নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাচ্চারা প্রাপ্তবয়ষ্ক না হওয়া পর্যন্ত কার কাছে থাকবে?

২৫ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ১২:৫৪




বাচ্চারা প্রাপ্তবয়ষ্ক না হওয়া পর্যন্ত মায়ের কাছেই থাকবে। প্রচলিত আইন এটাই।
আর আমেরিকাগামি এই লোকটাতো আবার বিয়ে করবে ১০০% গ্যারান্টি দিয়ে বলা যায়।
বাচ্চাদুটিকে নিয়ে এসেছে কোন মমতা থেকে নয়। শ্রেফ মেয়েটাকে প্রতিশোধ্মুলক নিপীড়ন দেয়ার জন্য। মেয়েরা সৎ মায়ের কাছে বা বাংলাদেশে অচেনা ফুফুর কাছে অবহেলিতই থাকবে নিশ্চিত।
এমনিতে প্রচলিত সামাজিক নিয়মে দেখলেও লোকটি আইনত অপরাধী।
বাচ্চা স্কুলবাস স্ট্যাড থেকে উঠিয়ে নেয়া, বাচ্চার মাতার সাক্ষর জাল করে পাসপোর্ট হারানো আবেদন, এবং পলায়ন। এসেব সবই সবদেশে অপরাধ। ক্রাইম।

লোকটি জেনুইন হলে ভাল হলে জাপানেই আইনি ফয়সালা করে ভদ্রভাবে মেয়েদের নিয়ে ভদ্রভাবে দেশত্যাগ করতে পারতো।
এইজন্যই তার আইনজীবি সাংবাদিকের প্রশ্নে বার বার বলে যাচ্ছে জাপানে ন্যায় বিচার পাওয়ার সম্ভাবনা নেই, তাই (পলায়ন} বাংলাদেশে আসা।
আর লোকটার আমেরিকান পাসপোর্ট। ৯ ফেব্রুয়ারি ২০২১ মিথ্যা তথ্য দিয়ে মায়ের শাক্ষর জাল করে দুই বাচ্চার পাসপোর্ট হারানো আবেদন করেন ১৭ ফেব্রুয়ারি নতুন পাসপোর্ট হাতে নেন।
এরপর ২১ ফেব্রুয়ারি মেয়েদের নিয়ে তিনি আমেরিকা না যেয়ে করোনা বিপর্যস্ত বাংলাদেশে চলে আসেন।
ভাল করেই জানে আমেরিকা গেলে জাপানের মতই অবস্থা হবে, উলটো জালিয়াতির দায়ে জেল খাটতে হবে।
বাচ্চারা ৮-৯ মাস মায়ের স্নেহ থেকে মায়ের দেখা বঞ্চিত দৃষ্টি থেকে দূরে। আদালতে বাপের শিখিয়ে দেয়া কথা বলে কিনা কেউ যানে না।
দেখা যাক নারী হেটার্স ল্যান্ড তালেবানিস্তানের আদালতে ন্যায় বিচার হয় কি না।

মুল কাহিনী হচ্ছে - প্রথমআলোর ভাস্য মা–বাবার বিরোধ অ্যাপার্টমেন্ট কেনা নিয়ে।
বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ইমরান কলেজের পাঠ চুকিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে লেখাপড়া করতে গিয়েছিলেন।
২০০৭ এর দিকে কর্মসূত্রে জাপানে আসেন এবং নাকানো এরিকোকে বিয়ে করেন। ইমরান প্রথম আলোকে বলেন, তাঁরা ২০০৮ সালে বিয়ে করেন। তাঁদের ১১, ১০ ও ৭ বছর বয়সী ৩টি মেয়ে রয়েছে।

২০২১ সালের ১৮ জানুয়ারি ইমরান শরীফ স্ত্রীর সঙ্গে বিয়ে বিচ্ছেদের আবেদন করেন। এর ফয়সালা চলমান ছিল।
এর তিন দিন পর তিনি বড় মেয়েকে স্কুল থেকে বাস বাদে ব্যক্তিগত গাড়ীতে নিয়ে যাওয়ার আবেদন করেন। কিন্তু মায়ের অনুমতি না থাকায় স্কুল কর্তৃপক্ষ তাঁর প্রস্তাব ফিরিয়ে দেয়। ওই দিনই স্কুলবাসে বাড়ি ফেরার পথে তিনি দুই মেয়েকে বাসস্ট্যান্ড থেকে তুলে অন্য অজ্ঞাত স্থানে একটি ভাড়া বাসায় নিয়ে যান।

জাপানের আদালত ৩১ মে নাকানোর কাছে সন্তানদের জিম্মা দেওয়ার নির্দেশ দেন। কিন্তু ততদিনে ওরা বাংলাদেশে।

নাকানো এরিকো পেশায় চিকিৎসক। সপরিবার তাঁরা টোকিওতেই থাকছিলেন। তবে প্রায়ই পেশাগত প্রয়োজনে তাঁকে টোকিওর বাইরে যেতে হতো। এর মধ্যেই টোকিওর বিলাসবহুল এলাকায় অ্যাপার্টমেন্ট কেনা হয়। চাকুরিজীবি দম্পতি ৫০-৫০ কিস্তি দেয়ার ভিত্তিতে হয় সাধারনত। ইমরানের দাবি, ভালোভাবে সবকিছু বুঝে ওঠার অ্যাপার্টমেন্টটি কিনে ফেলা হয়। ইমরানের দাবি ২০-৮০ তে তার উপর কিস্তি চাপিয়ে দেয়া হয়। এ নিয়েই মুলত বিরোধিতা, ইমরানের দাবি অনুযায়ী।

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ১:০৩

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: বাচ্চাদের ছবি ব্লার করে দেয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

২৫ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ১:২২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ধন্যবাদ কাল্পনিক_ভালোবাসা ভাই।
আপনি বেশকিছুদিন নিজের মুল্যবান সময় থেকে সময় নিয়ে ব্লগে বিভিন্ন অনিয়ম নিয়ে কঠিন নজরদারি রাখছেন।
ব্যাপারটা খুব ভাল লাগছে। আবারো ধন্যবাদ।

২| ২৫ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ২:১৬

এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: কা_ভা, ছবি হাসান ঝাপসা করেননি, তিনি প্রথম আলো থেকে ছবি নিয়েছেন।

২৫ শে আগস্ট, ২০২১ সকাল ১১:৫৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সংগ্রহিত ছবিটা পুর্বেই ব্লার করা ছিল, মিডিয়াতে দেয়ার যোগ্য ছিল বলেই দিয়েছি। না হলে দেয়ার মত অন্য আরো ছবি ছিল।
মানুষকে এপ্রিশিয়েট করতে শিখেন।

৩| ২৫ শে আগস্ট, ২০২১ সকাল ৯:৪০

কবিতা ক্থ্য বলেছেন: আমরা আসলেই বাংগালী।

২৬ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ১১:২৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
জাপানের আদালত ৩১ মে মা নাকানোর কাছে সন্তানদের জিম্মা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল।
কিন্তু তার আগেই লোকটা কিন্তু দুটি বাচ্চার ভুয়া পাসপোর্ট করে পালিয়ে বাংলাদেশে চলে আসে।
করোনা বিপর্যস্ত অপ্রতুল স্বাস্থসেবা এলাকায় শিক্ষা বঞ্চিত করে দির্ঘ ৭ মাস লুকিয়ে আছে।
বাচ্চা মেয়ে দুটো ৭ মাস জাবৎ স্কুল বঞ্চিত।

৪| ২৫ শে আগস্ট, ২০২১ সকাল ১০:১৩

বিটপি বলেছেন: মহিলা আইনজীবী হিসেবে যাকে নিয়োগ দিয়েছেন, তার প্রিভিয়াস রেকর্ড ভালো নয়। তাই এই মামলায় তার জেতার তেমন সম্ভাবনা দেখিনা। মেয়েগুলিকে খুব হেনস্তা করা হচ্ছে। আমি সাংবাদিকদের কাছে আরো দায়িত্বশীল আচরণ আশা করি।

আদালতেরও উচিত যত্নের সাথে ডীল করা। আমাদের দেশের সুনামের ব্যাপার।

২৫ শে আগস্ট, ২০২১ সকাল ১১:২৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ধন্যবাদ বিটপি ভাই
মেয়েগুলিকে খুব হেনস্তা করা হচ্ছে। মায়ের স্নেহের কথা বাদ দিলেও
বাচ্চা মেয়ে দুটো ৭ মাস জাবৎ বাচ্চাদের স্কুল বঞ্চিত রাখা, এটা নোংড়া অপরাধের ভেতর পরে। বাংলাদেশে স্কুল বন্ধ থাকলেও জাপানে স্কুল খোলা, আমেরিকায় গত সেপ্টম্বর থেকে স্কুল খোলা।
আর লোকটা ৭ মাস জাবৎ কাজকাম বাদ দিয়ে বাংলাদেশে করছে টা কি?

আর আপনাকে আবারো বিশেষভাবে ধন্যবাদ, মেয়েদুটির প্রতি মমত্ত বোধ করে আমার পোষ্টকে ইতিবাচক হিসেবে নিয়েছেন।

৫| ২৫ শে আগস্ট, ২০২১ সকাল ১০:২১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমাদের দেশে বিদেশিরা ভালো বিচার পায়। তাই চিন্তা করবেন না।

২৫ শে আগস্ট, ২০২১ সকাল ১১:৪৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমাদের দেশে বিদেশিরা ভালো বিচার পায়।
আগেও পেয়েছে। সত্য।
তবে বিটপি বলেছেন: সঠিক আইনজীবী নিয়োগ দিতে পারেন নি,
উকিল সাহেব যদি সব তুলে ধরতে পারে। জাপানের বিচ্ছেদ মামলা চলমান রেখে পলায়ন, মিথ্যা তথ্য দিয়ে দুই বাচ্চার পাসপোর্ট হারানো আবেদন করে নতুন পাসপোর্ট গ্রহন, এটাও অপরাধের পর্যায়ে পরে। দির্ঘদিন শিক্ষা বঞ্চিত রাখাও।

৬| ২৫ শে আগস্ট, ২০২১ সকাল ১১:৩০

এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: এই পোস্টে আপনাকে অ্যাপ্রেশিয়েট করার মতো কিছু নেই। কাভার প্রশ্ন এড়িয়ে ভাব করলেন যেন ব্লার আপনি নিজে করেছেন। পোস্টের বাকি অংশেও জাপান বা বাংলাদেশের অভিভাবকত্ব আইন সম্পর্কে আপনার মতামত হালকা ধরণের।

২৫ শে আগস্ট, ২০২১ সকাল ১১:৫৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সংগ্রহিত ছবিটা পুর্বেই ব্লার করা ছিল, মিডিয়াতে দেয়ার যোগ্য ছিল বলেই দিয়েছি। না হলে দেয়ার মত অন্য আরো ছবি ছিল।
সেই কমেন্টে জবাবে 'করা' শব্দটি বানান ভুলে 'করে' হয়েছে। ঠিক করে দিলাম।

৭| ২৫ শে আগস্ট, ২০২১ সকাল ১১:৩৫

এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: বাংলাদেশের বিচ্ছেদ আইন পড়ে নিবেন। লোকটির কিছু ভুল আছে, মহিলারও ভুল নেই এমন ভাবার কারণ নেই। বাচ্চারা বাবাকে পছন্দ করে এটিও স্পষ্ট।

২৫ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১২:০৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আপনে এতবড় আইনের জাহাজ। আগেই রায় দিয়ে ফেললেন বাচ্চারা বাবাকে পছন্দ করে।
আপনার আইন বিদ্যা কিছু ঝাড়ুন, সমাধান কি বলেন।

৮| ২৫ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ২:২৯

জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: এ ধরনের বাঙ্গালী কুলাঙারদের জন্যই দেশ বিদেশে দুর্নাম বাড়ছে। যথাযথ শাস্তির ব্যবস্থা হওয়া উচিত।

২৬ শে আগস্ট, ২০২১ ভোর ৪:১১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমি শাস্তি চাই না। উভয় পক্ষেই একটা ন্যায়বিচার হয়ে সমাধান হোক।

আমার দুশ্চিন্তা মেয়ে শিশু দুটিকে নিয়ে।
লোকটি মার্কিন নাগরিক, সে আমেরিকায় অতি সহযেই যেতে পারতো। কিন্তু দুটি বাচ্চার ভুয়া পাসপোর্ট করে পালিয়ে করোনা বিপর্যস্ত অপ্রতুল স্বাস্থসেবা এলাকায় শিক্ষা বঞ্চিত করে দির্ঘ ৭ মাস লুকিয়ে আছে।
মামুন সাহেব বলছেন, জাপানে নাকি বাচ্চা ছিনিয়ে নিতে বিদেশী স্বামীর জন্য খুব উদার আইন।
তাহলে ব্যাটা জাপানের বিচ্ছেদ মামলা চলমান রেখে পলায়ন করিলেন কেন?

৯| ২৬ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ১২:০৯

এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: আপনি যে ব্লগে অতিবড় বিদ্যাদিগগজ আমরা জানি এবং এর কারণে এমনকি মডারেটরের নিকটও দুয়েকবার ভালো যে ধাতানি খেয়েছেন, সে ইতিহাসও প্রাচীন নয়। কিন্তু আপনি কি জানেন, নিকটাত্মীয় দ্বারা বাচ্চা নিয়ে যাওয়াকে জাপানী আইনে অপরাধ বিবেচনা করা হয় না এবং জাপানী মায়েরা বিদেশী স্বামীর সঙ্গে বিচ্ছেদের পর অপহরণের এ কাজটি প্রায়ই করে থাকেন? নেটে খুঁজলে বহু বঞ্চিত বাবার কাহিনি পড়তে পারবেন। আমাদের বাঙাল ভাই বরং জাপানকে জাপানী আইনের কলাই দেখিয়ে দিয়ে এসেছেন। কাজেই শুধু বাচ্চা নিয়ে আসার কারণে তার উপর তাফালিং করার কারণ নেই।

১০| ২৬ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ১২:৫৩

এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: Parental abduction

মনোযোগ দিয়ে সংবাদটি পড়ুন, তাহলে সন্তান অপহরণে মহান জাপানদেশের আইন এবং এতদ্বিষয়র তার ন্যায়পরায়ণ প্রশাসন ও দূতাবাসের ভূমিকা সম্যক উপলব্ধি করতে পারবেন। আমাদের বাঙালিদের অনেক দোষ, তবে সম্ভবত সবচেয়ে বড় দোষ, নিজেকে বেশি ছোট ভাবা।

১১| ২৬ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ৩:২৩

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: সংসার সুখের হয় রমণীর গুনে !

২৮ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ১২:২১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সংসার সুখের হয় রমণীর গুনে ! তবে আরো কিছু কথা আছে।


বাবা-মার কনফ্লিক্টে বাচ্চাদের ইনভলভ করানোটা অন্যায়।

লোকটি অনেকগুলি অপরাধ করেছে
জাপানি মামলা চলমান রেখে
তিনি ফেইক কাগজপত্র এবং পাসপোর্ট ব্যবহার করেছেন।
বাচ্চাদের দেশের আইনভঙ্গ করে মিথ্যে ডকুমেন্টসে জিওগ্রাফিক্যাল বর্ডার পার করেছেন!
আন্তর্জাতিক চিল্ড্রেন কনভেনশন অনুযায়ী, প্যারেন্টস যদি দু দেশের ন্যাশনাল হন বা এক দেশের হন, অন্য প্যারেন্টের অনুমতি ব্যাতিরেকে বাচ্চাকে নিয়ে দেশ ত্যাগ করতে পারবেন না।
এটা প্যারেন্টসদের রাইটসের প্রশ্নে নয়, বাচ্চাদের আরেক প্যারেন্ট থেকে বঞ্চিত করার রাইট নেই, এই জন্য।

স্থানিয় আদালতে প্রথমত বসবাসরত দেশের আইন ও আদালতের রায় প্রাধান্য পাবে।
প্যারেন্ট এবং তার আত্মীয়রা ডিসাইড করার কেউ নয়। এমন কি বাচ্চাদের যথেষ্ট পরিমাণ বয়স না হওয়া পর্যন্ত তাদের ডিসাইড বিবেচিত হয় না, কারন কম বয়সি বাচ্চারা দির্ঘ বিচ্ছিন্নে ম্যানিপুলেশের শিকার হয়ে না বুঝে দু প্যারেন্টের ভেতর পার্ট নিতে পারে,
বাবা-মার কনফ্লিক্টে বাচ্চাদের ইনভলভ করা অন্যায়। বাচ্চারা কারও সম্পত্তি নয়।

১২| ২৬ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ১০:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্ট টি মন দিয়ে পড়লাম।

২৭ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ১২:১৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
পোষ্ট টি মন দিয়ে পড়েছেন, ধন্যবাদ।
তবে কিছু বলেন, এখানে কার দোষ?

১৩| ২৬ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ১১:২৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




এই বিষয়গুলো আমার দেখা চেনা এবং জানা। আমি বিস্তারিত লিখবো। অবশ্যই আগামী পোস্টটি এই বিষয়ে লেখা হবে। আমার আজকে একটি পোস্ট আছে পড়ে দেখতে পারেন। আর আগামী পোস্টের লেখাগুলো পড়ে অবশ্যই আপনি আপনার অভিজ্ঞতা জানাবেন।

২৬ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ১১:৫৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ধন্যবাদ ঠাকুর মাহমুদ ভাই। অবসই পড়বো।
কর্পোরেট আগ্রাসনে দেশে বিদেশে নাগরিক জীবন পারিবারিক বন্ধন দিন দিন বিপর্যস্ত হচ্ছে।
কিন্তু বাংলাদেশে একদল তালেবানি মাইন্ডেড বকধার্মিক নারী অধিকার সহ্য করতে পারে না।
একটা নারী শিক্ষিত সাবলম্বি জনপ্রীয় হয়ে ন্যায় অধিকার চাইলে, বা অপমানের বিচার চাইলে তাকে সহ্যই করতে পারে না।
অনেক ক্ষেত্রেই খানকি বেশ্যা বলা হয়, আর নির্জাতক অসৎ ব্যাবসায়ী জঘন্য মাতালকেও হিরো বানায়। অসৎ পুলিশের সকল কুকর্ম হালাল হয়ে যায়।
যেটা পরীমনির ক্ষেত্রেও ঘটেছে।

১৪| ২৬ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ১১:৩২

খায়রুল আহসান বলেছেন: বাচ্চাগুলোর জন্য খারাপ লাগছে। আদালত দ্রুত ন্যায়বিচার করে রায় দিক।

২৭ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ১২:১৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
খায়রুল আহসান ভাই ঠিকই বলেছেন।
দুটি শিশু যারা জাপান ও আমেরিকান নাগরিক।
দুর্ভাগ্যজনক যে ওরা করোনা বিপর্যস্ত লকডাউন, অপ্রতুল স্বাস্থসেবা এলাকায় শিক্ষা বঞ্চিত অবস্থায় দির্ঘ অনিশ্চিত ৭ মাস আটকে আছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.