নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মমার

আসুন আমরা আল্লাহ ও আল্লাহর রাসুেলর েদখােনা রাস তায় চলী।

মমার › বিস্তারিত পোস্টঃ

এবার ইসলামি সিম কার্ড

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৭

শিরোনাম দেখে অনেকের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে, ইসলামি সিম কার্ড- এটা আবার কি? মূলত ধর্মসংক্রান্ত কাজ কর্মকে ত্বরান্বিত করতে এ সিম কার্ডের উদ্ভাবন। গ্রিসের এক ইঞ্জিনিয়ার ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের জন্য একটি মোবাইল ফোনের সিম কার্ড বের করেছেন, যা দিয়ে তারা দৈনন্দিন জীবনে ধর্ম সংক্রান্ত আচার-অনুশাসন মেনে চলতে পারেন।



বিশ্বে সবচেয়ে বেশি মুসলমানের বাস আফ্রিকা এবং এশিয়া মহাদেশে। এই দুটি মহাদেশে মুঠোফোনের ব্যবহারও বাড়ছে সবচেয়ে তাড়াতাড়ি। ইন্টারন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়নের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, বিশ্বের অর্ধেক মোবাইল ফোন সংক্রান্ত চুক্তি আজ স্বাক্ষরিত হচ্ছে এশিয়ায়। কিন্তু এশিয়া ও আফ্রিকায় ব্যবহৃত মোবাইল ফোনগুলো স্মার্টফোন নয়, বরং পুরনো মুঠোফোন। ইয়ানিস হাৎসোপুলোস একজন ইলেকট্রিকাল ইঞ্জিনিয়ার, যার বাস গ্রিসের থেসালোনিকিতে। তিনি যে ইসলামি সিম-কার্ডটি উদ্ভাবন করেছেন, তা স্মার্টফোন কিংবা পুরনো মডেলের মুঠোফোন, দুটোতেই ব্যবহার করা চলবে। 'ব্যবহারকারী এই মুঠোফোন দিয়ে মক্কা শরিফ কোন দিকে, তা নির্ধারণ করতে পারবেন। এই মুঠোফোন মুসলি্লকে দিনে পাঁচবার নামাজ পড়ার সময় মনে করিয়ে দেবে রিংটোন বাজিয়ে। এমনকি নামাজ পড়ার সময় ফোন নিজে থেকেই 'মিউট' হয়ে যাবে, বলেছেন হাৎসোপুলোস।



ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের জন্য মুঠোফোনে নানা ধরনের বিশেষ 'ফাংশন'-এর ধারণাটা বিশেষ নতুন নয়; সাধারণত সর্বাধুনিক স্মার্টফোনেই এ সব ফাংশন পাওয়া যায়? সে তুলনায় ইসলামি সিম-কার্ড তথাকথিত দ্বিতীয় প্রজন্মের পুরনো মুঠোফোনেও ব্যবহার করা চলে। অন্যান্য সিম কার্ড কিংবা অ্যাপ-এর থেকে ইসলামি সিম কার্ড এখানেই এগিয়ে। আবার নামাজের সময় স্বয়ংক্রিয়ভাবে 'মিউট' হয়ে যাওয়ার বৈশিষ্ট্যটাও মসজিদের ইমামদের ভালো লাগার কথা, কেননা নামাজের মাঝখানে হঠাৎ ফোন বাজায় তারাই বিরক্ত হন সবচেয়ে বেশি।



হাৎসোপুলোসের মাথায় ইসলামি সিম কার্ডের ধারণাটা আসে ২০০৯ সালে, যখন তিনি স্পেনের বার্সেলোনায় মোবাইল ওয়ার্ল্ড কংগ্রেসে অংশগ্রহণ করছিলেন। এলজি সংস্থা সেই কংগ্রেসে একটি মোবাইল পেশ করে, যা-তে মুসলিমদের জন্য বিশেষ ফাংশন ছিল। তা থেকেই হাৎসোপুলোসের মাথায় আইডিয়া আসে; এসব ফাংশন একটি সহজ সিম-কার্ডে দিতে পারলে মুসলমানরা যে কোনো মুঠোফোনে সেই সিম-কার্ড ঢুকিয়ে ফোনটিকে একটি 'ইসলামি মুঠোফোনে' পরিণত করতে পারবেন। হাৎসোপুলোস আপাতত দুটি আইডিয়া নিয়ে কাজ করছেন। প্রথমত, রমজানের মাসে এই ইসলামি মুঠোফোন রোজা শুরু করার এবং ইফতার করার সময় জানান দিতে পারবে রিংটোন বাজিয়ে। দ্বিতীয়ত, ইসলামি সিম-কার্ডের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ফাংশনগুলোকে ফেসবুকের সঙ্গে যুক্ত করতে হবে, 'যাতে তরুণ মুসলিমদের কাছে এই বার্তা পৌঁছে দেওয়া যায়।' সূত্র: ডিডব্লিhttp://www.bd-pratidin.com/2013/11/27/28869

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৫০

মোঃ আনারুল ইসলাম বলেছেন: ইসলাম নিয়ে ব্যবসা আর কি ।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩২

মমার বলেছেন: Try to change your mind and always try to welcome the good which does not go against ISLAM

২| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:০০

নিজাম বলেছেন: এটা বাংলাদেশে কবে আসবে?

৩| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৮

আশমএরশাদ বলেছেন: ধর্ম এবং দারিদ্র দুইটাকেই পুজি করে এখন ব্যবসা ফাঁদা যায়। লাভজনক বিমুর্ত মেটেরিয়াল।

ব্যবসায়িক চিন্তা মাথায় রেখেই আল রাজী ব্যাংক বাংলাদেশে নাম ধারণ করে ইসলামী ব্যাংক।
অথচ ব্যাংক ধারানাটাই ইসলামে নাই এবং ব্যাংকিং ব্যবস্থার গোড়া পত্তন হয় ইংল্যান্ডের স্বর্ণ বন্ধকের প্রক্রিয়া থেকে ।

লাইফ ইনসুরেন্স ইসলামে কোন ভাবেই জায়েজ নয় অথচ আজকে লাইফ ইনসুরেন্স নামের আগে ইসলামী শব্দটা ব্যবহার করা হয়েছে।

একজন নামাজী লোক নিজেই নামাজের টাইমের প্রতি সচেতন। অটোমেটিক্যালি সে নামাজের টাইমের সাথে উঠে পড়ে বলা যায় অটো ঘড়ির মত কাজ করে। এর বাইরেও এখনকার মোবাইলে এলার্ট টোন সেট করা যায়। জিপিআসএস এর মাধ্যমে দিক নির্নয় কোন ব্যাপারই নয়।
আর যিনি নামাজ পড়বেন তিনি নামাজের আগে মোবাইলটা অফ করে রাখেন এটাই একজন সচেতন নামাজীর কর্তব্য। এর বাইরেও যদি রিং টোন বেজেও উঠে সাথে সাথে সেটা হাত দিয়ে বন্ধ করা না জায়েজ হবে না।

তারপরেও যেহেতু নতুন আইডিয়া তাই স্বাগত জানালাম।

৪| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০৬

মসন বলেছেন: আশমএরশাদ @ খুব ভাল বলেসেন । সহমত।

৫| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৩

মোঃ আনারুল ইসলাম বলেছেন: লেখক বলেছেন: Try to change your mind and always try to welcome the good which does not go against ISLAM



আপনি আমাকে কি ইসলামের against পাইলেন ? আপনি একটু গভীর ভাবে ভাবুন ত ? ইসলামের দোহায় দিয়ে মুসলমান নামের কিছু সুবিধা ভুগীরা কি না করছে ।



আপনি আবার ভুলেও ভাবিবেন না আমি নাস্তিক কেননা যথারীতি আমি কামিল তথা ডাবল টাইল পাস একজন আলেম । যথারীতি এক জুম্মা মসজিদের খতিব ।

৬| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৯

নতুন বলেছেন: মোঃ আনারুল ইসলাম বলেছেন: লেখক বলেছেন: Try to change your mind and always try to welcome the good which does not go against ISLAM

আপনি আমাকে কি ইসলামের against পাইলেন ? আপনি একটু গভীর ভাবে ভাবুন ত ? ইসলামের দোহায় দিয়ে মুসলমান নামের কিছু সুবিধা ভুগীরা কি না করছে ।



কিছু মানুষই আছে হক মাওলা বইলা কিছু কইলেই বিশ্বাস করে.... তাদের জন্যই পীর ফকিরা দেশে ভ্রান্ত বিশ্বাস প্রচার কইরা ধান্দাবাজী করতে পারছে...

ইসলামী নাম দিলেই একটা বিরাট কাস্টমার পাওয়া যায়.... এই জন্য সবাই হক মাওলা বইলা শুরু করে.... আর অন্ধভক্তরা তার পিছেনে পেছনে ছোটে...

৭| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩৫

অলওয়েজ এ্যান্টি গর্ভণমেন্ট বলেছেন: নামাজীর ঐগুলো দরকার নেই।

সবই ব্যবসা।

ধর্মকে পুজি করে।

র্স্মাট ফোনে অজস্র এ্যাপ আছে নামাজের এর্লামের জন্য।

অপ্রয়োজনীয়, বেহুদা ব্যবসা পণ্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.