![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm
একজন দরিদ্র কৃষক পরিবারের সন্তান, কোন দৃশ্যমান পেশা ছাড়াই এখন শতকোটি টাকার সম্পদের মালিক।
রাজনীতিতে প্রবেশ এসময় এরশাদের নতুন বাংলা ছাত্রসমাজের সসস্ত্র ক্যডার হিসেবে যোগ দিয়ে অস্ত্রবাজির রাজনীতি শুরু করেন।নতুন বাংলা ছাত্রসমাজের ক্যডার হিসেবে যোগ দিলেও পরে দলবদল করে ছাত্রদলের অস্ত্রবাজ কর্মি হয়ে ওঠেন ইলিয়াস আলী। দুর্ধষ নিরু আর বাবলু তখন ক্যাম্পাসের রাজা।
ইলিয়াস আলি, পুলিশের হাতে গ্রেফতার ১৯৯২, অভি গ্রুপের সাথে পিস্তলবাজি।
পাগলা শহীদের শিষ্য ছিল গোলাম ফারুক অভি আর ওস্তাদ শহিদকে খুন করে হিরো হয়ে গেছিল অভি। বাবলু তার নিজ রুমে রহস্যজনক বোমা দুর্ঘটনায় নিহত হয়।
৯০ সাল পর্যন্ত ক্যাম্পাসে অভি নীরুদের রাজত্ব ছিল, ইলিয়াস সে সময় একটা ছ্যাচড়া মাস্তান ছাড়া কিছু না।
মহসীন হলে মাস্তানীর জন্য ইলিয়াস আলীকে মধুর ক্যান্টিনে কান ধরে ওঠ বস করিয়েছিল সবার সামনে অভি-সজলরা।
সে সময় ছাত্রদল সিনিয়র ক্যাডারদের ফুট ফরমায়েশ খেটেই দিন কাটত ইলিয়াসের, ৯০ এ মিলন হত্যার কারণে অভি নীরুদের রাজত্বের অবসান হয়। এরপর বিএনপি ক্ষমতায় আসলে ছ্যচড়া ক্যাডার ইলিয়াস আলী ফ্রন্টলাইনে এসে অভি-নিরু হওয়ার চেষ্টা করে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রাবস্থায়ই নিজ দলে গ্রুপিংয়ের রাজনীতি ঢুকিয়েছিলেন ইলিয়াস আলী। মাফিয়া স্টাইলে গড়ে তুলেছেন নিজস্ব হিটিং গ্রুপ। ছাত্রদলের ক্যাডার পরিচিতি দিয়েই উত্থান তার। একের পর এর ঘটনার নায়ক হয়ে জন্ম দিতে থাকেন অভন্তরীণ সংঘাত। এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ে ঘটে যায় বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড। ইলিয়াস আলী পরিণত হন ত্রাস সৃষ্টিকারী এক সন্ত্রাসনির্ভর ছাত্রনেতায়। বহু খুনের অভিযোগ ওঠে তার বিরুদ্ধে। সে কারণে একাধিকবার গ্রেফতার করা হয় তাকে। জেলে কাটে সময়।
৮৭ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের কারণে তাকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার করা হয়। তার বিরুদ্ধে ৮৮ সালের ১১ ডিসেম্বর ছাত্রদল নেতা বজলুর রহমান হত্যাকান্ড, ৮৯ সালের ২৯ নভেম্বর তার নেতৃত্বে ডাকসু কার্যালয় ভাংচুর।
৯২ সালের ৩ আগস্ট ছাত্রদলের রতন গ্রুপের সঙ্গে ইলিয়াস গ্রুপের বন্দুকযুদ্ধে অজ্ঞাত পরিচয় ব্যক্তির নিহত হওয়া এবং এই সংঘর্ষের জের ধরে ৯২ সালের ৪ সেপ্টেম্বর মামুন ও মাহমুদ নামে দুই ছাত্রদল নেতাকে নিজ হাতে পিস্তল দিয়ে গুলি করে হত্যা করে ছিলেন ইলিয়াস আলী। মামুনকে হত্যা করে তার লাশ গুম করা হয়েছিলো সূর্যসেন হলের ট্যাংকিতে।
এইসব খবর সে সময় ফলাও করে পত্রিকার প্রথম পাতায় ছাপা হয়েছিল।
এছাড়াও প্রতিপক্ষ গ্রুপের সঙ্গে সশস্ত্র পিস্তলযুদ্ধে ছাত্রদল নেতা মির্জা গালিব ও ছাত্রলীগ নেতা লিটন হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে ১৯৯১ সালে গ্রেফতার করা হয় ইলিয়াস আলীকে। নিজদলের ভেতর মাফিয়া স্টাইলে গ্রপিং করে অর্ধশতাধিক নিজ দলের সহকর্মিদের হত্যার অভিযোগ ছিল তার বিরুদ্ধে।
ওই বছরই ক্ষমতায় আসে বিএনপি। তাই এক বছরের মধ্যেই ছাড়া পান ইলিয়াস আলী। এর পর দলের প্রত্যক্ষ মদদে অভি-নিরু বিহীন ছাত্রদলে ব্যাপক প্রভাব বিস্তার করতে সক্ষম হন তিনি।
কিন্তু সন্ত্রাসী তখনও কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগ ওঠায় বিএনপির শীর্ষ নীতিনির্ধারকরা তার প্রতি বিরগভাজন হয়ে ওঠেন। মাত্র ৩ মাসের মাথায় ছাত্রদলের কমিটি ভেঙ্গে দেওয়া হয়।
এ সময় বিএনপি ক্ষমতায় থাকা স্বত্বেও ৯৩ সালের ১০ সেপ্টেম্বর মামুন ও মাহমুদ হত্যা মামলায় আবার গ্রেফতার হন ইলিয়াস আলী। রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদও করা হয়। ২ বছর কারাবাসের পর মুক্তি পান তিনি। শর্ত হিসেবে বিএনপির হাইকমান্ডকে ইলিয়াস আলী কথা দেন কেবলমাত্র তার নিজ এলাকা বিশ্বনাথ-বালাগঞ্জে বিএনপির সাংগঠন করা ছাড়া অন্যকিছু নিয়ে মাথা ঘামাবেন না।
এরপর ঢাকার রাজনীতি ছেড়ে সিলেটে যান ইলিয়াস আলী। কিন্তু সিলেট গিয়েই ভুলে বসেন কেন্দ্রীয় নেতৃত্বকে দেওয়া তার ওয়াদার কথা। সে সময় থেকেই ভংয়কর মূর্তি নিয়ে সিলেট দাপিয়ে বেড়ান এই নেতা। শুধু নিজ এলাকায় বিএনপি সংগঠিত করা নয় সিলেটে তাকে কেন্দ্র করে ছাত্রদলের একটি শক্তিশালী মাফিয়া গ্রুপ গড়ে উঠে। তিনি নিজেও তার বেপরোয়া আচরণ অব্যাহত রাখেন। নিজস্ব সন্ত্রাসি বলয় গঠন করে সিলেটের রাজনীতির আলোচনায় উঠে আসেন ইলিয়াস আলী।
১৯৯৬ সালে ভোটারবিহীন নির্বাচনে প্রথমবারের মতো দলীয় মনোনয়ন পেয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন তিনি।
সিলেটের অনেক সিনিয়র রাজনীতিবীদ ইলিয়াস আলীর ও তার দলবলের হামলার মুখে পড়েন। বর্ষীয়ান রাজনীতিবীদ এম সাইফুর রহমান, আবদুস সামাদ আজাদ, এসএমএ কিবরিয়া, হুমায়ুন রশীদ চৌধুরী, আব্দুল মাল আবদুল মুহিতের মতো ব্যক্তিরা ইলিয়াস আলীর সন্ত্রাস আর রাজনৈতিক কূটচালের কাছে অসহায় হয়ে পড়েন।
শুধু সিলেট আর ঢাকায় নয় দেশের বাইরেও উশৃংখল আচরণের দায়ে পুলিশের নজরবন্দি হতে হয় ইলিয়াস আলীকে।
২০০০ সালে লন্ডনের মিল্টন কিন্স শহরে জয়পুর রেস্টুরেন্টে ওয়েটারকে হত্যার হুমকি দেন তিনি। রেস্টুরেন্ট কর্তৃপক্ষ পুলিশে খবর দিলে পুলিশ গ্রেফতার করতে এলে মুচলেকা দিয়ে সমঝোতা করে ছাড়া পান।
ইলিয়াস আলী তার দীর্ঘ ছাত্র ও জাতীয় রাজনৈতিক জীবনে কম শত্রু সৃষ্টি করেননি, এমন মন্তব্য করে অনেকেই ।
২০০১ সালে এমপি হওয়ার পর তার এলাকা বিশ্বনাথ বালাগঞ্জে ত্রাসের রাজনীতি কায়েম করার অভিযোগ উঠে ইলিয়াস আলী বিরুদ্ধে। তার নির্বাচনী এলাকায় সন্ত্রাসী বাহিনী আর প্রশাসনকে ইচ্ছেমতো দলীয়করণের প্রচেষ্টায় নামেন তিনি।
প্রকাশ্য আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে মাঠে নামে ‘ইলিয়াস বাহিনীর লোক’ নামে পরিচিত একদল ক্যাডার-এমন অভিযোগ তার নির্বাচনী এলাকার মানুষের।
বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পরও এসব কিছুর প্রতিবাদ করারও সাহস ছিলো না ইলিয়াসের ভয়ে ভুক্তভোগীদের। ২০০১ সালের ওইসব ঘটনার জের ধরে মামলা হয়েছে ইলিয়াস আলী নিখোঁজ হওয়ার পরের দিন সকালে। ইলিয়াস গ্রেফতার হয়েছে ভেবে নিরাপদ বোধ ফিরে আসে। সিলেটের বিশ্বনাথ থানায় তার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি, হামলা ও ভাংচুরের অভিযোগ এনে দুটি মামলা হয়।
মামলায় সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজি, ভয় দেখানো, ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের অভিযোগ আনা হয়েছে। বলা হয়েছে ২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপি নেতৃত্বাধীন জোট সরকার ক্ষমতায় আসার পর ইলিয়াস আলী ও তার লোকেরা বাদীর ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানে হামলা চালায়।
এতসব অত্যাচার নিপিড়ণের অসংখ্য বিতর্কিত ঘটনার নায়ক ইলিয়াস আলী সবকিছু পাশ কাটিয়ে ফিল্মি স্টাইলে দেশব্যাপী পরিচিত হয়ে উঠেন একমাত্র বিএনপির নিতিনির্ধারকদের মদদে।
এই ধরনের অস্ত্রবাজ ক্যাডার ও ছাত্রনেতা আওমিলিগেও অসংখ্য ছিল। দলের ছাত্রসংগঠন অনেক শক্তিশালী থাকলেও দলের রাজনিতিতে কখনো ছাত্রনির্ভরতা দেখা যায়নি। মন্টু, আওরংগ, লেয়াকত, হান্নান, গামা এরা কখনোই হাসিনার পাসে বসার যোগ্যতা অর্জন করতে পারেনি। পরবর্তিতে দুর্ধষ গডফাদার আওরংগকে বহিষ্কার করা হলে বিএনপি তাকে সাদরে গ্রহন করে।
তত্তাবধায়ক আমলের শেষদিকে যুবলিগ নেতা লিয়াকত গুম হয়।
এইসব থার্ডক্লাস ক্যাডারদের জন্য আওমিলিগ একফোটা চোখের পানিও ফেলেনি। হরতাল তো দুরের কথা।
বিনপির কাছে এইসব টোকাইরা বিশাল নেতা, ম্যাডামের পাসে বসতে পারে।
তার জন্য দুই দুইটা পরে আরো ১ দিন বৃদ্ধি - ৩টি হরতালও হয়।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:২৬
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
শালার বালছাল দুইটাকার গুন্ডার লাইগা বাংলাদেশ দুইদিন ধইরা অচল।
উত্তম ঝাঝা
২| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৩:২৭
জািফর বলেছেন: যেখান থেকে কপি মারছেন তার কথা উল্লেখ করলে ভাল হত।
আওয়ামী লীগের এমন একজন নেতা দেখান যিনি কখনো সন্ত্রাস দুর্নীতির জন্য অভিযুক্ত হননি।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৩:৫০
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বাংলা নিউজের ফজলুলবারি আর ব্লগার ডেভিডের একটি কমেন্ট থেকে কিছু তথ্য নিয়েছি। তবে ডাইরেক্ট কপি পেষ্ট না।
আর বাকিগুলো আমার নিজস্য মতামত।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:৩১
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কৃতজ্ঞতা
বাংলা নিউজের- ফজলুল বারি।
সামহোয়ার ব্লগার- ডেভিড।
৩| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৩:৩৪
এ কে এম নাহিদ বলেছেন: সন্ত্রাসী হলে তার বিচার করা অবশ্যই উচিত, কিন্তু তাই বলে এমন অন্তর্ধান কিছুতেই মানা যায় না। আর যেহেতু এখন বিরোধী সরকার ক্ষমতাই সুতরাং সহজেই বিচার করা যাবে তার।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:১০
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ইলিয়াস কে ধরে নিয়ে গেছে কারা?
সরকার একাজ করবে না। কোন মোটিভ নাই। জেনেশুনে একটা অপ্রয়জনীয় ফালতু কাজ করে অকারনে উষ্কে দিবেনা বিরোধি আন্দোলন।
তবে কারা একাজ করলো?
নিয়মিত বাহিনীগুলোর উপর বর্তমান সরকারের নিয়ন্ত্রন কতটুকু?
Click This Link
৪| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৩:৩৭
সোহানের রোজনামচা বলেছেন: ধইরা বিচার করেন ভাই, গুম করনের কি মানে?
২৩ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:১৮
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমি গুমের ঘরতর বিরোধি।
ধইরা বিচার করা অনেক ভাল।
সাকা-নিজামি-মোজাহিদ রে ধরছে ঘোষনা দিয়া,
হরতাল তো দুরের কথা একটা টু সব্দও হয় নাই।
ফালতু কামে শাকা রে ধরলে দেশ উল্টাইয়া যাইতো।
৫| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৩:৪২
তিক্তভাষী বলেছেন: মন্টু, আওরংগ, লেয়াকত, হান্নান, গামা এরা কখনোই হাসিনার পাসে বসার যোগ্যতা অর্জন করতে পারেনি।
তা যা বলেছেন!!! ক্লাস অ্যাপার্ট!!!
২৩ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:২৮
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
৯০ দশকে বিএনপি ছিল ছাত্রদল নির্ভর একটি দল।
এরশাদ ছাত্র নির্ভরতা কমাইতে যাইয়া বিশাল ধরা খাইছিল।
এতকিছু দেখার পরও আওমিলিগ ছাত্র নির্ভরতা কমানোর সাহসি সিদ্ধান্ত নিয়েছিল।
৬| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৩:৫৮
প্রমিথিউস22 বলেছেন: আপনার লেখা খুব এনজয় করি। ভাই, আরোও লিখতে থাকেন। ঠিক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্টাইল মনে পড়ে যায় আপনার লেখা পড়ে। লেখাগুলো আওয়ামী হাই কমান্ডের নজরে পাঠাতে ভুলবেন না। লাভের আশা শতভাগ।
সন্ত্রাসী হলে তার বিচার হতে বাঁধা কোথায়? গুম নিয়ে যারা আনন্দে বগল বাজান, তারা নিজেদেরকে নিরাপদ রাইখেন। গত তিন বছরে ১২২ জন গুম হয়েছে বলে পত্রিকায় খবর এসেছে। কোন সভ্য দেশে কেউ গুম সমর্থন করতে পারে আপনাদের না দেখলে বিশ্বাস করতে পারতাম না।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:১৪
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
গুম যারা করছে তারা এ সরকারের চেয়েও ক্ষমতাবান
Click This Link
৭| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:০৮
বঙ্গদর্পণ বলেছেন: লেখাটি ইলিয়াছ আলীকে জানার জন্য যথেষ্ট। ধন্যবাদ।
সন্তাসী ও অপরাধী যে দলেরই হোক না কেন দলীয় স্বার্থের উপরে উঠে দেশের স্বার্থে সবাই এদেরকে ঘৃণা করতে হবে। সন্ত্রাসী পাতি নেতা ইলিয়াছের জন্য বিএনপির হরতাল খুবই বাড়াবাড়ি। যে লোক নিজের হাতে মানুষ খুন করে, আরেক জনকে গুম করে সে নিজেও একদিন গুম হবে এটাই স্বাভাবিক।
২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ২:৩৪
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সন্ত্রাসী পাতি নেতা ইলিয়াছের জন্য বিএনপির নোটিস ছাড়া ৩ দিনের টানা হরতাল খুবই বাড়াবাড়ি।
সহমত
৮| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:১১
আগুনমুখা বলেছেন: যিনি যত বেশি খুনের আসামী তিনি তত বড় নেতা
৯| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:১২
আগুনমুখা বলেছেন: যিনি যত বেশি খুনের আসামী তিনি তত বড় নেতা
২৩ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ৯:৫৬
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সেটা ছিল ৯০ দশকে।
তখন পেশীশক্তি নির্ভর ছাত্র-যুব রাজনিতীতে আর্মড ক্যাডারদের বিপুল চাহিদা ছিল।
এখন সময় বদলাইছে। এরা এখন অপ্রয়জনিয়, হালে পানি নাই।
শামিম ওসমান, হাজিসেলিম, ইকবাল। আক্তারুজ্জামান বাবু, আজম নাসির। এদের বেইল নাই।
তবে প্রধান বিরোধি দলের কথা আলাদা, এরা মনে হয় ১-১১ থেকে কোন শিক্ষাই গ্রহন করে নাই।
১০| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:১৫
আগুনমুখা বলেছেন: লেখাটি ইলিয়াছ আলীকে জানার জন্য যথেষ্ট। ধন্যবাদ।
২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ২:৩২
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: ধন্যবাদ।
১১| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:১৯
জিসান শা ইকরাম বলেছেন:
শিরোনাম থেকে " ছ্যচড়া " শব্দটা কি বাদ দেয়া যায় ? এই একটি শব্দ বিষয়বস্তুর কথাগুলোকে অনেক হালকা করে ফেলেছে বলে আমার মনে হয়েছে।
এসব ইতিহাস অনেকেই জানে না।
ক্যডার ভিত্তিক রাজনীতির উথ্যান সম্পর্কে আপনার এই পোস্ট অনেককে অনেক কিছু জানার সুযোগ করে দিল।
তবে এধরনের গুমকে মেনে নেয়া যায়না ।
একটা গণতান্ত্রিক সরকারকে প্রশ্নবিদ্ধ করার সুযোগ করে দেয়।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:২৪
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ভাই "ছ্যচড়া" ছাড়া আর কোন ভাল কোন প্রতিশব্দ খুজে পাইনি।
গুমের আমি ঘোরতরো বিরোধি।
সরকারে কোন সংস্থা এটা করে থাকলে সরকারের উচিত তাদের বিরুদ্ধে শক্তভাবে ব্যাবস্থা নেয়া।
১২| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:২০
উপদেশ গুরু বলেছেন: আমি ছড়াকার বলেছেন:
শালার বালছাল দুইটাকার গুন্ডার লাইগা বাংলাদেশ দুইদিন ধইরা অচল।
হায় সেলুকাস কি বিচিত্র এই দেশ।
২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:২৭
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ঠিক
দুইটাকার বালছাল গুন্ডার জন্য তিন দিন টানা হরতাল
১৩| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:২৭
ঢাকাবাসী বলেছেন: আমি ছড়াকার বলেছেন দুই টাকার গুন্ডার লাইগা বাংলাদেশ দুইদিন ধইরা অচল। হায় সেলুকাস কি বিচিত্র এই দেশ। আপনার মাধ্যমে অনেক কিছু জানলুম।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:৪৫
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
শালার বালছাল দুইটাকার গুন্ডার লাইগা বাংলাদেশ দুইদিন ধইরা অচল।
উত্তম ঝাঝা
১৪| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:৩৬
জহির উদদীন বলেছেন: ঘরে ঘরে চাকুরী না দিয়ে ব্লগে ব্লগে চাকুরী কবে দেওয়া শুরু করলো বাল সরকার......
১৫| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:৩৭
শরিফ নজমুল বলেছেন: Click This Link
২৩ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:৩৮
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এটা জামাতিদের রিসার্চ সেলের দুইদিনে তৈরি করা গল্প।
১৬| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:২৮
বেঈমান আমি বলেছেন: যারা তারে চিনেনা তাদের উপকার হবে এই পোস্ট পড়লে।+++
২৩ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:৪২
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ধন্যবাদ, বেঈমান ভাই।
১৭| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:৫০
মাজহারুল হুসাইন বলেছেন:
চৌধুরী আলম । যেভাবে ওয়ার্ড কমিশনার থেকে পরপারে
চৌধুরী আলমের জন্য এভাবে আন্দোলন করলে আজ ইলিয়াস আলী নিখোজ হতো না । ২৭ মাসে ১০০ জনের উপরে গুম ।
ইলিয়াস আলী ছ্যাচরা ক্যাডার তো তার ড্রাইভার কি দোষ করেছে ?
২৩ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ৯:৩৪
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আপনে ভুল বুঝলেন।
গুম বা ক্রসফায়ারের আমি ঘোরতরো বিরোধি।
সরকারে কোন সংস্থা ইলিয়াস কে হত্যা বা গুম করে থাকলে সরকারের উচিত তাদের বিরুদ্ধে শক্তভাবে ব্যাবস্থা নেয়া।
দির্ঘদিন এদের আস্কারা দিয়ে মাথায় উঠানো হয়েছিল। এখন এদের থামানোটা জরুরি।
১৮| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ২:৩৯
রাখাল বন্ধু বলেছেন: ইলিয়াসদের কারনেই এরশাদ ও হাসিনা জুটি গদি ছেড়েছিল ৯০ এ|
আর ইলিয়াস যদি মাস্তানী দোষে দুস্ট হয় তবে প্রশ্ন থাকে বাপের বয়েসী ভাসানীকে মুজিব কত অপমান করছে, সবসময় ১০/১২ জন চ্যালাচামুন্ডা লইয়া পার্টি অফিস দখল কইরা রাখতো| মুজিবের মাস্তানীর কারনে ভাষানী আম্লীগ ছারছে, আর মুজিব মাস্তানী কইরা আম্লীগের তৎকালীন সাধারন সম্পাদক শামছুল হককে পাগল বানিয়ে পদ ছারা করেছেন এবং নিজে পদটি বাগিয়ে নিয়েছেন|
মুজিবের নেতৃত্বেই সংসদে পিটিয়ে স্পীকার খুন করা হয়|
অতীত ইতিহাস নিয়া আওয়ামী প্রোপাগান্ডা নতুন নয় তবে ওরা নীজের নোংরা অতীতের কথা ভুলে থাকতে চায়|
২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ৩:১১
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
লোফার ইলিয়াছের তুলনা করলেন বংগবন্ধুর সাথে ..!!
দলবাজি করতে করতে বুদ্ধিসুদ্ধিও লুপ্ত হয়ে গেছে।
১৯| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ২:৪১
রাখাল বন্ধু বলেছেন:
সাগর-রুনি কি ছ্যচরা ক্যাডার?
সুরন্জিতের চুরির সাক্ষী ড্রাইভার আজম??
ড্রাইভার আনসার আলী??
সিলেট জেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক দিনার??
৬৫ বছর বয়েসী কমিশনার চৌধুরী আলম??
২০| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ৩:১৯
বেঈমান আমি বলেছেন: রাখাল বন্ধু @ রে একটা লত্থি মারেন
এইটা ছাগু মাল্টি
২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ৩:২৮
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: জানতাম।
তবু স্মরন করে দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।
আপনার কথা ফলছে ...
পোষ্ট দেয়া সুরু হয়ে গেছে...
২১| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ সকাল ১০:২৩
রাখাল বন্ধু বলেছেন: @বেঈমান: যারে তারে তোর বোন জামাই মনে হয়? মাল্টি কারে কস আওয়ামী চোরের দল??
২২| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ সকাল ১০:২৪
রাখাল বন্ধু বলেছেন: সাগর-রুনি কি ছ্যচরা ক্যাডার?
সুরন্জিতের চুরির সাক্ষী ড্রাইভার আজম??
ড্রাইভার আনসার আলী??
সিলেট জেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক দিনার??
৬৫ বছর বয়েসী কমিশনার চৌধুরী আলম??
২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:২০
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমারে বার বার জিগান ক্যা?
আমি কি পুলিশ?
তবে আমিও মাঝে মাঝে ভাবি কেন এরা এসবের কুলকিনারা পাইতেছেনা। এত বার যেহেতু জানতে চাইতেছেন তাইলে কিছু বলি।
কোন ফ্যাক্ট না, জাস্ট নিজস্য ধারনা।
সাগর-রুনি হত্যাকান্ডের তদন্তে কোন ক্লু খুজে পায় নাই পুলিশ, RAB, CID. খুনিকে খুজে পাওয়া তো অনেক দুরের ব্যাপার। একটা ফ্যাসিষ্ট গোষ্ঠি কাল্পনিক কাহিনী ফেদে এটা কে রাজনৈতিক রঙ দেয়ার আপ্রান চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। আমার মনে হয়না এই হত্যাকান্ড পলিটিকালি মোটিভেটেড। মাছরাঙ্গা টিভির সাগর এবং রুনির ডেস্ক তন্ন তন্ন করে কোন পেন্ডিং দুর্নিতির ইনভেস্টিগেসন রিপোর্ট পাওয়া যায় নি। থাকলে তা নিউজ এডিটর অবস্যই জানতো, সারভারে থাকতো বা পোর্টেবল হার্ড্ডিস্কে থাকতো। দুর্মুখরা বলে তার ল্যাপটপে ছিল। এটাও একটা ফালতু কথা। গনমাধ্যমে যারা কাজ করে এদের কে জিজ্ঞেস করে দেখবেন গুরুত্বপুর্ন নাজুক জিনিস কখোনোই ল্যাপটপে রাখা হয় না। কারন এদের প্রায়ই গভীররাতে বাসায় ফিরতে যেয়ে ল্যাপটপ খোয়াতে হয়েছে ছিনতাইকারিদের হাতে। আর থাকলেই বা কি, খুনি কিভাবে শিওর হবে এই রিপোর্টের কপি অন্য কারো কাছে নাই? এইসব ফালতু কাহিনী যারা বানাইছে তারা এত কিছু ভেবে দেখেনি। তবে অনেক শিক্ষিত আবালও এসব বিশ্বাস করে।
আমার ব্যক্তিগত ধারনা এটা কোন স্যাডিষ্ট উম্মাদের কাজ হতে পারে। বিদেশেও এই ধরনের মোটিভলেস খুন এই ধরনেরই হয়ে থাকে। খুনি খুবই আত্নকেন্দ্রিক এবং নিরিহ-ভদ্র টাইপ হয়ে থাকে বলে এদের কে খুজে পাওয়া খুবই দুষ্কর হয়ে দাঁড়ায়। পুলিশ ও ময়না তদন্ত রিপোর্টেও এর সত্যাতা পাওয়া যায়। যে কোন পেশাদার খুনির কাজ না। খুনি ২০-২৫টা ছুরিকাঘাত করলেও যায়গা মত একটাও লাগাইতে পারে নাই, আবার মরার পরও গলা কাটছে, বুঝাই যায় উম্মাদ পাগলের কাজ।
আরো শিওর হইলাম যখন জানা গেল খুনি খুন করার পর দুই দুইটা লাশের সাথে সারা রাত ঘুমাইছে (খোদ শয়তানেরও মনে হয় এত বড় কইলজা নাই) সকাল সাতটায় দরজা লক দিয়া ভদ্র ভাবে ল্যাপ্টপের ব্যাগ কান্ধে ঝুলাইয়া সিড়ি দিয়া নাইমা গেট দিয়া বাইর হইয়া গেছে। পেশাদার কোন খুনিই এত অদ্ভুত ঝুঁকি নিবেনা। এই ধরনের স্যাডিষ্ট ঊম্মাদ বিদেশেও উচ্চ টেকনোলজি ইউজ কইরাও খুজে পাওয়া যায় না।
আমাগো পুলিশ শেষ পর্যন্ত এক ‘জজ মিয়া’ রেডি করছিল, পরে সাহারার ধমক খায়া চুপ হইয়া গেছে।
ড্রাইভার আজম খানকে পাওয়া গেছে শুরুতেই, প্রথম আলর সাথে ফোনে কথাবার্তা হয় প্রায়ই। শশুরবাড়ীর সাথে নিয়মিত যোগাযোগ আছে, বাপ-মার সাথে আগেও যোগাযোগ ছিল না এখনো নাই। সুত্র- প্রথম আলো, মানবজমিন।
ছাত্রদলের দিনার।
উনার ব্যাপারটা RAB এর নিয়মিত সন্ত্রসি তালিকাভুক্ত ক্রসফায়ার বলেই মনে হয়, এখন নতুন স্টাইলে মারার পর লাশ গায়েব করে ফেলা হয়। আগে অস্ত্র সহ গুলিবিদ্ধ ডেডবডি দেখানো হইতো।
চৌধুরি আলম লাপাত্তা হয়ে যাওয়ার ব্যাপারটা আমি নিজে ভেবেও কোন কুলকিননারা পাইনি। সরকার এইসব ফালতু লোক মাইরা ধরা খাওয়ার কাজ করবেনা কখোনোই।
আমার নিজের ধারনাটা বলি।
হরতালের আগের দিন ধড়-পাকর চলতেছিল, আমার মনে আছে বৃষ্টির রাত ছিল। মির্জা আব্বাস সহ ডজন খানেক নেতা কর্মিকে বিচ্ছিন্ন ভাবে ধরা হইছিল। আমার মনে হয় হতভাগ্য চৌধুরি আলমকেও সেই রাতে ধরা হইছিল, হয়তো সে অসুস্থ ছিল, দুইএকটা প্যাদানি খাইয়া বেচারা ইন্তেকাল করাতে পুলিশ মহা বিপাকে পরে যায়। সম্ভবত উর্ধতন কর্তিপক্ষকেও জানানো হয়নাই, গ্রেফতার তালিকায় তার নাম তখনো লেজারে উঠানো হয় নাই। চাকুরি বাচানোর একটাই উপায়, লাশ গায়েব করে ফেলা।
সেই বৃষ্টির রাতে সম্ভবত তাই করা হইছিল।
২৩| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:৩০
িনশাচর-পুরান বলেছেন: বালছাল পোস্ট
২৪| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:২১
রঙ্গভরা বঙ্গদেশী বলেছেন: ইলিয়াস আলী গুন্ডা তাই তাকে গুম করা জায়েজ। মেনে নিলাম। কিন্তু আজ তো বাংলাদেশের সকল নাগরিকের জীবন ই বিপন্ন। এই পর্য্যন্ত কত লোক গুম হয়েছে তার একটা হিসেব মানবাধীকার কর্মীরা দিচ্ছে।
কাল আপনি কিংবা আপনার পরিবারের কেউ যদি গুম হয়ে যায় তখন ও এরকম আলীগ-প্রেমী পোষ্ট দিতে থাকবেন?
২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:৫৬
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
গুম যারা করছে তাদের নিয়ে আমার আগের পোষ্টটি দেখুন
Click This Link
২৫| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:২৫
ইয়াংেমন বলেছেন: Click This Link
২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:০১
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: নিম্ন মানের লেখা, কোন ইনফো নাই
২৬| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:৩৬
অপ্রিয় সত্য বলেছেন: apni to vai nijere fokir ilias er porjaye niye jaben
২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:৪৮
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: ফকিরডারে চিনলাম না ..
২৭| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:৩৯
আকাশের তারাগুলি বলেছেন: ইলিয়াস আলী যাহা হন যত বড় রংবাজই হোক না কেন তিনি বাংলাদেশের বড় রাজনৈতিক দলের সাংগঠনিক সম্পাদক। সরকারের কোন এজেন্সি যদি তাকে গুম করে তা রাজনীতির জন্য অশনি সংকেত।
কিন্তু ইলিয়াস আলীকে কি গুম করা হয়েছে ? অবস্থা দৃষ্টে এটা নাটকের একটা চরিত্র মনে হচ্ছে। এর থেকে ফায়দা উসুল হবার উপর ডিফেন্ড করবে ইলিয়াস আলী ফিরে আসবেন কি আসবেন না।
একটু অন্য হিসেব মিলাই, তইমুর আলম খন্দকার ও ইলিয়াস আলী দুজনেরি গিনিপিগ, দু জনের অতীত তারা ছাত্রলীগ রাজনীতির সাথে জড়িত। দুজনকে উদ্দেশ্য হাসিলের জন্য কুরবানি দেয়া হচ্ছে।
বখে যাওয়া বাম যারা বিএনপিতে গেছেন তারা বহাল তবিয়তে কেউ টাচ করবে না। সুতরাং বিএনপিতে যারা লীগ থেকে জয়েন করেছেন তারা উদ্বিগ্ন থাকতেই পারেন।
গোলাপি বেগমের রঙ্গিন মায়া জাল।
২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:০৪
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: ভাবনার কথা ..
২৮| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:৪৪
জাহাঙ্গীর আলম অপূর্ব্ বলেছেন: সাগর-রুনি নিয়ে তো সুন্দর একখান গপ্পো ঝাড়ছেন বস, পরবর্তী একুশে পদক আপনার জন্য রিজার্ভ থাকল
২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ৮:০১
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
গল্পটা ভাল হইছে?
সবাই গল্প বানায়, আমিও একখান বানাইলাম।
২৯| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১২
বিপ্লব কান্তি বলেছেন: রাজনীতিবিদ হিসেবে নয় , একজন মানুষ হিসেবে ইলিয়াস আলী হারিয়ে যেতে পারে না
১৯৯৬ সালে আ''লীগের জনতার মঞ্ছে সবার সামনে সিলেটে ইলিয়াস আলী আক্রমন করে , এবং সুরঞ্জিত , সামাদ আজাদ এদেরকে পিটায় । শিবিরের লোকজন এসে এদের প্রতিহত করে
ইলিয়াস আলীকে তার দলের লোকজন পিস্তল আলী নামে ডাকে
ইলিয়াস দায়ী নয় এ বাংলাদেশে, আপনি হিসেব দেখালেন ইলিয়াস কতজনকে খুন করেছে? , আমার প্রশ্ন হলো ইলিয়াস আদালত-পুলিশ থেকে ছাড়া পেলো কিভাবে ? দায়ী কি ইলিয়াস ? নাকি বাংলাদেশের পুরো নীতিহিন খুনি সমাজ ?
সংক্ষেপে প্রশ্নটি করলাম আপনাদের, উপসংহার হলো বাংলাদেশের পুরো দেশটাই নীতিহিন খুনি ।
২৫ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১:০৭
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: আপনার কথা ঠিক আছে।
কিন্তু পুরা বাংলাদেশ কে দায়ী করলে বাড়াবাড়ি হয়ে যায়।
অভি ও ইলিয়াসের মত শতাধিক বড় মাপের খুনি এখনো মুক্ত ঘুরে বেড়াইতেছে। ক্লিনহার্ট অপারেশনের সময় ইলিয়াস গা ঢাকা দিয়েছিল।
আমার মনে আছে ওভি এবং ইলিয়াস কে গ্রেফতার করে প্রত্যক্ষদর্শি শাক্ষি সহ খুনের মামলার চার্জশিট দেয়া হয়েছিল BNPর প্রথম টার্মে, কিন্তু নিরাপত্তার অভাব বোধ করাতে কয়েকজন গুরুত্বপুর্ন শাক্ষি কোর্টে আসে নাই, আর বাকি যারা এসেছিল তাদেরকে বৈরি ঘোষনা করা হয়েছিল।
প্রচলিত শাক্ষ আইন পরিবর্তন না করা হলে বড় মাপের খুনিরা এভাবেই বের হয়ে যাবে।
৩০| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৬
নন্দনপুরী বলেছেন:
ইটটি মারলে পাটকেলটি খেতে হয়.........
তবে,
গুম সমর্থন করিনা...........
হরতালকে না ..............
২৫ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১:২৪
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: আমিও
৩১| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:০৪
সাজিদ ঢাকা বলেছেন: ভালো পোস্ট , , ১০০ % সত্য কথা , , আব্বার কাছে এই ঘটনা গুলা শুনেছি ।
২৫ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১:২৮
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: ধন্যবাদ
৩২| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:২৬
চারু৩২ বলেছেন: এত দেখছি ভয়ানক ব্যাপার!!!!!
২৫ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ২:০১
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: True
৩৩| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ২:১৫
রাখাল বন্ধু বলেছেন: ইলিয়াছ ছ্যাচরা ক্যাডার তো হাজী সেলিম,মকবুল, ডা: ইকবাল, মায়া, লক্ষী পুরের তাহের, বিপ্লব, হাজারী, আযম নাসির, বদি, মহিউদ্দীন কোন লেভেলের ক্যডার??
৩৪| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:২৬
ডলুপূত্র বলেছেন: একজন লোক নিখোজ হয়েছে। আগে সে উদ্ধার হোক। তারপর তার অপরাধের বিচার। তাৎক্ষনিক সমালোচনা কি নৈতিক????
Click This Link
২৮ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:৪৭
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সেটা আমিও চাই।
আমি মুলত ৯০ দশকের ক্যডার ভিত্তিক রাজনীতির উথ্যান সমন্ধে আলোকপাত করেছি যেখানে অস্ত্রবাজ ইলিয়াসও ছিল।
৩৫| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:২৪
উদাসীফাহিম বলেছেন: iliyas ali doridro krisoker sontan noy.......................tar boro vai ra england probashi silo.......iliyas ali ovab ki jinis dekheni...............ar iliyas ali kuno mulla noy............jekhaane choronjit er garite pawa jaay 4 kooti 70lokko taka.....sekhaane iliyas alir sompotti holo ekmtra notun bariti(4 maas purbe kaaj ses hoyese)..............2 bar bnp komotay silo chaile soto kooti taka banate parto.............dudok o koyekdin purbe tar sompotti todonto korese.....
২৯ শে এপ্রিল, ২০১২ সকাল ১০:৫৬
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ইলিয়াছের পিতা একজন দরিদ্র কৃষক ছিল, এখন আর সে অবস্তা নাই।
তার ভাই কর্মজিবী, লন্ডনে থেকে রক্তপানি করা টাকা সব ভাইকে দিয়ে দিবে এটা অবাস্তব।
তার অত্যাচারে অতিষ্ট হয়ে BNP সরকারই তাকে দুই বছর জেলে রেখেছিল।
অপারেশন ক্লিন হার্টের সময় তাকে হন্নে হয়ে খোঁজা হচ্ছিল খতম করার জন্য।
২৯ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ১২:১৬
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
একটা খুনি আসামি, যে সারা জীবন কোন্দল-গ্রুপিং, খুনখারাপি করে পুরোটা সময় পার করেছে, দলের পাছা মেরে নিজের স্বার্থ হাসিল করেছে,
তাকেই করা হল দলের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ..!!
৩৬| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:৩৭
সীমানা ছাড়িয়ে বলেছেন: ইলিয়াসে জন্য আমার কোন মায়া কান্না নাই। কিন্তু তাকে গুম করা কাপুরুষতার পরিচয়। তার এত অপরাধের পরেও সরকারের কিন্তু তার বিচার করার সাহস নাই। থাকবে কিভাবে? সর্ষের মধ্যেই তো ভুত আছে। ইলিয়াসকে হটিয়ে সেই স্থানে লীগের মাফিয়া রাজত্ব কায়েম করাই তো সরকারের উদ্দ্যেশ্য। আপনার লেখায় ইলিয়াসকে গুম করার একটা সাপোর্ট দেখতে পারছি। আমি আগে যেমন ক্রসফায়ার সমর্থন করতে পারি নাই, এখন গুমও সমর্থন করতে পারি নাই। প্রথম দিকে সন্ত্রাসীদেরকে এই প্রক্রিয়ায় মারা হলেও এখন তো দেদারসে ব্যক্তিস্বার্থে এই প্রক্রিয়া ব্যবহার হচ্ছে। আপনি আজ গুমকে সমর্থন করছেন। কাল আপনার এলাকার বড় ভাই আপনার জমি দখলের জন্য আপনাকেও গুম করতে পারে। তখন কি করবেন?
২৯ শে এপ্রিল, ২০১২ সকাল ১১:০৫
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আওয়ামিলিগ ইলিয়াস কে গুম বা হত্যা করেছে এ কথা বিএনপিও সরাসরি বলেনা।
বলে সরকারে কোন গোয়েন্দা এজেন্সি এ কাজ করেছে।
বিএনপিও ভালভাবেই জানে, কিন্তু রাজনৈতিক কারনে অনেককিছুই বলতে হয়।
২৯ শে এপ্রিল, ২০১২ সকাল ১১:৩৬
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ইলিয়াস আলি প্রায় শতাধিক ব্যক্তিকে হত্যা করেছিল, এর অর্ধ সংখককে নিজ হাতে গুলি করে হত্যা করে।
এই হত্যার শিকার একজনও আওমিলিগের না। সবাই নিজ দলের।
ছাত্র রাজনিতীতে ঢুকেই সে নিজস্য বলয় তৈরি করে গ্রুপিং শৃষ্টি করে, এরপর পরিকল্পিত কোন্দল শৃষ্টি করে ধিরে ধিরে ফ্রন্টে অগ্রসর। যারা বাধা শৃষ্টি করেছিল তাদেরকে পিটুনি, নতুবা মাফিয়া স্টাইলে খতম।
একারনে দল তাকে বহুবার বহিষ্কার করেছিল, কয়েকবার জেলেও দিয়েছিল।
সিলেটে দলিয় রাজনিতীতে ঢুকেই সে একই স্টাইলে গ্রুপিং করে নিজস্য বলয় তৈরি করে, দলের সিনিয়র নেতাদের ভয়-ভিতি দেখানো শুরু করে। একদল অস্ত্রধারি ক্যাডারও রেডি করে ফেলে। সর্বত্র আতঙ্ক শৃষ্টি করে সে ছাত্রজীবনের মতই ফ্রন্ট লাইনে অগ্রসর হয়।
অপারেশন ক্লিন হার্টের সময় সে খুনের আসামি ছিল, আর্মির ভয়ে লাপাত্তা হয়ে গিয়েছিল।
৩৭| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১:৫৫
জুয়েল বলেছেন: ভাই, কয়েকটা প্রশ্ন ছিল আপনার কাছে।
১। আপনি আসলে কার পোষা *ত্তা? RAW এর, নাকি BAL এর?
২। প্রত্যেক পোস্টের জন্য কত পান?
৩। আপনার মত এরকম আরো কত পেইড *ত্তা আছে এই ব্লগে?
বেয়াদবী হলে মাফ করে দিয়েন।
৩৮| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১২ সকাল ১১:১২
বোতাম বলেছেন: ভাইয়া সুরন্জিতকে নিয়ে কোন পোস্ট দিয়েচেন নাকি তার তথা লীগের োয়া চেটে যাচ্চেন।
২৯ শে এপ্রিল, ২০১২ সকাল ১১:৪৪
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
দিয়েছিলাম তো। পড়েন নি?
সুরঞ্জিত কে লাথি মেরে বের করে দে ..
Click This Link
৩৯| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ১২:১৪
মাথা খারপ মানুষ বলেছেন: বাহ, মামু দেখি আবারো ম্যাতকার করতাছ। আইচ্ছা ফেনী আর লক্ষ্মীপুরে গিয়া হাসিনা যখন মিটিং করে, তখন কি পাশে হাজারী-তাহের থাকে নাকি তুমি থাক??
বড় গলায় কইলা আওরংগ'রে আওয়ামী লীগ বহিষ্কার করলে পরে বিএনপি জায়গা দিছে, আর আওয়ামী লীগ এইরকম কখনো করেনা। মিছা কইতে কি তুমার একটুও শরম লাগেনা। হাজী সেলিম'রে যখন বিএনপি বহিষ্কার করল, তহন কি তুমার নেত্রী তারে কোলে তুইলা নেয় নাই??
কইলা যে ইলিয়াস'রে গুম করনের কোন মোটিভ নাই এখন, তুমার মত আবাল আর কিই বা কইতে পারে। সিলেটের বিএনপি'র রাজনীতির নিউক্লিয়াস ছিল সে। তুমার আবুল মাল আর কামরানের কি বালের ক্ষমতা আছে সিলেট কন্ট্রোল করার!! সুনামগঞ্জের সুনাম ধুইয়া তো দাদাবাবু গেছে। আজকে ইলিয়াসরে নাই করল, কালকে যদি চট্টগ্রামে আমির খসরু পরের দিন বরিশালে সারোয়াররে নাই করে; তাইলে পরের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিজয় কে ঠেকাইব?? এরচেয়ে বড় মোটিভ আর কি থাকতে পারে!!
ইলিয়াসের তো অনেক হিসাব দিলা, তো এখন ৮০'র দশকে ছাত্রলীগের একখান চরিত্রবান নেতার নাম কও তো? তুমি আরও এক কাম করতে পার, বিএনপি তো সন্ত্রাসী গো দল কইলা। এখন তুমি বিএনপি'র সন্ত্রাসী গো নাম কও, আমি অন্তত দুইডা হইলেও আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীর নাম বেশী কমু।
২৯ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৩:৪০
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
যুবলিগ- ছাত্রলিগে সন্ত্রাসি গুন্ডা-পান্ডার কোন অভাব নাই। শত শত আছে।
কিন্তু তারা কখনোই হাসিনার সামনে বসা তো দুরের কথা দাড়ানোরও ক্ষমতা নাই।
এইসব গুন্ডারা জেলা কমটিতেও চান্স পায় না।
আর ইলিয়াসের মত টোকাই যে সারাটা জীবন পার করছে দলিয় কোন্দল আর খুনখারাপি কইরা, যারে বিএনপি ৩ বছর জেলে রাইখা খুনের মামলা দিছিল সেই ছেচড়া কোন্দলবাজ রে করা হইলো "কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক"
৪০| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ১২:২৮
মশিউর মামা ১ বলেছেন:
ইলিয়াস আলী এত অকাম করছে আর এই ছাগলটা এত দিন চুপ ছিল | কেউ একজন জিজ্ঞাস করবেন ছাগলটা এত তথ্য -প্রমান হাতে নিয়া এতদিন বইসা ব্লগে কার কি ছিড়ছে ? কেন সে পুলিশের কাছে যায় নাই | শালার পেইড ব্লগার | টাকা পাইলে এরা নিজেরে পঁচাইয়াও ব্লগ লিখবে |
২৯ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:৩০
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: মামা, হঠাৎ খেইপা গেলা যে ..
তোমার তো খ্যাপার কথা না।
ইলিয়াস আলী এত অকাম করলেও ছাত্রলিগের কোন ক্ষতি করে নাই। বরং ছাত্রলিগ তারে ইউজ করছে ছাগু পিটানোর কাজে। ৯২ এর দিকে ছাত্রদল-ছাত্রলিগ সংগবদ্ধ ভাবে শিবির পিটাইয়া ইনভার্সিটির সবগুলো হল থাইকা শিবিরের গুষ্টি ছাফা করছিল। তখন পিটুনিতে সবচেয়ে অগ্রগামি ছিল ইলিয়াস গ্রুপ।
সবাই ভুইলা গেলেও জামাত এখনো সেই কথা ভুলে নাই।
'ইলিয়াস গুম' আর গত তিন হরতালে জামাত একটা টু সব্দ করে নাই। হরতালে একটা পিকেটারও নামায় নাই।
৪১| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:৪২
াহো বলেছেন:
তবে এধরনের গুমকে মেনে নেয়া যায়না ।
বি.এন.পি. শাসনামলে তাদেরই নেতা জনাব জামাল উদ্দিন গুম হয়েছিলেন। জনাব জামাল উদ্দিনের পরিবার সেদিন বি.এন.পি. জামাত জোট সরকারের কাছে কত অনুনয়-বিনয় করেছিলেন জামাল উদ্দিনকে তাদের কাছে পিরিয়ে দেওয়ার জন্য।
বি.এন.পি এর দুই নেতা জনাব ইলিয়াস আলী ও জামাল উদ্দিনের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও সহমর্মীতা জানিয়ে বলতে চাই বি. এন. পি. এক ব্যাক্তির জন্য আগামীকাল ১৬ কোটি মানুষকে জিম্মি করার জন্য হরতাল ডেকেছে। অথচ তাদের শাসনামলে তাদেরই নেতা জনাব জামাল উদ্দিন গুম হয়েছিলেন। জনাব জামাল উদ্দিনের পরিবার সেদিন বি.এন.পি. জামাত জোট সরকারের কাছে কত অনুনয়-বিনয় করেছিলেন জামাল উদ্দিনকে তাদের কাছে পিরিয়ে দেওয়ার জন্য।
বি.এন.পি. সরকারের কাছে মানুষের স্বাভাবিক মিত্যুর গ্যারান্টি চায়। তারা কি তাদের শাসনামলে মানুষের স্বাভাবিক মিত্যুর গ্যারান্টি দিতে পেরেছিল? প্রকাশ্যে দিবালোকে জনসভায় জনাব কিবরিয়া, আহছান উল্লা মাষ্টার নিহত হলেন। বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে প্রকাশ্যে দিবালোকে জনসভায় গ্রেনেড হামলা চালিয়ে মানুষকে হত্যা করা হল, নেতাকর্মীকে পঙ্গু করা হল। অন্য অনেক ঘটনার কথা বাদই দিলাম, এদের কি স্বাভাবিক মিত্যু হয়েছিল? না কি তারা মানুষ ছিলনা তাই তাদের অস্বাভাবিক মিত্যু বরণ করতে হয়েছে?
সামরিক শাসক জিয়াউর রহমান১৯৭৭ এ নাটকের মাধ্যমে বিচারের নামে ১১ জন কর্মকর্তাসহ এক হাজার ৪৫০ জন বিমানসেনাকে ফাঁসি দেন।
http://www.prothom-alo.com/detail/news/190765
বিএনপি সরকারের আমলে অপারেশন ক্লিন হার্টের নামে ব্যাপকভাবে শুরু হওয়া বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের কোনো বিচার হয়নি---আইন ও সালিশ কেন্দ্র
Click This Link
গুম ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদ জানাই, সেসাথে বিএনপির ভাওতাবাজি ও যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচাবার চেষ্টার প্রতিবাদ জানাই
৪২| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১২ সকাল ১১:২৯
আবদেল্লাহ ফাইসাল বলেছেন: এই কুকুরের বাচ্চা যদি মারা নাও যায়-- গেলে ক্ষতি নাই। বাংলাদেশ রক্ষা পাবে।
৩০ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:৩৪
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমি গুম বা খুন এর ঘোর বিরোধী।
তবে দুঃখ্ একটাই।
এই কুকুরের বাচ্চার জন্য সারা দেশ ৫ দিন অচল।
৪৩| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:৫৫
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: ১৬৫৭
৪৪| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৭
আস্তবাবা বলেছেন: তুই একটা কক(কট্টর কুত্তা),
ইলিয়াস আলী দরিদ্র কৃষকের সন্তান ছিল!!
তার বড় ভাই বহু আগে থেকেই লন্ডনে ছিল।
২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৫৬
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আস্তবাবা না বইলা তরে আস্ত ছাগল বলাই দরকার।
সিলেটের বেশীরভাগ অধিবাসিদের ইলিয়াসের বড় ভাইও লন্ডনে থাকে
ইলিয়াছের পিতা একজন দরিদ্র কৃষক ছিল, তার ভাই কর্মজিবী, লন্ডনে থেকে রক্তপানি করা জমানো টাকা সব ভাইকে দিয়ে দিবে এটা অবাস্তব।
সব জমানো টাকা দিলেও লাখ লাখ টাকা হবে, বাট কোটি কোটি হবেনা!
৪৫| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৩৬
মতিউর রহমান মিঠু বলেছেন: শামীম ওসমান, জয়নাল হাজারী, সেঞ্চুরী মানিক, দিগম্বর মানিক/আনজাম, ইকবাল....এরকম হাজারো নাম আলীগে আছে এরা কি দুধের ধোঁয়া মি.বালবৈশাখী?? হাসিনার পাশে বসবে কেন এরা বসে হাসিনার কোলে।
দালাল কোথাকার.........
২৮ শে মে, ২০১৪ রাত ১২:৫৪
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এইডাও একটা ছাগল! কোলে বসাইল কাকে, সব তো লাথি দিয়া বাইর কইরা দিল।
আওয়ামীলীগ কখনোই সন্ত্রাস নির্ভর দল ছিলনা, এখনো নেই।
শামিম ওসমান, জয়নাল হাজারি, হাজি মকবুল, ইকবাল ও হাজিসেলিমকে গতবার নমিনেশন দেয়া হয়নি। এবারও দেয়া হয়নি। বিম্পি নির্বাচনে থাকলে শামিম এবারও নমিনেশন পেতনা।
২০১০ নারায়নগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনে শামিম ওসমানকেও নমিনেশন দেয়া হয়নি, শেষ দিন শেষ মুহুর্তে আইভি ও শামিম উভয় প্রার্থিকেই আওয়ামী প্রার্থি ঘোষনা করা হয়েছিল যা নমিনেশন না দেয়ার নামান্তর। এবারও হাজারিকে নমিনেশন দেয়া হয় নি।
একসময় ঢাকার টপটেরর মন্টু, আওরংগ, লেয়াকত, হান্নান, গামা এরা কখনোই দলে হাইলাইট পায়নি, তাই ধিরে ধিরে এরা দলছেড়ে চলে গেছে। টপটেরর আওরঙ্গকে লাথি দিয়া বের করে দেয়া হলে খালেদা তাৎক্ষনিক তাকে কোলে তুলে নমিনেশন দিয়ে দেয়
চোরচোট্টা নিয়ে গঠিত নির্লজ্জ নীতিহীন, আদর্শহীন বিম্পি-জামাত,
এইধরনের আবাল বিরোধীদল থাকলে 'বাল' আরো বহুদিন টিকে যাবে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৩:২৪
আমি ছড়াকার বলেছেন:
শালার বালছাল দুইটাকার গুন্ডার লাইগা বাংলাদেশ দুইদিন ধইরা অচল।
হায় সেলুকাস কি বিচিত্র এই দেশ।