![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আসিফ মাহমুদ এর নতুন বই ''মাতৃভুমি অথবা মৃত্যূ '' বইটা প্রকাশিত হয়েছে। বই এর কিছু ক্লীপ ইউটিউবে দেখলাম। অনেক অজানা লোহমোর্ষক তথ্য বের হয়ে এসেছে । আসিফ বলেছে এটা জুলাই আন্দোলনের খন্ডিত একটা অংশ। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে যুক্ত সবাই সবার অভিজ্ঞতা লিখলে বের হয়ে আসবে জুলাই আন্দোলনের পুর্নাঙ্গ ইতিহাস। আসিফ তার বইতে বিএনপির আসল চেহারা খুলে দি্যেছে । বৈষম্যবিরোধি আন্দোলনের ছাত্র নেতারা যখন একের পর এক গুমের শিকার হচ্ছে , রাজপথে ছাত্রদের লাশের পর লাশ পড়ছে, সেই মুহুর্তে এক সাংবাদিক নেতা বিএনপির মির্জা ফখরুলের সাথে দেখা করে। তাকে জানায় যে , ছেলেমেয়েদের এই আন্দোলন যে কোন মুহুর্তে সরকার পতনের আন্দোলনে রুপ নেবে। মির্জা ফখরুল বলেন যে, সরকার পতনের আন্দোলনের বিষয়ে তাদের দল এখনও কোন সিদ্ধান্ত নেয়নি!! এমনকি পাঁচ অগাস্টে শেখ হাসিনা পালিয়ে যাবার পর তারেক রহমানের সাথে সম্ন্বয়কেরা এক ভার্চুয়াল বৈঠক করে। সেখানে ছাত্ররা জাতীয় সরকার গঠনের বিষয়ে তারেক রহমানের মতামত জানতে চায়। ৫০% রাজনৈ্তিক দল এবং বাকি ৫০% ছাত্র ও সিভিল সোসাইটির সমন্বয়ে জাতীয় সরকার গঠন এর প্রস্তাব দেয় ছাত্র নেতারা । কিন্তু তারেক রহমান অসম্মতি জানায় !!! তবে আসিফ জানায় বিএনপির মাঠ পর্যায়ের নেতা কর্মীরা আন্দোলনে ছিল। আর শিবিরতো ছিলই।
বিএনপির স্ট্র্যটেজি খুব ক্লিয়ার। ছাত্ররা জান দিয়ে স্বৈরাচারের পতন ঘটাবে এবং সরকার পতনের পরেও ভারতকে মোকাবেলা করতে সকল ঝড় ঝঞ্ঝাও তারাই সামলাবে ! বিএনপির হাই কমান্ড এসবে না জড়িয়ে স্রেফ দর্শকের চেয়ারে বসে থাকবে!! পরবর্তীতে ডঃ ইউনুস তার আন্তর্জাতিক ইমেজ ব্যবহার করে যখন সব ঝড় একাই সামাল দিয়ে দেশকে একটা পর্যায়ে এনে দাড় করালেন , অমনি বিএনপি দৃষ্যপটে এসে হাজির হল নির্বাচনের দাবীতে !!!! বেশ কিছু ইউটূবারদেরো বিএনপি পক্ষে টানতে পেরেছে। বর্তমানে যারপরনাই চেষ্টা করছে ছাত্রনেতাদের কিনতে। কিছু আমলা ও ব্যবসায়ীদের হয়ত বিএনপিই লেলিয়ে দিয়েছে ছাত্রদের লোভের জালে আটকাতে। মির্জা ফখরুল সহ অন্যান্য বিএনপি নেতারা বর্তমানে ছাত্রনেতাদের প্রসংসা করে মাথায় তুলে নির্বাচনের জন্য রাজী করাতে চাইছে!
ডঃ ইউনুস বিদায়ের পর এই চরম স্বার্থপর দলের কাছে কি নিরাপদ আমাদের মাতৃভুমি ও জনগন ? ছাত্রদের নতুন দলের কাছে অনুরোধ এই ভন্ডদের থেকে নিরাপদ দুরত্বে থাকুন। সংস্কার বাস্তবায়ন না হওয়া অবধি কোন নির্বাচন হতে দেবেন না। জুলাই-অগাস্ট আন্দোলনের একক কৃতি্ত্ব এই দেশের ছাত্র জনতার। ৩রা অগাস্টে যেই এক দফা দাবী পেশ করেছিলেন , ডঃ ইউনুসের প্রস্তাবিত সংস্কার বাস্তবায়নের মাধ্যমে সেই নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত কায়েম না হওয়া পর্যন্ত এই দেশে কোন নির্বাচনের দরকার নাই।
১৯ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ৯:২৪
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: সংখ্যাগরিষ্ঠ অশিক্ষিত ও দরিদ্রের দেশে বিএনপি জিতবে, এতে কোন সন্দেহ নাই। কিন্ত সংস্কার বাস্তবায়ন হলে বিএনপি ক্ষমতায় গেলেও টাইটে থাকবে। সংসদে যদি এনসিপি কয়েকটা আসন ও পায় তবেই অনেক। সেই সাথে মাঠে প্রেসার গ্রুপ হিসাবেও থাকবে এনসিপি ও ছাত্ররা অবস্যই। একমাত্র তখনই বিএনপির স্বেচ্ছাচারী হয়ে ওঠা রোধ করার সম্ভব হবে।
২| ১৯ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ৯:০৫
নতুন বলেছেন: বিএনপি পন্হিরা ইতিমধ্যে এলাকা দখল করে নিয়েছে। এখন অফিসিয়ালী পদ গুলি পাওয়ার জন্য অপেক্ষায় আছে।
দেশের মানুষ আসলেই দূনিতিমুক্ত, বৈষম্য মুক্ত দেশ চায় না। তারা চায় আয়ামীলীগ গেছে এখন তারা করে কেটে খাবে।
জামাতীরা বসে আছে বিএনপির বদনাম হলে তারা বেশি আসন পাবে।
জনগন যাবে কই?
১৯ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ৯:৪১
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: দেশের মানুষ দূনিতিমুক্ত, বৈষম্য মুক্ত দেশ চায় না , কথাটা ভুল । তাই যদি হত তাহলে মৃত্যূর ঝুকি নিয়ে কেউ রাজপথে নামত না।
ভন্ড বকধার্মিক জামাত এদেশের নির্বাচনে কখনই বিশাল কোন ফ্যক্টর না। ১৫/২০টা আসনের বেশি তারা কখনই অতীতে পায়নি, সামনেতো আরো কম পাবার সম্ভাবনা।
ডক্টর ইউনুসের অন্তত পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকা প্রয়োজন দেশে প্রধান দুই লুটেরা রাজনৈ্তিক দলকে সঠিক রাস্তায় আনতে। এত হাজারো তরুনের রক্ত তা নাহলে পুরোপুরি বৃথা যাবে। ৫৩ বছর পরে দেশ গড়ার যে সুযোগ পাওয়া গেছে তা কোনভাবেই নষ্ট হতে দেয়া যায় না।
৩| ১৯ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ১০:০০
কামাল১৮ বলেছেন: জনগন যাদের দ্বারা শাসিত হতে চায় তারাই শাসন করবে।এটাই উত্তম পন্থা।এটা নির্ধারিত হবে একটা সুষ্ঠু নির্বাচন করে।
৪| ১৯ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ১১:২২
নিমো বলেছেন:
আপনি দয়া করে উপরের বইটা পরুন। তাহলে বোকা বোকা পোস্ট দেয়ার আগে দশবার ভাববেন।
৫| ১৯ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ১১:২৩
নিমো বলেছেন: *পড়ুন
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ৯:০০
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আসিফের বই লেখার কারণে বিএনপির আগামী নির্বাচনে ভরাডুবি করবে।
।