিত্বে অবিশ্বাসকারী ব্যক্তি বা শক্তির এদেশে বাস বা রাজনীতি করার অধিকার থাকে না। তারা শুধু নিজেরাই বেঈমানী করেনি, তাদের নতুন প্রজন্মকেও বুঝায় তারা কোন অপরাধ করেনি ।
এই বাংলাদেশ তাদের জন্য নয়। এই বাংলাদেশ এর অস্তিত্বে বিশ্বাসকারীদের জন্য।
মুক্তিযুদ্ধের সময় যারা এ মাটির সাথে বেঈমানী করেছে, যারা জালেমদের সাথে হাত মিলিয়েছে, যারা জালেমদের সাথে হাত মিলিয়ে খুন আর ধর্ষনের মহোৎসব লাগিয়েছিল, তাদের বিচার হতেই হবে; তাদের ফাঁসি হতেই হবে।
কিছু কিছু ছাগু বলার চেষ্টা করে, তাদের নেতারা সরাসরি কোন ধরণের অপরাধের (খুন, ধর্ষণ ইত্যাদি) জড়িত ছিলেন না। হাস্যকর যুক্তি, কারণ যুক্তির খাতিরে তারা সরাসরি অপরাধ করুক বা নাই করুক, অপরাধের কমান্ডিং পজিশনের দায়ভারই সবচেয়ে বেশি।
যাইহোক, পাঁচটি প্রমানিত জগন্য অপরাধের শাস্তি কখনোই যাবজ্জীবন হতে পারে না। কাদের মোল্লাসহ সব বেঈমান রাজাকারের ফাঁসি চাই।
শাহবাগ আজ আর একটি মোড়ের নাম নয়
শাহবাগ আজ ধমণীর নাম- বাংলাদেশের ধমণী
যেখানে মানুষগুলি যেন একেককি হিমোগ্লোবিনকণিকা
ধমণীর প্রতিটি কণিকা আজ টগবগ করে উঠে।
৪২ টি বছর কেটে গেছে বন্ধু
আর সময় নেই পিছু হটার
এসো ফুসে উঠি
আর কোন 'রাজ'নীতি নয়, শুরু হোক 'জন'-নীতি ।
এসো গান গাই জীবনের
এসো প্রতিরোধ গড়ে তুলি।
শাহবাগ থেকেই এসো নেই নতুন বাংলাদেশের প্রত্যয়।
২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:২৩
আখিলিস বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য ওয়াজিব বা অবশ্য কর্তব্য।
৩| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪০
মশামামা বলেছেন:
ওহে শিবির, ওহে ফ্রান্কেনস্টাইন্ড!
ফিরে এসো বাছাধন - সুস্থ জীবনে
বাঙালী হয়ে প্রজন্ম চত্বরে এসে জড়ো হও -
রাজীব হত্যার ক্ষমা চেয়ে পবিত্র করো কণ্ঠ তোমার,
মুখে তোলো একটাই স্লোগান -
'জয় বাংলাদেশ; রাজাকারমুক্ত বাংলাদেশ,
আমি বাঙালি, বাঙালির জয় হোক,
পাকিস্তানী হানাদারবাদ নিপাত হোক।'
ওহে শিবির, ওহে ফ্রান্কেনস্টাইন্ড!
সবার সামনে এসে প্রকাশ্যে বলো -
আমি দ্বিধাহীন, বিবেকবোধে সমুজ্বল তোমাদের মতই,
আমি বাংলায় জন্মেছি, বাংলায় একাত্ম, বাংলায় গান গাই
আমি তোমাদেরই সন্তান ও ভাই।
ওহে শিবির, ওহে ফ্রান্কেনস্টাইন্ড!
উচ্চস্বরে বলো - আমি লজ্জিত, আমি ভারাক্রান্ত,
আমি মুসলমান; তবে উন্মাদনা নয়, ত্যাগ ও শান্তিই আমার ধর্ম,
আমি জানি - শিবির মানেই উন্নাসিক, মানসিক রোগীদের আস্তানা
করজোড়ে প্রার্থণা করো - প্রজন্মের কাছে প্রজন্ম চত্বরে এসে -
'আমার ভুল হয়ে গেছে; আমায় ক্ষমা করো ।
ওহে শিবির, ওহে ফ্রান্কেনস্টাইন্ড!
আজ জাগ্রত জনতার কণ্ঠে কণ্ঠ মিলিয়ে বলো -
'জয় বাংলাদেশ; যুদ্ধাপরাধীমুক্ত বাংলাদেশ,
আমি বাঙালি, বাঙালির জয় হোক,
পাকিস্তানী হানাদারবাদের মৃত্যু হোক।
জামাতীবাদ নিপাত যাক, সন্ত্রাসবাদ নিপাত যাক,
মানবতাবাদের জয় হোক, বাংলাদেশের জয় হোক।'
ওহে জনতা, জেগে ওঠো -
আর একটিবার মুক্তির স্লোগানে মাতো আর বলো -
সারাদেশ জাগ্রত হোক, গোটাজাতি এক হোক
এখনি সময়, দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হবার
পবিত্র মাটির রক্তের ঋণ পরিশোধ করবার।
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১৪
মৃন্ময় বলেছেন: Click This Link