নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এমএইচডি

এমএইচডি

আমি বাংলাদেশি

এমএইচডি › বিস্তারিত পোস্টঃ

পরাজিত বিসিএফ এবং ফেলানী........

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩৮

বোন ফেলানি তুমি ঘুমাও শান্তিতে, তোমার ভাইরা জেগে আছে, আমি কাঁদতে বসিনি প্রতিশোধের প্রতিজ্ঞা করছি।

===============================================

মনে আছে ২০০১ সালে ১৮ই এপ্রিল আওয়ামীলীগ সরকারের শেষ সময় বিএসএফ নগ্ন হামলা চালিয়েছিল বড়াইবাড়ি গ্রামে। হামলার দাঁতভাঙ্গা জবাব দিয়েছিল বিডিআর আর বীর জনতা। ১৬ জনের লাশ ফেলে পালিয়ে গিয়েছিল বিএসএফ। ৩ জন বীর বিডিআর সৈনিক শাহাদাত বরণ করেছিলেন দেশের স্বাধীনতা অক্ষুণ্ণ রাখতে। বিএসএফরা যে বেআইনীভাবে বড়াইবাড়ি সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশ ভূ-খন্ডে প্রবেশ করেছিল তা নিয়ে কারো কোন সন্দেহ ছিল না। ৩০ বছরের ইতিহাসে এই প্রথম একসঙ্গে ১৬ জন বিএসএফের মৃত্যু ঘটে।



প্রতিশোধ নেয়ার জন্য বিএসএফ পাদুয়া ঘটনার মাত্র তিনদিনের মধ্যে বড়াইবাড়ী অপারেশন চালায়। বাংলাদেশের বড়াইবাড়ি, হিজলামারী, খেওয়ারচর, বিডিআর ক্যাম্পগুলো যেমন দুর্গম তেমনি অনুন্নত। বিএসএফ'রা ১৬ এপ্রিল দুপুরে বড়াইবাড়ি অপারেশন পরিকল্পনা করে। তাদের উদ্দেশ্য ছিল মহেন্দগঞ্জ-কামালপুর পাকা সড়ক নির্মাণ সহজ করা এবং বড়াইবাড়ির চার কিলোমিটার অতি উর্বরা জমি ভারতীয়দের দখলে আনা। ধুবরী, মহেন্দ্রগঞ্জ, গৌহাটি থেকে রাতেই তিন প্লাটুন ক্যাটস আই কমান্ডো ও দু'শর বেশি অতিরিক্ত বিএসএফ এসে গোপনে অবস্থান নেয় মাইনকারচর ক্যাম্পের আশেপাশে। এদিকে বাংলাদেশী পত্রবাহক (বিডিআর-এর বিভিন্ন চিঠি বিএসএফ ক্যাম্পে পৌঁছায়) লুৎফর রহমান মাইনকারচর বিএসএফ ক্যাম্প ঘুরে এসে বলেছিলেন সেখানে ভারতীয় সেনাসদস্যরাও ব্যাংকারে অবস্থান নিয়েছে। প্রস্তুত আছে মর্টার, কামান, মেশিনগান ও সাঁজোয়া যান। বাংলাদেশ সীমান্তে পর্যবেক্ষণ টাওয়ার না থাকায় বড়াইবাড়ী ক্যাম্পের বিডিআর'রা বিএসএফ-এর আক্রমণের প্রস্তুতি আগে বুঝতে পারেনি। কিন্তু বিকাল ৫টায় বিএসএফ-এর কাছ থেকে ফ্ল্যাগ মিটিং-এর একটি রহস্যময় প্রস্তাব সম্বলিত চিঠি আসায় বড়াইবাড়ী ফাঁড়ির বিডিআর কমান্ডার নজরুল ইসলামের সন্দেহ হয়। কোন সংঘাত, সংঘর্ষ, অঘটন নেই তবুও কেন বিএসএফ ফ্ল্যাগ মিটিং-এর জন্য প্রস্তাব দিল। আসলে বিএসএফ চেয়েছিল ফ্ল্যাগ মিটিং এর জন্য বিডিআরের ৫/৬ জন বড়াইবাড়ী ক্যাম্পে ভারতের সীমানায় গেলে তারা বিডিআরদের আটকে রেখে বড়াইবাড়ী হামলা করবে। পরে বিএসএফ-এর পক্ষ থেকে খবর ছড়ানো হতো বাংলাদেশের বিডিআররা প্রথমে ভারতীয় সীমান্ত এলাকা অতিক্রম করে আক্রমণ করেছে। এই অজুহাতে তাদের বড়াইবাড়ী অপারেশন হতো সাকসেসফুল। ফ্ল্যাগ মিটিং-এর জন্য পাঠানো ওই চিঠিটি ষড়যন্ত্রমূলক মনে হওয়ায় বড়াইবাড়ী ক্যাম্পের কমান্ডার নজরুল ইসলাম ভারতীয়দের পাতানো ফাঁদে পা দেননি। উল্টো রাতে ক্যাম্পে ১০ জন সহযোগীকে তিনি সারারাত সতর্ক থাকার নির্দেশ দেন। কাঁটাতারের বেড়ার মাঝে পূর্ব অংশের গেট দিয়ে রাত ৩টার দিকে ভারতীয় কমান্ডো, সেনা ও বিএসএফ-এর প্রায় চারশত সদস্যের যৌথ-বাহিনী ধানক্ষেতের মাঝ দিয়ে ঢুকে পড়ে বড়াইবাড়ী সীমানায়। শুকিয়ে যাওয়া খাল দিয়ে তারা ক্রস করে এগিয়ে তিনদিক থেকে বড়াইবাড়ী ক্যাম্প আক্রমণের প্রস্তুতি নেয়। এর আগে গেট পেরিয়ে ভারতীয় বাহিনীর বড়াইবাড়ীতে ঢুকে পড়ার দৃশ্যটি দেখে ফেলে ঐ গ্রামের মিনহাজ। ভোর সাড়ে ৩টায় ধানক্ষেতে সেচ দিতে গিয়ে মিনহাজ কাঁটাতারের বেড়া পেরিয়ে সারি সারি সৈন্য আসতে দেখতে পায়। তখনই সে দৌড়ে খবর দেয় বড়াইবাড়ী ক্যাম্পে। সাথে সাথে ওয়্যারলেসে খবর চলে যায় পার্শ্ববর্তী হিজলমারী ও খেওয়ারচর ক্যাম্পে। ভোর সাড়ে ৪টার দিকে পূর্বদিক থেকে বিএসএফ বড়াইবাড়ী ক্যাম্পে গুলীবর্ষণ যখন শুরু করে তখন প্রথম ১০ মিনিট বিডিআররা ছিল নিশ্চুপ। ভারতীয় বাহিনী এ ঘটনায় মনে করেছিল বিডিআররা ক্যাম্প ছেড়ে পালিয়েছে। এরপর তাদের একটি বাহিনী পশ্চিম গ্রামের দিক থেকে একটি দল ক্যাম্পের দিকে অসতর্কভাবে এগুতে শুরু করলে বড়াইবাড়ী বিওপি থেকে বিডিআর-এর চারটি মেশিনগান একযোগে গুলীবর্ষণ শুরু করে। এই মেশিনগান এক একটি মিনিটে সাতশ গুলী ছুঁড়তে পারে। অকস্মাৎ এ আক্রমণে ভারতীয় বাহিনী হতচকিত হয়ে দৌড়ে পালাতে চেষ্টা করে। তারা ভেবে বসে উল্টো দিক থেকে তাদের ঘিরে ফেলা হয়েছে। তাই বিডিআর এর ল্যান্স নায়ক ওহিদুজ্জামান ও ১৬ জন বিএসএফ নিহত হয়। এরপর হিজলমারী ও খেওয়ারচর বিওপি থেকে বড়াইবাড়ী ক্যাম্পের ১০ জন বিডিআর-এর সাথে আরো ১৬ জন বিডিআর যোগ দেন ভারতীয় বাহিনীর বিরুদ্ধে। ভারতীয় বাহিনী সকাল ১০টা পর্যন্ত বিওপি'র দু'শ গজ দূরে বাংলাদেশের সীমানায় ছিল। জামালপুর থেকে ৩৩ রাইফেল ব্যাটেলিয়ান-এর কমান্ডিং অফিসার লেঃ কর্নেল এস জামান-এর নেতৃত্বে অতিরিক্ত বিডিআর বড়াইবাড়ীতে পৌঁছার পর ভারতীয় বাহিনী বাংলাদেশের সীমানা ছেড়ে ওপারে পালিয়ে যায়। এরপর লাগাতার প্রায় দু'দিন চলে উভয়পক্ষের মধ্যে গুলীবিনিময়। এই সংঘর্ষে বিএসএফ আরো নিহত হয়েছে বলে জানা গেলেও নিশ্চিতভাবে সংখ্যা জানা যায়নি। নিহত হন মাহফুজার রহমান এবং আঃ কাদের নামক আরো দু'জন বিডিআর। আহত হন হাবিলদার আঃ গনি, সিপাহী আঃ রহমান, সিপাহী জাহেদুর, দুলাল বড়ুয়া, নজরুল ইসলাম, আওলাদ হোসেন, নূরুল ইসলাম প্রমুখ। গ্রামবাসীদের মধ্যে আহত হন শেখ সাদী (৪), বিলকিস খাতুন (১২), মকবুল হোসেন (৬০), ছমিরন নেছা (৫৫) এবং গোলাম মোস্তফা (৩৫)। গ্রামবাসীর হাতে ধরা পড়ে অক্ষয় কুমার ও বিমল প্রসাদ নামক দু'জন বিএসএফ সদস্য। পরে বিডিআর উদ্ধার করে মোট ১৬ জন বিএসএফ-এর লাশ। যা পরে ভারতের কাছে হস্তান্তর করা হয়। বিডিআর আরও্ধার করে দু'টি এলএমজি, ১৫টি এসএলআরসহ গুলী, ম্যাগাজিন, জুতা, ওয়্যারলেস সেট প্রভৃতি। এগুলো সবই বিএসএফ-এর। পরবর্তীতে উচ্চপর্যায়ের চাপে ফ্ল্যাগ মিটিং-এর মাধ্যমে বন্ধ হয় সংঘর্ষ। প্রশমিত হয় উত্তেজনা। ঐ সময়ে ঐ সীমান্তের আশপাশের প্রায় ৩০টি গ্রামের ৩৫ হাজার মানুষ বাড়ি-ঘর ছেড়ে নিরাপদ আশ্রয়ে চলে যায়। এদের ভোগ করতে হয় অবর্ণনীয় কষ্ট ও দুর্ভোগ।



বড়াইবাড়ীতে রাতের আধারে সীমান্ত অতিক্রম করে শত শত ভারতীয় সৈন্যের বাংলাদেশে অবৈধ অনুপ্রবেশ, বিডিআর সৈন্যদের হত্যা, বাংলাদেশের গ্রাম লুট ও জ্বালিয়ে দেয়ার ঘটনায় যখন সারাদেশে ভারতের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা করার দাবি উঠেছে ঠিক তখনই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২২ এপ্রিল দিবাগত রাতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ীর সাথে আধাঘণ্টাব্যাপী এক টেলিফোন সংলাপে বসেন এবং এই সময়ে শেখ হাসিনার ৩ বার ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে বিডিআরের ভূমিকায় (বীরত্বের জন্য) দুঃখ প্রকাশ করেন। এদিকে নিজ দেশে বাজপেয়ী সরকারের মুখ রক্ষা করতে শেখ হাসিনা দুঃখ প্রকাশ করলে ভারতীয় পক্ষ থেকে তাদের দেশে শেখ হাসিনার ভাবমূর্তি অক্ষুণ্ণ রাখতে এ ঘটনায় দায়ভার এককভাবে বিডিআর প্রধানের উপর চাপিয়ে দেয়। কিন্তু বিডিআর প্রধান মেজর জেনারেল ফজলুর রহমান দৈনিক মানবজমিন পত্রিকায় (২১-৪-২০১১) দেয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘আমার বিশ্বাস প্রধানমন্ত্রীর এতে সমর্থন থাকবে। এই আস্থা নিয়েই আমি অগ্রসর হয়েছি। আমি প্রধানমন্ত্রীকে চিনি। খুব কাছ থেকে দেখেছি।' পত্রিকাটি আরও জানায়, ‘ভূমি ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয় এ ব্যাপারে বিডিআর প্রধানকে নিরুৎসাহিত করলে তিনি নিজ উদ্যোগে এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর সাথে দেখা করেন। ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম তেহেলকা ডটকম জানায়, ‘নির্বাচত যতই ঘনিয়ে আসছে প্রধামন্ত্রী (শেখ হাসিনা) ততই শঙ্কিত হয়ে পড়েছেন এবং সেনাবাহিনী ও মৌলবাদীদের কাছে ঘেঁষতে তাকে এ কৌশল নিতে হয়েছে। বাংলাদেশের সেনাবাহিনী ও মৌলবাদীরা ভারত বিদ্বেষী। বর্তমান উত্তপ্ত পরিবেশে থেকে দেখিয়ে দেয়ার চেষ্টা চলছে বাংলাদেশ ছেড়ে কথা বলে না। শেখ হাসিনার জন্য ভোট আদায়ের এটি একটি কৌশল মাত্র।'



শেখ হাসিনা সরকার শহীদ সিপাহীদের জাতীয় মর্যাদায় দাফন ও পুরস্কৃত করা তো দূরে থাক সরকারের একজন মন্ত্রীও রৌমারী পরিদর্শনে যাননি দীর্ঘদিন। এমনকি এ সময় বিডিআর প্রধানসহ বড়াইবাড়ীর বীর জওয়ানদের বদলী করা হয় (শাস্তিস্বরূপ)। পাদুয়া এবং রৌমারীর ঘটনা যা-ই হোক না কেন পরবর্তীকালে বিভিন্ন তথ্য পর্যালোচনায় প্রমাণিত হয়েছে আসলে এটি ছিল একটি পাতানো খেলা। একটি ষড়যন্ত্র। বিশেষ করে ভারতীয় পত্র-পত্রিকা ও সংবাদ মাধ্যমের ফাঁস করে দেয়া তথ্যে এই ষড়যন্ত্র নিশ্চিতভাবে প্রমাণিত হয়। কিন্তু মাঝখানে বড়াইবাড়ী ক্যাম্পের ১১ জন সৈনিক নিজেদের অজ্ঞাতেই এই ষড়যন্ত্র ও পাতানো খেলাটির চক্রান্ত নস্যাৎ করে দেয়, যা পরবর্তীতে ষড়যন্ত্রকারী উভয় পক্ষের জন্য বুমেরাং হয়ে পড়ে। ষড়যন্ত্রটি হল, ‘সে সময় নির্বাচন যতই নিকটবর্তী হচ্ছিল, আওয়ামী লীগের দুঃশাসন ও চারদলীয় জোটের ক্রমবর্ধমান গণজোয়ারে সরকার ভীত হয়ে পড়েছিল। আর এই ভীতি থেকেই তারা উদ্যোগ নেয়, যে কোনভাবে নির্বাচনে জয়লাভ সম্ভব না হলে নির্বাচন প্রতিরোধ করা। এ লক্ষ্যে আওয়ামী লীগ বিজেপি সরকার সম্মিলিতভাবে এই ব্লুপ্রিন্ট তৈরি করে। আওয়ামী লীগের ধারণা ছিল সীমান্তে একটি সঙ্কট সৃষ্টি করা গেলে দেশে জরুরি অবস্থা জারি করে নির্বাচন বাতিল করা যাবে। তা সম্ভব না হলে নিদেনপক্ষে আওয়ামী লীগের গা থেকে ভারত তোষণের দুর্নাম ঘুচবে এবং এন্টিইন্ডিয়ান ভোটগুলো নৌকায় পড়বে। অন্যদিকে কারগিল বিপর্যয়ে বিপর্যস্ত বিজেপি সরকারও জনগণের দৃষ্টি অন্যত্র সরাতে সক্ষম হবেন। কিন্তু মাঝখানে বাদ সেধেছে বড়াইবাড়ী ক্যাম্পের ১১ জন বীর বিডিআর সদস্য ও স্থানীয় জনগণ-যারা এই ষড়যন্ত্রের কথা জানত না। কারণ ষড়যন্ত্রকারীদের এই ১১ জন দেশপ্রেমিক সৈন্যের বীরত্ব সম্পর্কে কোন ধারণা ছিল না। তাই তারা ষড়যন্ত্রের কথা এই সৈন্যদের জানানো প্রয়োজন মনে করেনি।



বিএনপি ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় ভারত পাদুয়া পরাজয়ের প্রতিশোধ নিতে পারে নি আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় আসার সাথে সাথে বিডিআর ম্যাসাকার করে তার প্রতিশোধ নেয়।



১৫ই ডিসেম্বর ২০১০ বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে তিন শতাধিক বিএসএফ সদস্য ও দুই শতাধিক ভারতীয় নাগরিক আকস্মিকভাবে সীমান্তের ১২৭০ ও ১২৭১ নম্বর পিলার অতিক্রম করে বাংলাদেশ ভূখণ্ডের পাদুয়ায় প্রায় ৫০০ মিটার ভেতরে ঢুকে পড়ে। তারা সীমান্তে লাল পতাকা উত্তোলন করে ভারী অস্ত্র নিয়ে অবস্থান নেয়। বিষয়টি দেখতে পেয়ে সীমান্তবাসী পশ্চিম জাফলং ইউনিয়নের কয়েক শ’ লোক দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে বিএসএফকে প্রতিহত করার চেষ্টা করেন। খবর পেয়ে সীমান্তে কর্তব্যরত বিডিআর জওয়ানরাও সেখানে ছুটে যান। তারা মাইকযোগে বিএসএফ সদস্যদের পেছনে সরে যাওয়ার অনুরোধ জানান। কিন্তু বিএসএফ সদস্যরা বাংকার খুঁড়ে সেখানে অবস্থান নেয়। বিডিআর সদস্যরা পিছু হটে আসে সরকারের নিরবতায়। বেদখল হয়ে যায় পাদুয়া



তবে ঘটনা কিন্তু এখানেই শেষ না পাদুয়া আগ্রাসন পরিচালিত হয়েছিল সে সময় ঠিক ভোটের আগে আগে এবারো ওই রকম আর একটি কাহিনী ঘটে গেলে আমি বিন্দুমাত্র অবাক হব না।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:২৭

anonno420 বলেছেন: eto guruttopurno post ar keu comment korlona?

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২০

এমএইচডি বলেছেন: কিচ্ছু করার নাই !!!
আপনাকে ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.