নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

নারী বেচাকেনার এপ নিয়ে বিবিসি ও আল-জাজিরা, তবে ..

০৫ ই জানুয়ারি, ২০২২ ভোর ৬:০৭




বুল্লি বাই কিংবা সুল্লি ডিলস ইত্যাদি নিয়ে এ কদিন মিডিয়ায় বেশ সোরগোল দেখা গেল।
কদিন আগে আল-জাজিরা এসব নিয়ে একটি রিপোর্ট করে। পরে বিবিসি বাংলাও এটি নিয়ে একাধিক রিপোর্ট করে।
ঘটনা হচ্ছে একটি নারী বেচাকেনার এপে ভারত ও পাকিস্তানের কিছু ভিআইপি (সাংবাদিক, মহিলা পাইলট, শিক্ষক, অভিনেত্রী ইত্যাদি) অন্যান্ন নারীদের সাথে মুসলিম মহিলার ছবি দিয়ে এপটিতে নিলামে তোলা নিয়ে মুসলিমদের অপমান নিয়ে শোরগোল।

কিন্তু এসব নারী বেচাকেনার নিলাম কি, নিলামের ক্রেতা কারা এই ব্যাপারটা কৌশলে চেপে গেল বিবিসি।
প্রথমআলো তো এতকিছু বোঝার চেষ্টা করে নি। যাষ্ট কপিপেষ্ট করেছে।

এসব নারী বেচাকেনার এপের খবর তো সাধারনের কারো জানার কথা না।
পুলিশও জানে না। প্লে স্টোরে এসব এপ কোন ভাবেই পাওয়া সম্ভব না।
দুবাই লেবানন ও এথেন্স ভিত্তিক কিছু আন্তর্জাতিক নারী ব্যাবসায়ী (বেশিরভাগই ভারতীয়) ভারতীয় 'ভিআইপি সেক্স টুর ব্যাবসায়ী' ভারত ও পাকিস্তানের কিছু পেশাদার দেহপসারনি যোগার করে কিছু টুইটার একাউন্ট থেকে এসব নারী সংগী ভাড়া (বিবাহ) সংক্রান্ত এপের লিঙ্ক টার্গেটেড ধনী আরব নারীখোরদের কাছে পাঠানো হয়।
নারী নিলামে তোলা হয়। নারী নিলাম মানে শর্টটাইম টুর বিবাহ নারী কেনা লেনদেন শেষ হয়ে ফাইনাল হওয়ার পর লাইভ ভিডিওতে দেখা ইন্টারভিউ হয়, পরে ভারতে বা দুবাইতে তাদের এনআইডি/পাসপোর্ট দিয়ে জেনুইন ভাবে বিয়ে রেজিষ্টেশন সম্পন্ন হয়, এবং টুর সংগী হয়ে ভারতের কোন দ্বীপ, গোয়ার রিসর্ট, শেসেলসে বা দুবাইয়ের হোটেলে কয়েক দিন ফুর্তি করা, এরপর টিপস সহ টাকাপয়শা তালাক দিয়ে খেলা খতম।

অতিগোপন এই নিলামে সংগী বেছে নেয়ার সুযোগ আছে,
সুন্দরীদের দাম বেশী, সবচেয়ে বেশী চাহিদা হালাল মাল অর্থাৎ মুসলিম মেয়েদের। (এতে পাপ কম হয় মনে হয়)


যেখানে অজস্র কাঁচা টাকার ছড়াছড়ি সেখানে অবধারিত ভাবে দুইনম্বরিরা ঢুকবেই। সেটাই হয়েছে।
কিছু চতুর বাটপার ভুয়া নারী নিলাম এপ (শর্টটাইম বিবাহ টুর) ভুয়া এপ খুলে ভারতীয় অনান্য নারীদের সাথে মুসলিম সাংবাদিক মহিলা পাইলট, শিক্ষক চলচিত্র অভিনেত্রীদের ছবি দিয়ে নিলামে তুলে ধনাড্য আমিরাতি কাতারি সৌদি কুয়েতিদের বিপুল বুকিং মানি অর্থ হাতিয়ে নেয়। এরা প্রতারিত হয়েও পুলিশে রিপোর্ট করতে পারে নি লজ্জায়, পরে কাতারে আলজারিরার সাংবাদিক জানতে পেরে সেইসব ছবির মানুষকে জানায় এবং Islamophobia হিসেবে ইংগিত করে।
বিবিসি আরেক ধাপ এগিয়ে সম্পুর্ন ব্যাপারটিকে সম্পুর্ন ভাবে মুসলিম বিদ্বেষ বলে ভারতীয় কট্টরপন্থি বিজেপি হিন্দুত্ববাদিদের চক্রান্ত বলে সব দোষ চাপিয়ে দেয়।
কিন্তু ভারতীয় জুয়াড়ী ও দেহ ব্যাবসায়ী গ্যাং সিন্ডিকেট ও আরব নারী ক্রেতাদের বিষয়টি সম্পুর্ন ভাবে চেপে যায়।
কিন্তু বিবিসি ৪-৫ বছর আগে এই (শর্টটাইম বিবাহ টুর) ব্যাপারটি ভাল ভাবেই তুলে ধরেছিল। কিন্তু এখন সময় বদলাইছে না!


বিবিসির ২০১৭র একটি এনালগ খবর, তখন হয়তো আরবরা ডিজিটাল হয় নি, বা হলেও গোপন এপ জনপ্রীয় হয় নি।

মন্তব্য ১৯ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ৮:০৪

সোবুজ বলেছেন: কত কিছু হয় আমরা তার কতটুকু জানি।বাংলাদেশে কম হয় না। টাকার অংকটা হয়তো একটু কম।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:০২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ঠিকই বলেছেন। পৃথিবীতে অনেক কিছুই হয়।
বাসায় ৪টি বউ থাকার পরও আরেকটি দাসী রাখতে হয়। এরপরও খুধা মিটে না।
তাই উচ্চ মুল্যে হালাল নারী ভাড়া (মুতা বিবাহ বা মুতা প্লাস বিবাহ) করে ভারতে যায় ফুর্তি করতে।

বাংলাদেশে অনেক কিছু হলেও অন্তত মুতা বিবাহ নেই। নেই স্বল্প মেয়াদের বিবাহ করে সেক্সটুর হয় না।
মাঝে মাঝে ৫০১ নং রুমে ধরা খেয়ে বলে উনি আমার জেনুইন বউ, কিন্তু কোন ডকুমেন্ট দেখাতে পারে না।

২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:০২

শেরজা তপন বলেছেন: এই বিষয়ে কিছু কিছু জানতাম। তবে মিডিয়া আমাদের যতটুকু জানায় ততটুকুই জানি- এর বাইরেতো কিছু জানার উপায় নেই।
সব পক্ষই ব্যাবসা করছে। যে যার স্বার্থ রক্ষা করে খবর প্রকাশ করে।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:৪১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বর্তমানে মিডিয়ার আর্থিক অবস্থা খুব একটা ভাল নয়,
বিজ্ঞাপন অনেক কমে গেছে, পত্রিকা বিক্রিও অনেক কমে গেছে, স্টাফদের ঠিকমত বেতন দিতেও হিমসিম খাচ্ছে।
এখন রিপোর্টাররা নিজেরা আর অনুসন্ধান করে না, ফোনে কারো কাছে থেকে শুনে বা সোশাল মিডিয়া থেকে ছবি খবর সংগ্রহ করে করে টেবিলে বসেই খবর বানায়, আর বিভিন্ন মতলববাজ গোষ্ঠির কাছে অল্প দামে বিক্রি হয়ে তাদের পছন্দমত খবর বানায়।
ধন্যবাদ শেরজা তপন ভাই।

৩| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:০৫

বিটপি বলেছেন: হিন্দুরা মুসলিম জাতিকে অপমান করার জন্য সবচেয়ে বড় অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করে 'মুসলিম মেয়েদের অবমাননাকরণ' নীতি। এই নীতি অনুযায়ীঃ
১। যেসব মুসলিম মেয়ে হিন্দু ছেলে বিয়ে করে, তাদের খবর বেশ সাড়ম্বরে প্রকাশ করা হয় (উদাঃ সৃজিত/মিথিলা)
২। যেসব হিন্দু মেয়ে মুসলিম ছেলেকে বিয়ে করে, তাদেরকে লাভ জিহাদ কেসে ফাঁসায়
৩। সিনেমা ও সিরিয়ালে আন্তধর্ম বিবাহকে মহিমান্বিত করা হয় (বোম্বে, গাদার, বীরজারা, বাজিরাও মাস্তানি)
৪। হিন্দু নারীতে আসক্ত মুসলিম যুবকের চরিত্র হনন করা হয় (পদ্মাবত)
৫। মুসলিম যুবক বলতেই জিহাদী, সন্ত্রাসী, দুশ্চরিত্র এবং নারীর উপর আধিপত্যকামী বুঝানো হয়।
৬। হিন্দু নারী বলতে সাহসী, বীরঙ্গনা, পতিপ্রাণা বুঝানো হয় (যে যুগে মানুষ যা খায় আর কি!)
৭। মুসলিম নারীদের পর্দাপ্রথাকে হেয় করা হয়।
৮। আর কিছু না পেলে সরাসরি এ্যাপের মাধ্যমে খ্যাতিমান নারীদেরকে বিক্রি করে দেয়া হয়।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ২:১৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

হিন্দুরা এ্যাপের মাধ্যমে খ্যাতিমান নারীদেরকে বিক্রি করে দেয়
জ্ঞ্যনী মানুষ হয়ে এটা কি বললেন?

আপনি মনে হচ্ছে আমার পোষ্টটি পড়েন নি, বিবিসির খবরটিও পড়েন নি।
ব্যাপারটি ছিল ভুয়া একটি 'দেহ ব্যাবস্যা এ্যাপ' এর এর মাধ্যমে খ্যাতিমান মহিলা পাইলট মহিলা সাংবাদিক ইত্যাদির ছবি দিয়ে ধনী আরব খদ্দেরদের বিপুল বুকিং মানি হাতিয়ে নেয়া হয়েছিল।
অনেক পরে এইসব সম্মানিত মহিলারা ব্যাপারটি জানতে পারে ইন্সাল্ট ফিল করে।
মুল অপরাধী কাঁচা অর্থ ছড়ানো অসৎ মুসলিম নারীলোভি আরব খদ্দেররা ও নারী পাচারকারিরা। বিবিসি কৌশলে টাকা খোয়ানো নারী ক্রেতা কারা ছিল? সেদিকে যায়ই নি।

অল্পকিছু উগ্রবাদি রাজনৈতিক গোষ্ঠি বাদে ভারতে হিন্দু মুসলমান নিয়ে বড় কোন বিরোধ নেই।
কথিত হিন্দুত্তবাদিদের অত্যাচারে ভারত থেকে রহিঙ্গাদের মত ভারত ৫০ বছরে ২২ কোটি মুসলিমের একটি মুসলিমও পালায় নি, ইভেন কাশ্মির থেকেও কেউ পাকি-কাশ্মিরের দিকে পালায় নি। অতচ বাংলাদেশে উগ্রবাদিদের ক্রমাগত অত্যাচারে ২৩% হিন্দু এখন ৬% হতে চলেছে। পাকিস্তান হিন্দু শুন্য হয়েছে।
পাকিস্তানি মুসলিমদের সাথে প্রায়ই মসজিদে দেখা হয়। অ্নেক পাকি আমেরিকান নিবাসী হলেও হোম কান্ট্রি বলে ভারত।
শুধু নিউইয়র্ক না ব্যাপারটা ডালাসেও দেখিছি। আমি বললাম আপনি তো বলেছিলেন পাকিস্তানি হিসেবে করাচি থেকে এসেছেন, ওনার যুক্তি পাকিস্তানে জন্ম হলেও ফ্যামিলী অরিজিন গুজরাট, তাই ওনারা ভারতীয় বংশভুত আমেরিকান।

৪| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:২৬

আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: মাবনতা এখানে নেই মাবনবতা নেয়েও একটা বাণ্যিজিক হচ্ছে

০৬ ই জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:৫৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মানব ক্রেতা ও বিক্রেতা উভয়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে।
মানব ক্রেতা ও বিক্রেতা প্রত্যেককে আইনের আওতায় এনে শাস্তি দিতে হবে।
এখানে মিডিয়া পাপের ভয়ে বা অন্য কোন দুরভিসন্ধির কারনে আরব ক্রেতাদের কথা উল্লেখ থেকে বিরত থাকে।

৫| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:৫৫

এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: আপনার অনুসন্ধানের কারণেই আল জাজিরা, বিবিসির চেপে যাওয়া দুরভিসন্ধিগুলো সতত ধরা পড়ে যায়। অভিবাদন আপনাকে।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:৩৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বর্তমানে অসৎ সংবাদ মাধ্যমের কারনে সত্য খুজে পাওয়া কঠিন।
আপনাকেও ধন্যবাদ।

৬| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:১১

নেওয়াজ আলি বলেছেন: মানুষ যে কত কিছু করছে আরো করবে।

৭| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:১৫

বিটপি বলেছেন: পাকিস্তানীরা তাহলে নিজেদেরকে ভারতীয় বলে পরিচয় দিতে শান্তি অনুভব করে?

০৭ ই জানুয়ারি, ২০২২ ভোর ৪:২৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমেরিকা কানাডা অষ্ট্রলিয়েতে পাকিস্তানিদের ভাবমুর্তি খুব একটা ভাল না। মুলত পুর্ব সন্ত্রাসি রেকর্ডের কারনে হয় তো।
যদিও অনেক পাকিস্তানি ডাক্তার ইঞ্জিনিয়র বা ব্যাবসায়ে ভাল পজিশনে আছে।
পাকিস্তানি মুসলিমদের সাথে প্রায়ই বিভিন্ন স্থানে দেখা হয়। অনেক পাকিস্তানি আমেরিকান নিবাসী হলেও হোম কান্ট্রি ভারত দাবি করতে দেখেছি। অনেককেই নাম পর্যন্ত চেইঞ্জ করে ফেলতে দেখেছি। একটি বড় কার ডিলারশিপে গেছিলাম গাড়ী কিনতে, সেলস এসোসিয়েট পাকিস্তানি। টেবিলে ড্রাইভিং লাইসেন্সে আমার নাম দেখে আসসালামালাইকুম বললো। কিন্তু তার বুকে নাম দেখলাম এরিক, সে বললো নাম চেইজ করে ফেলেছি ভাই, হেসে বললো নাম বদলে গাড়ী বেচতে পারি বেশী।
শুধু নিউইয়র্ক না ব্যাপারটা ডালাসে ও অরল্যান্ডোতেও দেখিছি।

কোন সভ্য রাষ্ট্রই পাকিস্তানকে বিশ্বাস করে না।
আপনি রিসেন্ট পাকিস্তান ভ্রমনে গেলে আপনাকে আমিরিকান ভিসা দিবে না মোটামোটি নিশ্চিত থাকতে পারেন।
আপনার গ্রিন কার্ড আমেরিকান ভিসা থাকলেও এমনকি আপনার আমেরিকান পাসপোর্ট থাকলেও রেহাই নেই। পাকিস্তানি সিল থাকলে জেএফকের ইমিগ্রেশনে কমপক্ষে ৪ ঘন্টা বসিয়ে রেখে বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার মাধ্যমে ক্লিয়েরেন্স না পেলে আরো দেরি করতে পারে।

৮| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:৩১

জুন বলেছেন: মধ্যপ্রাচ্যের ধনকুবেররা টাকার জোরে আর কত কিছু যে করবে, আর এই সুযোগ নিচ্ছে কতিপয় অসাধু ব্যাক্তিবর্গ। আসলে এই সব ধনীদের বিপুল বৈভব - ধনসম্পত্তি ভবিষ্যত কোন উন্নয়নের কাজে খাটানোর চিন্তা ভাবনা হয়তো নেই, নেই হয়তো দীর্ঘ মেয়াদি পরিকল্পনা। ভাবে এইরকম আরাম আয়েশেই তাদের সকল প্রজন্মের জীবন কাটবে। তবে মুসলিম নাম ব্যাবহার করে তারা মুসলিম নারীদের চুড়ান্ত অপমান করেছে, এর একটা কঠিন বিচার হওয়া উচিত কালবৈশাখী। ভালো লিখেছেন।

১৪ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:৩০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ধন্যবাদ জুন আপা।
কাজের চাপে আপনার মন্তব্যের জবাব দিতে কত দেরি হয়ে গেল,
আপনি ঠিকই বলেছেন এই সব ধনীদের বিপুল বৈভব - ধনসম্পত্তি ভবিষ্যত কোন উন্নয়নের কাজে খাটানোর চিন্তা ভাবনা নেই, শুধু বিলাসিতা।

৯| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ২:০৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



মানুষ দিনকে দিন অমানুষ হতে রিতিমতো প্রতিযোগিতা করছে। কে কতো তারাতারি অমানুষ হতে পারবে তাতে মহার্ঘ কিছু অর্জন করতে পারবে এমন কিছু হয়তো। অমানবিক একটি চিত্র তুলে ধরেছেন।

১৪ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ২:১০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ধন্যবাদ ঠাকুরমাহমুদ ভাই
সত্যই অমানবিক।

১০| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:৩৩

গরল বলেছেন: আগে সেলিব্রিটিদের ফটো টোপ হিসাবে ব্যাবহার করত এখন করছে নামিদামি মহিলাদের ছবি। তারা আসলে সেপিওসেক্সুয়ালদের টার্গেট করেছে। ভিন্ন রুচীর কিছু মানুষকে টার্গেট করেছে কিছু বেশি লাভ করার জন্য, এখানে ধর্ম আসল কিভাবে? মন্তব্যে সবাই হিন্দু মুসলিম নিয়ে টানা টানি করছে কেন।

১৪ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:২৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বিবিসি ও আল-জাজিরা সরাসরি বলছে মুসলিমদের অবমাননা করতেই এই এ্যাপ তৈরি করা হয়েছে।
কিন্তু বিবিসি ও আল-জাজিরা এই এ্যাপর ক্রেতা কারা সেসব খুলে বলেনি ইচ্ছে করেই।
ক্রেতারা মুসলিম আরব, এরা হালাল নারী ভ্রমন সংগী চায়।
তবে। জেনুইন কাষ্টোমার বাদে এইসব এ্যাপ পাওয়া যায় না
তবে এই আলোচিত এ্যাপটি ছিল ভুয়া, মুলত কিছু মুসলিম সেপিওসেক্সুয়ালদের লোভলীয় ছবি দিয়ে বুকিং মানি হাতিয়ে নিতেই এই এ্যাপ। এদের দুএকজন ধরাও পরেছে।
মুসলিম না হলে তো আরব ক্রেতাগনকে আকর্ষন করা যাবে না।
কিন্তু বিবিসি ও আল-জাজিরার উচিত ছিল সম্পুর্ন ব্যাপারটা খোলাসা করে সবার মুখষ খুলে দেয়া। না করে শুধু বলছে মুসলিমদের অবমাননা করতেই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.