![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কালকে রাতে আব্বু একটা মজার ঘটনা বলল। অনেক আগে আব্বু আর সাথে জাহাঙ্গীর নামে এক লোক তারা যাবে সাভার স্মৃতিসৌধ দেখতে,তারা জাহাঙ্গীর নগর এরিয়ায় হাটছে। আব্বু বলল চল আমরা দিয়ে না গিয়ে ভিতর দিয়ে যাই দেখতে দেখতে যাওয়া যাবে। সেখানে সেনাবাহিনীর ক্যন্টনমেন্ট ছিল। তারা হাটতে হাটতে কখন যে সেনাবাহিনীর ফায়ারিং স্কোয়াড এরিয়ায় চলে গেছে খেয়াল করে নাই! একটু পর আব্বু টের পেল কে যেন আব্বুর শার্টের কলার চেপে ধরেছে পেছন থেকে। পিছনে ঘার ঘুরিয়ে দেখল এক সেনাসদস্য,আব্বু ঝারা দিয়ে তার হাত সরিয়ে দিল। তারপর পিছন ফিরল তার দিকে,কি হলো আপনি কলার ধরেছেন কেন? বলল আপনাদেরকে থামার জন্য সেই কখন থেকে বাশি বাজানো হচ্ছে থামলেন না কেন? আব্বু বলল আরে আশে পাশে এত গারিব শব্দ হচ্ছে কোনটা কিসের শব্দ বোঝা যায় নাকি। আপনারা ফায়ারিং স্কোয়াডের ভিতর ঢুকে পরেছেন চলেন আমার সাথে। আব্বুর সাথের লোকটা আক্ষরিক অর্থেই ঠকঠক করে কাপছিল। সে বলল সোহেল ভাই কি হবে? আব্বু বলল এভাবে কাপছিস কেন কিছু হবে না যা বলার আমি বলবো তুই চুপ করে থাকবি। তাদেরকে অফিসার লেভেলের একজনের কাছে নিয়ে যাওয়া হলে তিনি জিজ্ঞেস করলেন কোথ থেকে এসেছেন, কোথায় যাবেন? ঢাকা থেকেই এসেছি যাব ক্যন্টনমেন্ট মেজর শাজাহানের কাছে! (ডাহা মিথ্যা) মেজর শাজাহানের নাম শুনেই ঐ অফিসার লাফ দিয়ে দারিয়ে গেলেন! আপনি স্যারের কাছে এসেছেন আগে বলবেন না,"বলার টাইম দিলেন কোথায় আগেই তো ধরে নিয়ে এলেন", কি হন স্যারের? "ভাই" আব্বু উত্তর দিল! আসলে আব্বু তাকে চিনেই না
শুধু তার নামটা জানা ছিলো কিভাবে যেন।
তাদেরকে বসতে দিল। চা নাস্তা দিলো। বলল আপনি স্যারের ভাই বলে কিছু বললাম না অন্য কেউ হুলে সমস্যা হত। আব্বু জিজ্ঞেস করল তার সাথে দেখা করা যাবে? তখন অফিসার বলল না স্যার গতকাল কাজে বাইরে গেছেন দুই সপ্তাহ পরে আসবেন। আব্বু মনে মনে হাফ ছেরে বাচল! উপরে শুধু বলল ও! তারপর সেখান থেকে চলে আস্ল তারা আর তাদেরকে বলে দিল একটু সাবধানে দেখে শুনে চলবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:৫৯
কর্মাধার বলেছেন: আজ কি তাহলে আমরা ডুবেই যাচ্ছি সেই রক্ষার সাগরে। এই জীবন রক্ষার্থে, স্বার্থ রক্ষার্থে, ক্ষমতা রক্ষার্থে ইত্যাদি ইত্যাদি।