নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মুক্তিযুদ্ধাদের চেতনায় গড়া বাংলাদেশ দেখতে চাই ।

হাফিজুর রহমান মিতু

ইতালী-রোম

হাফিজুর রহমান মিতু › বিস্তারিত পোস্টঃ

মন্ত্রিত্ব থেকে লতিফ সিদ্দিকীর অবসান । ধর্মীয় ধর্মী উদ্মাদনার বহিঃপ্রকাশ ।

১২ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৮

লতিফ সিদিকীকে মন্ত্রী পরিষদ থেকে অপসারন আওয়ামী লীগে নৈতিক পরাজয় । ধর্ম নিরপেক্ষ আওয়ামী লীগ এখন ধর্মী উদ্মাদনায় দ্বার প্রান্তে ।

লতিফ সিদ্দিকী হজ ও তাবলীগ সম্পর্কে আপত্তিকর বক্তব্য দেওয়ার তার মন্ত্রীত্ব চলে গেল ।

অথচ মদ ও জুয়া খেলার মত হারাম কর্মকে আইন করে বৈধ করা হয়েছে । এখন কি আওয়ামী লীগ সরকার বাংলাদেশে মদ জুয়া নিষিদ্ধ করবেন । এবং যিনি এই হারাম কাজকে হালাল করার জন্য আইন করে বৈধ করেছেন তাকে বিচারেরর কাঠ গড়ায় দাড় করাবেন ?
যদি তা না করেন তবে কেন লতিফ সিদিকীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হলো ? নাকি বললেই দোষ, করলে কোন দোষ নাই ।

আওয়ামী লীগকে অবশ্যই এর জবাব দিতে হবে । কিছু DC (দাড়িওয়ালা ক্রিমিনাল ) হুমকিতে এই অন্যায়ই মেনে নেওয়া যায় না । মদ খেয়ে নামাজ পড়া প্রকৃত ইসলাম ধর্ম সমর্থন করে না ।

কিন্তু দুঃখের বিষয় বাংলাদেশের সংবিধানের দিকে তাকালে এটাই প্রতীয়মান হয় যে, এই দেশের মানুষ মদ খেয়েই নামাজ আদায় করে ।
হেফাজতে ইসলাম, জামায়াতে ইসলাম সহ দেশের সকল ইসলামী দল গুলির কর্মকান্ড দেখলে তাই মনে হয় । আর আজ এই মূখ্য ইসলামী দল গুলোর সাথে যোগ হলো বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নাম । জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু ।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৯

ভোরের সূর্য বলেছেন: অথচ মদ ও জুয়া খেলার মত হারাম কর্মকে আইন করে বৈধ করা হয়েছে ।

হাফিজুর রহমান মিতু ভাই,আমি জানতি চাচ্ছি এই আইনটা আপনি কোথায় পেলেন?

আদতে আপনি ভুল তথ্য দিয়েছেন।
১৮৬৭ সালের আইন অনুযায়ী উপমহাদেশে জুয়া খেয়া নিষিদ্ধ।এবং এটা এখনও নিষিদ্ধ বাংলাদেশে। এছাড়া বাংলাদেশে সম্পূর্ণভাবে মদ এবং মাদক নিষিদ্ধ। আপনি বাংলাদেশে মাদক দ্রব্য আইন ১৯৯০ দেখতে পারেন।

কিছু কিছু ক্ষেত্রে বাংলাদেশে মদ খাওয়ার লাইসেন্স দেয়া হয় যাদের চিকিৎসার জন্য এ্যালকোহল দরকার হয়। যদিও এটার অপব্যবহার হয় তবে বাংলাদেশে মদ জুয়া সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ।

আর ধর্ম নিরপেক্ষতা মানে কেউ বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে সেটা মেনা নেয়া নয়। আপনি ধর্ম নিরপেক্ষতার ভুল মানে বুঝেছেন। ধর্ম নিরপেক্ষতা মানে সবাইকে সবার ধর্ম পালন করতে দেয়া ।কেউ বাধার সৃষ্টি করতে পারবেন না বা ধর্ম নিয়ে বিশৃঙ্খলা করতে পারবেনা তা সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম হোক কিংবা সংখ্যাগরিষ্ঠ হিন্দু বা খৃস্টান হোক না কেন। আজকে যদি আওয়ামীলীগ সরকারের অন্য কোন ধর্মের মন্ত্রী তাদের ধর্মকে আঘাত দিয়ে কিছু বলতো তাহলেও একই কাজ করা হত। এবং এটাই ধর্মনিপেক্ষতা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.