নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মনযূরুল হক

ভালো আছি

মনযূরুল হক

ভালো আছি

মনযূরুল হক › বিস্তারিত পোস্টঃ

কালীতলার পেতনি : আহমদ নাদিম কাসমি (অনুবাদ গল্প)

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:১০


হ্যাঁ, এটা ঠিক যে, ঘটনাটা একেবারেই অশ্রুতপূর্ব বিস্ময়কর । কিন্তু এটাও তো মানতে হবে যে, কখনো কখনো এমন কিছু বিস্ময়কর ঘটনা সত্যও হয়ে থাকে । এ হলো গিয়ে এক নেংটা পেতনির ঘটনা ।

সে দিনভর ঘন বর্ষায় ভিজে ভিজে পানির নালার ভেতর চকমকি পাথর খোঁজে । আর রাতভর সেই পাথর মুঠির মধ্যে নিয়ে নূপুরের মতো ঘুঙুর ঘুঙুর বাজায় । পাথরের ঘর্ষণে যেই না জোনাকির মতো একটু আগুনের ফুলকি ছিটকে বেরিয়ে আসে, অমনি তার সে কি উচ্ছ্বাসের হাসি ! একবার সে হাসি শুরু হলে আর থামে না, কমেও না, একটু একটু করে বাড়তেই থাকে । বিজলির মতো থেকে থেকে আসা সে হাসির বিচ্ছুরণ বহুদূর থেকে দেখতে পাওয়া যায়, শুনতেও পাওয়া যায় ।

অথচ আমরা ভাবতাম, বর্ষায় আমাদের ওপর যখন রহমতের বারিধারা নেমে আসে, তখন আকাশের নক্ষত্ররা আনন্দে ঝুমুর ঝুমুর আওয়াজ তোলে । পাশেই ঝিলের ওপরে ভেসে থাকা চাঁদটা ঝুঁকে এসে পানির পদ্মকে চুমু খায় । তারপর অনাহুত লজ্জায় সে মেঘের আড়ালে লুকিয়ে পড়ে । কখনো আবার মেঘের পর্দা সরিয়ে উঁকি দিয়ে দেখে, ঠাণ্ডা বাতাস জলপরীদের গা ছুঁয়ে ছুঁয়ে উপত্যকার দিকে ধেয়ে চলেছে । পাহাড়ের নৈশব্দ চিরে তখন গুন গুন গুঞ্জন ওঠে । এই গুঞ্জন ধ্বনির ফাঁকেই চারিদিক আলো করে ফোটে এক থোকা লাল গোলাপ । মনে হয়, ক’দিন ধরে সেই গোলাপের গায়ে অশুভ ছায়া পড়েছে ।

প্রথম দিকে, যখন এই নির্জন শ্মশানের মতো জায়গাটায় সে এসেছে, ততক্ষণে শ্রাবণের বৃষ্টিভেজা রাত দ্বিপ্রহরের পাঠ শেষ করে তৃতীয় প্রহরের দিকে এগিয়ে গেছে । আকাশে মেঘের আনাগোনা তখনো চলছে এবং আরেকবার মুষলধারে নামবে বলে ত্রাহি ত্রাহি গর্জন করছে মেঘ ।

এমন শীতল সময়ে পথের পাশে গড়া ছনের ডেরায় ঘুম ঘুম চোখে বসে ছিলো আমাদের গাঁয়ের এক রাখাল । অলক্ষুণে ছায়াটা তার পাশ দিয়ে অতিক্রম করামাত্রই রাখালের গা কাঁটা দিয়ে উঠলো । ভূত-ভূত বলে আটালি-পাটালি চিৎকার করতে করতে রাখাল দিলো ভো দৌড় । ভয়ে ছুটতে ছুটতে সে অন্ধকারে হারিয়ে গেলো । দ্বিতীয় রাতেও এ অঞ্চলের অনেক কামলা, কৃষক আর রাখালেরা বহুদূর থেকে ছায়াটাকে সেই চকমকি পাথর তুলতে দেখে । সুতরাং ঘটনাটা যে মিথ্যা নয়, তা মোটামুটি সবার গোচরে পরিষ্কার হয়ে যায় ।

সেদিনই বিত্তবানদের প্রতিটি ঘরের সদর দরজায় তাবিজ ঝুলানো হয় । গরিবের ঝুপড়ির আশেপাশে ছিটানো হয় পির সাহেবের দম দেয়া পানি । শেষে গাঁয়ের তশিলদার সাহেব এলাকার সবচে’ বড় মৌলবি হুজুরকে ডেকে জলসা বসিয়ে বলেন- হুজুর, এখানে তিনবার কোরান পড়ে বখশে দেবেন, আর ভরপেট মিষ্টান্ন খেয়ে যাবেন...

প্রতিবেশি শিখ পরিবারের সন্ত সিং ক’দিন ধরে ঘরেই বন্দি হয়ে ছিলো কোনো এক অজানা কারণে । রাওয়ালপিন্ডিতে পেতনির প্রাদুর্ভাব ঘটেছে শুনে সে চট করে বাইরে বেরিয়ে আসে । তারপর বাহিরের দিক থেকে দরজায় একটা পেটমোটা তালা ঝুলিয়ে, তারপর সেই তালার ওপর ক’ফোঁটা সিঁদুর ঢেলে দিয়ে খিড়কি গলিয়ে সে ভিতরে পালিয়ে যায়, আর তার দেখা মেলে নি । আর তার পড়শি মাজারপ্রেমী চুমি লাল ভূত-প্রেতের দোষ কাটাতে দুই চার দশদিকের সাধু-ফকিরকে জমায়েত করে এক বিরাট ওরস-ভজনের আয়োজন করে ফেলে । তাদের বিচিত্র গীত-সঙ্গীতের ভনভনানি ভিমরুলের মতো আকাশ-পাতাল মুখর করে তোলে ।

সেই দিন থেকে এলাকার মাদরাসা-মক্তবের সব ক্লাস বন্ধ । কেননা, গাঁয়ের বধূরা তাদের কলিজার টুকরা সন্তানদেরকে কলিজার মধ্যেই পুরে রেখেছে আর মসজিদের মক্তব কিংবা মাদারাসার বারান্দায় বসে সবাই মিলে সেই অলক্ষুণে পেতনির ঠিকুজি বর্ণনা করে চলেছে ।

এদিকে সপ্তাহ যেতে না যেতেই সে গাঁয়ের এক ছেলে মুরাদ এসে চাউর করে দিলো- ওটা পেতনি না, পেতনি না; মানুষ, মানুষ ।

মৌলবি সাব বললেন- ভাই, তুমি কী এমন জানো বলতো, হুট করে বলে ফেললে যে, ওটা পেতনি না, মানুষ । শোনো, বাদশা সেকান্দরের জমানায় ওই পাহাড়ের পাশের কালীতলায় একটা হিন্দু পেতনি এক ইউনানি সৈন্যের মাথা ফাটিয়ে মগজ বের করে খেয়েছে । তখন থেকে কালীতলার ওই দিকে কেউ ভুলেও পা দেয় না । এরপর থেকে মাঝেমধ্যেই দেখা যায়, ঝড়-তুফানের রাতে একটা নেংটা পেতনি ওখানে টিমটিমে প্রদীপ জ্বালে, জোরে জোরে তালি বাজায় । তার ভয়ানক অট্টহাসির শব্দও শোনা যায় প্রায়ই । বিশ্বাস না হয় তো, তোমাদের মাতব্বর সাবের কাছে জিজ্ঞেস করে দ্যাখো ।

গ্রামের মাতব্বর সাহেব আবার ঘটনাক্রমে মুরাদের দাদা । দাদা তো মাশাল্লা কোরানের গুটিকতক আয়াত থেকে শুরু করে আবাবিলের চঞ্চুর কেচ্ছা পর্যন্ত, এমনকি নানান সুরা তেলাওয়াতের ফজিলত ও শেফাদায়ক ভেষজ বানানোর তরিকা পর্যন্ত ঠোটস্ত জাননেওয়ালা । তিনি গাঁ-ভরা লোকজনের মধ্যে চেঁচিয়ে বললেন- কোন মায়ের বেটা মৌলবি সাবের কথা বিশ্বাস করে না, সাহস থাকলে সে কালীতলার টিলায় উঠে দেখাক । তিনি আরো বললেন- বাদশা আকবর দিল্লি থেকে একবার শুধু এই জন্যেই এখানে এলেন যে, এই কালীতলায় কী রহস্য আছে, সেটা সে দেখবে । কিন্তু ওখানে গিয়ে ভয়ে ভিড়মি খেয়ে পড়েছে বাদশা এবং সেই ভয়েই শেষ পর্যন্ত আকবর মারা গেছে ।

মুরাদ বললো- আমার কথাটা তো একবার শুনবেন ..

দাদা বললেন- হ্যাঁ ভাই, তোমরা মুরাদের কথাও একটু শোনো । এ তো আর তোমার-আমার মতো মূর্খ না, তাই না, যে শোনামাত্রই সে হাঁকডাক দিয়ে তা-ই বিশ্বাস করবে । এরা হলো গিয়ে শিক্ষিত পণ্ডিত ছেলে-ছোকরা । এরা এখন কলেজে ইংরেজি পড়ে গাঁয়ে এসে আমাদের মাতৃভাষা শেখায় ! বলো ভাই মুরাদ, বলো ।

মুরাদ বললো- ওটা কোনো পেতনি না, দাদা; একজন জলজ্যান্ত মানুষ । বরং বলতে গেলে অত্যন্ত রূপবতী এক মহিলা । এত লম্বা আর ঘন চুল তার, মনে হয় যেনো গাঢ় ধোঁয়ার মতো কুণ্ডলি পাকিয়ে আছে একটা বিরাট কালো কুচকুচে শামুক । গায়ের রঙ চাঁদের কিরণের মতো ধবধবে ফরসা । চোখ দু’টা বাদামি । চোখের মণি দুটি চমৎকার পাথরের মতো । চোখের পাপড়ি এমন সূচালো আর দীর্ঘ, আর এমন ঢঙে সে চোখের পলক মারে মনে হয় যেনো ধনুক থেকে তীর......আর...

দাদা মুচকি মুচকি হাসতে হাসতে বললেন- থেমো না, নাতি.. চালিয়ে যাও...

মৌলবি সাহেব এতক্ষণে কয়েকশ’বার তাসবির দানা জপে শেষ করেছেন ।

মুরাদ বললো- দাদা, ওই মহিলার দুই ভ্রুর মধ্যিখানে একটা নীল টিপও আছে ।

এটা শুনে দাদা নিজেকে কিছুটা সামলে বসে পড়লেন । মৌলবি সাহেব তসবিটা মুঠির মধ্যে নিয়ে হাত উঁচিয়ে বললেন- আমি বলছি না যে, কালীতলার যেই পেতনিটা এক ই্উনানি সৈন্যের মস্তক উগলে খেয়েছে, এই পেতনিটাই সেই পেতনি । কিন্তু তার কপালের এই যে টিপ, এটা তো নিশ্চয় হিন্দু মহিলার চিহ্ন । আর হিন্দু মানেই ভূত-প্রেতের আছর সেখানে আছে ।..খোদার কসম খেয়ে কও তো মুরাদ, সে যে হিন্দু, এতে কি কোনো সন্দেহ আছে তোমার?

দাদা বললেন- মৌলবি সাব, দশকথার এক কথা বলে দিয়েছেন । সুতরাং এবার যাও মুরাদ, সবাইকে নিয়ে ঘরে গিয়ে নফল নামাজ পড়ো । শোকর করো যে, তুমি জ্যান্ত আসতে পেরেছো ।

-এরপরও আমি বলছি যে, সে কোনো পেতনি না, তাকে আমাদের সাহায্য করা দরকার ।
মুরাদের কথায় ইস্পাতকঠিন দৃঢ়তা ছিলো । সে বললো- যদি পেতনি এরকমই হয়ে থাকে, তাহলে সেই পেতনির কাছে এক্ষণই কালীতলা যেতে তৈরি আছি আমি । কিন্তু দাদা, আমি আস্থার সাথে বলতে পারি, সে ভূত-পেতনি জাতীয় কিছু না ।

-তাহলে কে সে, বলো । দাদা উপস্থিত লোকজনের প্রশ্নবোধক চাহনির জবাবে এই প্রশ্ন করলেন ।

-কেউ একজন হবে ।..মুরাদ বললো- তবে আমি নিশ্চিত সে আমাদের অঞ্চলের কোনো মহিলা হবে । আমি মানুষের বর্ণ চিনি দাদা । অনেক দেশ ঘুরেছি । ইরানিদের দেখেছি, ইরাকে, মিশরেও দেখেছি কিন্তু এ রূপ তাদের কারো সঙ্গে মেলে না । তার চেহারার মধ্যে কাশ্মিরি আপেলের রঙ আছে, গমের মতো লালমেটে বর্ণও আছে, শরীরের কোথাও কোথাও নদীতীরের বালির ফ্যাকাশে ভাবও আছে, কোথাও আবার সোনাধানের সোনালী আভাও মাখা আছে । এই রকম বর্ণের মানুষ কেবল এই পাক-ভারত উপমহাদেশে, কেবল এই হিন্দুস্তানেই পাওয়া যায় ।

-হিন্দুস্তানে আরো বহুকিছু পাওয়া যায়, জনাব...
তশিলদারের ছেলে মহিম লাহোরের কোনো এক কলেজে পড়ে । ইস্টারের ছুটিতে গ্রামের বাড়িতে এসেছে । ভারি কোনো বইয়ের পাতা উল্টানোর মতো স্বরে সে বললো- আরো বহুকিছু পাওয়া যায় হিন্দুস্তানে । এখানে বাংলার পচাছনের তৈরি ঘরও আছে, বীর-বাহাদুরের এতিম সন্তানও আছে । আছে সারা হিন্দুস্তানের সেই সকল বিধবা নারী, জলে কিংবা স্থলে যাদের ইজ্জত রক্ষার যুদ্ধে নিহত পুরুষদের লাশের ওপর শকুন-হাঙর আর কীটপতঙ্গের মচ্ছব হয়েছে । তাদের রক্তের স্রোত উপমাহদেশের ফ্যাসিজমকে ভাসিয়ে নিয়ে গেছে । যাদের খুনের সলতে থেকে কর্পুরের সুবাসিত প্রদীপ জ্বলেছে সারা হিন্দুস্তানে । তোমাদের অমৃতসর, রাওয়ালপিন্ডি আর মুলতানও কোনো অংশে বাদ পড়েনি । অথচ আজো এখানে নারীদের শুধু এই কারণে ধর্ষিত হতে হয় যে, তার কপালে কেনো একটা নীল টিপ আছে । আজো এখানে বাচ্চাদের....

মহিমের কথা শেষ হয় নি, তার মাঝেই দাদা বলে উঠলেন- না না ভাই, নমিতার বাচ্চাদের কিছু হয় নি । তারা ভালো আছে । তার বাচ্চাদের এখনো কেউ কিছু বলে নি...
মহিমের দীর্ঘ বক্তৃতায় দাদা মনে হয় ঘোরের মধ্যে পড়ে গিয়েছিলেন...তাই বুঝে উঠতে পারেন নি, কী বলতে কী বলে ফেলেছেন ।

মৌলবি সাহেব চমকে উঠে বললেন- নমিতা? নমিতা কে?

দাদা এইবার হুঁশ ফিরে পেয়েছেন । উপস্থিত গাঁয়ের মানুষের স্তব্ধ দৃষ্টির সামনে আমতা আমতা করে বললেন- কালীতলার পেতনি ।

মূল- আহমদ নাদিম কাসমি
অনুবাদ- মনযূরুল হক


লেখক পরিচিতি : আহমদ নাদিম কাসমিকে উর্দুসাহিত্যের প্রগিতিশীল ধারার পুরোধা মনে করা হয় । ১৯৫৪ সালে যখন পাকিস্তানে প্রগতিশীল লেখক সংঘ (PWA) নিষিদ্ধ করা হয়, তখন সংঘের মহাসচিব ছিলেন কাসমি । দেশের প্রবীণ-নবীন খ্যাতিমান উর্দু লেখকরা এই সংঘের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ছিলেন। তিনি ২০ নভেম্বর ১৯১৬ সালে তিনি তৎকালীন হিন্দুস্তানের খোশাব অঞ্চলে জন্মগ্রহণ করেন এবং ১০ জুলাই ২০০৬ সালে লাহোরে তার তিরোধান হয় । মওলানা মুহাম্মাদ আলি জওহারের মৃত্যু উপলক্ষে ১৯৩১ দৈনিক সিয়াসত-এ লেখা কবিতাকেই তার প্রথম রচনা বলে গণ্য করা হয় । দীর্ঘদিন তিনি আনকা ছদ্মনামে লিখেছেন বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় । পেশাজীবনের প্রথম দিকে তিনি একজন সরকারি আমলা ছিলেন । পরে ১৯৪৫ সালে তিনি পেশোয়ার রেডিওর স্ক্রিপ্ট রাইটার হিসেবে যোগদান করেন । দেশভাগের পরেও তিনি এই রেডিওতেই কাজ করেছেন । কাসমি প্রায় শতায়ু লাভ করেছিলেন এবং সাহিত্যের প্রায় সব শাখা নিয়ে তিনি প্রচুর লিখেছেন । তার গ্রন্থের সংখ্যা প্রায় দুই শতাধিক ।
বর্তমান গল্পটি লেখকের উর্দু চূড়য়াল (چڑیل) গল্পের মূলানুগ অনুবাদ ।

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:২২

রিফাত সিকদার বলেছেন: ভাল

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:২৩

মনযূরুল হক বলেছেন: থ্যাংকু.।

২| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:৩০

মায়াবী রূপকথা বলেছেন: Good one

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:১২

মনযূরুল হক বলেছেন: ধন্যবাদ..

৩| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:৩০

শাহাদাত হোসেন বলেছেন: এই রকম অনেক ঘটনা এখনো রয়েছে ।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:১৩

মনযূরুল হক বলেছেন: এই জন্যেই কাসমির গল্প এখনো আধুনিক, এবং আজো সমান মর্যাদায় টিকে আছে...

৪| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:১৭

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ভাল হয়েছে অনুবাদ!

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:২৭

মনযূরুল হক বলেছেন: ধন্যবাদ, স্যার.।

৫| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৩

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: চমৎকার গল্প এবং অনুবাদ। পড়তে ভালোলাগছিলো।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৭

মনযূরুল হক বলেছেন: ধন্যবাদ..এমন আগ্রহী পাঠক পেলে আরো অুনবাদের প্রেরণা পাবো...

৬| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:৫১

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: পাঠক দুইচারজন এখানেই পাবেন। লাইকার শতশত পাবেন ফেসবুকে, কিন্তু পাঠ ছাড়াই লাইকার প্রায় সবাই। আরো অনুবাদ হোক, নিজের গল্পও হোক। শুভকামনা রইলো। :)

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৭

মনযূরুল হক বলেছেন: আমি কিন্তু নিজের গল্পের চেয়ে অনুবাদই বেশি পছন্দ করি...

৭| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:০৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দারুন করে চোখে আঙুল দিয়েছেন লেখক!!!!!!!!!!!!!!!!

অনুবাদের সাবলীলতা গল্পকে সূখপাঠ্য করে ;)

++++++++++++++

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৪

মনযূরুল হক বলেছেন: চোখে আঙুল দিয়েছেন লেখক.....সত্য কথাই বলেছেন..

৮| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪২

রাবার বলেছেন: ভালো অনুবাদ

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৯

মনযূরুল হক বলেছেন: ধন্যবাদ, ভাই...

৯| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:০৬

সুমন কর বলেছেন: অনুবাদ ভালো হয়েছে এবং গল্পটি শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:১৮

মনযূরুল হক বলেছেন: ধন্যবাদ, কবি... আপনার কবিতা পড়েও মুগ্ধ হয়েছি....

১০| ০৫ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:০৩

হারুনর রশিদ কায়সার বলেছেন:
শ্রদ্ধেয়
এই পোষ্টটি অনেক ভালো লেগেছে । অনেক ধন্যবাদ । আশা করি এই রকম পোস্ট আপনার কাছ থেকে আরো পাবো । জনপ্রিয় নিউজ সাইট http://www.onn24.com এ আমি চিফ রিপোর্টার হিসেবে দায়িত্বরত । আমাকে আপনার লিখাগুলো নিয়মিত পাঠাবেন । আমি তা প্রকাশনার ব্যাবস্থা করবো । আমার ইমেইলঃ- [email protected]

০৫ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:২৮

মনযূরুল হক বলেছেন: ধন্যবাদ...আপনাদের সাইটটা দেখলাম..ভালোই লেগেছে.....আর এখানে একটা মেইল অ্যাড্রেস দেয়া আছে, সেটা তো মনে হয় আপনার ব্যক্তিগত মেইল না.... আপনার ব্যক্তিগত মেইল অ্যাড্রেস হলে যোগাযোগ করতে রাজি আছি...আপনার আস্তরিকতার জন্যে সাধুবাদ....

১১| ০৫ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:৩৫

আনাস মাহমুদ বলেছেন: পোষ্টটি অনেক ভালো লেগেছে ।

০৫ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:৩১

মনযূরুল হক বলেছেন: ধন্যবাদ, ভাই....আপনার ব্লগ দেখলাম....বেশ ভালো লেখেন....

১২| ০৫ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:৪২

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: পড়লাম ভাই।পড়ে অনেক ভালো লাগলো।
কারণ ভালো লাগার মতোই কাহীনি।
সম্ভবত এখনো এই কাহীনি গুলি বাস্তবে বিরাজমান।

আরো ভালো লাগলো একজন লেখন এর সাথে পরিচয় করিয়ে দেওয়াতে।
নিশ্চই আপনি অসংখ্য ধব্যবাদের পাপক।
তাই আপনার পাপ্য আপনাকে সুদ করে দিচ্ছি।
ধন্যবাদ জনাব মনযূরুল হক।

০৫ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৩

মনযূরুল হক বলেছেন: আপনার আন্তরিক মন্তব্য হৃদয় ছুঁয়ে গেছে...কিন্তু সম্ভবত টাইপিং মিসটেকের জন্যে শেষের দিকের কথাগুলো বুঝতে পারি নি...ধন্যবাদ...

১৩| ০৫ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:৪০

হাসান মাহবুব বলেছেন: প্রাঞ্জল অনুবাদ।

০৫ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৬

মনযূরুল হক বলেছেন: হাসান মাহবুব ভাই, আমি কিন্তু আপনার লেখার ভক্ত...আমাদের আনতারায়ও সম্ভবত আপনার একটা গল্প মুদ্রিত হয়েছিলো...তখন আমি আনতারার সাথে সংযুক্ত ছিলাম না...আপনি আমার ব্লগে কমেন্ট করেছেন, এটাই ব্লগ জীবনে আমার সবচে’ বড় পাওয়া...কাল আপনার ‘ধন্যবাদ, আবার আসবেন’ গল্পটা দেখেছি....এখনও পড়ার সুযোগ হয় নি...ভালো থাকবেন....

১৪| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:১২

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: চমৎকার গল্প, আর অনুবাদও ভালো হয়েছে।

ভালো থাকুন, শুভকামনা।

০৬ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:২২

মনযূরুল হক বলেছেন: ধন্যবাদ... এত প্রশংসায় তো ভেসে যাবো.... আপনার জন্যেও শুভ কামনা...

১৫| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:৪৮

জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন: কিছু বিষয়ের উপযোগিতা কালোর্ত্তীণ হয়ে উঠে লেখার শৈলীতে ৷ প্রচেষ্টায় মুগ্ধতা আর অব্যাহত শুভেচ্ছা ৷

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৫০

মনযূরুল হক বলেছেন: এতোদিন পরে আপনার মন্তব্য দেখলাম... অনেক অনেকে শুভেচ্ছা জানবেন..

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.