![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১। কমিশন বলছে, ধর্মনিরপেক্ষতা, সমাজতন্ত্র ও জাতীয়তাবাদ এইসব রাষ্ট্র বা সংবিধানের মূলনীতিতে থাকবে না।
বিএনপি বলছে, থাকবে সব আগের মতোই।
২। কমিশন বলছে, প্রধানমন্ত্রী একই সঙ্গে রাজনৈতিক দলের প্রধান ও সংসদ নেতা হতে পারবেন না।
বিএনপি বলছে, পারবেন আগের মতোই।
৩। কমিশন বলেছ, প্রধানমন্ত্রী হতে হলে তাকে সংসদের নিম্নকক্ষের সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যদের সমর্থন লাগবে।
বিএনপি বলছে, না, প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনের কিছু নাই। আগের মতোই নিজেরা ঠিক করবে।
৪। কমিশন বলছে, সংবিধান সংশোধন করতে হলে সংসদের উভয় কক্ষের দুই-তৃতীয়াংশের সমর্থন এবং
গণভোট লাগবে।
বিএনপি বলছে, না, গণভোট দরকার নাই।
৫। কমিশন বলছে, প্রধানমন্ত্রী আস্থা ভোটে হেরে গেলে সংসদের নিম্নকক্ষের অন্য কোনো সদস্য সরকার গঠন করতে পারবেন, যদি প্রয়োজনীয় সংখ্যাগরিষ্ঠ সমর্থন তার থাকে। সংসদ ভাঙার দরকার নাই।
বিএনপি বলছে, না, প্রধানমন্ত্রী তখন আগের মতোই ‘সংসদ ভাঙ্গিয়া দিবার জন্য লিখিতভাবে রাষ্ট্রপতিকে পরামর্শদান করিবেন এবং‘... রাষ্ট্রপতি তার পরামর্শে ‘সংসদ ভাঙ্গিয়া দিবেন।’
৬। কমিশন বলছে, প্রধানমন্ত্রী একই ব্যক্তি দুইবারের বেশি হতে পারবে না।
বিএনপি বলছে, পারবেন। ধারাবাহিক দুইবারের বেশি পারবেন না। থেমে থেমে যতবার ইচ্ছা পারবেন।
৭। কমিশন বলছে, রাষ্ট্রপতির মেয়াদ হবে চার বছর।
বিএনপি বলছে, না, আগের মতোই পাঁচ বছর।
৮। কমিশন বলছে, তত্ত্বাবধায়কের মেয়াদ হবে চার মাস।
বিএনপি বলছে, না, আগের মতোই তিনমাস।
৯। কমিশন বলছে, তত্ত্বাবধায়কের সময় আগে স্থানীয় সরকারের সব নির্বাচন হবে, তারপর জাতীয় নির্বাচন।
বিএনপি বলছে, না, আগের মতোই আগে জাতীয়, পরে স্থানীয় নির্বাচন।
১০। কমিশন বলছে, সংসদ নির্বাচন করার বয়স ন্যূনতম বয়স ২১ বছর হলে হবে।
বিএনপি বলছে, না। আগের মতোই ২৫ বছর থাকবে।
১১। কমিশন বলছে, জরুরি অবস্থা ঘোষণা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি সাংবিধানিক কমিশনের (এনসিসি) সিদ্ধান্তক্রমে।
বিএনপি বলেছে, না। সেটা করবে আগের মতোই প্রধানমন্ত্রীর অনুরোধে রাষ্ট্রপতি।
১২। কমিশন বলছে, জরুরি অবস্থার সময় মানুষ আদালতে যেতে পারবে। তাদের কোনো মৌলিক অধিকার ক্ষুণ্ন করা যাবে না।
বিএনপি বলছে, না, জরুরি অবস্থায় নাগরিকরা তাদের মৌলিক অধিকার হারাবে। এমনকি আদালতে যেতে পারবে না।
১৩। কমিশন বলছে, জাতীয় সংসদের মেয়াদ হবে চার বছর।
বিএনপি বলছে, না, আগের মতোই পাঁচ বছর।
১৪। কমিশন বলছে, দেশের সবগুলো বিভাগে বিচার বিভাগের হাইকোর্ট বিভাগের সমান এখতিয়ারসম্পন্ন হাইকোর্ট আসন থাকবে।
বিএনপি বলছে, না, এটা সংবিধানের সঙ্গে যায় না।
১৫। কমিশন বলছে, আপিল বিভাগের বিচারকদের মধ্যে সবচেয়ে জ্যেষ্ঠ বিচারক হবেন প্রধান বিচারপতি।
বিএনপি বলছে, না, প্রবীণতম তিনজনের একজনকে সরকার পছন্দমতো নিয়োগ দেবে।
১৬। কমিশন বলেছেন উচ্চ কক্ষের ১০০ সদস্য নির্বাচিত হবেন রাজনৈ্তিক দলগুলর সারা দেশের প্রাপ্ত ভোটের অনুপাতে ।
বিএনপি বলেছে , তারা আগের নিয়মেই নির্বাচিত হবে।
১৭ । কমিশন বলেছে প্রধানমত্রীর ক্ষমতা কমানো হবে।
বিএনপি বলেছে প্রধান্মন্ত্রীর ক্ষমতা আগের মতই থাকবে।
১৮ । কমিশন বলেছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে অভিযুক্তরা নির্বাচনে অযোগ্য হবে।
বিএনপি এই সুপারিশের সাথে একমত নয় বলে জানিয়েছে।
১৯। কমিশন বলেছে ‘গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ’ পরিবর্তন করে ‘জনগণতন্ত্রী বাংলাদেশ করা হোক
বিএনপি বলেছে গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশই থাকবে।
এরপরেও বিএনপির নেতা কর্মীরা দাবী করছে যে , বিএনপি নাকি সংস্কার চায়!! অথচ চোখের সামনে দৃষ্যমান যে বিএনপি সংস্কার চায় না, বিচার চায় না , চায় শুধু নির্বাচন। এত এত ছাত্র কি রক্ত দিয়েছে শেখ হাসিনা ও তার মন্ত্রী পরিষদের ব্যক্তিদের নির্বাচনে দাঁড়ানো দেখতে ? এরপরেও লীগের সাথে বিএনপির আতাতের কথা শুনলে রেগে যাচ্ছে বিএনপির নেতা কর্মীরা!!
আসুন দেখি দেশের অন্য্যান্য রাজনৈতিক দলগুলো সংস্কার ও নির্বাচন ইস্যূ্তে কি বলছে -
এনসিপি স্পষ্ট জানিয়েছে যে, আগে সংস্কার, বিচার ও তারপরে নির্বাচন। এছাড়াও সংসদ নির্বাচনের আগে এনসিপি বা জাতীয় নাগরিক পার্টি দাবী তুলেছে গনপরিষদ নির্বাচনের। নাহিদ ইসলাম বলেছেন "বাংলাদেশের সাংবিধানিক কাঠামোতেই স্বৈরাচার তৈরির সুযোগ আছে। রাষ্ট্রের মতো অনেক দলেও তাই সর্বময় ক্ষমতা একজনের হাতে চলে যাচ্ছে। গণপরিষদ নির্বাচনের মাধ্যমে একটি নতুন সংবিধান প্রণয়ন আমাদের অন্যতম প্রাথমিক লক্ষ্য।''
সংস্কার ও বিচার ছাড়া জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের পক্ষে নয় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী।এ ক্ষেত্রে জামায়াত ইসিকে নির্বাচনের কোনো দিন, মাস, ক্ষণ বেঁধে দেয়নি। ইসলামিক ঐক্য জোটের অন্যান্য রাজনৈ্তিক দলগুলোর একই মতামত ।
গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, এই মুহূর্তে জাতীয় নির্বাচনের পরিবেশ নেই। তাই আগে স্থানীয় নির্বাচন হলে প্রশাসনের নিরপেক্ষতা ও সক্ষমতা পরীক্ষা হবে। মানুষও দীর্ঘদিন পর ভোট দিতে পারবে। আওয়ামী লীগ ও তার জোটের কোনো দল যেনো নির্বাচনে অংশ নিতে না পারে সেই কথাও কমিশনকে জানিয়েছে তারা।সংস্কার প্রক্রিয়া শেষ করেই জাতীয় নির্বাচনের দাবী নুরের।
আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ বলেছেন, বাংলাদেশের অন্তবর্তীকালীন সরকার হচ্ছে একটা গণঅভ্যুত্থানের সরকার এবং বাংলাদেশের ইতিহাসে কোন সরকার এত পরিমাণ জনসমর্থন জনমত নিয়ে কোনোদিন আবির্ভূত হন নাই।তিনি বলেন, আমার দৃষ্টিতে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের সাড়ে তিন বছরের এপিসোডের পরে সফল গভার্ন্যান্সের এপিসোড হবে ড. ইউনূসের এপিসোড। তবে এটা নির্ভর করবে সবার ঐকমত্যের ভিত্তিতে। ড. ইউনূস যদি দুই-তিন চার বছর থাকতে পারেন, বাংলাদেশটা আসলেই মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, দক্ষিণ কোরিয়া হওয়ার যে আকাঙ্ক্ষা আমাদের মধ্যে গত পাঁচ দশক ধরে ছিল সেই আকাঙ্খার পথে আমরা অনেক দূর এগিয়ে যাব।
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেছেন, আমরা সংস্কারও চাই, নির্বাচনও চাই।তবে তার আগে জুলাই-আগস্টসহ গত ১৫ বছরে যত গুম, খুন ও নির্বিচারে হত্যাকাণ্ড হয়েছে, সেটির জন্য আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী ও শেখ হাসিনাসহ যারা দায়ী, তাদের সবাইকে বিচারের আওতায় আনতে হবে।তিনি বলেন, দল হিসেবে এসব হত্যাকাণ্ডের জন্য আওয়ামী লীগের দায় কতটা, সেটাও বিচারের আওতায় আনতে হবে। সেজন্য আইন প্রণয়ন করতে হবে। এর ওপর নির্ভর করবে তাদের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ কী।
এক বিএনপি ছাড়া আর কোন রাজনৈতিক দলই দ্রুত নির্বাচন চাইছে না। অবস্থা এখন এমন দাড়িয়েছে , ডক্টর ইউনুস যদি দ্রুত নির্বাচন দিয়ে সরে পড়তেও চায় তাহলে এ দেশের বিভিন্ন রাজনৈ্তিক দল ও ছাত্র জনতা রাস্তায় নামবে নির্বাচন চাই না দাবীতে।
তথ্যসুত্র ঃ গনমাধ্যম
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৮:৫১
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: মিথ্যাচারের রাজনীতির দিন শেষ। এই দেশ আর কখনই অতীতের লুটপাঠের রাজনীতিতে ফিরে যাবে না। নতুন রাজনৈ্তিক বন্দোবস্তের জন্য জীবন দেয়া আবু সাইদ, মুগদ্ধ , তাহমিদ, ওয়াসিম, ইয়ামিন , ফাইয়াজ প্রমুখরা ফিরতে দেবে না।
বিএনপি নিজেদের না শুধরালে , সামনে তাদের পরিনতিও আওয়ামিলীগের মতই হবে। হয়ত আরো খারাপ হবে। কারন এরপরে আর কাউকে দেশ ছেড়ে পালাতে দেয়া হবে না।
২| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৮:৪২
নতুন বলেছেন: বিএনপি ইতিমধ্যে সব দখল নিয়ে নিয়েছে আনঅফিসিয়ালী। এমপি, মন্ত্রীর লিস্টও রেডিী।
এখন নিবাচর্ন দিয়ে সব হালাল করা মাত্র।
আপনাারা এতো মানুষের পেটে লাথি মারতে পারেন না। এরা এতোদিন চাদাবাজী, টেন্ডারবাজী করতে পারেনাই। এখন কেন দেরী করবে?
সেদিন দেখলাম বাবব সাহেব আহতদের দেখা করতে গেছে, সেখানে একজন কড়া কথা বলাতে তার উপরে চড়াও হয়েছে চ্যেলাবেলারা। কিন্তু বাবর তাকে সান্তনা দিচ্ছে।
ঐ ছেলেরা আহত, নিহত না হলে আয়ামীলীগ কয়েক বছরের মাঝে বাবর কে ঝুলিয়ে দিতো।
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে কি হবে কিছুটা আন্দাজ করা যায় এই সব থেকে।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৯:১৩
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: মানুষ এখন লীগের চাইতেও বিএনপির ওপড় বেশি ক্ষেপেছে। বাবর হাসপাতালে গিয়ে তোপের মুখে পড়েছে। বাদবাকি নেতারাও পাবলিকের মাঝখানে পড়লে কঠিন মাইর খাবে। এই কারনে এরা এখন কেবল অনলাইন বা টকশোতে আছে এবং কমেন্টবক্সে জনগনের উষ্টা লাথির উপড়ে আছে। মন্ত্রীর লিস্ট নিয়া বইসা থাক। নির্বাচন আর সহসা হচ্ছে না। জনগনই হতে দেবে না।
৩| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৯:০০
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: দেখি জুলভার্ন সাহেব রি-কাউন্টার পোস্ট দেন কিনা ! ভালো কাজ করেছেন। এভাবেই ব্লগে যুক্তিতর্কের চর্চা চলতে থাকুক !
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৯:২৪
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: ! !
৪| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৯:১৮
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বিএনপি আওয়ামীলীগ হতে চায়। একই সাথে ভারতের মোদীর আশীর্বাদ চায়।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৯:৩৫
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: লীগ / বিএনপি দুই দলের সকল আশার গুড়ে বালি ঢেলে দিয়েছেন ডক্টর ইউনুস। প্রতিবেশির সাথে সমতা ও নায্যতার ভিত্তিতে যে সম্পর্ক তিনি স্থাপন করেছেন , তা সারা দেশ আজ দেখেছে। এই ইস্যূতে মির্জা ফখরুলের কিছুক্ষন আগের প্রেস ব্রিফিং দেখলে দেখবেন যে মুখ অসম্ভব কাল হয়ে হয়ে গেছে। প্রচন্ড বেজার মুখে বিড়বিড় করে দুইচারটা গতানুগতিক কথা বলে বক্তব্য শেষ করেছে। এই দেশ আর নতজানু পররাস্ট্রনীতি অবলম্বন করতে পারবে না , করতে দেবে না জুলাই আন্দোলনে নিহত তরুনদের সতীর্থরা।
৫| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১০:৩৪
Sulaiman hossain বলেছেন: ক্ষমতায় যে আসে,সেই গণমানুষের কথা ভুলে যায়।মানুষের প্রকৃত কল্যান কোন কাজে নিহিত আছে তা তাদের মনে থাকেনা।আমার মতে দেশের জনগনকে আগে ভালো হতে হবে,অর্থাৎ জনগন ভালো এবং দৃষ্টিশক্তির অধিকারি হলে,সে দেশের সরকারও ভালোই হবে।
পৃথিবীতে সবচেয়ে কঠিন কাজ হলো রাষ্ট্র পরিচালনার কাজ। সুতরাং জনগণকে যোগ্য নেতা বাছাই করতে হবে
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১০:৫৫
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: আমার মতে দেশের জনগনকে আগে ভালো হতে হবে,অর্থাৎ জনগন ভালো এবং দৃষ্টিশক্তির অধিকারি হলে,সে দেশের সরকারও ভালোই হবে ।
আপনার কমেন্টের এই অংশের সাথে দ্বিমত প্রকাশ করছি। আমাদের দেশে একটা ভয়ঙ্কর মিথ্যা ন্যরেটিভ চালু আছে যেটা হচ্ছে যে দেশের জনগন যেমন, শাষকও তেমন। প্রত্যেক জাতির মাঝেই ভাল ও মন্দ মানুষ আছে। দেশের শাষক আইনের শাষনের মাধ্যমে মানুষকে শৃংখলার মাঝে এনে দেশকে সভ্য বানায়।
আবার যোগ্য নেতা বাছাই করার জন্যও প্রয়োজন পরিবেশ। মিথ্যাচার, টাকা ও পেশি শক্তির মহড়ার মাঝে যোগ্য নেতা বাছাই করার সুযোগ কই? যদি এসব প্রচলিত নোংরা নির্বাচনী কালচার বন্ধ করা যায় , তাহলে মানুষ ঠিকই যোগ্য নেতা বেছে নিতে পারবে।
৬| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১১:২০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: হুদাই সময় নষ্ট করছেন। জুলভার্ণ ভাইজান তো ঘোষণা দিয়াই দিছে যে সে অন্ধ দলভক্ত। এক্কেরে হাকা আর কলার মতোন। একজন অন্ধভক্তের সাথে কি তথ্য উপাত্ত দিয়া কোন যুক্তিতর্ক চলে? আমি উনার যে কোনও কথার বিপরীতে একাধিক প্রমাণ দিতে পারি, কিন্তু কি লাভ? ভাইজান সবার শেষে বলবে তারেক জিয়ার মতো নেতা বাংলাদেশে কখনও জন্মই নিবে না!!! বিএনপিই একমাত্র দল যে দেশকে আগায়া নিবে। কোনদিকে............? সেইটা ওনার কাছ থিকাই শুইনা নিয়েন!!!!
বিএনপি ক্ষমতায় আসার পরে কাউরে যদি আয়নাঘরে নেয়, সেইটাও উনি আপনেরে জাস্টিফাই কইরা দিবে..........নিজের কথা বেমালুম ভুইলা গিয়া। অন্ধভক্তির এমনই মাজেজা!!!!
০৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৪:০৬
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: জুলভার্ন ভাইজানকে হাকা আর কলার মত একই কাতারে দেখতে পারাটা খুবই বেদনাদায়ক। জুলভার্ন ভাই আমার ধারনা বিশাল ধাক্কা খাবেন যখন সামনে দেখবে যে , বিএনপির হাই কমান্ড তাদের মূল্যায়ন করা দূরে থাক বরং গুমের শিকার হয়েছিলেন শুনলে ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দেবে পাছে ভারত না আবার বেজার হয় এদের কাছাকাছি দেখলে। আমি সবচেয়ে মর্মাহত হয়েছি এটা শুনে যে এই ব্লগের ব্লগার মরহুম অথর্ব কান্ডারী বেগম খালেদা জিয়ার পক্ষে লেখা লিখে গ্রেফতার হয়ে চরম নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন। আমার শুধু একবার জানতে ইচ্ছে করেছিল, অথর্ব কান্ডারি জীবিত থাকাবস্থায় কি ব্যংক ও নিউজ চ্যনেল ডাকাত মোসাদ্দেক ফালুর স্ত্রী খালেদা জিয়া কি একবারের জন্যও উনার খোজ খবর নিয়েছিলেন ?
অট ঃ আপনার কাছে অনুরোধ এইবার এই জিয়া পরিবার নিয়া একটা ধামাকা পোস্ট দেন।লন্ডনে থাকেন, আপনার কাছে বিস্ফোরক তথ্য অবস্যই আছে।
৭| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১২:১২
রিফাত হোসেন বলেছেন: মফিজ সাহেব একেবারে K.O. করে দিয়েছেন।
এই মন্তব্য দেখার পরে মনে হয় না জুল সাহেব যুক্তি খন্ডাতে যাবেন, direct বাংলাদেশ জিন্দাবাদে যাবেন।
০৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৪:১০
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: জুলভার্ন ভাই এই ব্লগের অত্যন্ত শ্রদ্ধেয় একজন ব্লগার। উনার বিএনপির প্রতি অন্ধভক্তির কারনে বিতর্ক অবস্যই চলবে কিন্তু শ্রদ্ধার জায়গাটাও অটুট থাকবে।
৮| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১২:৩৯
কামাল১৮ বলেছেন: ইলেকশনের পর বোঝা যাবে কি থাকবে আর কি থাকবে না।
০৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৪:১১
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: ইউনুস সাহেব একটার পর একটা যেই ক্যরিশমা দেখানো শুরু করেছে , তাতে দেখেন সামনে কি হয়
৯| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৯:৩৭
রাজীব নুর বলেছেন: বিএনপি নিজেদের না শুধরালে, সামনে তাদের পরিনতিও আওয়ামিলীগের মতই হবে।
চরম সত্য কথা বলেছেন। কিন্তু আওয়ামীলীগের চরম পরিণতির কথা বিএনপি মনে রাখবে না। তারা দূর্নীতি করার জন্য অস্থির হয়ে বসে আছে।
০৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৪:১৪
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: বিএনপির পরিনতি আওয়ামিলীগের চাইতেও খারাপ হবে যদি তারা মানুষ না হয় ।ছাত্র সমাজ গনভবন বরাবর হাটা শিখে গেছে। এইটা বিএনপি না বুঝলে তাদের কপালে খারাপি আছে।
১০| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৯:৪০
রাজীব নুর বলেছেন: ব্লগার জুলভার্ণ আমাকে কমেন্ট ব্যান করে রেখেছেন।
অত্যন্ত দুঃখজনক।
১১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১০:৪৭
রাসেল বলেছেন: কমিশনের সকল প্রস্তাবের সাথে সহমত পোষণ করছি, অত্র পোস্টের শুধুমাত্র সিরিয়াল ১০ ছাড়া। আমার দৃষ্টিতে সিরিয়াল ৪ খুব গুরুত্বপূর্ণ, রাজনীতিবিদদের কাল হাত থেকে দেশকে নিরাপদ রাখার জন্য।
০৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৪:১৬
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: ১০ নাম্বারের বিষয়ে আমার মনে হয় না কেউ একমত হবে। কমিশনের এই জাতীয় প্রস্তাব দেয়াটাইতো ঠিক হয়নি।
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৮:২১
রিফাত হোসেন বলেছেন: সঠিক উপাত্ত তুলে ধরেছেন। তখন দলপন্থীরা মাছের মত পিছলিয়ে অন্য বিষয়ে বক্তব্য রাখবে! লীগপন্থীরা মাঝে এসে ম্যাৎকার দিবে। দেশটাকে একেকটার বাপের মল্লুক পেয়ে বসেছে।