নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের গ্র্যাজুয়েশন সুপারিশ

০৫ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ১২:০৪

অর্থমন্ত্রী সাইফুররহমান প্রায়ই বলতেন দেশ বেশী উন্নত হয়ে গেলে বিদেশী সাহায্য বন্ধ হয়ে যাবে,
আইএমএফ লোন, গার্মেন্টস কোটা বন্ধ হয়ে যাবে। ইত্যাদি।
কৃষিতে বেশী ভর্তুকি দেয়া হলে ওরা সাহায্য বন্ধ করে দিবে,
লোকসানি পাটকল বন্ধ না হলে বিদেশী সাহায্য বন্ধ হবে। বিদ্যুতে ভর্তুকি দিলে বিদ্যুতকেন্দ্র তৈরির টাকা লোন দেয়া হবে না।
এরপর নানা পট পরিবর্তনের পর কৃষি ভর্তুকি বেড়েছে বিদ্যুতে ভর্তুকি সাথে ডিজেল ভর্তুকিও যোগ হয়েছে, ২০০৮ এ বিশ্বমন্দার পর বিদেশী সাহায্যও কমতে কমতে বন্ধ হয়ে গেছে।
এরপরও নিজস্ব টাকায়ই বিদ্যুতকেন্দ্র তৈরি হয়েছে। পরে আরো অনেক মেগা প্রকল্প, সেতুও তৈরি হয়েছে, তৈরি হয়েছে দুই দুইটি গভীর সমুদ্র বন্দর।
পরে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপ কোটা প্রত্যাহার করে নিলেও রফতানি উত্থান থামাতে পারেনি, বরং গার্মেন্টস শিল্প আরো বিকশিত হয়েছে।
পরে ইউনুস কুচক্রে অতি প্রয়োজনিয় জিএসপি সুবিধা বাতিল হয়ে গেলেও উৎপাদন ও রফতানি প্রতি বছরই বৃদ্ধি পেয়ে গেছে।

তখন মাত্র ৫ বিলিয়ন ডলার ছিল রিজার্ভ, চাল আমদানি করতে ডলার সংকটে হিমসিম খেয়েছিল তত্তাবধায়ক সরকার।
নবনির্বাচিত সরকার এসেই সেই ডলার সংকটের ভেতর কুইকরেন্টালের মত ব্যায়বহুল প্রকল্পে অপচয় করতে হয়েছিল।
কারন বিদ্যুতের দ্রুত সুরাহা না করলে কোন বিনিয়োগই হবে না উৎপাদন বৃদ্ধি তো হবেই না
তখন সে দুঃসাহসী সঠিক সিদ্ধান্তে সেই ৫ বিলিয়ন ডলার বর্তমানে ৪৫ বিলিয়ন।
বর্তমানে স্বল্পোন্নত দেশ হতে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণে জাতিসংঘের গ্র্যাজুয়েশন সুপারিশ পাওয়ায় অনেক কুশিলবদের গাজ্বালা শুরু হয়ে গেছে। একজন তো বলেই ফেলেছে কিছুদিন পরেই খাদ্যসংকট দুর্বিক্ষ শুরু হবে।

কিন্তু যাই হোক ফকিন্নি দেশের তালিকা থেকে বের হওয়ার দরকার আছে।
দেশ নানা সুযোগ সুবিধা হারালেও এখুনি সমস্যা হবে না হাতে সময় পাবে। ঔসধ শিল্পে ২০৪০ পর্যন্ত সময় পাবে। এবং অর্থনীতি ও দেসজ উৎপাদন বৃদ্ধিতে বিন্দুমাত্র সমস্যা হবে না উদিয়মান বাংলাদেশের।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:২৬

রাজীব নুর বলেছেন: সরকার কৃষি ঋণ দেয়। সেই ঋণ নিতে ঘুষ দিতে হয়।
এক লাখ টাকায় পনের হাজার টাকা ঘুষ দিতে হয়।

২| ০৫ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:৫৪

নতুন বলেছেন: কাজীর গরু কিতাবে থাকে গোয়ালে আছে কি?

রাস্তায় এখনো পথ শিশুরা জিনিস বিক্রি করে, ভিখ্যা করে।

এখনো অনেক কাজ বাকি ।

দলকে কাজের কাজ করতে বলুন শুধুই লোক দেখানো আর পকেট ভরার কাজে দেশের জনগনের আসল উন্নয়ন হয় না।

০৯ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ১০:২৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এখনো অনেক কাজ বাকি। - একমত ।

৩| ০৫ ই মার্চ, ২০২১ বিকাল ৫:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


দেশ যখন আছে, বিশ্ব যখন ক্রমেই সামনে যাচ্ছে, বাংলাদেশ, ইয়েমেন, জিবুতি, সবাই একদিন ভালো করবে। আপনার তো মেগা প্রজেক্ট পদ্মাসেতু কিংবা মেট্রারেলের উপর বাড়ী করে বাস করার কথা।

৪| ০৫ ই মার্চ, ২০২১ রাত ৯:২০

জাহিদ হাসান বলেছেন: আমিও তাই মনে করি, নামে হলেও ফকিন্নি দেশের তালিকা থেকে বের হওয়ার প্রয়োজন আছে। দেশের বাইরে গেলে ইজ্জত মিলবে। ;)

৫| ২০ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:২৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: ক্ষমতায় এসেই বিপর্যস্ত বিদ্যুৎ ব্যবস্থাকে সামাল দিয়ে জনজীবনে স্বস্তি ফিরিয়ে আনাটা ছিল এ সরকারের একটি বড় প্রাথমিক সাফল্য, সেটা 'কুইক রেন্টাল' এর মত ব্যয়বহুল প্রকল্পে অর্থ অপচয় করে হলেও।

৬| ০৬ ই মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



আপনি কোথায়? আপনাকে বেশ কয়েকদিন ব্লগে দেখছিনা। আমি দই চিড়া গুড় ইফতার করছি নিয়মিত। আপনি আজ ইফতার কি কি করেছেন জানান। আপনার জন্য অপেক্ষায় আছি।

০৭ ই মে, ২০২১ ভোর ৪:০৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমি তো আছি ভাই।
কাজের চাপে পোষ্ট না লিখলেও সময় পেলেই ব্লগে চোখ বুলাই। সপ্তা খানেক আগে শাহ আজিজ ভাইয়ের পোষ্টে কমেন্ট করলাম।
আমি সুস্থ আছি, বাংলাদেশে গেলে একটু ডায়ারিয়া ভাব হয়, এছাড়া ৩-৪ বছর কখনো অসুস্থ হই নি।
আপনি আমাকে মনে রেখেছেন স্মরন করছেন সে জন্য খুব ভাল লাগছে।

টিকা অবস্য দুই ডোজই নিয়েছি, ফাইজার। বর্তমানে মাস্কও পড়ি না।
আর রোজা প্রথমটা রেখেছিলাম, আর শনি রবি বন্ধের দিনে রাখি। ইফতার টাইমে বাসায় থাকতে পারি না চাকুরির কারনে।
দই চিড়া গুড় ইফতার আমারও মারাত্মক পছন্দ।
আমাকে স্মরন করেছেন সে জন্য বিশেষভাবে ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.