কবিতা: ভ্রমন

০৯ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:১৫

(৪৮ লাইন)
২০ লাইন অসংশধিত
সরল, মিশ্রিত ভাষায় অনুবাদ |
মোঃ হাফিজুল ইসলাম (বিদায়ের পথযাত্রী)
'
বহুপথ অতিক্রম করে যাচ্ছি আজ সুন্দরবন,
সব কিছু লাগছে নতুন, নতুন অপরিচিত লোকজন|
মংলা সমুদ্র বন্দরে প্রথম রেখেছি সকলে পা,
তখন সময় ঘড়িতে ঠিক সকাল ছয় টা|
ঘাটের কাছে যেতে দেখলাম বিশাল বিস্তৃত সমুদ্র!
কেবল তখন পূর্বের আকাশে সূর্য উঠেছে, পড়েছে সে রৌদ্র|
সমুদ্রের বুকে শত শত লঞ্চ নিতেছিলো মন কাড়ি,
প্রথমত আমি মনে করেছিলাম এগুলো প্লট বাড়ি|
দেখতে এসেছি বন, আর বনটাই যাচ্ছে না দেখা,
মাঝখানে শুধু জ্বল, কুয়াশায় পড়েছে ঢাঁকা|
সকলে বলছে সুন্দরবন কোনটা? ঘুরছে এই দিকে সেই দিকে,
বনে যেতে হবে না কি লঞ্চে করে, কে যেন বল্ল এসে মুখে|
তাই আমরা নাস্তা সেরে, একটা লঞ্চ নিয়ে বনের উদ্দ্যেশ্যে দিলাম পাড়ি,
যতই যাচ্ছি সমুদ্রের বুকে, ততই সকলের মনে আনন্দের ছড়াছড়ি|
বাহান্ন মিনিট পর একটি ঘাটে এসে নামলাম সবে,
লঞ্চ নাবিক বল্ল, এখানে নেমে এখন সুন্দরবন ঘুরে দেখা যাবে|
লঞ্চ থেকে নামার পর সুন্দরী গাছ পড়ল চোখে,
আসলে সুন্দরবনটা অনেক সুন্দর ! বলার ভাষা নায় মুখে|
আর একটু যেতে দেখলাম হরিন, কমির খাঁচায় বন্ধি করা,
বনের চারিদিকে শুধু গাছ গাছালি, মাটি শিকড়ে ভরা।

০ টি +০/-০