![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১৯৭২ সালের ১৬ই জানুয়ারী নিউ ইর্য়ক টাইমস পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি সিডনি শোওন বার্গের লিখেছেন ২৫ মার্চ রাতে গ্রেফতার হওয়ার পৃর্বে বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষনা রেকর্ড করা হয় ।একথার বাস্তব স্বীকৃতি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে পাকিস্তানি হানাদারদের গণহত্যার সময় ঢাকায় নিযুক্ত পাক আর্মির জনসংযোগ অফিসার মেজর সিদ্দিক মালিক ১৯৭৭ সালে প্রকাশিত তার উইটনেস টু-সারেন্ডার বইতে(পৃঃ ৭৫)লিখেছেন । লন্ডনের ডেইলি টেলিগ্রাফ পত্রিকার তৎকালিন বিশেষ সংবাদ দাতা ডেভিড লোশাক তার পাকিস্তান ত্রুাইসিস নামক গ্রন্থে লিখেছেন, ২৫ মার্চ রাতে অন্ধকার ঘনীভূত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে প্রথম গুলিবর্ষণের শব্দ শোনার পর সরকারী পাকিস্তানী রেডিওর তরঙ্গের কাছাকাছি একটি শব্দ তরঙ্গের মাধ্যমে শেখ মুজিবের ক্ষীণ কন্ঠস্বর ভেসে আসে । তিনি পৃর্ব পাকিস্তানকে স্বাধীন বাংলাদেশ বলে ঘোষনা দেন (ত্রুাইসিস পৃঃ ৮৯) ।
এছাড়াও বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষনার খবর জিয়াউর রহমানকে প্রথম অবহিত করেন কর্নেল অলি আহমদ বীর বিক্রম(অব,)।সেনাবাহিনীতে চাকরিরত থাকাকালীন কর্নেল অলির র্বাষিক গোপনীয় প্রতিবেদনের পঞ্চম পৃষ্ঠায় এমন তথ্য রয়েছে ।১৯৭৪ সালের ৮ই র্মাচ ব্রিগেড কমান্ডার মীর শওকত আলীর, অলি আহমেদের কর্মদক্ষতার প্রশংসা করে এই রিপোট লিখেন এসিআর এ (র্বাষিক গোপন প্রতিবেদন) ।একটি রিটের পরিপেক্ষিতে বাংলাদেশের সর্বচ্চো আদালত থেকেও বিভিন্ন তথ্য প্রমানের ভিত্তিতে (যেখানে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মওদুদ আহাম্মেদের লিখা বইও রয়েছে) বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানকেই স্বাধীনতার ঘোষক হিসাবে রায় দিয়েছেন । এছাড়া ১৯৭৮ সালে অবৈধ্যভাবে ক্ষমতা দখল করা তর্তকালীন রাষ্টপতি জিয়াউর রহমান কতৃক গঠিত স্বাধীনতার ইতিহাস দ্বিতীয় সংসকরন কমিটিও (যার প্রধান ছিলেন ঢাকা বিশ্ব বিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের প্রধান মফিজুল্লাহ কবির)বঙ্গবন্ধুকেই স্বাধীনতার ঘোষক হিসাবে স্বীকৃতি দেন । স্বাধীনতা পরবর্তি সময়ে সাপ্তাহিক বিচিত্রায় জিয়া নিজের নামে একটি কলাম লেখেন, সেখানেও তিনি বঙ্গবন্ধুর নামে স্বাধীনতার ঘোষনা পাঠ করেছেন বলে উল্লেখ্য করেন ।
দেশ বিদেশের লেখকরা ও বিভিন্ন সংবাদ পত্রে বঙ্গবন্ধুকেই স্বাধীনতার ঘোষক বলে প্রচার করেছেন । এবং হালের আলোচিত জামায়াতীদের নব দালাল কাদের সিদ্দিকীও বঙ্গবন্ধুকেই স্বাধীনতার ঘোষক বলে মানেন । এর পরও আস্তিক নাস্তিকদের সাটিফিকেট প্রদানকারী ও তার অনুসারীরা জিয়ার রহমানকে স্বাধীনতার ঘোষক দাবী করে চেচাছে ।
২| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:২৩
াহো বলেছেন: ১)রাষ্ট্রপতি জিয়া কোনোদিন নিজেকে স্বাধীনতার ঘোষক বলেননি। ২৬ তারিখও বলেননি, উনি সবসময় ২৭ তারিখই বলেছেন। এবং ৭ই মার্চের বক্তব্যকে তিনি একটা প্রবন্ধে একটা পত্রিকায়, সম্ভবত বিচিত্রায়, জাতির জনকের গ্রিন সিগন্যাল বলেছেন। পরবর্তী সময় যে ঘোষক-টোষক বলা হয়েছে এগুলো তৈরি করা। রাষ্ট্রপতি জিয়া এগুলো ক্লেইম করেননি।
স্বাধীনতার ঘোষণা: বেলাল মোহাম্মদের সাক্ষাৎকার
http://arts.bdnews24.com/?p=2769
২)
জিয়া ২৭ তারিখই
কালুরঘাট বেতারকেন্দ্র থেকে স্বাধীনতার ঘোষণা
তারিখ: ২৬-০৩-২০১২
প্রথম আলো http://www.prothom-alo.com/detail/news/235578
৩| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:২৭
মোস্তাক খসরু বলেছেন: আমি আস্তিকো নই, নাস্তকো নই
নই হিন্দু মুসলমান।
নিজের চোখে সব দেখেছি,
স্বাধীনতার বৈধ ঘোষক-
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান।
৪| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৬
াহো বলেছেন: মাওলানা ফরিদ উদ্দিন মাসউদ এর মহাসমাবেশের ছবি.....আমার দেশের জামাটি মিথাচার
The Daily Ittefaq
Click This Link
৫| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১০:৪৯
প্রবালরক বলেছেন: তারা যত বেশী জানে
তত কম মানে।
৬| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:০২
যোগী বলেছেন:
স্বাধীনতার ঘোসণা জিয়া করবে কেন জিয়া তখন কে ছিল বা কী ছিল?
আমি যদি এখন বিএনপি এর পক্ষে হরতালের ঘোসনা দেয় তাহলেই কী সেটা মূল্যবান হবে?
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:০৯
বাংলার হাসান বলেছেন: আপনাদের মত ইতিহাসরে লেখকগনের কারনেই বঙ্গবন্ধু আজ বির্তকৃত, যার যেটা প্রাপ্য সেো দিতে হয় এটা যদি আপনারা মানতে পারতেন তবে ইতিহাস এত বিকৃত হতো না। দেশকে স্বাধীনতার দিকে নিয়ে যাবার জন্য তখন যারা কাজ করেছেন ১৯৬২ সাল থেকেই সেই বীরদের অনেকেই আজও জীবিত আছে।