নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

সুইস রাষ্ট্রদূতের বক্তব্যে হাইকোর্টের সুয়োমোটো, আপডেট।

১৫ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ১:৫৪

সুইস রাষ্ট্রদূতের বক্তব্যে হাইকোর্টে সুয়োমোটোর প্রেক্ষিতে দুদক হাইকোর্টে সমস্ত নথি পত্র নিয়ে হাজির হয়।
আজ রোববার। ১৪ আগস্ট ২০২২


ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক আদালতে বিএফআইইউর প্রতিবেদন জমা দেন।
দুদক আইনজীবিগন আদালতে দেখাতে সক্ষম হয় যে তারা সুইস ব্যাংক গুলোতে বিভিন্ন বাংলাদেশীদের জমাকৃত অর্থ সম্পর্কে জানতে যথাযথ কর্তৃপক্ষকে চিঠি দিয়েছে এবং জবাবে সুইস কর্তৃপক্ষ এর প্রেক্ষিতে কোনো তথ্য দেয় নাই। একজনের তথ্য দিলেও আংশিক, কন্ডিশনাল।
এই বিষয়ে তারা আদালতে সব চিঠি-পত্র, ইমেইল ইত্যাদি হাজির করে।
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসী কাজে অর্থায়ন প্রতিরোধ, অনুসন্ধান ও তদন্তের জন্য বিএফআইইউ বিদেশি এফআইইউদের সঙ্গে তথ্য আদান-প্রদান করে থাকে, বিশ্বব্যাপী এসব তথ্য আদান-প্রদানের মাধ্যম হলো ইএসডব্লিউ (এগন্ট সিকিউর ওয়েব)।

বাংলাদেশ সরকার ২০০২ সালে মানি লন্ডারিং আইন প্রণয়ন হয় যার নাম "মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০০২ "।
কিন্তু পার্লামেন্টে উত্থাপিত হয় নি। পরবর্তীতে, ২০০৯ এ আওয়ামীলীগ সরকার বাংলাদেশে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ সংক্রান্ত বিদ্যমান আইন ও অধ্যাদেশ রহিত করে "মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২" নামে নতুন একটি আইন পাশ হয়। এটি পশ্চিমা বিশ্বের আইনের সাথে সংগতি রেখে ২৮টি সম্পৃক্ত অপরাধের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। ২০১২ তেই বাংলাদেশ ব্যাংকের ফিনান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) সুইজারল্যান্ডের ফিনান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটকে সমঝোতা চুক্তি করার জন্য চিঠি দেয়। এর ধারাবাহিকতায় পরবর্তিতে বাংলাদেশ বিএফআইইউ ও এগমন্ট গ্রুপের সদস্যপদ পায়৷

এগমন্ট গ্রুপ হলো পৃথিবীর সব দেশের ফিনান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটগুলোর একটি জোট৷ যেই ফোরাম মানি লন্ডারিং অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন ইনটেলিজেন্স নিয়ে কাজ করে৷ সেই হিসেবে বাংলাদেশ সুনির্দিষ্ট ভাবে বিশ্বের কারো একাউন্ট তথ্য চাইলে যে কোন ব্যাঙ্ক দিতে বাধ্য।
কয়েক বছর আগে হংকং এর একটি ব্যাঙ্ক থেকে গ্রেফতারকৃত এক ব্যাক্তির একাউন্ট ডিটেইল স্টেট্মেন্ট মামলার এভিডেন্স বাংলাদেশে এনে দন্ড দেয়া সম্ভব হয়েছিল। এর আগে সিঙ্গাপুর থেকে চোরাই টাকা ফেরত আনার উদাহরণও আছে৷

২০১৩ সালের জুলাইতে বাংলাদেশ ইএসডব্লিউর সদস্য হওয়ার পর চুক্তি অনুযায়ী, ২০২২ সালের জুলাই পর্যন্ত ৬৭ জন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিষয়ে প্রপার চ্যানেলে সুইস ব্যাঙ্কে তথ্য চাওয়া হয়।
ইএসডব্লিউর মাধ্যমে সুইজারল্যান্ডের এফআইইউকে এ তথ্য দেওয়ার অনুরোধ করা হয়, কিন্তু ২০১৪ সালে একজন ছাড়া আর কোন তথ্য দেয়া হয় নি।

আদালত বলেন, ‘তাঁর (রাষ্ট্রদূত) বক্তব্যে দেশে বিব্রতকর অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। আপনাদের (রাষ্ট্রপক্ষ ও দুদক) বক্তব্যের মধ্য দিয়ে বিভ্রান্তি দূর হবে। অর্থ জমাকারীদের বিষয়ে আপনারা তথ্য চেয়েছেন। তারা দিচ্ছে না। দিলেও শর্ত সাপেক্ষে। আপনারা তথ্য চেয়েছেন ও পদক্ষেপ নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন, পরিষ্কার করেছেন। মানুষ মূল্যায়ন করবে।
বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হায়াতের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চে আজ (১৪-৮-২২) এসব কথা বলেন। আদালতে দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী খুরশীদ আলম খান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে, সুইস রাষ্ট্রদূত কেন মিথ্যে বললেন এবং এই দেশের কিছু লোক কেন 'ওই' বিদেশী সাদা প্রানীটার তিন নাম্বার সন্তানের কথা মত লাফালো?

আপডেট - ২৮ আগস্ট ২২



অবশেষে সুইস দূতাবাস পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ডিপ্লোমেটিক চ্যানেলে স্বীকার করেছে যে সুইস ব্যাংকের তথ্য চাওয়া নিয়ে রাষ্ট্রদূতের সেদিনের বক্তব্য ভুল ছিল।
সুত্র - বাংলা ট্রিবিউন। আগস্ট ২৭, ২০২২

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই আগস্ট, ২০২২ ভোর ৪:১২

এমজেডএফ বলেছেন: এখন প্রশ্ন হচ্ছে, সুইস রাষ্ট্রদূত কেন মিথ্যে বললেন এবং এই দেশের কিছু লোক কেন 'ওই' বিদেশী সাদা প্রানীটার তিন নাম্বার সন্তানের কথা মত লাফালো?' -আবার জিগাই! এরা দেশের যে কোনো নেতিবাচক খবরে 'দেশ প্রমিক' মার্কা লুঙ্গি পড়ে লাফাই। লুঙ্গি খুলে এদের অন্তর্বাস দেখলেই আসল পরিচয় জানতে পারবেন।


বেশি দিন আগের কথা নয় যখন বাংলাদেশকে 'শতভাগ বিদ্যুতায়নের দেশ' ঘোষণা করা হলো তখন এই বিষয়ে সামুতে শুধু দুটি পোস্ট এসেছিল। এই 'দেশ প্রমিক' মার্কা লুঙ্গি পড়া ব্লগাররা হতাশাগ্রস্থ হয়ে সেগুলো এড়িয়ে গেছিল। তার কয়েকমাস পরে যখনই লোডশেডিং-এর খবর আসলো তখন ব্লগের উল্লেখিত ব্লগারদের লুঙ্গি ড্যান্স শুরু হয়ে গেল।

আপনার পোস্টে উল্লেখিত হাইকোর্টের রায়ের তথ্যসূত্র নিজে যোগ করে দিলাম। কারণ আবার এখানে অনেকেই 'এই তথ্য কোথায় পেলেন' বলে আপনার গুপ্তকেশ নিয়ে টানাটানি করবে।
সুইস রাষ্ট্রদূতের বক্তব্য প্রত্যাহার ছাড়া উপায় নেই : হাইকোর্ট

১৫ ই আগস্ট, ২০২২ সকাল ৯:০১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

ধন্যবাদ এমজেডএফ
লিঙ্ক দেয়ার জন্য। অবস্য সব পত্রিকায়ই এসেছে। তবে কুপির আলো খবরটি অল্প কিছুক্ষন পেইজে রেখে এরপর অনেক নীচে দৃষ্টির বাইরে নিয়ে গেছে।

ডলারের দাম যে কমতে কমতে একটা স্থিতিশীল পর্যায়ে যাচ্ছে, এই গুরুত্বপুর্ন খবরটাও পাবেন না কুপির আলোতে। অন্যান্ন মিডিয়াতেও নেই।
শেষ পর্যন্ত রাজাকারদের এসময়ের পত্রিকা ইনকেলাবের চিপায় পেলাম ডলারের দাম ১২০ টাকা থেকে নেমে কমে আসছে-
মানি একচেইঞ্জের দৌরাত্ব মমানোর জন্য সব ব্যাঙ্ককে সব শাখায় ডলার কেনাবেচার ক্ষমতা দেয়া হয়েছে।

সোনালী, অগ্রণী ও রূপালী ব্যাংক রোববার ১০৪ টাকা দরে নগদ ডলার বিক্রি করেছে।
জনতা ব্যাংক থেকে কিনতে লেগেছে ১০৪ টাকা ২৫ পয়সা।
বেসরকারি সিটি ব্যাংক প্রতি ডলারের জন্য নিয়েছে ১০৯ টাকা ৫০ পয়সা।
ইস্টার্ন ব্যাংক বিক্রি করেছে ১০৭ টাকায়।
এসআইবিএল নিয়েছে ১০৫ টাকা।

আন্ত ব্যাঙ্ক ডলার লেনদেন ৯৫

১৬ ই আগস্ট, ২০২২ সকাল ১০:১২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

আপডেট, প্রথম আলো।
প্রকাশ: ১৫ আগস্ট ২০২২, ২২: ২২

সুইস ব্যাংকে গচ্ছিত অর্থের তথ্য বিনিময়ে ঢাকা-বার্ন আলোচনা

সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকে বাংলাদেশিদের গচ্ছিত অর্থের বিষয়ে তথ্য আদান-প্রদানে সহযোগিতা বাড়াতে দুই দেশের মধ্যে আলোচনা‌ শুরু হয়েছে। গত কয়েক দিনে সে দেশের রাজধানী বার্ন ও ঢাকায় এ নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে কয়েক দফা বৈঠক হয়েছে।

কূটনৈতিক সূত্রে জানা গেছে, এসব বৈঠকে তথ্য আদান-প্রদানসংক্রান্ত জটিলতা দূর করতে দুই দেশের মধ্যে চুক্তি এবং পারস্পরিক আইনি সহযোগিতা (এমএলএটি) চুক্তির বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।

জানতে চাইলে পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন গতকাল দুপুরে প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমাদের দূতাবাস বার্নে সুইজারল্যান্ডের কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করছে। আর ঢাকায় গত রোববার সুইজারল্যান্ডের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের আলোচনা হয়েছে।

পুরো টেকনিক্যাল বিষয়টি নিয়ে সুইস রাষ্ট্রদূত নাতালি চুয়ার্ডের হয়তো ধারণা কম ছিল। এ জন্য তিনি ঢালাও মন্তব্য করেছেন। এখানে যে ভুল ধারণা তৈরি হচ্ছে সেটি কীভাবে কমানো যায় এবং বিষয়টিকে আমরা আর বাড়তে দিতে চাই না—এসব নিয়ে আলোচনা হয়েছে।’

সুইস ব্যাংক
সুইস ব্যাংকছবি: রয়টার্স
পররাষ্ট্রসচিব বলেন, ‘সুইজারল্যান্ড আমাদের যা বলেছে, সেটি আমরা এখানে সবার সঙ্গে কথা বলে করে নিব। এসব বিষয় নিয়ে যেহেতু একটি ধোঁয়াশা হচ্ছে। আগামী সপ্তাহে ঢাকায় আমরা সংশ্লিষ্ট সবার সঙ্গে বসব, যাতে করে আমাদের দিক থেকে কোনো মতপার্থক্য না থাকে।’

তথ্য পেতে যা লাগবে
সুইস ব্যাংকে গচ্ছিত অর্থের তথ্য পেতে গেলে ওই অর্থ অসৎ উপায়ে অর্জিত হয়েছে—প্রাথমিকভাবে এমন প্রমাণ দিতে হবে।

কূটনৈতিক সূত্রগুলো প্রথম আলোকে জানায়, সুইস ব্যাংকগুলো ঢালাও কোনো তথ্য দেবে না। এ ক্ষেত্রে ব্যক্তির নাম, যদি সম্ভব হয় ব্যাংক হিসাব নম্বর এবং ওই অর্থ যে অসৎ উপায়ে অর্জিত হয়েছে, তার প্রাথমিক প্রমাণের তথ্য সুইজারল্যান্ডের কাছে দিতে হবে।

দুই দেশের রাজনৈতিক পর্যায়ে চুক্তির মাধ্যমে তথ্য পাওয়া সহজ, এমনটি ইঙ্গিত করে সূত্রগুলো বলছে, কারিগরি স্তরে অর্থাৎ বাংলাদেশ ব্যাংক এগমন্ট গ্রুপের সদস্য হওয়ায় এই তথ্য সংগ্রহ করতে পারে।

তথ্য প্রকাশে জটিলতা
আবার সুইজারল্যান্ডের কাছ থেকে পাওয়া সব তথ্য ফাঁস করার ব্যাপারে কিছু আইনগত বাধা রয়েছে। এগমন্ট গ্রুপের নির্দিষ্ট কিছু ধারা রয়েছে, যার কারণে নিয়মতান্ত্রিকভাবে তথ্য প্রচারে বাধা রয়েছে।

পররাষ্ট্রসচিব বলেন, ‘সাধারণভাবে বলা যায়, আমরা তথ্য চেয়েছি এবং তারা হয়তো বলবে তথ্য দিয়েছে বা দেয়নি। কিন্তু নির্দিষ্টভাবে তথ্যগুলো কী, সেগুলো প্রকাশের বিষয়ে আইনি বাধা বা জটিলতা রয়েছে।’

সুইজারল্যান্ডের সঙ্গে তথ্য আদান-প্রদানের ক্ষেত্রে আইনি বাধ্যবাধকতার বিষয়টি বিবেচনা করছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। সুইজারল্যান্ডে যে সংস্থা তথ্য সরবরাহ করে, তা রাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রণাধীন নয়। এ কারণে মতপার্থক্য হচ্ছে।

১০ আগস্ট ডিকাব টকে সুইস রাষ্ট্রদূত নাতালি চুয়ার্ড বলেছিলেন, সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশের নাগরিকদের টাকা জমা রাখার বিষয়ে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে নির্দিষ্ট কোনো তথ্য চাওয়া হয়নি।

পরদিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, সুইস রাষ্ট্রদূত মিথ্যা বলেছেন। কারণ, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ও অর্থসচিব পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে নিশ্চিত করেছেন, বাংলাদেশ তথ্য চেয়েছিল।

১২ আগস্ট হাইকোর্টে বাংলাদেশ ব্যাংকের ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট ও দুদকের পক্ষ থেকে জানানো হয়, বাংলাদেশ ৬৭ জনের বিষয়ে তথ্য চেয়েছিল। কিন্তু সুইজারল্যান্ড মাত্র একজনের তথ্য দিয়েছে।

২| ১৫ ই আগস্ট, ২০২২ ভোর ৫:৪২

জুল ভার্ন বলেছেন: সুইস রাষ্ট্রদূতের অসত্য বক্তব্যের জন্য ক্ষমা না চাইলে বহিষ্কার করা উচিৎ।

১৫ ই আগস্ট, ২০২২ ভোর ৫:৫৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
জুল ভার্ন ভাই।
এতটা সিরিয়াস হওয়ার মনে হয় দরকার নেই।
মুল ব্যাপারটি হচ্ছে সুইস রাষ্ট্রদূত হলো ফরেন সার্ভিসের অধিনে একজন সাধারন উপসচিব মাত্র। সীমাবদ্ধ গন্ডি।
ওনার পক্ষে সুইস আয়কর বিভাগ, ফিনান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স বিভাগ মানি লন্ডারিং ও দুর্নিতি দমন বিভাগের আভ্যন্তরিন ঘটনাপ্রবাহ জানার কথা না। ওনার কথার ভিডিও পাওয়া যায় নি, সম্ভবত কোন সাংবাদিকের প্রশ্নে সাধারন ভাবে উত্তর দিয়েছেন।

৩| ১৫ ই আগস্ট, ২০২২ সকাল ৭:১৮

তানভির জুমার বলেছেন: সাংবাদিক চাইছিল কিছু লিখিত প্রমান যে সত্যিই সরকার সুইস গভ... তথ্য চেয়েছে , যেমন কাভার লেটার, আংশিক লিখিত চিঠি, বা এরকম কিছু যা সত্যিই প্রমান করে যে তথ্য চাওয়া হয়েছে। বিএফআইইউর তথ্য, দুদকের চিঠি প্রাইভেসী রেখে সাংবাদিকদের দিতেতো সমস্যা থাকার কথা না। জনগণও জানতে পারলো, সরকারও সেইফমুডে থাকলো।

১৫ ই আগস্ট, ২০২২ সকাল ৯:৪৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

সাংবাদিক চাইলেই দুদকের কনফেডেন্সিয়াল ডকুমেন্ট দিয়ে দিতে হবে সরকার এখনো এতটা অসহায় হয়ে যায় নি।
আর সাংবাদিক এসব দিয়ে করবেটা কি? উলটাপালটা লেখার জন্য? যেখানে সর্বচ্চ আদালত দেখেছে।
আর এসব চিঠি বা কাভার লেটার জাতীয় কিছু নেই। মেসেজ, এগমন্ট গ্রপের নির্দিষ্ট এপ মাধ্যমে কিছু মেসেজ।
হাইলি এনক্রিপটেড। সুইফটের মত আলাদা হাই সিকিউরিটি লাইন (ইএসডব্লিউ) ব্যাবহার করে।

৪| ১৫ ই আগস্ট, ২০২২ সকাল ৯:১৮

জ্যাকেল বলেছেন: বাংলাদেশের সরকারি প্রতিষ্টানগুলো খুবই ভংগুর বিশেষত স্ট্রিক্ট থাকার ব্যাপারে। দুদক নিজেই সরকারের তল্পিবাহক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্টিত করেছেন (সরকারের দুর্নিতির পক্ষে সাফাই গেয়ে)। অতএব এখানে যে আইওয়াশ বৈ কিচ্ছু হইবে না তাহা পাবলিকের জানাই আছে।

১৫ ই আগস্ট, ২০২২ দুপুর ২:১০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:



বাংলাদেশের সব সরকারি প্রতিষ্টানগুলো খুবই ভংগুর, মানে অপেশাদার।
এই ব্যাপারটিতে আপনার সাথে একমত।

৫| ১৫ ই আগস্ট, ২০২২ সকাল ১০:০৭

সাসুম বলেছেন: সুইস এম্বাসেডর কে বাংলাদেশ থেকে বহিস্কার করে দিলেই হয় মিথ্যা বলার জন্য কিংবা হাইকোর্ট তাকে আদালতে ডাকতে পারে।

অথবা সুইজারল্যান্ড এর সাথে সরকার সম্পর্ক ছিন্ন করুক! তারা মিথ্যুক!

আর আওয়ামী লীগ সরকার সত্যবাদী! দুনিয়ার সবাই মিথ্যূক!

ছোবাহানাল্লাহ! বাল, আমি নিজেই তো এখন আল্লাহ খোদা মানা শুরু করুম!

আওয়ামী লীগ সত্য কথা বলে, সুইজারল্যান্ড মিথ্যা কথা বলে এটা বিশ্বাস করার চেয়ে মরার পরে ৭২ টা ভার্জিন হুর লাগাতে পারুম এটা বিশ্বাস করা বেশি ইজি


জাজাকাল্লাহ খায়রান আমাকে আলোর পথে আনার জন্য গোয়েবলসান ভাই

১৫ ই আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১:৫৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

সাদা বান্দর হইলেই সে সত্যবাদি সৎ?
৭৫ বছর পার হয়ে গেছে এরপরও সাদা মনিবের 'দাসত্ব ডিএনএ' বিদ্যমান। ভাল।

সুইজারল্যান্ড সত্য কথা বলে?
পৃথিবীর সব টাকা চোরাদের টাকার বস্তাসহ নিরাপদে আশ্রয় দেয় সুইজারল্যান্ড।
চোরাই টাকার বস্তা পাহারা দিয়ে রাখে, জিগাইলে কয় জানি না। হ ঠিকই আছে তো সাদা চামড়া ১০০% সত্যবাদি।
সুইজারল্যান্ড নিজেও টাকা চোর ও আমানত খেয়ানত কারি।

আফ্রিকান অনেক চোর নেতা মরার পর তাদের গচ্ছিত টাকা শ্রেফ মাইরা দিছে, একবার কয় মালিক ছাড়া দেয়ার নিয়ম নাই, একবার কয় কাগজপত্র খুজে পাচ্ছি না। ইথিওপিয়া বহু মামলা করেও হাইলেসালাসির টাকা ফিরায়ে আনতে পারে নাই।
আমনের সত্যবাদি সুইজারল্যান্ড খাইয়া ফেলাইছে।

সুইজারল্যান্ড বিশ্বে চোর পয়দা করে, চোরার টাকার বস্তা পাহারা দেয়, নিজেও বড় মাপের চোর। ঈমানদার চোর সত্যবাদি! চোর

আপনে মোসলমান হয়ে যান, সেটাই ইজি ব্যাপার।

৬| ১৫ ই আগস্ট, ২০২২ সকাল ১০:০৮

শেরজা তপন বলেছেন: আমাদের ক্ষমতা অতি সীমিত। বেশী বাগাম্বড় করে লাভ হবেনা
সুইসরা তৃতীয় বিশ্বের জন্য যেই নীতি সেটাই মেনে চলবে। চোরারা তো এইসব দেশেই থাকে বেশী- ওদের তথ্য প্রকাশ করলে, বাকিদের কাছে বিশ্বাসযোগ্যতা হারাবে।

৭| ১৫ ই আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১২:১৭

ভালোর প্রত্যাশায় বলেছেন: @ সাসুম- জোঁকের মুখে চুন লাগিয়ে দিলেন

২৮ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১১:৪৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
জোঁক মোক বইলা কোন লাভ নেই।
মন্তব্যের জবাব দেয়ার পর জোঁক বাকরুদ্ধ। বাকশক্তি হারিয়ে ফেলেছে।
জোঁক সাসুমের বামিষ্ট বন্ধুরা অলরেডি নুরার দল (শিবিরের সেকেন্ড ভার্শন) যোগ দিয়ে ফেলেছে, সে একা মানুষ আর কি বলবে আবল তাবল বলে আরকি, তবে আফটার অল সে ভাল মানুষ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.