![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এর অর্থ
ঈদ হচ্ছে উৎসব, মিলাদ হচ্ছে জন্ম দিন আর নবী হচ্ছেন আমাদের প্রিয় নবী (সাঃ) । এক কথায় নবী (সাঃ) এর জন্ম দিনের উৎসব ।
এখন দেখি কখন থেকে এই উৎসব পালন করা শুরু হলো ।
সর্বপ্রথম ৩৫২ হিজরীতে অথাৎ ৯৬৩খ্রি বাগদাদের আববাসী খলীফার প্রধান প্রশাসক ও রাষ্ট্রের প্রধান নিয়ন্ত্রক বনী বুয়াইহির শিয়া শাসক মুইজ্জুদ্দৌলা ১০ই মুহাররাম আশুরাকে শোক দিবস এবং জিলহজ্জ মাসের ৮ তারিখ গাদীর খুম দিবস উৎসব দিবস হিসাবে পালন করার নির্দেশ দেন। তার নির্দেশে এই দুই দিবস সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় মর্যাদার সাথে পালন করা হয়। যদিও শুধুমাত্র শিয়ারাই এই দুই দিবস পালনে অংশ গ্রহণ করেন, তবুও তা সামাজিক রূপ গ্রহণ করে। কারণ রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতার ফলে এই অনৈতিক কাজে কেউ বাধা দিতে পারেনি।পরবর্তী যুগে যদিও তা মাঝে মাঝে শিয়া-সুন্নী ভয়ঙ্কর সংঘাত ও গৃহযুদ্ধের কারণ হয়ে ।
এক কথায় ঈদে মীলাদুন্নবীর হিজরী ৪র্থ শতাব্দীর মাঝামাঝি থেকে মিশরে এই উদযাপন শুরু হয় ।ঐ সময়কার শাসকরা দেখলো মিশরে অবস্থানরত খৃষ্টানরা ২৫শে ডিসেম্বরে যীশু খ্রীষ্টের জন্ম দিন পালন করছে, তাই ঐ শাসকরা নবীজির জন্ম দিন পালন করার জন্য উল্লেখিত দিন ধার্য্য করে পালন করা শুরু করেন ।
যে দিনটি নবীজির জীবদ্দশায় পালিত হয়নি,সাহাবী, তাবেয়ী ও তাবে-তাবেয়ীদের মধ্যে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জন্মদিন পালন বা উদযাপন করার প্রচলন ছিল না।তা একজন নবী প্রেমিক ঈমানদার কিভাবে পালন করে । মসজিদে মসজিদে ঈদে মিলাদুন্নবী পালনের দিয়ে কি হয় ? মসজিদ কমিটির চাদা তুলা ছাড়া ।
মুসলমানদের ঈদ হচ্ছে দুই দিন । যা কুরআন হাদিস দ্ধারা প্রমানিত । তাহলে এই তিন নাম্বার ঈদের দিনটা আসলো কোথা থেকে ? কারো কাছে কি এর পক্ষে কোন দলিল আছে ।নবী মোহাম্মদ (সাঃ) যা কিছু করেছেন এবং তার উম্মতকে যা করতে বলেছেন আমরা তার উম্মত হিসেবে তাই করবো । এই হোক আমাদের আকিদা ।
বিঃদ্রঃ- এই লেখা পড়ে কেউ গালাগালি করার আগে তথ্য প্রমান যাচাই করে নিয়েন । কোন দাড়ি-টুপিওয়ার কথায় বিভ্রান্ত হয়ে পাপ কাজ থেকে বিরত থাকবেন । ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৪
পাপা জী বলেছেন: গত শুক্রবারের জুম্মার নামাজে ও ইমাম সাহেব (মিডল ইস্টার্ন ) একই কথা বলছেন-- নবী করিম হজরত মুহাম্মদ (সা
এর জন্মদিন যে ১২ রবিউল আউআল এর কোনো সলিড প্রমান নাই-- যদিও মেজরিটি ওলামা বিশ্বাস/agree করে ১২ রবিউল আউআল এর বেপারে। উনার ইন্তেকালের পর প্রায় ২০০-৩০০ বছর পর্যন্ত যখন হাদিস সংকলন করা হইসে তখন ও উনার জন্মদিন পালন নিয়া কোনো কিসুর উল্লেখ নাই কারণ--উনার সাহাবা রা এইটা করে নাই।
আর যখন বাঙালি পত্রিকা খুলি তখন দেখি 'চট্টগ্রামে জশনে জুলুসে জনতার ঢল'--আমার কাছে মনে হয় এইটা জাস্ট শো অফ--অনেকটা তাজিয়া মিছিলের মত. যদি কিসু করতে হয় তাইলে নবীজির সুন্নাহ ফলো কর--কত লোক ঠান্ডায় কষ্ট পাইতেসে ওদের জন্য কিসু কর--মিছিল কইরা সময় আর পয়সা নষ্ট কইরো না.