![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রাজশাহী, রংপুর ও সিলেট বিভাগের পাশাপাশি বিএনপি চট্টগ্রাম বিভাগেও একটা পারপেল মার্ক স্থাপন করল। ব্রাহ্মণবাড়িয়া ২ আসনে নৌকা বা লাঙ্গলের কোন প্রার্থী না থাকায় উপায়ান্তর না দেখে সীটটাকে ধানের শীষের কাছে বলি দিতে হল। এই আসনে উকিল আব্দুস সাত্তার অল্প কিছু ভোটের ব্যবধানে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থীকে পরাজিত করে বিএনপিকে আরেকটি সান্তনা পুরস্কার এনে দিয়েছে। এবার তাদের শপথ না নেবার অভিমান কিছুটা মোচন হবে বলে আশা করা যেতে পারে। ধানের শীষে এখন বিএনপির সদস্য সংখ্যা ৬-এ দাড়ালো। এখন তারা শপথ নিলে সংরক্ষিত আসনে একজন মহিলা সদস্য ক্লেইম করতে পারে। এই লোভে পড়ে হলেও বিএনপি'র সংসদে যাওয়া উচিত। আরেকটা কথা হল, সদ্য নির্বাচিত উকিল সাত্তার ছাড়া বাকী কোন বিএনপি উইনারই এখন পর্যন্ত সংসদের রূপ রস গন্ধ পায়নি। তাই সংসদ জিনিসটা কেমন, সেখানে বসতে কেমন লাগে, কি কি সুযোগ সুবিধা পাওয়া যায় - এগুলো চেখে দেখতে তাদের সবারই অনতি বিলম্বে সংসদে যাওয়া উচিত বলে আমি মনে করি।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৩৭
বাংলার মেলা বলেছেন: আপনার মন্তব্যের উত্তর পরে দিচ্ছি
২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৪৭
শাহিন-৯৯ বলেছেন:
পন্ডিত মশাই বিএনপি সিট ভিক্ষা চাইনি, চেয়েছিল একটা ফেয়ার নির্বাচন যেখানে জনগনের রায় প্রতিফলিত হবে।
জনগনের রায়কে আপনাদের কাছে ভিক্ষা মনে হয় তাই না? বিবেকবোধ কত নিচে নামলে এমন বাক্য উচ্চারণ করা সম্ভব।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৪২
বাংলার মেলা বলেছেন: ক্ষমতাবান কারো কাছে কিছু চাইতে হলে যোগ্যতা থাকতে হয়। একটা ভিক্ষুক যদি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে ভিক্ষা চাইতে যায়, তবে ভিক্ষা তো পাবেই না, বরং দারোয়ান তাকে কুকুরের মত লাথি মেরে তাড়িয়ে দেবে। বিএনপি ঐ যোগ্যতা অর্জন করেনি যে সরকারের কাছে হাত পেতে কিছু চাইল, আর সরকার তা দিয়ে দিল। বরং তাদের কর্মকান্ডের জন্য জনগণের কাছে এত হাস্যকর হয়েছে, যে তাদেরকে ভোট দিয়ে 'করুণা' করারও যোগ্য তারা মনে করেনা। তারপরেও তাদের দুরাবস্থা দেখে করুণা করে এই সরকার তাদেরকে ৫/৬ টি সিট দিয়েছে। দুই টাকা ভিক্ষা দিলে অনেক ভিক্ষুক নিতে চায়না - বিএনপির ক্ষেত্রে ঠিক সেটাই হয়েছে।
৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:১১
সাইন বোর্ড বলেছেন: আহা, কী চমৎকার ভিক্ষা !
৪| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:২৪
রাজীব নুর বলেছেন: আওয়ামীলীগ কঠিন দাবার খেল দেখিয়েছে।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:২৩
বাংলার মেলা বলেছেন: এখানে কোন খেলাই হয়নি। হয়েছে একতরফা প্রভাব বিস্তার আর প্রতিপক্ষকে সিরিয়াসলি নিয়ে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করার প্রচেষ্টা - সেই প্রচেষ্টায় তার ২০০ ভাগ সফল।
৫| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৪৬
ইসিয়াক বলেছেন: রাজীব নুর ভাই ঠিক বলেছেন
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৩৭
নাহিদ০৯ বলেছেন: সংসদীয় সীট তো দেখি খয়রাতি মাল হয়ে গেছে।
বিভিন্ন সময়ে দলের প্রতি আনুগত্য দেখানোর জন্য সীট পাওয়া যায়। কারো বাপ কোন ভালো কাম করে গেলে পোলাকে একটা সীট দিয়ে তার শোধ দেয়া হয়। জনগনের প্রতিনিধিত্বের সীট কি এতই খয়রাতির জিনিস, যাকে ইচ্ছে ভিক্ষেয় দেয়া হলো, যাকে ইচ্ছে সহানুভুতি দেখাতে দেওয়া হলো?