নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আওয়ামী লীগ প্রমাণ করলো সে একাই পারে।

২৭ শে মে, ২০২৩ রাত ১২:০৭




নারায়নগঞ্জের নির্বাচন লাঠিয়াল বিহীন কারচুপির কোন অভিযোগ ছিল না।
গতকাল গাজীপুর নির্বাচন নিয়েও কোন কারচুপির অভিযোগ নেই
আওয়ামী লীগ প্রমাণ করলো সে একাই পারে।
আওয়ামী লীগ প্রমাণ করল বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক দল।
বিপুল ভোটার, বিতর্কিত ইভিএম এ ভোট। কিন্তু কার কারচুপির অভিযোগ কেউ করছে না।
আওয়ামী লীগ প্রমাণ করল বিএনপি নির্বাচন বর্জন করলেও বিপুল ভোটার সমাগম করে লাঠিয়াল বিহীন কারচুপি বিহীন নির্বাচন করতে পারে।
আওয়ামী লীগ প্রমাণ করল বিএনপি জামাত বাদ দিয়েও প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ উৎসবমুখর নির্বাচন সম্ভব।
অথর্ব বিএনপি-জামাত এখনো আমেরিকার দিকে তাকিয়ে বসে আছে। বসে থাকুক।

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে মে, ২০২৩ রাত ১২:৫৯

কামাল১৮ বলেছেন: বিএনপি দলটি বিলুপ্ত হয়ে নতুন একটি গনতান্ত্রিক দল গড়ে উঠলে জনগনের এবং দেশের জন্য মঙ্গল।

২৭ শে মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

বিএনপিকে কোন রাজনৈতিক দল বলা যায় না।
স্বাধীনতা বিরোধীদের নিয়ে একটি ক্লাব বলা যায়।
একটি রাজনৈতিক দল তৈরি হয় মূল থেকে জনগণ থেকে, কিন্তু বিএনপি জন্ম হয়েছে আগে মাথা তারপর ডালপালা মূল আছে না নাই তাও জানা যায় না।
এরা মুক্তিযুদ্ধের স্লোগান 'জয় বাংলা' বলেনা, কখনোই উচ্চারণ করে না। বঙ্গবন্ধুকে উচ্চারণ করে না বেয়াদবের মত নাম ধরে ডাকে।
পৃথিবীর কোন সভ্য দেশে বিএনপির মত স্বাধীনতা বিরোধী দেশ বিরোধীরা রাজনীতি করতে পারেনা।

২| ২৭ শে মে, ২০২৩ সকাল ৮:৪৫

শেরজা তপন বলেছেন: আপনি কি মনে-প্রাণে বিশ্বাস করেন আওয়ামীলীগের অধীনে ৩০০ আসনের পার্লামেন্ট নির্বাচন এত সুষ্ঠভাবে হবে?
যদি বিশ্বাস করেন তবে ব্যাখ্যা করবেন প্লিজ কিভাবে হবে- এবং কেন হবে?

২৭ শে মে, ২০২৩ রাত ৮:৩৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

৩০০ আসনে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে কিনা এটা কারো বিশ্বাস-অবিশ্বাসের কিছু যায় আসে না।
সুষ্ঠু নির্বাচন একটি আপেক্ষিক বিষয়।
অনেকের বিশ্বাস ১৫ ই আগস্ট এর মত বা তার কাছাকাছি কিছু একটা করে এরপর নির্বাচন অনুষ্ঠান করা হলে সেটাই সবচেয়ে সুন্দর এবং সুষ্ঠু নির্বাচন। এছাড়া কোন সুষ্ঠু নির্বাচন হতে পারে না।

পৃথিবীর সব দেশেই এবং বাংলাদেশ নির্বাচন অনুষ্ঠান করে নির্বাচন কমিশন। সরকার নয়।
পাঁচজনের টিমে নির্বাচন কমিশন একটি স্বাধীন স্বতন্ত্র সংস্থা। এরা সরকারি কোন সংস্থার বা কোন নেতার এমনকি প্রধানমন্ত্রী / প্রেসিডেন্টেরও হুকুম মানতে বাধ্য নয়। পাঁচ বছরে এদেরকে বরখাস্ত করা যায় না।

আজিজকে অপসারণ করতে ফখরুদ্দিন মইনুদ্দিনদের প্রায় এক মাসের মতো লেগে গেছিল। কিন্তু তখনকার পত্রপত্রিকায় খুব ছোট করে এসেছিল।
প্রথমে তাকে গৃহবন্দী করে পদত্যাগের চাপ দেওয়া হয়। কিন্তু উনি সিদ্ধান্ত অটল কোন ভাবেই পদত্যাগ করবেন না। এরপর তার মিন্টু রোডের বাসার ফোন লাইন বিদ্যুৎ লাইন কেটে দেওয়া হয়। এরপরেও পদত্যাগ করেন না সময় গড়িয়ে যায়। এরপর চরম ব্যবস্থা নেওয়া হয়। কারবালা ট্রিটমেন্ট। পানির লাইন এবং গ্যাস লাইন কেটে দেওয়া হয়, খাদ্য পানি সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়া হয়।
এরপরও এক সপ্তাহ অপেক্ষা করেছেন কেউ তাকে বাঁচাবে হয়তো। এরপর পদত্যাগ করেন।

একটি স্বাধীন নির্বাচন কমিশন টিম কেন একটি ভালো নির্বাচন করতে পারবে না?
নারায়ণগঞ্জে তো বিএনপি'র প্রার্থীও ছিল, নারায়ণগঞ্জ এমনিতেই একটি সন্ত্রাসপূর্ণ এলাকা। এরপরেও সেখানে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হয়েছে। পরাজিত প্রার্থী বিজয়ীকে স্বাগত জানিয়েছে। কুমিল্লায় ও অনুরূপ শান্তিপুর নির্বাচন হয়েছে।

৩| ২৭ শে মে, ২০২৩ সকাল ১১:৩৫

নতুন বলেছেন: নারায়নগঞ্জের নির্বাচন লাঠিয়াল বিহীন কারচুপির কোন অভিযোগ ছিল না।
গতকাল গাজীপুর নির্বাচন নিয়েও কোন কারচুপির অভিযোগ নেই
আওয়ামী লীগ প্রমাণ করলো সে একাই পারে।
বিপুল ভোটার, বিতর্কিত ইভিএম এ ভোট। কিন্তু কার কারচুপির অভিযোগ কেউ করছে না।
আওয়ামী লীগ প্রমাণ করল বিএনপি নির্বাচন বর্জন করলেও বিপুল ভোটার সমাগম করে লাঠিয়াল বিহীন কারচুপি বিহীন নির্বাচন করতে পারে।
আওয়ামী লীগ প্রমাণ করল বিএনপি জামাত বাদ দিয়েও প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ উৎসবমুখর নির্বাচন সম্ভব।
অথর্ব বিএনপি-জামাত এখনো আমেরিকার দিকে তাকিয়ে বসে আছে। বসে থাকুক।


হাসান ভাই আপনাকে অনেক আগেই আয়ামী তথ্য মন্ত্রীর পদের জন্য রিকমান্ড করেছি আমি। শেখ হাসিনার সাথে কারুর দেখা হলে অবশ্যই তাকে এই পোস্ট গুলি দেখাবে, আমি ১০০০% আপনার মন্ত্রীপদ কর্নফাম। B-))

বাংলাদেশে আয়ামীলীগের অধীনে ৩০০ আসনে পার্লামেন্ট নির্বাচন এত সুষ্ঠভাবে হবে?

এই অসম্ভব জিনিস আপনি বিশ্বাস করেন বলেই আপনাকে মন্ত্রীর পদের জন্য রিকমান্ড করেছি। B-))

বাংলাদেশে অবশ্যই তত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নিবাচন করতে হবে যদি সুস্ঠনির্বাচন চান।

বিশ্বাস করি দেশে এখনো কয়েকজন প্রফেসনাল মানুষ আছে যারা দায়ীত্ব পেলে সঠিক এবং সুস্ঠ নিবাচন করতে পারবে। সে যেই দলের প্রার্থকে ভোট দিক না কেন।

২৭ শে মে, ২০২৩ রাত ১১:১৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

অনেকের বিশ্বাস ১৫ ই আগস্ট এর মত বা তার কাছাকাছি কিছু একটা করে এরপর নির্বাচন অনুষ্ঠান করা হলে সেটাই সবচেয়ে সুন্দর এবং সুষ্ঠু নির্বাচন। এছাড়া কোন সুষ্ঠু নির্বাচন হতে পারে না।
অনেকের দৃঢ় বিশ্বাস বিএনপি-জামাত বিজয়ী না হয়া পর্যন্ত কোন নির্বাচনই সুষ্ঠু নয়।


তত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে হবে ?
এর আগেও তত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন হয়েছে, কিন্তু ফলাফল কেউ মানে নি।
২০০৮ নির্বাচন ছিল বাংলার ইতিহাসে স্মরণকালের শ্রেষ্ঠতম নির্বাচন। দেড় কোটি ভুয়া ভোটার বাদ দিয়ে নতুন ভোটার তালিকা ছবি সহ। ছবিসহ ন্যাশনাল আইডি কার্ড তথা ভোটার আইডি কার্ড।
৯০ এর পর প্রতিটি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের দাবি ছিল ছবিসহ আইডি কার্ড এবং ভোটার তালিকা। এবং স্বচ্ছ ব্যালট বাক্স।
কিন্তু বিএনপি সব সময় এর বিরোধিতা করেছে। ইউএনডিপি থেকে ফ্রিতে স্বচ্ছ ব্যালট বক্স দেওয়া হলেও তৎকালীন নির্বাচন কমিশনার আজিজ সেই স্বচ্ছ ব্যালট বক্স কন্টেইনার প্রত্যাখ্যান করেন। ফখরুদ্দিনরা না আসা পর্যন্ত বন্দরেই পড়ে ছিল সেই কন্টেইনার।

২০০৮ নির্বাচন ছিল বাংলার ইতিহাসে স্মরণকালের শ্রেষ্ঠতম নির্বাচন। আপনার আমার জীবদ্দশায় এ ধরনের নির্বাচন হাত দেখে যেতে পারবেন কিনা সন্দেহ।
সেই নির্বাচনও বিএনপি-জামাত মানে নি। হাসিনাকে অবৈধ প্রধানমন্ত্রী আখ্যায়িত করে পার্লামেন্টে যায় নি।
পার্লামেন্টে যেত বেতন ভাতা তোলার দিন। সেই দিন কিছুটা হইচই করে চলে আসতো, কিন্তু সংসদ কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করত না একবারও করেনি। প্রতি মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রীর প্রশ্ন উত্তর পর্ব থাকে। প্রধানমন্ত্রী যেকোনো সংসদ সদস্যের যে কোন প্রশ্নের জবাব দিতে বাধ্য থাকেনা। প্রশ্নে কোন জটিল বিষয় থাকলে পরের মঙ্গলবার স্টাডি করে সেই প্রশ্নের জবাব দেন। প্রশ্নোত্তর পর্বে বিএনপি কখনো অংশগ্রহণ করেনি, ২০১৮ সংসদেও অল্প কিছু সদস্য থাকলেও প্রশ্নোত্তর পর্বে কখনো থাকেনি। প্রধানমন্ত্রীকে সরাসরি প্রশ্ন করে ঘায়েল করার মোক্ষম সুযোগ তারা কখনো নেইনি শুধুমাত্র সংসদ কার্যক্রম বর্জন, অবৈধ প্রধানমন্ত্রী ইত্যাদি অভিযোগে।

তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মাধ্যমে সংসদ নির্বাচিত হয়ে যদি সংসদে একবারও উপস্থিত না থাকে সংসদীয় কার্যক্রমে অংশগ্রহণ না করে তাহলে এই সংসদ নির্বাচন করে নির্বাচিত হয়ে লাভটা কি? এই স্বাধীনতা বিরোধী দেশবিরোধী বিএনপি-জামাতকে দিয়ে দেশের কি উপকার?

৪| ২৭ শে মে, ২০২৩ সকাল ১১:৩৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আশা করি আওয়ামীলীগ আগামী সংসদ নির্বাচনে স্বাধীনভাবে ভোট দেয়ার পরিবেশ নিশ্চিত করবে। কিন্তু সেই ক্ষেত্রে আওয়ামীলীগ হেরে যাওয়ার সম্ভবনা আছে। আওয়ামীলীগ হেরে গেলে ভীষণ বিপদে পড়বে তার দলের লোকেরা।

২৮ শে মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

আগামী সংসদ নির্বাচনে স্বাধীনভাবে ভোট দেয়ার ব্যবস্থা নিশ্চিত হলে আওয়ামীলীগ হেরে যাওয়ার সম্ভবনা নেই।
২০০৮ নির্বাচন এর প্রমাণ। একমাত্র সেই নির্বাচনে জনমত সঠিকভাবে প্রতিফলিত হয়েছিল।
বাকিগুলো ম্যানুপুলেট হয়েছে কমবেশি।
সবচেয়ে জঘন্য নির্বাচন হয়েছিল ২০০১।
নির্বাচনের সাত দিন আগে আর্মি দিয়ে পিটিয়ে সব আওয়ামী লীগ নেতাকে এলাকা ছাড়া করেছিল তথাকথিত সন্ত্রাসী আখ্যা দিয়ে।
আওয়ামী লীগের বয়োবৃদ্ধ চেয়ারম্যান, নিরীহ নেতাদের প্রকাশ্য দিবালোকে উন্মুক্ত রাস্তায় পিটানো হয়েছিল। কিন্তু বিএনপির কোন নেতা কর্মীকে তেমন কিছুই করা হয়নি। একটি উপজেলার ওসির সাথে আমার পরিচয় ছিল। সেনাবাহিনী থেকে ৩৭ জনের গ্রেফতার করার তালিকা দেওয়া হয়েছিল ওসির হাতে। তারা সবাই ছিল আওয়ামী লীগের নেতা এটাও বিএনপির নাম নেই।
যে কারণে নির্বাচনের দিন কেন্দ্রে বিএনপি'র আধিপত্য থাকলেও আওয়ামী লীগের তেমন কেউ ছিল না ইচ্ছামত রিগিং হয়েছিল।

২৪ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:২৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
তত্তাবধায়ক তথা স্বাধীনভাবে ভোট বা হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে দিলে নির্বাচন শুষ্ঠ হবে?
বাংলার শত বছরের ইতিহাসে একবারই শান্তিপুর্ন ভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর করা হয়েছিল ২০০১ এ সেটা একমাত্র আওয়ামীলীগই করেছিল
২০০১ এ ক্ষমতা ছাড়ার পর কি হয়েছিল? বিচারপতি লতিফুর রহমান শপথ গ্রহণ শেষে গাড়ীতে উঠেই শেষ হাসিনার বাস ভবনের ফোন লাইন বিচ্ছিন্ন করেন। তখন মোবাইল যুগ মাত্র সুরু, মোবাইলফোন থেকে টিএন্টিতে কল যেত না।
এরপর গাড়ীতে বসেই সচিবালয়ের সব সচিবদের পদচুত করে পুর্বেই নির্ধরন করা জামাত সমর্থিত সচিবদের নিয়োগ দেন।
আইনত উনি সেটা পারেন না। উপদেষ্টাদের সাথে পরিচিত হওয়া, উপদেষ্টাদের সাথে আলোচনা বাদে এসব উনি পারেন না।

এরপর সেনা চক্র জামাত সমর্থিত সচিবদের সমর্থনে তৃনমুলে চালানো হয় আওয়ামী নেতা উচ্ছেদ, হাজারিদের মত নেতাদের উচ্ছেদ করা হয়েছিল কিন্তু হাজারিদের চেয়ে শতগুন টেরর সাকা চৌ, মোশারফ, জয়নাল আবেদিন ফারুকদের কিছুই করা হয় নি। আমি তখন চাদপুরে ছিলাম দেখেছিলাম বিএনপি-জামাতের ক্যাডাররা শহর দাপিয়ে বেড়াচ্ছে, আর আওয়ামী ক্যাডার, নেতা কর্মিরা পালিয়ে বেড়াচ্ছে। বয়বৃদ্ধ আওয়ামী নেতারাও তখন আর্মির প্রকাশ্য পিটুনি থেকে রক্ষা পায় নি।

৫| ২৭ শে মে, ২০২৩ দুপুর ২:০০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বিএনপি জামায়াত এখন আলোচ্য বিষয় নয়। তবে তারা আলোচ্য বিষয় হওয়ার জন্য চেষ্টা করে যাচ্ছে। তবে শেখের বেটি তাদেরকে কোন স্পেস দিচ্ছে না। আর তারা নিজেরা নিজেদের স্পেস তৈরী করবে সে যোগ্যতা তাদের নেই। রাজনৈতিক ভাবে তারা প্রতিবন্দ্বী হয়ে বসে আছে।

২৮ শে মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

বিএনপির প্রচুর সমর্থক থাকলেও বেশিরভাগ বিএনপি সমর্থকরা চাইছে না বিএনপি এখনই ক্ষমতায় আসুক।
আমি এবার বাংলাদেশে এসেছিলাম। ঢাকায় এবং ঢাকার বাইরে আমার পরিচিত গোন্ডির্র ভিতরে যারা কট্টর বিএনপি সমর্থক ছিল তারাও দেখি এখন ভিন্ন সুরে কথা বলে। বলতে চাই বিএনপিকে সমর্থন করি কিন্তু চাই হাসিনা আরও পাঁচ বছর থাকুক।

৬| ২৭ শে মে, ২০২৩ রাত ৮:০৬

রাজীব নুর বলেছেন: বাংলাদেশে যা হয় সব নিশ্চয়ই শেখ হাসিনার ইচ্ছাতেই হয়।
শেখ হাসিনা যতদিন বেঁচে আছেন, উনিই থাকবেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। ব্যস। আর কোনো কথা হবে না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.