নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্বপ্নচারী

শেখ মেসবাহউদ্দিন আহমেদ

ভীড়ের মধ্যেও আমি একা।

শেখ মেসবাহউদ্দিন আহমেদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিশ্ব ডিম দিবস

১০ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৮

আজ বিশ্ব ডিম দিবস। দিবসটি সম্পর্কে আমার পূর্ব ধারণা ছিল না। ১৯৯৬ সাল হতে প্রতিবছর অক্টোবর মাসের দ্বিতীয় শুক্রবার দিবসটি পালিত হয়ে আসছে। ইন্টারন্যাশনাল এগ কমিশন নামক একটি সংস্থার বিশ্বের বিভিন্ন শহরে দিবসটি পালন উপলক্ষে কর্মসূচী গ্রহণ করে থাকে। খাদ্য তালিকায় অধিকহারে ডিমের অর্ন্তভুক্তি এবং ডিমের পুষ্টিগুন সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধি দিবসটি পালনের মূল লক্ষ্য। বিশ্বব্যাপী পোল্ট্রি শিল্পের বিকাশ এবং এর সমস্যাসমূহ দূর করার উপায় নিয়ে সংস্থাটি কাজ করে থাকে।

আমাদের দৈনন্দিন খাদ্যতালিকার প্রোটিনের চাহিদার উল্লেখযোগ্য অংশ ডিমের মাধ্যমে পূরণ করা সম্ভব। ডিম একটি অত্যন্ত পুষ্টিগুন সমৃদ্ধ খাদ্য। ডিম সব বয়সের মানুষের জন্য উপকারী। ডিমে আছে অত্যন্ত উন্নতমানের প্রোটিন, ভিটামিন ও মিনারেল যা শিশুর পেশী, মস্তিষ্কের টিস্যু গঠন ও বুদ্ধি বিকাশে সাহায্য করে। ডাক্তার এবং পুষ্টিবিদগণ শিশুদেরকে প্রতিদিন একটি করে ডিম খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। নিয়মিত ডিম খেলে চোখের জ্যোতি বাড়ে, অন্ধত্ব প্রতিরোধে সহায়ক হয় এবং বার্ধক্যজনিত ক্ষয়রোধ করে।

জাতিসংঘের কৃষি ও খাদ্য সংস্থার মতে প্রতিটি মানুষের বছরে কমপক্ষে ১০৪ টি ডিম খাওয়া উচিত। এর বিপরীতে বাংলাদেশের মানুষ প্রতিবছরে গড়ে ৩৫ টি ডিম খেয়ে থাকে। আগেকার দিনে বাড়ীতে মেহমান এলে ডিমভাজা দিয়ে আপ্যায়ন করা হত। শহুরে সংস্কৃতির প্রভাবে সে ঐতিহ্য হারিয়ে গেলেও কেক, পুডিং, মিষ্টান্ন তৈরীতে ডিমের ব্যবহার বেড়েছে। সুস্থ জীবনের তাগিদে আমাদের খাদ্য তালিকায় ডিমের ব্যবহার বৃদ্ধি করি। সবার দীর্ঘায়ু ও সুস্থতা কামনা করি।

সূত্র : https://www.internationalegg.com/index.asp

মন্তব্য ২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:২৬

অন্য পুরুষ বলেছেন: :P :P :-/

২| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৬

রোদেলা বলেছেন: আমি নিয়মিত ডিম খাই। :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.