![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দক্ষিণ এশিয়া ও দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার ভূভাগের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ নিচু জলাভূমি। সারা বছরই এসব জমি পানিতে নিমজ্জিত থাকে। মৌসুমী জলবায়ু প্রভাবিত দেশ হওয়ায় বর্ষা মৌসুমে আরও কিছু এলাকা নিমজ্জিত হয়। ফলে এ অঞ্চলের কৃষি উৎপাদন তথা ধান চাষে এর বিরূপ প্রভাব পড়ে। বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে ম্যানিলায় অবস্থিত ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট দীর্ঘদিন ধরে গবেষণা চালিয়ে আসছিলো। তারা কয়েকটি প্রজাতির ধান বীজ উদ্ভাবন করেন। কিন্তু সেসব প্রজাতির ধানচারা অধিক পরিমাণ পানিতে বেঁচে থাকার সক্ষমতা না থাকায় এবং ফলন কাঙ্খিত পরিমাণে না হওয়ায় কৃষকরা চাষে উৎসাহ হারিয়ে ফেলেন। কিন্তু গবেষণা থেমে থাকেনি। অবশেষে সাফল্য এলো। আই আর ৬৪ নামক এই প্রজাতির ধানচারা সম্পূর্ণ নিমজ্জিত অবস্থায় দুই সপ্তাহের বেশী সময় বেঁচে থাকতে সক্ষম। এই ধান উচ্চ ফলনশীল। ধান হতে লম্বা, চিকন, সাদা বাসমতি সদৃশ চাল পাওয়া যায়। বর্তমানে ফিলিপাইনে ব্যাপকভাবে এবং ভারতের অন্ধ্র প্রদেশে এই ধানের চাষ করা হচ্ছে।
বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধির কারণে সাগর পৃষ্ঠের উচ্চতা বুদ্ধি পাচ্ছে। সাথে সাথে পৃথিবীর নিম্ন এলাকা সমূহ প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। দক্ষিণ এশিয়া ও দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার প্রায় ৫০ মিলিয়ন একর জমি যা প্রতি বছর বন্যার পানিতে নিমজ্জিত থাকে এবং কৃষকের দুঃখের কারণ হয়, আ্ই আর ৬৪ প্রজাতির ধান চাষের সাফল্য এসব কৃষকের জন্য হাসি বয়ে আনবে বলে বিজ্ঞানীরা আশা করছেন। বাংলাদেশেও এই ধান চাষের উপযোগিতা পরীক্ষা করে দেখা যেতে পারে। কৃষিবিদ সহ সবাই এ বিষয়ে তাদের মন্তব্য দিতে পারেন। আরও বিস্তারিত জানার আগ্রহ আছে আমার।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:০৯
শেখ মেসবাহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন: এ বিষয়ে ফলো আপ দেওয়ার ইচ্ছা আছে। ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
২| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:০৪
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: আমাদের দেশের জন্য ভালো হবে খুব ।
ভালো থাকবেন
৩| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:১১
শেখ মেসবাহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন: আপনার মত প্রকাশের জন্য ধন্যবাদ।
প্রোফাইল পিকচারটা সেরাম সুন্দর।
৪| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৫৫
জোহরা উম্মে হাসান বলেছেন: খুব একটা মূল্যবান বিষয়ে লিখেছেন । পড়ে খুব ভালো লাগলো । শুভেচ্ছা অনেক !
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:৩১
এহসান সাবির বলেছেন: আরও বিস্তারিত জানার আগ্রহ জাগছে আমারও..