নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ব্যারিস্টার সুমন যা বলছেন

১০ ই আগস্ট, ২০২১ সকাল ৭:১৪





ব্যারিস্টার সুমন একজন ছাত্রলীগ নেতা, পরে একটিভ যুবলীগ নেতা।
তার বর্খাস্তে ছাত্রলীগ বা যুবলীগে তার তার অনুসারি সমর্থকরা কষ্ট পাবে বা অসন্তুষ্ট হবে। কিন্তু হোল উল্টাটা।
কিন্তু ফেবু বা সোশাল মিডিয়াতে দেখা যাচ্ছে কট্টর আওয়ামী বিরোধীরাই সুমনের জন্য বেশী উদবিগ্ন। আর ছাগ ছানাপোনা গুলো তো সুমনের জন্য বুকভাসিয়ে কান্নাকাটি করছে।
তবে কি 'ডাল মে কুচকালা হ্যায়'?

পাকিস্তানে বা ভারতে কোন সরকারি কর্মকর্তা 'জয় হিন্দ' বা 'পাকিস্তান জিন্দাবাদ' বলে বক্তৃতা শেষ করলে বিনা তর্কে সবাই হাততালি দেয়। এরকমটা বাংলাদেশ বাদে পাকিস্তান ভারতে সঠিক। বাংলাদেশে বেঠিক।

ব্যারিস্টার সুমন আজ প্রথমআলো কে বলেছেন
সবদেশ পারলেও বাংলাদেশে কোন সরকারি বেতনবুক্ত কেউ 'জয়বাংলা' বলতে পারবে না।
বললে নৈতিকতা নিরোপেক্ষতা হারাবে।

বিএনপি জামাত অবস্য সবসময় দাবী করে আসছে " মুক্তিযুদ্ধ ও জয়বাংলাকে আওয়ামীলীগ কুক্ষিগত করে দলীয় স্লোগান বানিয়ে ফেলেছে।
কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে জয়বাংলাকে কেউ দলীয় স্লোগান বানায় নি।
জয়বাংলা ছিল মুক্তিযুদ্ধ পুর্ববর্তি আন্দোলন সংগ্রামের প্রধান স্লোগান। মুক্তিযুদ্ধের প্রধান স্লোগান, মুক্তিযোদ্ধাদের সবচেয়ে উদ্দিপক স্লোগান পরবর্তিতে স্বাধীন বাংলাদেশের সার্বজনিন স্লোগান, সব দলের স্লোগান।

এ ব্যাপারে ১৯৭১ পর ৫ বছর কোন বিতর্ক ছিলনা।
যুদ্ধ শুরু হয়েছিল জয়বাংলা বলে। বিজয়ও হয়েছে জয়বাংলা বলে। জিয়া বহুরার জয়বাংলা বলেছে, বিচিত্রায় তার লেখা আর্টিকেলে তার লেখায় এখনো জয়বাংলা পাওয়া যায়। অটোগ্রাফ দিতেন জয়বাংলা লিখে তারপর সাইন।
কিন্তু ১৯৭৫এ বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর ঘাতক জিয়ার দল দল কার্ফিউ দিয়ে মুক্তিযুদ্ধ, বঙ্গবন্ধু ও জয়বাংলা শব্দগুলো পরিত্যাগ করে। নতুন দল করে, যুদ্ধাপরাধীদের দেশে ফিরিয়ে আনে।
১৯৭৫এর পরবর্তি ২১ বছর মুক্তিযুদ্ধ, বঙ্গবন্ধু ও জয়বাংলা শব্দগুলো। কোন মিডিয়াতে প্রচার করতে দেয়া হয় নি,
পাকিস্তান বা রাজাকার শব্দও নিষিদ্ধ ছিল। এমনকি পুরোনো বাংলাসিনেমার ফিল্ম থেকে পর্যন্ত বঙ্গবন্ধুর ছবি ও জয়বাংলা শব্দগুলো ইরেজ করে ফেলে।

এখন আওয়ামীলীগকে অপবাদ দেয় - 'জয়বাংলাকে দলীয় স্লোগান বানানো হয়েছে'।
বাস্তবতা হচ্ছে মুক্তিযুদ্ধের নাম নিশানা মুছে ফেলতে জয়বাংলাকে পরিত্যাগ করেছিল ঘাতক বিম্পি-জামাত, সেই জয়বাংলা পরিত্যাগ এখনো বহাল।
বিএনপি জামাত ও সমমনা সমর্থকরা এখনো ৪৫ বছর জাবৎ জয়বাংলা বা বঙ্গবন্ধু নামটি ভুলেও উচ্চারন করে না। এখনো করে না।

ব্যারিস্টার সুমনকে খুবএকটা দোষ দেয়াও যায় না।
১৯৭৫এর পরবর্তি ২১ বছর মুক্তিযুদ্ধ, বঙ্গবন্ধু ও জয়বাংলা শব্দগুলো। কোন মিডিয়াতে প্রচার করতে দেয়া হয় নি,
পাকিস্তান বা রাজাকার শব্দও কঠিনভাবে নিষিদ্ধ ছিল। বিটিভিতে পাকিস্তানি হানাদারকে সুধু হানাদার বলা হতো।
তাই ৮০-৯০ জেনারেশনের বিটিভি দেখে বড় হওয়া ব্যারিস্টার সুমন সহ সে সময়ে জন্ম নেয়া তরুণদের মানসপটে এটা একদলিও স্লোগান মনে হতেও পারে।

তবে যাই হোক
যাদের আপাত জয়বাংলা নিয়ে আপত্তি, তাদের আপত্তির তালিকা আরো দীর্ঘ।

১। জাতীয় পতাকা নিয়ে তাদের স্পষ্ট আপত্তি।
২। জাতীয় সঙ্গীত নিয়ে তাদের প্রবল আপত্তি। হিন্দুয়ানি। এখুনি বিলুপ্তি চায়।
৩। জাতীর পিতার ব্যাপারে আপত্তি আছে, তবে সেটা হজরত ইব্রাহিম, কায়দে আজম, গোলাম আজম, মাওলানা মৌদুদি হলে সমস্যা নেই।
৪। বঙ্গবন্ধু নামটি উচ্চারন করা যাবে না, অস্লিল ভাবে ডাইরেক্ট নাম ধরে ডাকতে হবে, নইলে নৈতিকতা নিরোপেক্ষতা হারাবে।



মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই আগস্ট, ২০২১ সকাল ৭:৩৯

সাসুম বলেছেন: ব্যারিস্টার সুমন জামাত শিবিরের এজেন্ট আম্লীগের ভেক ধরে। সিম্পল। শালার কত বড় সাহস ।

১০ ই আগস্ট, ২০২১ সকাল ১১:৩৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মামুনুল নারী নিয়ে ধরা খাওয়ার পর বিএনপি-জামাত কার্যত পঙ্গু হয়ে গেছে।
বিশাল অর্থ বিনিয়োগ সবটাই জলে গেছে। আপাতত আন্দলন চালানোর মত কোন অস্ত্র আর হাতে একটিও নেই।
তাই এখন স্লিপিং সেল গুলোকে দিয়ে কিছু করানোর চেষ্টা।

২| ১০ ই আগস্ট, ২০২১ সকাল ৮:০১

বিষন্ন পথিক বলেছেন: সুমনের পদে সামু আওয়ামিলীগের বলিষ্ঠ কন্ঠস্বর, ত্যাগী নিউয়রর্কবাসী, ব্লগার দরদী "হাকা" ভাইকে দেখতে চাই
প্রচারে: সামু ব্লগার লীগ

৩| ১০ ই আগস্ট, ২০২১ সকাল ৯:৩০

সাজিদ! বলেছেন: সরকারি কর্মচারীরা জয় বাংলা স্লোগান দিতে পারবে তবে অতিরঞ্জিত না করলেই ভালো। শোকজ দিলেও পারত, একেবারে এভাবে অপমান করলো! আপনার জন্য একটা দরখাস্ত দেন ওই পদে। আমরা সামুবাসি আছি আপনার পেছনে। এরপর কিসের কি মডু? হাসান ভাইই সব।

১০ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ২:১১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
শোকজ দেয়া হয়েছিল।
সুমন সাহেব দুখ প্রকাশ করে জবাবও দিয়েছিলেন। জবাব সন্তোষজনক ছিল না।
উপরন্তু সুমন সাহেব আজ তার আগের বক্তব্যের সমর্থনে সাফাই প্রথমআলো প্রথম পাতায় ছাপিয়েছে।

৪| ১০ ই আগস্ট, ২০২১ সকাল ৯:৪১

বিটপি বলেছেন: জয় বাংলা স্লোগানটা আমারো পছন্দ নয়। মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে ঠিক ছিল - তখন বাংলা বলতে পূর্ব পাকিস্তান বোঝাত। কিন্তু এখন তো বাংলা বলতে ভারতের একটা অংশকেও বোঝায়। জয় বাংলা অনেকটা জেয় হিন্দ শব্দের অনুকরণের মত শোনায়। আমার প্রস্তাবনা, জয় শব্দটি থাকুক। কিন্তু বাংলার বদলে বাংলাদেশ বলা যায় কিনা। "জয় বাংলাদেশ" অথবা "বাংলাদেশের জয়"

৫| ১০ ই আগস্ট, ২০২১ সকাল ৯:৪৫

বিটপি বলেছেন: জাতীয় পতাকা নিয়ে আমার কোন আপত্তি নেই। আমাদের পতাকা বিশ্বের সেরা পতাকা, যেমন সৌন্দর্যে, তেমন বক্তব্যে। ছোট বেলায় আমার সবুজ রঙ নিয়ে আপত্তি ছিল। কারণ, সবুজ আমার পছেন্দের রঙ ছিলনা। কিন্তু সুন্দরবনের কেওয়া বনে ভোরবেলায় যখন দিগন্তে লাল সূর্য উঁকি মারতে দেখি - তখন তার মোহনীয় রূপ দেখে আমি আমাদের পতাকার প্রেমে পড়ে যাই।

৬| ১০ ই আগস্ট, ২০২১ সকাল ৯:৪৮

বিটপি বলেছেন: জাতীয় সংগীত হিন্দুয়ানী -এটা আমার কখনও মনে হয়নি। তবে প্রকৃতি মা'কে তুই তুকারি করাটা আমার ভালো লাগেনি। তবে ভার্সিটি লাইফে আমার গার্লফ্রেন্ড যখন আমাকে তুই তুকারি করে মধুর কিছু কথা শুনিয়েছিল, তখন আমার কাছে মনে হয়েছিল - এই জাতীয় সঙ্গীতকে রিপ্লেস করার মত কোন কবিতা এখনো বাংলা ভাষায় পয়দা হয়নি। অবশ্য আমি যে সব কবিতা পড়েছি - এমন নয়।

৭| ১০ ই আগস্ট, ২০২১ সকাল ৯:৫৫

বিটপি বলেছেন: জাতির পিতার ব্যাপারে আমার আপত্তি আছে - তবে সেটা যদি রাষ্ট্রদ্রোহিতার পর্যায়ে পড়ে যায় - তবে আর আপত্তি করব না, মেনে নেব। যেহেতু উনার প্রতিষ্ঠিত দল এখন চিরস্থায়ী ক্ষমতায় আছে।

প্রথমত, বাংলাদেশ রাষ্ট্রের উদ্ভবে উনার ভূমিকা কতটুকু? মুক্তিযুদ্ধ কি উনি শুরু করেছিলেন? না। মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেছিল হানাদার বাহিনী। তাদের প্রতিরোধ করতে গিয়ে বাধ্য হয়ে দেশের মানুষ জীবনের মায়া ত্যাগ করে মাঠে নেমেছিল। ২৫ মার্চের শয়তানি না হলে এই মুক্তিযুদ্ধ কখনোই হত না।

দ্বিতীয়ত, তিনি কি আদর্শ রাষ্ট্রনেতা ছিলেন? না। উনার সময় দেশে চরম অরাজকতা বিরাজ করেছিল। দুর্নীতি স্বজনপ্রীতি যুদ্ধবিদ্ধস্ত দেশের পুনর্গঠনে চরম বাধার সম্মুখীন করেছিল।

তবে, ৬৯ থেকে ৭১ এ উনার ভূমিকা বাঙালি জাতিকে আত্মপরিচয়ে উদ্বুদ্ধ করেছিল, সেটাই বাংলাদেশ স্বাধীন হবার একটা কারণ হিসেবে ধরে নিয়ে উনাকে জাতির জনকের মর্যাদা দেয়া যায়।

৮| ১০ ই আগস্ট, ২০২১ সকাল ৯:৫৮

বিটপি বলেছেন: ৪। কই? আমরা তো উনার প্রসঙ্গ আসলে বা ওনার সম্পর্কে কোন কথা বলতে গেলে বঙ্গবন্ধুই বলি - শেখ মুজিব তো বলিনা। সম্মানিত ব্যক্তিকে তাঁর টাইটেল ধরে ডাকাটাই হল আদব। আমরা সে আদব মেনে চলি।

১০ ই আগস্ট, ২০২১ সকাল ১১:৪২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আপনি মানতে পারেন।
কিন্তু দেশের একটি বৃহৎ রাজনৈতিক জোট। বিএনপি-জামাত হেফাজত নেতা সমর্থকরা (মোট ভোটারের৩৫-৪০%) এসব মানে না।

৯| ১০ ই আগস্ট, ২০২১ সকাল ১০:২৭

কামাল১৮ বলেছেন: @বিটপি,আপনার মন্তব্য কি শেষ হয়েছে?

১০ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ১১:৩৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

ওটা শেষ হবে না।
আমি শুরুতেই বলেছিলাম - কট্টর আওয়ামী বিরোধীরাই এই যুবলীগ নেতার জন্য জন্য সবচেয়ে বেশী উদবিগ্ন।
মায়ের চেয়ে যখন মাসির দরদ বেশি হয়, তখন যা বোঝার বুঝে নেবেন

কথাটি সুমন সাহেব গতকাল প্রথম আলোতে বলেছিলেন (তবে ভিন্ন প্রসঙ্গে।)
সরকারি কর্মকর্তা এমন স্লোগান দিতে পারেন না: ব্যারিস্টার সুমন

১০| ১০ ই আগস্ট, ২০২১ সকাল ১০:৩৫

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আমার ছোট ভাইটার নামে কিছু শুনলে খারাপ লাগে :( ভালো কাজও তো সে করেছে। কিছু ভালো কাজও তো সবাই পারি না :(

১০ ই আগস্ট, ২০২১ সকাল ১১:২২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ছোট ভাইটি ভালই ছিল। ভালো কিছু কাজও সে করেছে। দুর্নিতীর বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিল। দেখে ভাল লাগতো আমিও ভাল জানতাম।
কিন্তু ...
ওৎ পেতে থেকে নিজের মায়ের বুকে বল্লম ছুড়ে মেরেছে।

১১| ১০ ই আগস্ট, ২০২১ সকাল ১১:৪৬

রানার ব্লগ বলেছেন: ব্যারিস্টার সুমন একজন স্ট্যান্ডবাজ !!!!

১১ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ১২:২০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: - True

১২| ১০ ই আগস্ট, ২০২১ সকাল ১১:৫১

বিটপি বলেছেন: বিএনপি জামাতের সমর্থক হলেই যে মানবেনা - এটা আমি মানতে পারছিনা। আমাদের আগের পাড়ায় এক বয়স্ক চাচা ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা। শেষ বয়েসে এসে তিনি জামাতে যোগ দেন। তিনি জামাতের রোকন হবার পরেও বঙ্গবন্ধুকে শ্রদ্ধা করে কথা বলতেন। বঙ্গবন্ধুই সম্বোধন করতেন। অনেক বিএনপি সমর্থককেও আমি বঙ্গবন্ধু সম্বোধন করতে শুনেছি।

১৩| ১০ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১২:৩৭

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:




আপনার এই স্ট্যান্ডবাজিতে ব্যারিস্টার সুমন ভাইয়ের জনপ্রিয়তায় ছিটেফোঁটা দাগও লাগবে না।

আপনি সেই হাসান কালবৈশাখীই থেকে যাবেন, আর ব্যারিস্টার সুমন ভাই জাতীয় নেতায় পরিণত হবেন।

১০ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১:৫৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ব্যারিস্টার সুমন ভাই জাতীয় নেতায় পরিণত হবেন।

এই ব্যাপারটিতে আমি আপনাকে সমর্থন করি।
বর্তমানে বিম্পি-জামাত হেফাজতের একটি বিশাল সমর্থক গোষ্ঠি বলতে গেলে নেতাবিহীন,
ডাক্তার জাফরুল্লা চালাচ্ছিল, কিন্তু তারেক সমর্থক ছাত্রদলের হাতে লাঞ্ছিত হয়ে অনেকটা স্থবির।
আর নবীর সমতুল্য জনপ্রিয় মামুনুল যেই ধরাটা খেয়েছে, আর ইহজনমেও ইজ্জত নিয়ে মাথা তুলে দাড়ানো সম্ভব হবে না ।
একজন তরুণ উদিয়মান শিক্ষিত ব্যারিস্টার সুমন ভাই জাতীয় নেতায় পরিণত হয়ে এই বিশাল অংশটির দায়িত্ব নিলে, একটা শৃক্ষলা ফিরে আসলে, সেটা দেশেরই উপকার।
ধন্যবাদ

১৪| ১০ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১:০০

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: #সত্যপথি শাইয়্যান
আমিন।

১৫| ১০ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ২:০০

শেরজা তপন বলেছেন: তার সন্মন্ধে বিশেষ কিছুই জানি না- দু'একটা ভিডিও দেখেছি মাত্র
সে যে সরকারী দলের রাজনীতির সাথে জড়িত ছিল সেটাই জানলাম কালকে

১১ ই আগস্ট, ২০২১ সকাল ১০:৫২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
উনি ১৯১৯৮ সময়কালে উনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টুডেন্ট।
২০০১ এ কঠিন সময়টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কবি জসীমউদ্‌দীন হল ছাত্রলীগের সহসভাপতি পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। এরপরেও বিভিন্ন সময় বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। এরপর যুবলীগে। আওয়ামী যুবলীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির আইনবিষয়ক সম্পাদক।
বর্খাস্তের পর তিনি বলেন, আমি দলের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল করতে পারি, তবে তা করব না।
আমি মনে করি, ব্যক্তিস্বার্থের চেয়ে দলের স্বার্থ বড়। দলের প্রয়োজনে আমাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল, দলের প্রয়োজনে ছেড়ে দিয়েছে।

১৬| ১০ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ২:৫৪

রাজীব নুর বলেছেন: ব্যারিস্টার সুমন ফুটবল নিয়ে বেশ ভালৈ মাতামাতি করেছেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.