নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ব্যাঙ্কে সাইবার হামলার চেষ্টা ব্যর্থ করে দেয়া হয়েছে।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১:৪৭





একটি বিদেশী হ্যাকার গ্রুপ উত্তর কোরীয়া থেকে সাইবার হামলার যে চেষ্টা করেছিল, তা ব্যর্থ করে দেয়া হয়েছে।
“দেশের তিনটি ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানের নেটওয়ার্কে হ্যাকার গ্রুপটির ম্যালওয়ারের অস্তিত্ব পাওয়া গিয়েছিল। হামলাকারীদের লক্ষ্য ছিল মূলত ব্যাংক। হ্যাকাররা মুলত ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ব্যাংকের অনলাইনে হানা দেওয়ার ব্যাবস্থা করেছিল। এ কারণে আতঙ্কে ছিলেন ব্যাংকাররার।”
তখন এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনকে (বিটিআরসি) জানানো হয়েছিল।
“বিটিআরসির তদারকিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের পরামর্শে ব্যাংকগুলো যথোপযুক্ত সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিয়েছিল। সে কারণে কোনো বিপর্যয় বা ব্যাংকের টাকা চুরি যাওয়ার ঘটনা ঘটেনি।

বিটিআরসি জানিয়েছে এখন আর আতঙ্কের কিছু নেই,
তবে বাংলাদেশের ব্যাংকগুলো এখনও সতর্ক অবস্থায় রয়েছে। অনেক ব্যাংক রাতে এটিএম ও অনলাইন ব্যাংকিং কার্যক্রম বন্ধ রেখেছে।
এমনিতেও বাংলাদেশ থেকে বিদেশে বড় অংকের বৈদেশিক মুদ্রা পাঠানো যায় না, তবে সতর্কতার কারনে ছোট ট্রাঞ্জেকশান বেশির ভাগ ব্যাংক 'বিদেশে ইস্যু করা' ভিসা, মাস্টারকার্ড, অ্যামেক্স ও চায়না ইউনিয়ন পে–কার্ড দিয়ে ব্যাংকের নেটওয়ার্কে বিদেশী লেনদেন বন্ধ করে দেওয়া হয়।। গ্রাহকদের কাছে সেই বার্তাও পাঠানো হয়েছে।

এর আগে বিশ্বজুড়ে ব্যাংকগুলোতে সাইবার হামলা চালাচ্ছে উত্তর কোরীয় হ্যাকাররা,
গত সপ্তাহে এমন সতর্কবার্তাই দিয়েছিল মার্কিন সরকার।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন বলছে, সাইবার নিরাপত্তা বিষয়ে একটি প্রযুক্তিগত যৌথ সতর্কবার্তা দিয়েছে চারটি ভিন্ন মার্কিন সংস্থা। ট্রেজারি বিভাগ এবং এফবিআইসহ আরও দু’টি সংস্থার যৌথ সতর্কবার্তা বলছে, উত্তর কোরীয় হ্যাকারদের দিক থেকে চলতি বছর আর্থিক হ্যাকিংয়ের চেষ্টা বেড়েছে।

“জালিয়াতি করে অর্থ স্থানান্তর এবং এটিএম/অনলাইন থেকে নগদ অর্থ সরানোর উদ্দেশ্যে ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে একাধিক দেশের ব্যাংকগুলোকে পুনরায় লক্ষ্য বানাতে শুরু করেছে উত্তর কোরীয় হ্যাকাররা,” বলছে ওই মার্কিন যৌথ সতর্কবার্তা।

এই হ্যাকিং প্রচেষ্টাকে ‘ফাস্ট ক্যাশ’ বলছে মার্কিন আইনপ্রয়োগকারী সংস্থা। এর জন্য উত্তর কোরিয়ার গোয়েন্দা সংস্থা রিকনিসেন্স জেনারেল ব্যুরোকে দায়ী করেছে মার্কিন সাইবার নিরাপত্তার সংস্থাগুলো।

মন্তব্য ১৯ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ২:০৯

মা.হাসান বলেছেন: আপনি প্রথম পাতায় পুনরায় অ্যাক্সেস পেয়েছেন বলে ভালো লাগছে।

ভাইরাস থেকে সতর্ক থাকবেন।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:১০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ধন্যবাদ মা.হাসান ভাই।
একজন সম্পুর্ন ভিন্নমতের হওয়া সত্তেও আমার বিপদে আপনি আমার পক্ষে ছিলেন, সেজন্য ধন্যবাদটুকুও দিতে পারি নি।
কাজের ব্যাস্ততা, ভিন্ন স্টেটে ট্রাভেলে থাকায় আমি আত্নপক্ষ সমর্থনও করতে পারিনি'
যাইহোক আপনাকে আবারো ধন্যবাদ। ভাইরাস থেকে সতর্ক আছি।

২| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ২:৫৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:

খুব ভালো সংবাদ দিয়েছেন। আর আপনার প্রথম পাতায় চলে আসার আনন্দে আমার পক্ষ থেকে মিষ্টি খান।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:১১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ধন্যবাদ ঠাকুরমাহমুদ ভাই।

৩| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:০৩

সাগর শরীফ বলেছেন: আমেরিকা উত্তর কোরিয়ার একে অন্যের পাল্টাপাল্টি দোষারোপের মধ্যে সত্য মিথ্যা বুঝে ওঠা দুষ্কর। তবুও আমাদের সতর্ক থাকতে হবে। এধরনের সাইবার ক্রাইম হয়ই তা যারাই করুক।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৩০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
উত্তর কোরিয়া থেকে হ্যাকিং ব্যাপারটা পাল্টাপাল্টি দোষারোপের মত সাধারন বিষয় না।
বাংলাদেশ ব্যাঙ্ক থেকে বহুল আলোচিত রিজার্ভ চুরি ঘটনাও ঘটানো হয়েছিল উত্তর কোরিয়া থেকে।
দেখুন।

৪| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:২৭

শেরজা তপন বলেছেন: এমনিতেই কেনা-কাটার জন্যো দু চার ডলার পাঠাতে কত হ্যাঁপা! তারপরে এই কাহিনী- কাম হৈসে!!!

প্রথম পাতায় ফের এক্সেসের জন্য আপনাকে অভিনন্দন।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৪৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এমনিতেই কেনা-কাটার জন্যো দু চার ডলার পাঠাতে কত হ্যাঁপা!

হ্যা সেটাই। বিদেশে ইস্যু করা' ভিসা, মাস্টারকার্ড, অ্যামেক্স দিয়ে বিদেশে কেনাকাটা বন্ধ রেখেছে, এতে অনেকেরই ভোগান্তি হবে।
প্রথম পাতায় এক্সেস ফিরে পাওয়ার জন্য অভিনন্দন জানানোর জন্য আপনাকে বিশেষ ভাবে ধন্যবাদ।

৫| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৫১

রাশিয়া বলেছেন: আপনি সরকারী দলের মিত্রশক্তি, তারপরেও সামু এডমিনের ঘাড়ে কয়টা মাথা, আপনাকে জেনারেল করে?

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৪৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমার লেখা সরকারি প্রশাসন যন্ত্রের বিরুদ্ধে চলে গিয়েছিল হয়তো ..

৬| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:২৩

রাজীব নুর বলেছেন: স্বাগতম। মিস করেছি আপনাকে।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৩৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
প্রিয় রাজীব নুর ভাই। ধন্যবাদ।

৭| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৫৬

রাশিয়া বলেছেন: এটা অবশ্য ঠিক, সত্য তিতা কথা লেখা সময় অনেকে সীমারেখা কতদূর, টের পায়না।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১২:২২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সত্য তিতা কথা, কিন্তু সীমারেখা কতদূর? বর্তমানে বোঝা মুসকিল।

রহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে কথা বলতেও সীমারেখা আছে।
রহিংগা সবার হাতে চকচকে স্মার্ট ফোন, অফুরন্ত ডাটা, নতুন জামাকাপড়। নতুন রামদা কুড়াল। পকেট বোঝাই টাকা। ফ্রী গ্যাস সিলিন্ডার, খাওয়াদাওয়া ফ্রী! বাধাহীন উম্মুক্ত চলাফেরা ...
এত্ত আরাম কোন রহিংগা কেন, পৃথিবীর অন্যদেশের রিফিউজিরাও ইহজনমেও দেখেনি।
রোহিংগারা ঘোষনা দিয়েই বলছে সহজে ফিরে যাবে না, কোথাও যাবে না। ফিরে যেতে এমন ৫ দফা কঠিন শর্ত যা খোদা ছাড়া কারো পক্ষে বাস্তবায়ন সম্ভব না। ফোরজি বন্ধ করা হয়েছিল, ফিরিয়ে দেয়ার দাবিও ছিল না কিন্তু গোপন চাপে দেয়া হলো, কেন? কিছু বলা যাবে না।


মসজিদে পুড়ে মরলো ৩৫ জন, গ্যাসলাইনের উপর বেআইনিভাবে তৈরি, অবৈধ একটি লাইন ও চুলা। বিদ্যুতের ২য় একটি ফেইজ অবৈধ ভাবে নেয়া- ফ্রী বিদ্যুৎ। কিন্তু মসজিদওয়ালাদের কিছু বলা যাবে না, উলটো আক্কেলসালামি দিতে হবে পার হেড ৫০ লাখ, তিতাসকেই।

মাদ্রাসায় দিনের পর দিন শত শত শিশু ধর্ষণ হচ্ছে, শিশু হত্যা করে ঝুলিয়ে দেয়া হয়েছে অনেক। কিন্তু কিছু বলা যাবে না, লেখা যাবে না, লিখলেও পুস্তক নিষিদ্ধ করা হবে।
একজন শিশুধর্ষক সমর্থকের কমেন্ট দেখুন

৮| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৫২

নেওয়াজ আলি বলেছেন: আগে যে চুরি হয়েছে সেটার এখন আর খবর নাই

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১:২৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: খবর আছে, আপনে খবর রাখেন না।

টাকা বাংলাদেশ ব্যাঙ্ক থেকে চুরি যায় নি।
বাংলাদেশ তার সমুদয় বৈদেশিক মুদ্রা আমেরিকার ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাঙ্কে রাখে।
উত্তরকোরিয়া থেকে একদল দুর্বৃত্ব হ্যাকিং করে সেখান থেকে কিছু অর্থ সরিয়ে ফেলে।

ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক' এর সেই ভুমিকা নিয়ে তদন্ত শুরু করেছিল মার্কিন কংগ্রেসের একটি কমিটি।
তদন্তে জানা গেছিল ফেব্রুয়ারির যে তারিখে (৪ ফেব্রুয়ারী) টাকা চুরির ঘটনা যখন ঘটে তখন বাংলাদেশে গভীর রাত। কম্পিউটার রুমে কেউ থাকার কথা না। সে সময়টিতেই নিউ ইয়র্ক ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাঙ্কে বাংলাদেশ ব্যাঙ্কের নামে দেড় শতাধিক সুইফট কোডে ট্রাঞ্জেকশান অনুরোধ পেয়েছিল। সব রিকওয়েষ্ট কার্যকর হলে বাংলাদেশ দেউলিয়া হয়ে যেত।

প্রাথমিকভাবে এ ধরনের প্রথম ৩৫টি ট্রান্সফার অনুরোধ অটো ভাবে প্রত্যাখ্যান হয়েছিল, কারন ভেরিফিকেশন তথ্যে অমিল পাওয়ায়।
এর পর ৫ টি রিকোয়েষ্ট ভেরিফাইড হওয়াতে কিছু টাকা (১০ কোটি ১০ লাখ মার্কিন ডলার) ছাড় হয়েছিল। এরপর শতাধিক রিকোয়েষ্টে কাজ হয় নি, নিরাপত্তা অটোলক এক্টিভ হওয়ার কারনে। কিন্তু মাঝের ৫ টি ট্রাঞ্জ্যাকশান কেন ছাড় দিল? কোন জবাব দিতে পারেনি ফেড ও সুইফট

যে কোন ব্যাঙ্কের নিয়ম অনুযায়ী প্রথম ৩টি অনুরোধ অটো ভাবে প্রত্যাখ্যান হওয়ার পর সকল একাউন্ট ট্রাঞ্জাকশান অটো বন্ধ হয়ে যাওয়ার কথা।
কিন্তু ৩৫টা প্রত্যাখ্যান হওয়ার পরও অটো শাটডাউন হয় নি। ৫ টি অর্ডার ১০ কোটি ১০ লাখ মার্কিন ডলার পে করে দেয়।
এরপর বাকি আরো শতাধিক রিকোয়েষ্ট ভেরিফাইড হওয়ার পরও টাকা দেয় নি, মানে শাটডাউন করেছিল। অতচ মাঝের ৫টিতে দিল।
কেন দিল? জবাব নেই সুইফটটের ও ফেডের! দায়িত্বহীন অবহেলা দেখে মার্কিন কংগ্রেসের এক সদস্যকে ক্ষোভ প্রকাশ করতে দেখা গেছে।

পরে এফবিআই কিছু তদন্তে জানা যায় চুরি যাওয়া টাকার ফাইনাল ডেষ্টিনেশন ম্যানিলার জুয়ার ক্যাসিনো হয়ে উ.কোরিয়া।
এ ব্যাপারে নিশ্চিত যে এই চুরিতে বাংলাদেশের কেউ লাভবান হয়নি, ইলেকট্রনিক মানি, তাই উত্তর কোরিয়ারও কেউ লাভবান হওয়া সম্ভব নয়। তবে বাংলাদেশকে ক্ষতিগ্রস্থ করতে সক্ষম হয়েছে।

এটা নিশ্চিতই রাজনৈতিক ফরমায়েসেই করেছিল এই হ্যাকিং
একরাতে শতাধিক ট্রাসফার রিকোয়েষ্ট করে বাংলাদেশের বহু কষ্টের ৩০ বিলিয়ন ডলারের রিজার্ভ শুন্য করে দেশটিকে পথের ভিকিরি বানিয়ে ফেলাই তাদের মুল উদ্দেশ্য ছিল।
আসলে তৎকালিন মার্কিন প্রশাসনের একটি শক্তিশালি মহল স্টেবল বাংলাদেশ রাষ্ট্রকে আনস্টেবল করে পতন ঘটাতেই সুপরিকল্পিত ভাবে ভেনিজুয়েলার মত তহবিলশুন্য দেউলিয়া করে বাংলাদেশে একটি 'শুশিল ক্যু' তৈরি করার ক্ষেত্র তৈরি কাজে ব্যবহার করেছিল কুচক্রিরা।

বাংলাদেশ মার্কিন আদালতে অলরেডি একটি অর্থ মামলা দায়ের করেছে। ক্ষতিপুরন সহ।
এর মধ্যে শ্রীলঙ্কায় যাওয়া ১ কোটি ৪৫ লাখ ডলার ও ফিলিপাইনে যাওয়া ১ কোটি ৪৫ লাখ ডলার ফেরত আনা সম্ভব হয়। বাকি ৬ কোটি ৬৪ লাখ ডলার ফেরত না পাওয়ার কোন কারন নেই।

৯| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৪১

জাহিদ হাসান বলেছেন:

১০| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১:৩২

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: শেষ খবর আর কি কি হয়েছে, জানেন কিছু!

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৪১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সর্বশেষ খবরে যানা গেছে, সাইবার হামলা ব্যার্থ হয়েছে।
আমেরিকান গোয়েন্দা বিভাগ আগেই সারা বিশ্বে এলার্ট জারি করলে সবদেশ সতর্ক হয়ে যায়।
আগেই প্রস্তুতি নিয়ে থাকায় বাংলাদেশের ব্যাঙ্কগুলোরও কিছু হয় নি।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ সাহাদাত ভাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.