![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যে সমস্ত জারজ সন্তানরা দাবি করে ছিল শাপলা চত্বরে হেফাজতের সমাবেশে পুলিশের অপরাশনে দুই আড়াই হাজার লোক মারা গেছে/ট্রাকে ট্রাকে করে লাশ নিয়ে গেছে, তারাই আজ অধিকারের ৬১ জন মারা গেছে এই প্রতিবেদনের দায় গ্রেফতার হওয়া নিয়ে সোস্চার । এখন প্রশ্ন হলো দুই আড়াই হাজার সত্যি না ৬১ জন সত্যি । অজ যারা টিভিতে, ফেজবুকে এবং পত্র-পত্রিকায় শুভর গ্রেফতারে সরকারকে হুমকি দিচ্ছেন তাদেরকে কি বলা যায় ?যদি আজকের ৬১ জন সত্যি হয় তাহলে ৪ মাস আগের দুই আড়াই হাজার মিথ্যা ছিল, মাত্র ৪ মাসের মধ্যে এত বড় মিথ্যা যারা বলে তারাই ইসলাম গেলো বলে চিল্লাছে । এই জন্যই এদের আমি জারজ সন্তান বলি । এক মাএ জারজ সন্তাই পারে এই ভাবে বলতে । এদেরকে আপনি কি বলবেন ?
২| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:৩৬
হাফিজুর রহমান মিতু বলেছেন: আজ বলবো ২/আড়াই হাজার কাল বলবো ৬১ এদের কি বলবেন । সরকার তো খারাপই, আপনারা তো ইসলামী ঝান্ডা উড়াচ্ছেন । ইসলাম কি এই রকমই করতে শিক্ষা দেয় ?
৩| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:৩৮
উড়নচন্ডী ডটকম বলেছেন: হাফিজুর রহমান মিতু ,আপনি মনে হয় বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী।যদি তা না হন তাহলে কমেন্টটা আবার পড়ুন।এরপর বলুন কি বুঝতে পেরেছেন কমেন্টে।
৪| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৪:৩৭
অর্থনীতিবিদ বলেছেন: শাপলা চত্ত্বরের সমাবেশে গভীর রাতে আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হামলায় ঠিক কতজন মৃত্যুবরন করেছে তার সঠিক সংখ্যা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে একটি বিতর্ক চলে আসছে। তবে বিতর্ক যাই থাকুক এটা যে কোনক্রমেই দুই/আড়াই হাজার হবে না তা দিবালোকের মতোই স্পষ্ট। এতবড় মিথ্যাচার করেই শুধু থেমে যায়নি বরং এরা মিথ্যাটাকে সত্যি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য প্রানান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছে। এদের ব্যর্থ প্রয়াস সাধারণ মানুষদের চোখে এদেরকে আরো হাস্যাস্পদ করে তুলেছে। এদের ন্যাক্বারজনক কৃতকর্মের জন্য এদেরকে জারজ বললে আসলে এদের অপরাধটা ঠিক পরিষ্কার হয় না। আপনি বরং জারজের পাশাপাশি এদেরকে নির্লজ্জ, বেহায়া মিথ্যাবাদীও বলুন। আর কেনা জানে যে, মিথ্যাই সকল পাপের জননী। সুতরাং যারা মিথ্যা কথা বলে তারা সকল পাপের ধারক ও বাহক তথা জননী। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, যারা দুই/আড়াই হাজারের অ্যাডভার্টাইজিং করে বেড়ায় তারা সকল পাপের জননী।
৫| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৪:৪২
হারুন আল নাসিফ বলেছেন: হাফিজুর রহমান মিতু কেউ মিথ্যা বললেই তাকে জারজ বলতে হবে? এটা কি কোনো সভ্য মানুষের ভাষা?
৬| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৪:৪৮
গ্যাম্বলার বলেছেন:
রাজনীতির বড় উপাদান হল মিথ্যাচার। মিথ্যাচারের ক্ষেত্র সরকার তৈরী করেছে সরকার। - কারন ঘটনাটা রাতের আধারে বাতি নিভিয়ে করা হয়েছে।
আদিল সাহেব রা ও রাজনীতি করছে। সরকার চাইল তালিকা, তারা দিল শর্ত, তাই সরকারের কাউন্টার চাল.... চলুক...... লে হালুয়া
৭| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৪:৫৬
হারুন আল নাসিফ বলেছেন: ২৫ মার্চ ১৯৭১ রাতে কত জন নিহত হয়েছিল? তার সঠিক পরিসংখ্যান সরকার দিয়েছিল?
৮| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:৩৯
ছািব্বর বলেছেন: কথাটা এভাবে বলতে পারতেন যে যারা মারা গিয়েছি বলে প্রচার করা হয়েছে তারা কোথায় ? তাদের বাপ-মা কোথায় ? নাকি এরা জারজ ছিল বলে এদের কেউ নাই । কিন্তু আপনি যেভাবে বলেছেন সেভাবে না বলিলেও পারতেন ।
৯| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:৪৩
মোমেরমানুষ৭১ বলেছেন: সে দিনের ঘটনায় যারা দাবী করেছিল, একজনও মারা যায়নি তারা কিসের সন্তান? বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী আমাদের সম্মানিত লেখক সাহেব (হাফিজুর রহমান মিতু) কিসের সন্তান জানতে মুঞ্চায়!!
১০| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:০১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: @উড়নচন্ডী ডটকম .. সহমত।
@অর্থনীতিবিদ...
"এরা মিথ্যাচার করেই শুধু থেমে যায়নি বরং এরা মিথ্যাটাকে সত্যি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য প্রানান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছে। এদের ব্যর্থ প্রয়াস সাধারণ মানুষদের চোখে এদেরকে আরো হাস্যাস্পদ করে তুলেছে।"" এটা সরকারের জন্যই প্রযোজ্য। এবং
জনগন কোনটা বিশ্বাস করছে তাকি সিটি ফলাফলে টের পাননি??
নাকি গন্ডারের বোধে ৫ বছর পরে টের পাবেন???
১১| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:০৫
লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন: আমি বিশ্বাস করি সেই দিন কম করে হলেও ৩০০০ লোক মারা গিয়েছিল !! এবং তাদের সবার মা বাপ পাকিস্তানে থাকে , তাই তাদের পরিবারের সন্ধান পাওয়া যায়নি বা পাকিস্তান থেকে এসে লাশের দাবি করেনি ।
১২| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:৪৬
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এদের উচিত শাস্তিই কাম্য।
হিউম্যান রাইটস ওয়াচ তাদের প্রতিবেদনে বলছিল, ৫/৬ মে মিলিয়ে কমপক্ষে হেফাজত + শিবিরের ৫১ জন মারা গেছে।
এটা সরকারি প্রেসনোটের সাথে মোটামোটি মিল আছে। ৬ই মে সকালে কাচপুর সানার পার এলাকায় পুলিশের উপর হামলা কালে ৩৩ জন নিহত হয়েছিল।
৫ ই মে পল্টন ও স্টেডিয়াম এলাকায় জামাত শিবিরের কোরান পোড়ানোর সময় ও ৬ই মে গভীর রাতে মতিঝিলে ১১ জন নিহত। (দুপুরে সাভাবিক মৃত্যু ৪ জন সহ)
নিহত ৫ পুলিশ ২ বিজিবি সদস্য সহ এই সংখা ৫১ জনই দাঁড়ায়।
অতচ অধিকারের সম্পাদক আদিলুর রহমান দাবি করেছিলেন ১২৬ জন নিহত।
প্রপাগান্ডা ছড়িয়ে জনসৃংক্ষলা নষ্ট করতে পারবেন, কিন্তু প্রমান দিতে পারবেন না। মিডিয়ার কাছেও লুকচুরি!
এরা প্রথমে বিএনপির সাথে তাল মিলিয়ে বলেছিলেন তিন হাজার নিহত!
এটি পড়ুন
৩০০০ লাশ গুম! যেভাবে?
১৩| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৫৮
অর্থনীতিবিদ বলেছেন: @ বিদ্রোহী ভৃগু...
বাংলাদেশে প্রধান দুটি দলের রাজনীতির বৈশিষ্ট্যটি এমন যে, একটি দল ক্ষমতায় যায় এবং গত পাঁচ বছর ক্ষমতায় আসতে পারেনি এবং আগামী পাঁচ বছর আর ক্ষমতায় আসতে পারবে না এই চিন্তা করে সরকার গঠনের শুরু থেকেই বিপুল বিক্রমে অর্থ আত্মসাৎ, দুর্নীতি, মিথ্যাচারসহ যাবতীয় উপায়ে জনগণকে শোষণ, নিপীড়ন করার জন্য ঝাপিয়ে পড়ে। ক্ষমতাসীন দলের ছাত্র সংগঠনটি লোভী হায়েনার মতো সমগ্র শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অঙ্গনে নিজ স্বার্থ কায়েমের উদ্দেশ্যে টেন্ডারবাজি, চাঁদাবাজি, শিক্ষক নিপীড়ন, ছাত্র নির্যাতন, হল দখল, ক্যাম্পাসে আধিপত্য বিস্তার করার জন্য অস্ত্রের ঝনঝনানিতে উন্মত্ত থাকে।
আর তখন ত্যক্ত বিরক্ত হয়ে জনগন ক্ষমতাসীন দলের হাত থেকে বাঁচার জন্য খরকুটো আকড়ে ধরার মতো করে পুনরায় যে দলকে একসময় বর্জন করেছিল সে দলকেই আবার আকড়ে ধরে। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, গত সংসদ নির্বাচনে জনগন বি এন পির শাসন-শোষণে অতিষ্ঠ হয়ে আওয়ামী লীগকে বিপুল ভোটের ব্যবধানে নির্বাচিত করে ক্ষমতায় নিয়ে আসে।
তবে যে আশা নিয়ে জনগন আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় এনেছিল সে আশা অনেকাংশেই পূরণ হয়নি। বরং নানা ঘটনায় আওয়ামী লীগ এখন বিতর্কে জর্জরিত, বিপর্যস্ত। তাই জনগন এখন বি এন পিকে ত্রাতা মনে করে আবার তাদের দিকেই ঝুকছে। তার একটা প্রমান হলো এই সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের ফলাফল।
বাংলাদেশে দুটি দলের রাজনীতি এমনই। এখন যদি ক্ষমতায় আওয়ামী লীগ না থেকে বি এন পি থাকতো এবং সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন হতো তবেও দেখা যেত জনগন ক্ষমতাসীন দলকে বাদ দিয়ে বিরোধী দল আওয়ামী লীগকেই বিপুল ভোটের ব্যবধানে জয়ী করেছে।
বিদ্রোহী ভৃগু, আপনার প্রথম প্রশ্ন ছিল, জনগন কোনটা বিশ্বাস করছে তাকি সিটি ফলাফলে টের পাননি?? জনগন কোনটি বিশ্বাস করে তা আশা করি উপরের আলোচনা থেকে পেয়ে গেছেন।
আপনার দ্বিতীয় প্রশ্নটি ছিল, নাকি গন্ডারের বোধে ৫ বছর পরে টের পাবেন??? বাংলাদেশের চলমান রাজনীতির ধরন অনুযায়ী জনগন জাতীয় নির্বাচনে ৫ বছরের জন্য বরাবর বিরোধী পক্ষকেই বেছে নেয়। এটি বুঝতে পারার জন্যতো গন্ডারের বোধ দরকার হয়না। নাকি আপনি এটি এখন পর্যন্ত দেখেননি বা বুঝতে পারেননি?
১৪| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:১৭
রবিনহুড বলেছেন: সরকার তো বলেছে ১ জনও মারা যাবে দূরে থাকুক আহতও হয় নাই।
তা হলে আপনি কত জন মরেছে বলে মনে করেন?
নিজের জানা মৃতের সংখ্যাটা আগে বলুন। তা না বলতে পারলে এই সব বিষয় নিয়ে ফাউল প্যাচাল না পারাই ভাল। নিজে উত্তর দিবেন না, আর অন্যের উত্তর জানতে চাইবেন এটা কি করে হয়?
এই ধরনের গন হত্যার কোন সঠিক সংখ্যা কখনই পাওয়া যায় না।
যে সরকার সারাদিন মিডিয়াতে হেফাজতের নামে বিষেদগার করে বেরায় তারাই রাতের আধারে সরকারের মন্ত্রী পাঠিয়ে হেফাজতকে নির্বাচনে ৫০ টা আসন দেবার প্রস্তাব করে... এখন বলুন কে কার পেছনে দৌড়াচ্ছে?
তবে যেদিন জনগন ভোটের লাত্থি দিয়ে আওয়ামিলীগকে রাস্তায় ফেলে দিবে সেইদিনই প্রকৃত সংখ্যা জানতে পারবেন... তার আগ পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।
১৫| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: @অর্থনীতিবিদ..
ইপনার বিশ্লেষন চমৎকার এবং গভীর!
তবে আপনার কথায় মনে হচ্ছে দেশৈর তাবৎ রাজনীতিক বোদ্ধা, বিশেষজ্ঞ, মায় খোদ রাজনীতিবিদরা পর্যন্ত বেকুব অথবা বোকার স্বর্গে বাস করে- নয়তো তারা নির্বচনের ফলাফলে হেফাজত সংশ্লিষ্টতা নিয়ে শুধুই দোষারুপ, বক্তুতা, বিবৃতি দিয়েছে
যাক তারা হয়তো আপনার কাছ থেকে দীক্ষা নিলে নির্বাচনের পর পত্রিক টিভিচ্যানেল টক শোতে হেফাজত হেফাজত প্রসংগই আসতো না।
@ হাকা..
আপনাদের দাবীমতো ১ জনও মরে নি?
>>তো বলুন তবে ব্লাক আউট হয়েছিল কেন?
>>কেন প্রকাশ্যে দিনের আলোয় অপারেশন করতে পারলেন না?
>> কেন পরদিন পত্রিকায় মিতিঝিলের যে ছবি ছাপা হয়েছিল তা নিউইয়র্কের ধোয়ামৌছা রাস্তার মতো চকচকে ভেজা ছিল?
>> কেন দিগন্ত বন্ধ করে দিলেন?
>> েকন পরদিন ১৪৪ ধারা জারি করতে হল???
এরকম শত শত কেনর উত্তরেই সত্য লুকানো!!!
১৬| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১১
শাহেদ চট্রগ্রাম বলেছেন: মৃত কিংবা আহতদের লিস্ট দেয়ার কি কেউ নাই - হানিফ
মৃত ব্যক্তিদের আত্নীয় স্বজনরা কোথায়- বেনজির।
১৭| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৪৩
অর্থনীতিবিদ বলেছেন: @ বিদ্রোহী ভৃগু....
বাংলাদেশে যে সকল ব্যক্তিবর্গ রাজনীতির পঙ্কিল আবহে বিচরণ করেন তাদের মধ্যে গুটিকয়েক ব্যতিক্রম বাদে অধিকাংশ রাজনীতিবিদই নীতিহীন, ব্যক্তিস্বার্থবাদী এবং পেশী শক্তির আশ্রয়ে ক্ষমতার স্বাদ গ্রহণ করতে চান। হালের গোলাম মাওলা রনির মতো এ সকল রাজনীতিবিদ নির্বাচিত হয়ে জনস্বার্থ নয় বরং নিজস্বার্থকেই অধিক প্রাধান্য দিয়ে শোষণের রাজনীতিকে আকড়ে ধরেন। এ ধরণের রাজনীতিবিদ দেশের বৃহৎ দুটি রাজনৈতিক দলের মধ্যেই কম বেশি আছে। ব্যক্তিগতভাবে আমি এদের প্রচন্ড অপছন্দ করি এবং আমার লেখায় সব সময়ে আমি তাদের সমালোচনা করি। কিন্তু দেশের তাবৎ রাজনীতিবিদ, রাজনীতিবিদ বোদ্ধা, বিশেষজ্ঞগণদের বেকুব বা তারা বোকার স্বর্গে বাস করছেন এমন কথা কোথাও বলেছি বা বুঝাতে চেয়েছি বলে মনে পড়ে না।
হেফাযত ইস্যু বাংলাদেশের বৃহৎ বিতর্কিত বিষয়গুলোর মধ্যে একটি। আওয়ামী লীগ সরকার অত্যন্ত ত্রুটিপূর্ণভাবে ক্ষমতার মসনদে বসে অন্ধ হয়ে হেফাযতকে পেশী শক্তি দিয়ে যেভাবে দমন করতে চেয়েছে তাতে তাদের ক্ষতি ব্যতীত লাভ কিছু হয়নি। সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে পরাজয়ের পিছনে এটিও অত্যন্ত প্রভাব বিস্তারকারী উপাদান ছিল। এবং আগামী জাতীয় নির্বাচনেও যে হেফাযত ইস্যু জয় পরাজয়ের দাড়িপাল্লায় গুরুত্বপূর্ণ নির্ধারক হবে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। সুতরাং রাজনীতিবিদরা এটা নিয়ে একে অপরকে দোষারোপ করবে, বক্তৃতা, বিবৃতি দিবে এটা অস্বাভাবিক কিছু নয়।
বাংলাদেশের রাজনীতিবিদরা সর্বংসর্বা। তারা ভালো কিছুকে অনুসরণ করবে এমনটা এখনও আশা করা যায় না। তবে যদি উন্নত গণতান্ত্রিক দেশগুলো থেকে শিক্ষা নিত, দেশের জন্য, মানুষের জন্য তা কল্যাণকরই হতো। ভালো কিছু শিখলে হেফাযত ইস্যুতে ৫ই মে রাতের তুলনায় ব্যতিক্রম কোন সিদ্ধান্ত নিতে পারতো। কিন্তু তা হয়নি। বরং শাপলা চত্ত্বরকে ঘিরে উভয় পক্ষ এমন ধুম্রজাল সৃষ্টি করেছে যে তা বিতর্ককে শুধু জিইয়ে রেখেছে। আর বিতর্ক যত বেশি হয় তা নিয়ে ততই সামাজিক গণমাধ্যম, পত্র-পত্রিকা, টিভি চ্যানেলে আলোচনা-সমালোচনা, টক শো ইত্যাদি হয়। সুতরাং বিতর্কিত ঘটনা বিধায় হেফাযত প্রসঙ্গেও এরূপই হবে।
আশা করি আমি আপনাকে বোঝাতে পেরেছি। ভালো থাকুন।
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:২৩
উড়নচন্ডী ডটকম বলেছেন: সরকারী বাহিনীল সাথে একটা সংঘর্ষ যখন ঘটে তখন সেখানে আহত নিহতের সংখ্যা নিয়ে কেউ কম বলবে কেউ বেশী বলবে এটাই স্বাভাবিক।কারণ,যারা ঘটিয়েছে তারা সরকারী ভাবে সঠিক সংখ্যা বলেনি।এই কারনে যারা কম বেশী বলেছে তাদের কেউ জারজ বললে যে বলবে সেই একটা জারজ।
পয়েন্ট টু, কম বেশী প্রচারের কারণ সরকারী সংস্হার মিথ্যাচার।এই জন্য জারজ যদি কেউ হয় তারাই জারজ যারা বলেছে সেদিন একজনও মরেনি।
অধিকারের শুভ কে গ্রেফতার যে সমর্থন করবে সে একটা জারজ।কারণ,লোকটা সরকার বিরোধী এমন কিছু করে ফেলেনি যে লোকটাকে গ্রেফতার করে রিমান্ডে নিয়ে নির্যাতন করতে হবে।