নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রথম আলো বাচ্চার মুখ দিয়ে স্বাধীনতাকে কটাক্ষ, প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।

৩১ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ৮:৪৪


দ্রব্যমূল্য পৃথিবীর প্রতিটি দেশেই লাগাম ছাড়া ভাবে বেড়েছে।
ইউরোপ বলেন আমেরিকা বলেন পন্য সংকট খাদ্য মূল্যস্ফিতের চাপে সারা বিশ্বই দিশেহারা।
আর এই দুর্মুল্যের যুগে সবাইকে মাছ মাংশ খেতে হবে কেন?
সমবন্টন, সবাইকে সমান খেতে দিতে হবে। পৃথিবীতে কোথায় সমবন্টন আছে?
সমবন্টন সমান অধিকার নিয়ে লেনিন মাওসেতুং অনেক চেষ্টা করেছিলন, কিন্তু সমবন্টন সম্ভব হয় নি। পুঁজিবাদি ধনীদেশগুলোতেও অনেক সোশাল সিকুরিটি ভাতা পর্যাপ্ত থাকার পরও ক্ষুধা দারিদ্র দূর করা সম্ভব হয় নি।
দেশ যতই ধনী সমৃদ্ধ হোক না কেন সমাজের একটি ছোট অংশ দরিদ্র ক্ষুধার্থ থাকবে এটাই সত্য। ইওরোপ আমেরিকা কানাডার যে কোন বড় শহরে যান, রাস্তায় থাকা গৃহহীন ভিক্ষুক হাজারে হাজার।

বাংলাদেশে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধিতে দরিদ্র মানুষ কষ্টে আছে সত্য। কিছু মানুষের মাছ মাংশ খাওয়া কমিয়েছে, সেটাও সত্য। তবে সার্বিক ভাবে মোট জনসংখা মাছ মাংশ খাওয়া বন্ধ করে নি। বরং বেড়েছে, পরিসংখানে বলে। আপনারা বলবেন কমেছে, অনেকেই বলবে কমেছে, কারন মিডিয়া ক্রমাগত বলে যাচ্ছে।
কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন।
জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী করোনার মধ্যেও বিশ্বের যে তিনটি দেশ মাছ উৎপাদনে সাফল্য দেখিয়েছে তার মধ্যে অন্যতম বাংলাদেশ।
জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) ‘দ্য স্টেট অব ওয়ার্ল্ড ফিশারিজ অ্যান্ড অ্যাকুয়াকালচার ২০২২’ শীর্ষক বৈশ্বিক প্রতিবেদন অনুযায়ী চাষের মাছ উৎপাদনে বাংলাদেশ এখন বিশ্বে তৃতীয় অবস্থানে (ছয় বছর ধরে পঞ্চম অবস্থানে ছিল), যা ২০২২ সালে মৎস্য খাতের অনন্য এক অর্জন।
গত ৩০ বছরে তিন দশকে মাছের উৎপাদন বেড়েছে ২৫ গুণ। মাংশ ও ডিম উৎপাদন অতটা না বাড়লেও কাছাকাছি বেড়েছে।
২০১০ সালের সর্বশেষ খানা জরিপে উঠে এসেছে। বাংলাদেশে গড়ে একেকজন মানুষ বছরে প্রায় ১২ কেজি মাছ খেত। এখন সেটা ৩০ কেজিতে পৌঁছেছে।
সুত্র - (যুগান্তর ২৮ আগস্ট ২০২১, প্রিন্ট সংস্করণ)
প্রথম আলো ছাপে ভেতরের পাতাতে, ছোট করে। যুগান্তরও ভেতরের পাতায় ছাপে।






স্বাধীনতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে চাওয়া বিএনপি-জামাত শুশীল, ছাগুচক্রের একটা পুরনো প্রজেক্ট।

দ্রব্যমূল্য নিয়ে সবগুলো মিডিয়া বছরব্যাপি সিরিজ রিপোর্ট করছে। সরকার কাউকে কিছু বলেছে?
এর আগে কেন এতোটা রিয়েকশন আসেনি?
কারণ দিবসটা ছিলো আমাদের মুক্তিযুধের, স্বাধীনতা দিবস। এই দিবসে কুপির আলো জাতীয় স্মৃতিসৌধকে সামনের রেখে উদাস মুখে বাচ্চার মুখ দিয়ে স্বাধীনতাকে কটাক্ষ প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। অবশ্যই মারাত্মক উদ্দেশ্যমূলক। একটা বাচ্চা ফুল হাতে উদাস নেত্রে স্মৃতিসৌধে্র শিকের বাইরে বন্দি শহীদের দুয়ারে ফরিয়াদ করছে টাইপ একটা বিম্পি-জামাতি ফিল আনার চেষ্টা হয়েছে। "কি লাভ স্বাধীনতার? পাকিস্তান আমলেই ভাল ছিলাম"।
(কিন্তু ছাগুদের দুঃখ পাকিস্তানই দরিদ্র দেউলিয়া হয়ে গেছে)।

এটা অপরাধ। দ্রব্যমূল্য বাড়ছে, মানুষের ক্রয়ক্ষমতা কমে কষ্ট বেড়েছে এটা ধ্রুব সত্য। এই সত্য প্রকাশের জন্য ছলচাতুরী বা প্রিপেয়ার্ড ক্যান্ডিটের দরকার হয়না। বাজারে রাস্তায় যে কাউকে জিজ্ঞেস করলেই পাবেন। সবাই বলবে।
শিশুটির নাম জাকির নয় সবুজ প্রকাশীত হওয়ার পর, পিঠ বাচাতে জাকির ভিন্ন লোক বলা হচ্ছে। এই মোবাইলযুগেও কথা রেকর্ড নেই। এডিটর নিজেই লিখেছে নিশ্চিত। কারন একজন শিশু বা দিনমুজুর খাবারের কষ্টের কথা বলবে, কিন্তু সরাসরি স্বাধীনতা, খাদ্য স্বাধীনতা নিয়ে কথা বলবে সেটা কতটা বাস্তব?
ছবিটা যে পরিকল্পিত ভাবে তৈরী করা সেটা পরিষ্কার।
৩০ লাখ রক্তের স্বাধীনতা দিবসে জাতীয় স্মৃতিসৌধে গিয়ে টাকা দিয়ে দরিদ্র মানুষের অনুভূতি খুঁজতে যাওয়াকে সরল সিদ্ধান্ত মনে করা যাচ্ছে না কোন যুক্তিতেই?

মানুষ খাবার কিনতে কষ্ট পাচ্ছে সত্য। কিন্তু এর সাথে স্বাধীনতাকে কটাক্ষ ৩০লাখ শহিদের শৃতিসৌধ সামনে রেখে স্বাধীনতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করার মানেটা কি?
প্রথম আলোর ভুলটা অবস্যই ইচ্ছেকৃত এবং উদেশ্যপ্রণোদিত। টাকা খেয়ে দেশের স্বাধিনতাবিরোধী গোষ্ঠিকে খুশি করার জন্য।

মন্তব্য ৪১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪১) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:০৭

সোনাগাজী বলেছেন:


আপনার লেখা পড়লে, মনে হয়, আপনি ইদি আমিনের চেয়েও জ্ঞানী মানুষ। লেনিন ও মাও যদি আপানার সম্পর্কে জানতেন, ওরা আরকটু ভালো করতে পারতেন। আপনি সবচেয়ে জ্ঞানী বাংগালী। মনে হয়, জার্মানীর মার্কলে আপনার পোষ্ট পড়েছিলেন সামুতে।

০১ লা এপ্রিল, ২০২৩ রাত ২:২২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

প্রথমআলো স্বাধীনতাবীরোধী চক্র আর কিছু বদ শুশীল সারা বছর মিছা খবর প্রচার চালিয়ে গেছে-
সব ব্যাংক খালী হয়ে যাচ্ছে। বাকী রিজার্ভটাও খালী, এইসব মিছা কথা বছর ব্যাপি প্রচার চেষ্টা চালিয়ে নিজদেশকে দেউলিয়া শ্রীলংকা বানানোর চেষ্টা করে অবশেষে বছর শেষে দেখা গেল তাদের পিতার দেশ 'পবিত্রস্থান' (পাকিস্তান) দেউলিয়া হয়ে গেল।

০২ রা এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:২৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

আমেরিকায় কি সাংবাদিক গ্রেফতার হয় না? 15 journalists in usa arrested or detained throughout 2022 and recorded 56 arrests in 2021 (cpj.org) সাংবাদিক হত্যাও অনেক।

২| ৩১ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:১০

সোনাগাজী বলেছেন:



আমেরিকায় কারা ভিক্ষা করে ও বাংলাদেশে কারা ভিক্ষা করে, একটু ব্যাখ্যা করেন।

৩১ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:২৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
রাস্তায় সাবওয়েতে সব যাগায় পাবেন হাজার হাজার

৩১ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:২৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

৩| ৩১ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:১৩

সোনাগাজী বলেছেন:



আমেরিকায় প্রতিটি দরিদ্র মাতা কি কি পায়, আর বাংলাদেশের দরিদ্র মাতা কত পায়?

আমেরকার দরিদ্র পারিবার সরকার থেকে বাসা ভাড়া, খাবার ও চিকিৎসার যেই সুযোগ পায়, বাংলাদেশে একটি পরিবার ততটুকু জীবনযাত্রার মান রক্ষা করতে হলে, কমপক্ষে কত বড় চাকুরী করতে হবে?

৩১ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:২৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

আমেরিকা পৃথিবীর সবচেয়ে বৃহৎ সম্পদশালি দেশ।
এর সাথে বাংলাদেশের তুলনা হয়?

৩১ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:৩৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

আমেরিকায় প্রতিটি দরিদ্র মাতা কি কি পায়, আর বাংলাদেশের দরিদ্র মাতা কত পায়?

আমেরিকার তুলনায় বাংলাদেশ একটা দরিদ্র দেশ, কিছুই দিতে পারে না।
তবে এই সরকার গরিব হতদরিদ্রদের জন্য এই সরকার কিছু হলেও শুরু করছে।


১২০টি সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচির আওতায় ভাতাভোগীর সংখ্যা ১ কোটি ৮ লাখের বেশি।
এদের জন্য সরকার কত খরচ করছে জানেন?
এ অর্থবছরে এ কর্মসূচিতে বরাদ্দ - ১ লাখ ১৩ হাজার ৫৭৬ কোটি টাকা
যা বিএনপি-জামাত আমলের মোট জাতীয় বাজেটের দ্বিগুণ!
টাকা মেরে দেয়ার কোন উপায় নেই, মোবাইল ব্যাঙ্ক সরাসরি ব্যাক্তি মোবাইলে আসছে।


মাত্র ১০০ টাকা বয়স্ক ভাতা দিয়ে সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচির সুচনা করেছিল আওয়ামীলীগ। ৯৬ সালে।
যেমন ‘বয়স্ক ভাতা’, ‘বিধবা ভাতা এবং ‘প্রতিবন্ধী ভাতা’। দুস্থ মহিলা ভাতা ইত্যাদি ১২০ ধরনের ভাতা
এ অর্থবছরে প্রতিবন্ধী ভাতাভোগী আরো ৩ লাখ ৫৭ হাজার জনকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। মোট ১ কোটি ৮ লাখ জন।
প্রতিবন্ধী ভাতাভোগীর সংখ্যা মোট সংখ্যা ২৩ লাখ ৬৫ হাজার জন। ভাতার পরিমাণও বেড়েছে ১০০ টাকা। মাসে ৮৫০ টাকা হয়েছে।
এ ছাড়া অন্যান্য ভাতাভোগীর মধ্যে ‘চা–শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়ন কর্মসূচি’র জন্য শ্রমিকসংখ্যা আরো ১০ হাজার বাড়িয়ে ৬০ হাজার করা হয়েছে।
গত বছর নতুন অন্তর্ভুক্ত চারটি ভাতা কর্মসূচি হচ্ছে, প্রতিবন্ধী শিক্ষা উপবৃত্তি, হিজড়া, বেদে এবং অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন কর্মসূচি।
১২০টি সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচির আওতায় ভাতাভোগীর সংখ্যা ১ কোটি ৮ লাখের বেশি।

এ অর্থবছরে এ কর্মসূচিতে বরাদ্দ ১ লাখ ১৩ হাজার ৫৭৬ কোটি টাকা।
লাখ কোটিটাকা বিএনপি-জামাত কোনদিন চোখেও দেখেনি।

বিম্পি আমলের মোট বাজেটের দ্বিগুন অর্থ শুধু গরিবদের দিচ্ছে এই সরকার।

৪| ৩১ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:৩১

সোনাগাজী বলেছেন:



আমেরিকায় যারা রাস্তায় থাকে, ওরা আপনার সমান বুদ্ধিমান নয়।

৩১ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ১১:০০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বাংলাদেশের কথা বলুন।
বাংলাদেশে গত তিন দশকে জনসংখা দ্বীগুনের মত বেড়েছে কিন্তু মাছ মাংশ ও ডিম উৎপাদন এর চেয়ে অনেক বেশী বেড়েছে, ২০-২৫ গুন বেড়েছে।
কাঁচা মাছ মাংশ তো আর ব্যাঙ্কে জমিয়ে রাখা যায় না। বড় লোকের পেটের সাইজ বড় হয়, কন্তু ২৫ গুন বড় তো হবে না।
আফটারল কেউ না কেউ খাচ্ছে। মানে আগের চেয়ে অনেক বেশীসংখক মানুষ মাছ মাংশ খাচ্ছে।

৫| ৩১ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:৩৪

সোনাগাজী বলেছেন:



আমেরিকার মানুষ বেশী গরীব হলে ৩ বেলায়ই মাংস খায়; ভিক্ষুক ও হোমলেসরা মাংস ব্যতিত অন্য খাবার কিনতে পারে না ও খায় না।

৩১ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:৪৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ভিক্ষুক ও হোমলেসরা মাংস খায়। তবে ভিক্কা করেই খায়।


৬| ৩১ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:৪২

সোনাগাজী বলেছেন:


লেখক বলেছেন: আমেরিকা পৃথিবীর সবচেয়ে বৃহৎ সম্পদশালি দেশ।
এর সাথে বাংলাদেশের তুলনা হয়?


-আপনি তো বললেন, বিশ্বের সবার অবস্হা খারাপ। ১ জন আমেরিকানের অবস্হা খারাপ ও ১জন বাংগালীর অবস্হা খারাপের ব্যাখ্যা আপনি দেননি।

৩১ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:০৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমি পোষ্টেই বলেছি
দ্রব্যমূল্য বাড়ছে, মানুষের ক্রয়ক্ষমতা কমে কষ্ট বেড়েছে এটা ধ্রুব সত্য। বাজারে রাস্তায় যে কাউকে জিজ্ঞেস করলেই পাবেন। সবাই বলবে।

৭| ৩১ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:৪৩

সোনাগাজী বলেছেন:



আমেরিকায় মানসিকভাবে সুস্হ কোন মানুষ হোমলেস হয় না; ওদের জন্য লাখ লাখ হোটেল ভাড়া করা আছে।

৩১ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:১০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সবাই সুযোগ পায় না।
শীতকালে তুষার পড়লে মানবিক কারনে শেল্টারে বড় হলরুম ভাড়া করে, বা হোটেলে রাখে। এরপর বের করে দেয়। আসলে নিজেরাই দ্রুত বের হয়ে যায়। বেশীরভাগ হিরোইঞ্চি, ডাইল খাইতে, ভিক্কায় ইনকাম বেশী।

৮| ৩১ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:১৯

সোনাগাজী বলেছেন:




আপনি আমেরিকায় পড়ালেখা করেছেন?

৩১ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:২৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
না।

৯| ৩১ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:২৮

কলাবাগান১ বলেছেন: বাসন্তীকে এরাই জাল পড়িয়ে ছবি তুলেছিল

৩১ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:৩৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:


অপ্রাপ্ত বয়ষ্ক বাসন্তীকে এই চক্র এভাবেই জাল পড়িয়ে সেট করে ছবি তুলেছিল
টাকার বিনিময়ে শিশুকে ব্যবহার করা, শিশুকে অনৈতিক কার্যক্রমে বাধ্য করা; শুধুই কি এডিটরয়াল ভুল? নাকি ইচ্ছাকৃত?
টাকার বিনিময়ে শিশুকে ব্যবহার করা, এমনিতেই শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

১০| ৩১ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১২:১৩

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে জনজীবন নাকাল এটা ঠিক এবং এটি একটি চলমান বিষয়, কিন্তু অহেতুকভাবে এখানে স্বাধীনতা টেনে আনার কোন প্রয়োজন ছিল না। উক্ত সাম্বাদিক'কে একটু শাসিয়ে দিলেই হতো, কিন্তু তাকে গ্রেফতারের এমন হাঙ্গামা করার দরকার ছিল না। সরকার বিষয়টা নিয়ে একটু বেশীই রিয়্যাকশন দেখিয়েছে।

৩১ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:১৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

অহেতুকভাবে এখানে স্বাধীনতা টেনে আনার কোন প্রয়োজন ছিল না।

ওদের কাছে এটাই তো মেইন ইশু।
বার বারই স্বাধীনতা মুক্তিযুদ্ধ জয়বাংলা ৭ই মার্চকে বিতর্কিত প্রশ্নবিদ্ধ করে যাচ্ছে। শুশীলসমজেও এই প্রবনতা দেখা যাচ্ছে।

১১| ৩১ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:২২

রাজীব নুর বলেছেন: প্রথম আলো যা করেছে সঠিক কাজই করছে।
তাঁরা লক্ষ কোটি মানুষের মনের কথা বলে দিয়েছে। কিন্তু সরকার সত্য কথা কেন মানবে। পাঠাও কারাগারে।

৩১ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ১০:০৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

একজন শিশু বা দিনমুজুর খাবারের কষ্টের কথা বলবে, সেটা ঠিক আছে। সবাই তাই বলে।
কিন্তু একটা ক্লাস ওয়ানের বাচ্চা সুদ্ধ ভাষায় সরাসরি স্বাধীনতা, খাদ্য স্বাধীনতা নিয়ে বড় বড় কথা বলবে সেটা কতটা বাস্তব?

সত্য কোথায়? মিছা কথা, ছবিও মিছা। ১০টাকা দিয়ে কেনা।
এই ছবি নিয়ে বিতর্ক শুরু হলে অনুসন্ধানে জানা যায় বাচ্চাটির নাম জাকির নয় সবুজ।
এরপর প্রথম আলো কর্তৃপক্ষ থেকে পিঠ বাঁচাতে বলা হয় জাকির ভিন্ন লোক। কিন্তু কোন প্রমাণ দিতে পারিনি।
এই রোজার পবিত্র সময়ে প্রথম আলো টাকা খেয়ে স্বাধীনতা বিরোধীদের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করছে।

১২| ৩১ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৯

কামাল১৮ বলেছেন: প্রথম আলো,ডেইলি স্টার এই দুটি পত্রিকার সংবাদ প্রকাশে বিশেষ কিছু উদ্দেশ্য থাকে।সেটা দেশের জন্য মঙ্গল জনক না হলেও একটি বিশেষ মহলের সার্থ রক্ষা করে।আমেরিকার হাত আছে তাদের মাথার উপর।

৩১ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ১০:১৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

আমেরিকা প্রথমআলো আর কিছু বদ শুশীল ১-১১র মত কিছু করার জন্য মানুষকে ক্ষেপিয়ে তুলতে চাচ্ছে।
এরা জানে অথর্ব বিএনপি দিয়ে কিছুই হবে না। আর জামাত কখনোই এই দেশে প্রকাশ্যে রাজনীতি করতে পারবে না।
এরা আমেরিকার সাহায্যে ১-১১র চেয়ে দীর্ঘ তত্তাবধায়ক চাচ্ছে, যারা নেপত্থে জামাতি এজেন্ডা বাস্তবায়ন করবে।
কিন্তু আমেরিকার কি সেই দিন আছে?

০৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ৯:২৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:


সব রাজনীতি। দেড়শো টাকার হালিম ৭০০ টাকা হয়ে যাবার পরও বিকেলে দেখা যায় হালিম কিনতে লম্বা লাইন।
এর পরেও স্ট্যাটাস দিবে এক বছর জাবত মাছ মাংশ চোখে দেখি না।
আলোচিত ফুল বিক্রেতা শিশুটির বাড়ীতে যেয়ে দেখা গেছে তার খুধার কোন কষ্ট নেই। পরিবার সচ্ছল, বাসায় রঙ্গিন টিভি, ফ্রিজ, প্রতিবেশীকে ৭ হাজার টাকা ধারও দিছে।
কিসের খুধার কষ্ট? সবই রাজনীতি।

১৩| ৩১ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:৩৩

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: প্রথম আলো একটা চালাক পত্রিকা। পাঠক প্রিয়তা ধরে রাখার জন্য কখন কি করতে হয় তারা খুব ভালো করেই জানে।

৩১ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ১০:২৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: Exactly.

১৪| ৩১ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:৩৬

জ্যাকেল বলেছেন: আপনার এপ্রোচ সাধারণত সত্যের সাথে বিরোধিতা। এক্ষেত্রেও ব্যতয় পাচ্ছি না।

৩১ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ১০:২০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ধন্যবাদ ভাই। অনেকদিন পর দেখলাম আপনাকে, ভাল আছেন?

একটা ক্লাস ওয়ানের বাচ্চা এভাবে বলতে পারে? সুদ্ধ ভাষায় সরাসরি স্বাধীনতা, খাদ্য স্বাধীনতা নিয়ে বড় বড় কথা বলা, সেটা কতটা বাস্তব?
সত্য কোথায়? মিছা কথা, ছবিও মিছা। ১০টাকা দিয়ে কেনা মিথ্যা।

১৫| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:৫২

নিমো বলেছেন: এগুলো প্রথম আলো আর মতি বাবার জন্য নূতন কিছু নয়। এর আগেও ধর্ম বিষয়ক কার্টুন ছাপিয়ে এক নিরীহ সাংবাদিককে দেশ ছাড়া করেছে, কিন্তু মতি বাবা ক্ষমা চেয়ে দিব্যি আছে। কয়েকদিন আগেই দেখলাম কতিপয় ফারাজের কারণে প্রথম আলোর পিন্ডি চটকাচ্ছে ব্লগে, এখন তারাই আবার ধন্য ধন্য করছে। কতটা নির্লজ্জ হলে এমনটা সম্ভব, ভেবে পাই না।

০১ লা এপ্রিল, ২০২৩ রাত ২:১৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

একটি অবুঝ বাচ্চার হাতে ১০ টাকা গুজে দিয়ে তার কনসেন্ট ছাড়াই ছবি ব্যবহার করে নিজস্ব এজেন্ডা প্রচারের মত জঘন্য অপরাধ।
এর আগেও এই হলুদ পত্রিকাটি একটি ভোট প্রদানের লাইনের ছবি ফটোশপ করে কপালে সিদুর লাগিয়ে সাম্প্রদায়ীক এজেন্ডা প্রথম পাতায় ছাপিয়েছিল।
আর নিহত ফারাজের কারণে আলবদরের ছানাপোনারা প্রথম আলোর পিন্ডি চটকাচ্ছিল সেটা জঙ্গিদের প্রতি সহমর্মিতার প্রকাশ।

১৬| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৩ ভোর ৫:০২

শ্রাবণধারা বলেছেন: "আমি খাদ্যের স্বাধীনতা চাই" - দ্রব্যমূল্যের লাগাম ছাড়া ঊর্ধ্বগতির এই সময়ে, স্বাধীনতা দিবসের উপলক্ষে এই কথা বলা স্বাধীনতাকে কটাক্ষ বা প্রশ্নবিদ্ধ করাতো নয়ই বরং স্বাধীনতা বিষয়ে অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক একটা ভাবনা।

আমি নির্বিঘ্ন খাদ্য সরবরাহ এবং সুলভ মূল্যে এর প্রাপ্যতা নিশ্চিত করার স্বাধীনতা চাই। আর, এ বিষয়ে নির্ভয়ে কথা বলার স্বাধীনতাও চাই।

স্বাধীনতা শব্দের অর্থ শুধু যে ভৌগলিক নয়, তা তো জানেনই। স্বাধীনতা শব্দের অর্থ আমি পরাধীন নই, আমি রো আজ্ঞাবহ নই, আমার চলাচলে বাধা নেই, আমি ক্ষুধার্থ নই এবং আমার কথা বলার পূর্ণ স্বাধীনতা আছে।

এখন ভেবে দেখুন কে আসলে স্বাধীনতাকে কটাক্ষ বা প্রশ্নবিদ্ধ করছে?

আর হ্যা, অবুঝ বাচ্চার হাতে টাকা গুজে দিয়ে তার অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া ছবি ব্যবহার করা নিশ্চয়ই অপরাধ, কিন্তু তার জন্য সাদা পোষাকের পুলিশ দিয়ে রাতের অন্ধকারে সাংবাদিক তুলে নিয়ে যাওয়ার প্রয়োজন দেখি না। স্বাধীনতা মানে পুলিশ যাদের অর্থে বেতন ভাতা পায় সেই মানুষের জন্য কাজ করাও।

আপনার জন্য শুভকামনা।

০১ লা এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:০৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমি নির্বিঘ্ন খাদ্য সরবরাহ এবং সুলভ মূল্যে এর প্রাপ্যতা নিশ্চিত করার স্বাধীনতা চাই। আর, এ বিষয়ে নির্ভয়ে কথা বলার স্বাধীনতাও চাই।

নির্ভয়ে কথা বলার স্বাধীনতা কি নেই?
৫০ এর বেশী পৃন্ট মিডিয়া, ৫০০ অনলাইন নিউজ পেপার ৩০টি টিভি চ্যানেল ২৪ ঘন্টাই নিউজ টকশো সারারাত ধরে নির্ভয়ে সত্য মিথ্যা বলে যাচ্ছে, খাদ্যমুল্য বৃদ্ধি মাংশ মুল্য নাগালের বাইরে বলা হচ্ছে, কেউ কিছু বলেছে?
এর আগেও এই হলুদ পত্রিকাটি এর চেয়েও ভয়ানক খারাপ কাজ করেছিল। একটি ভোট প্রদানের লাইনের ছবি ফটোশপ করে কপালে সিদুর লাগিয়ে নির্বাচন বিতর্কিত করে ভয়াবহ সাম্প্রদায়ীক এজেন্ডা প্রথম পাতায় ছাপিয়েছিল।
তখন সর্বত্র নিন্দার ঝড় চরম নিন্দিত হলেও সরকার কিছুই বলেনি।

এখন কেন বললো?
স্বাধীনতা দিবসে ৩০ লাখ শহিদের জাতীয় স্মৃতিসৌধকে সামনের রেখে স্বাধীনতাকে কটাক্ষ করে কথা তৈরি করে শিশুটির মুখে এই কথা বলানো, সম্পুর্ন মিথ্যা কন্টেট তৈরি করা, এবং এই মিথ্যা হাতে নাতে ধরা পরেছে। তাই ব্যাবস্থা নেয়া হয়েছে।

শুধু গ্রেফতার করেছে রিমান্ডে নিয়ে পেটায় নাই। কিন্তু বিএনপি-জামাত আমলে এরকম একটি ঘটনায় একটি বিদেশী সংবাদ মাধ্যমের স্থানিয় প্রতিনিধী প্রিসিলা রাজকে রিমান্ডে নিয়ে পিটিয়ে হাড্ডি গুড়া করে ইলেট্রিক শক দেয়া হয়েছিল।
কিছুদিন আগেও একই রকম ঘটনায় চীন তুরষ্ক ও ইরানে অনেক সাংবাদিক ফাঁসিতে ঝুলেছে।
এই সাংবাদিকে শুধু গ্রেফতার করেছে, কিছুই হবে না, ছেড়ে দিবে।






০১ লা এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:০৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

এই কথা বলা স্বাধীনতাকে কটাক্ষ বা প্রশ্নবিদ্ধ করাতো নয়ই বরং স্বাধীনতা বিষয়ে অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক একটা ভাবনা।

হ্যা এই ভাবনা কোন দেশেই সমস্যা হওয়ার কথা না।
তবে বাংলাদেশ বাদে।

বাংলাদেশের প্রধান বিরোধীদল বিএনপি জামাত মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী, স্বাধীনতা বিরোধী।
বিশ্বের আর কোন দেশেই এত বড় আপদ নিয়ে চলতে হয় না।
এরা স্বাধীনতা দিবস বিজয় দিবস মানে না, ৩০ লাখ শহিদ মানে না বলে কম হবে ৩ লাখ, জাতিয় সংগীত মানে না, নতুন করে লিখতে চায়। বংগবন্ধু বা জয়বাংলা কখনোই উচ্চারন করেনা
স্বাধীনতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে চাওয়া বিএনপি-জামাত শুশীল, ছাগুচক্রের একটা পুরনো প্রজেক্ট। নিজেরা করতে সাহস পায় না জননিন্দার ভয়ে। কিন্তু চিপা দিয়া ঠিকই বলে। বা শিশুর মুখ দিয়ে বলায়।
জামাত শিবির ফালতু কিছু না, দেশের ৬৫% শিল্প অর্থনীতি এদের দখলে।

১৭| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৩ ভোর ৫:৪৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী,




সম্ভবত ঘটনার আগা মাথা সবটা ( অনলাইনে সংবাদ প্রকাশ ও পরক্ষনেই তার সংশোধন সহ সব। ) না জেনেই আপনার স্থানিক আবেগের বশে পোস্টটি দিয়েছেন।
এই লিংকটিতে গিয়ে দেখতে পারেন আপনার ধারনার পক্ষে কি কি আর গোঁজামিল কোথায় কোথায় এবং সরকারী পক্ষে আইন বহির্ভূত কি কি ঘটানো হয়েছে ------ডিজিটাল আইনে বন্দি মতপ্রকাশ

০৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ৮:২৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:


অনলাইনে কন্টেন্ট প্রকাশ ও পরক্ষনেই তার সংশোধন। ব্যাপারটা এত সহজ নয়। এটা অপরাধ। স্বাধীনতাকে অসম্মান।
ছবি সরিয়ে নিছে বিতর্ক শুরু হওয়ার পর।

একজন শিশু বা দিনমুজুর খাবারের কষ্টের কথা বলবে, সেটা ঠিক আছে। সবাই তাই বলে।
কিন্তু একটা দিনমজুর বা ক্লাস ওয়ানের বাচ্চা সুদ্ধ ভাষায় সরাসরি স্বাধীনতা, খাদ্য স্বাধীনতা নিয়ে বড় বড় কথা বলবে সেটা কতটা বাস্তব? সত্য কোথায়?
একটি অবুঝ বাচ্চার হাতে ১০ টাকা গুজে দিয়ে তার বা পরিবারের কনসেন্ট ছাড়াই তার ছবি জাতীয় স্মৃতিসৌধকে সামনের রেখে ব্যবহার করে নিজস্ব স্বাধিনতা বিরোধী এজেন্ডা প্রচার একটি জঘন্য অপরাধ।
এর আগেও এই হলুদ পত্রিকাটি একটি ২০১৪তে ভোট প্রদানের লাইনের ছবি ফটোশপ করে কপালে সিদুর লাগিয়ে রাজনৈতিক সাম্প্রদায়ীক ্মেসেজ দিয়ে প্রথম পাতায় ছাপিয়েছিল। ফটোশপ করে কপালে সিদুর লাগানো
এটি সাংবাদিকতার নামে একটি পেইড এজেন্ডা বাস্তবায়নের ধারাবাহিক চেষ্টার অংশ। যা এরা অনেক বছর ধরে করে আসছে। বানোয়াট ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত সংবাদ প্রকাশ কোন সাংবাদিকতা নয়, অপসাংবাদিকতা। সবাই নিন্ধা জানানো উচিত।
দেশে কেউই আইনের ঊর্ধ্বে থাকতে পারে না।

১৮| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:১৭

ডার্ক ম্যান বলেছেন: আমার ধারণা এই ধরনের ঘটনা আরও ঘটতে পারে

০১ লা এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:৫৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সংবাদপত্র ও সাংবাদিকগণ সব থেকে বেশি স্বাধীনতা ভোগ করে বাংলাদেশে।
দেশের জনগণ অনেক ভাল আছেন। গণমাধ্যমকর্মীরা স্বাধীনভাবে কাজ করছে, তারা ভাল আছেন। কিন্তু রাষ্ট্রবিরোধী কোন ষড়যন্ত্র, রাষ্ট্রের মূল স্তম্ভে আঘাত অথবা অপরাধ মূলক কাজের সাথে কেউ সম্পৃক্ত থাকলে তার বিচার হবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.