নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি বর্তমানে ইস্টিশন এবং সামহোয়্যার ইন ব্লগে লিখি। আমার সকল লেখা আমি এই দুটি ব্লগেই সংরক্ষণ করে রাখতে চাই। এই দুটি ব্লগের বাইরে অনলাইন পোর্টাল, লিটল ম্যাগাজিন এবং অন্য দু-একটি ব্লগে কিছু লেখা প্রকাশিত হলেও পরবর্তীতে কিছু কিছু লেখা আমি আবার সম্পাদনা করেছি। ফলে ইস্টিশন এবং সামহোয়্যার ইন ব্লগের লেখাই আমার চূড়ান্ত সম্পাদিত লেখা। এই দুটি ব্লগের বাইরে অন্যসব লেখা আমি প্রত্যাহার করছি। মিশু মিলন ঢাকা। ৯ এপ্রিল, ২০১৯।
সাতাশ
নৃপতি বেণের শান্তি প্রস্তাব মেনে নেওয়ার পর ব্রহ্মাবর্তের অনার্যদের জীবনে স্বস্তি আসে, আর তাঁর স্বাধীনতা ঘোষণার পর থেকে গত কয়েক বৎসর অনার্যদের জীবনে অপার সুখের সুবাতাস বইছে, এমন শান্তিময় নিশ্চিন্ত জীবন তাদের ছিল না বহুকাল। শান্তি প্রস্তাবের আগে অনার্যদের প্রতিটা দিন কাটত আতঙ্কে, দিন শেষে ক্লান্ত শরীরে শয্যায় যাবার সময় তারা ভাবত এই রাত্রিটা সুন্দরভাবে পোহাবে তো, নাকি আর্যদের আক্রমণে তাদের জীবন-সংসার-সমাজ সব ধ্বংস হয়ে যাবে! কিন্তু এখন তারা প্রতি রাত্রেই নিশ্চিন্ত হয়ে শান্তিতে শয্যায় যেতে পারে, প্রতিটা দিন তারা উদযাপন করতে পারে নিজেদের মতো করে।
ব্রহ্মাবর্তের পশ্চিম প্রান্তের নিষাদপল্লীতে আজ অন্ন উৎসব, জীবনে প্রথমবারের মতো নিষাদরা অন্ন আহার করবে, তাই অন্ন উৎসবের আয়োজন করেছে। অন্ন উৎসব মুলত পাতালের কিছু অনার্য জাতির উৎসব, নিষাদরা কুথানের মুখে শুনেছে যে পাতালের কিছু অনার্য জাতি নতুন ধান্য গৃহে তোলার পর খোসা বা চিটা ছাড়িয়ে ভেতরের চাল গুঁড়ো করে পিষ্টক-পায়েস নামক খাদ্যদ্রব্য বানিয়ে আহার ও নৃত্য-গীত করে। চাল থেকে পিষ্টক-পায়েস প্রস্তুতের প্রণালী আর্য এবং নিষাদরা জানে না, তাই বহির্ষ্মতীর কয়েকজন আর্য’র সহায়তায় নিষাদরা অন্ন উৎসবের আয়োজন করেছে। মুলত আর্যরাই অন্ন রন্ধন করছে, নিষাদরা তাদের কাছ থেকে অন্ন রন্ধন প্রক্রিয়া শিখছে।
বৎসর চারেক পূর্বে নৃপতি বেণ একজন পণি বণিককে দিয়ে পাতাল থেকে ধান্য’র বীজ আনান, সরস্বতী পারের কিছু সমতল ভূমিতে বাঁধ দিয়ে জল সেচের পর লাঙল দিয়ে ভূমি কর্ষণ করে ধান্য চাষের উপযোগী করে তোলেন। ভূমি প্রস্তুত থেকে শুরু করে ধান্য রোপণের প্রক্রিয়া এবং পরিচর্যা সব দেখিয়ে দেন কুথান, কুথানের তত্ত্বাবধানে ধান্য চাষ করে প্রথম বৎসরেই বেশ ভালো ধান্য উৎপাদন হয়। ধান্য’র চাল দিয়ে রন্ধনকৃত অন্ন আহার করে ভালো লাগায় বেণ সিদ্ধান্ত নেন সরস্বতীর পারে এবং ঝিরিগুলোর আশপাশে সামান্য অসমতল মতো যে-সব ভূমি আগাছাপূর্ণ হয়ে পড়ে আছে, গোত্রের মানুষদের সে-সব ভূমি প্রস্তুত করে ধান্য চাষ করতে বলবেন। ধান্য’র ফলন দেখে এবং অন্নের স্বাদ পেয়ে তাঁর গোত্রের কিছু মানুষ ধান্য চাষে উৎসাহী হয়ে ওঠে। পরের বৎসর বেণ ধান্য’র বীজ বিতরণ করেন তাঁর গোত্রের মানুষের মধ্যে, ব্রহ্মাবর্তের অন্যান্য গোত্রের আর্যদের মধ্যে ধান্য চাষের কথা ছড়িয়ে পড়লে তারাও ধান্য চাষের প্রতি আগ্রহ দেখায় এবং পরের বৎসর বহির্ষ্মতীবাসীর নিকট থেকে বীজ সংগ্রহ করে ধান্য চাষ করে। এ বৎসর বেণ ব্রহ্মাবর্তের নিষাদ, পণি, কিরাত, নাগ প্রভৃতি কয়েকটি অনার্য জাতির মাঝেও ধান্য বীজ বিতরণ করে তাদেরকে ধান্য উৎপাদন করার পরামর্শ দেন। বেণের পরামর্শে ও আর্য যুবকদের সহায়তায় ব্রহ্মাবর্তের অনার্যরা প্রথমবারের মতো ধান্য উৎপাদন করে দারুণ সাফল্য পেয়েছে, ধান্য’র ফলন ভালো হয়েছে। এ উপলক্ষেই নিষাদরা অন্ন উৎসবের আয়োজন করে।
অন্ন উৎসবে নিষাদরা নিমন্ত্রণ করে বেণ, কুথান এবং কিছু বিশিষ্ট আর্যকে। বেণ তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী কেশিনী, সখা কুথান, অরুণ এবং দুই পুত্র মতঙ্গ ও পৃথুকে নিয়ে নিমন্ত্রণ রক্ষা করতে আসেন। তারা নিষাদ পল্লীতে পা রাখতেই নিষাদ সর্দার বঙ্কল এবং অন্যান্য নারী-পুরুষেরা বাদ্য বাজিয়ে পুষ্পমাল্য পরিয়ে তাদেরকে অভিবাদন জানিয়ে তাদের বিশ্রাম করার জন্য একটি দো-চালা উন্মুক্ত গৃহে নিয়ে উপবেশন করতে দেন। বেণ কেবল নিষাদদের দণ্ডমুণ্ডের কর্তা নৃপতি নন, তিনি নিষাদদের জামাই, তারা তাঁকে নৃপতি হিসেবে যতটা সম্মান করে, তার চেয়ে অধিক ভালোবাসে জামাই হিসেবে। জামাই বেণ তাদের ভাগ্য বদলে দিয়েছেন এবং আরো বদলাতে সহায়তা করছেন, এই যেমন ধান্য চাষে উদ্বুদ্ধ করে খাদ্যের অভাব মিটানোর পথ দেখিয়েছেন।
বেণ এবং কেশিনী উভয়েই সুনীথা ও হংসপাদাকে বারবার অনুরোধ করেন অন্ন উৎসবে আসার জন্য, কিন্তু তারা আসেননি, কন্যা অর্চিকেও আসতে দেননি। তারা দুই শাশুড়ি-বৌমা এখনো কেশিনীকে পুত্রবধূ ও সতীন হিসেবে মেনে নিতে পারেননি, সাংসারিক কাজকর্মের ব্যাপারে কেশিনী তাদেরকে কোনো কিছু জিজ্ঞেস করলে তারা উত্তর দেন ঠিকই কিন্তু তাদের ব্যবহারে এমন একটা আগল দিয়ে রাখেন যে কেশিনী শত চেষ্টা করেও তা ভেদ করে তাদের হৃদয়ের কাছে পৌঁছতে পারেন না। তাদের শীতল আচরণ কেশিনীকে ব্যথিত করলেও তার কোনো অভিযোগ নেই, তিনি কখনোই শাশুড়ি ও সতীনের সম্পর্কে বেণের নিকট কোনো অভিযোগ করেন না, এমনকি তারা কখনো রূঢ় আচরণ করলেও না।
ফলাহার শেষে বেণ এবং কুথান অন্য আর্য এবং অনার্যদের সঙ্গে আড্ডায় মেতে ওঠেন, আর কেশিনী পুত্র মতঙ্গ ও পৃথুকে নিয়ে যান মামাশ্রীর গৃহে, নিষাদ সর্দার বঙ্কলের গৃহ থেকে অল্প দূরেই কেশিনীর মামাশ্রী ধনদের গৃহ। কেশিনীকে কাছে পেয়ে নিষাদপল্লীর লোকজন আহ্লাদিত, বিশেষত নারীগণ তাকে ঘিরে ধরে নানারকম মিষ্ট ভাষায় তার সঙ্গে কথা বলে; এমনকি একদিন যারা তাকে অবহেলা করত আর কটু বাক্যে তার জীবন অতিষ্ট করে তুলেছিল, তারাও অন্তরের ঈর্ষা গোপন করে এমন মধুর ব্যবহার করে যেন চিরকাল তারা কেশিনীর সঙ্গে এমন মধুর ব্যবহারেই অভ্যস্ত ছিল! কেশিনী তাদের সেই কটু কথা আর তিক্ত ব্যবহারের স্মৃতি অন্তরে পুষে রাখেননি, তিনি সকলের সঙ্গেই হাসিমুখে কথা বলেন।
মতঙ্গ আর পৃথু ব্যস্ত হয়ে পড়ে দাদু ধনদের পোষা মৃগ উলুককে নিয়ে, উলুক যখন একেবারে দুধের শাবক তখন অরণ্যে শিকার করতে গিয়ে তাকে কুড়িয়ে পেয়েছিলেন ধনদ। মাতাকে হারিয়ে টাল খাওয়া পায়ে একা একা হাঁটছিল মৃগ শাবকটি, হয়ত তার মাতাকে বাঘে নিয়ে গিয়েছিল। ধনদ শাবকটির দিকে এগিয়ে যেতেই ভয় না পেয়ে শাবকটি তার পা শুকতে এবং পায়ে মুখ ঘষতে থাকে। তিনি হাঁটু ভেঙে উপবেশন করলে শাবকটি তার অঙ্গ ও মুখমণ্ডল লেহন করতে শুরু করে। শাবকটিকে গৃহে নিয়ে আসেন তিনি আর নাম রাখেন উলুক, পরিচর্যা করে উলুককে বড় করে তোলেন। উলুকের বয়স এখন চার বৎসর, বেশ তাগড়া হয়ে উঠেছে। সারাদিন আঙিনাতেই ঘোরাঘুরি করে আর মাঝে মাঝে আশ-পাশের ঝোপঝাড়ে গিয়ে আহার করে আসে। মতঙ্গ আর পৃথু উলুকের সঙ্গে খেলায় মেতে ওঠে।
এদিকে রন্ধন শেষ, এবার এবার মধ্যাহ্ন ভোজনের পালা। বঙ্কল বেণের কাছে গিয়ে বলেন, ‘নৃপতি, রন্ধন শেষ, চলুন আহার করে নেবেন।’
বেণ বলেন, ‘বেশ চলো।’
বঙ্কলের বাটীর আঙিনায় সারিবদ্ধভাবে কদলীপত্রের আসন পেতে আহারের ব্যবস্থা করা হয়েছে বেণ এবং অন্য আর্যদের জন্য, অনার্যদের জন্য পরে আহারের ব্যবস্থা, তা দেখে বেণ বলেন, ‘শুধু আমাদের জন্য কেন? তোমাদের আসন কোথায়?’
বঙ্কল বলেন, ‘আপনাদের আহার শেষ হলে আমরা আহার করব, অতিথিকে আগে আপ্যায়ন করা আমাদের রীতি।’
‘তা হয় না সর্দার, যারা পরিবেশন করবে তারা ব্যতিত বাকি সকল নারী-পুরুষের একসঙ্গে আহারের ব্যবস্থা করো, তোমরা জীবনে প্রথমবারের মতো অন্ন ভোজন করবে, সকলের একসঙ্গেই ভোজন করা উচিত। ডাকো সবাইকে বৈঠকে বসে যাক।’
বঙ্কলের বিব্রতভাব দেখে কুথান বলেন, ‘তোমার বিব্রত হবার কিছু নেই সর্দার। উৎসবের আনন্দ সবার জন্য সমান, কাউকে বিশেষ গুরুত্ব দেবার প্রয়োজন নেই, নৃপতি স্বাধীনতা ঘোষণার দিন থেকেই ব্রহ্মাবর্তের উচুঁ-নিচু জাতপাতের ব্যবধান ঘুচে গেছে। কদলীপত্র পেতে সকলকে একসঙ্গে বসিয়ে দাও, সকলে একসঙ্গে আহার করার মাঝে আনন্দ আছে।’
অগত্যা বঙ্কল পরিবেশনের অপেক্ষায় থাকা তরুণদের নির্দেশ দেন আর্য-অনার্য নির্বিশেষে সকলকে একসঙ্গে বৈঠকে উপবেশন করিয়ে অন্ন পরিবেশন করার।
তরুণ নিষাদ পরিবেশনকারীরা প্রশস্ত চৌকোনা আঙিনায় লম্বা ভাবে কয়েক সারিতে কদলীপত্র বিছিয়ে আর্য এবং নিষাদ সকলকে একসঙ্গে বৈঠকে উপবেশন করিয়ে অন্ন পরিবেশন করতে শুরু করে। আর্যরা পূর্বে অন্ন ভোজন করলেও নিষাদরা এই প্রথম অন্ন ভোজন করবে, তাই নিষাদদের চোখে-মুখে ভীষণ কৌতুহল আর খুশির ঝিলিক খেলা করে, তারা বারবার তাকায় শ্বেতরঙ্গন পুষ্পের পাপড়ির ন্যায় ধোঁয়া ওঠা শুভ্র অন্নের দিকে। পাতে অন্ন পড়ার সঙ্গে সঙ্গে কেউ কেউ দু-চারটে তপ্ত অন্ন আঙুলে তুলে নিয়ে দেখে, নাকের কাছে নিয়ে গন্ধ শোকে! অন্ন নিয়ে কৌতুহলোদ্দীপক কথা বলে নিজেদের মধ্যে।
এরপর পরিবেশনকারীরা নুন ও রন্ধনকৃত শাক-শবজী পরিবেশন করলে সকলে একযোগে আহার শুরু করে। শুধু নিষাদদেরকেই নুন পরিবেশন করা হয়, কেননা আর্যরা নুন আহার করে না, খাদ্যদ্রব্যে নুনের ব্যবহারও তারা জানে না। কিন্তু পাতালের অনার্যদের মতো ব্রহ্মাবর্তের কিছু অনার্য জাতি নুন আহার করে, বিভিন্ন ধরনের খাদ্যদ্রব্যে তারা নুন ব্যবহার করে, এতে খাদ্যদ্রব্য সুস্বাদু হয়। নিষাদরা আহার করে আর একে অন্যের দিকে তাকায়, সবার মুখ দেখে বোঝা যায় যে অন্নের স্বাদ পেয়ে তারা খুব খুশি, পাশাপাশি যারা বসে তারা একে অন্যের প্রতিক্রিয়া জানতে চায়। এরপর পরিবেশন করা হয় নুন দিয়ে সিদ্ধ করা ভেড়ার মাংস। নিষাদরা অন্নের স্বাদ পেয়ে আপ্লুত, তারা আরো অন্ন এবং মাংস চেয়ে নেয়। নিষাদ সর্দার বঙ্কল নৃপতি বেণের ডানপাশে আহারে রত, তিনি বেণের উদ্দেশে বলেন, ‘উত্তম, অন্ন অতি উত্তম খাদ্য নৃপতি। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আমাদেরকে অন্নের স্বাদ দেবার জন্য।’
বেণ মুখের অন্নের গ্রাস গলাধঃকরণ করে বলেন, ‘ধন্যবাদ আমাকে নয়, ধন্যবাদ দাও পাতালের সেইসব অনার্যদেরকে যারা এই বিস্ময়কর খাদ্যটি আবিষ্কার করেছে, আর দাও আমার সখা কুথানকে, সে-ই ধান্য’র বিষয়ে আমাকে অবহিত করেছে এবং আমাদেরকে ধান্য চাষের পদ্ধতি ও পরিচর্যা করা শিখিয়েছে।’
‘সত্যিই কুথান ভ্রাতাশ্রী আর পাতালবাসীদেরকে আমাদের অন্তর থেকে ধন্যবাদ জানাই।’
তারপর বঙ্কল নিজের গোত্রের লোকদের উদ্দেশে বলেন, ‘অন্নের স্বাদ তোমাদের কেমন লাগছে?’
বেশ কয়েকজন একই সঙ্গে বলেন, ‘দারুণ, দারুণ সুস্বাদু অন্ন।’
একজন বলেন, ‘আমার তো মনে হচ্ছে আমাদের ক্ষুধা নিবারণের প্রভু হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে অন্ন!’
সকলের অন্ন ভোজন শেষ হয়, কিন্তু অন্নের প্রশংসা আর আলোচনা শেষ হয় না, হাত ধুয়ে সকলে এখানে-ওখানে জটলা পাকিয়ে অন্নের আলোচনায় বুঁদ হয়ে থাকে। সকলেই সিদ্ধান্ত নেয় অরণ্য ও ঝোপঝাড় পরিষ্কার করে আরো বেশি ধান্য চাষের, যাতে তারা সারা বৎসর ছাতু আর রুটির পাশাপাশি অন্নও আহার করতে পারে। পথে-ঘাটে সর্বত্র অন্নের আলোচনা চলতে থাকে, কয়েকদিন তাদের জীবন অন্নমুখর হয়ে থাকে।
(চলবে.....)
২১ শে নভেম্বর, ২০২২ রাত ১০:০৫
মিশু মিলন বলেছেন: ওসব নিয়ে আমি ভাবি-ই না। লেখা এখানে সংরক্ষণ করাই আমার উদ্দেশ্য।
২| ২২ শে নভেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:৩৯
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: ওসব নিয়ে আমি ভাবি-ই না। লেখা এখানে সংরক্ষণ করাই আমার উদ্দেশ্য।
গ্রেট। আরো দুই একটা সাইটেও লেখা সংরক্ষন করে রাখুন।
২২ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:৫৮
মিশু মিলন বলেছেন: আচ্ছা। অনেক ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে নভেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৩৯
রাজীব নুর বলেছেন: সামুর ব্লগাররা ভালো লেখা পড়ে না। এজন্য আপনি মন খারাপ করবেন না। ওরা পছন্দ করে ক্যাচাল পোষ্ট।