নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

হেনরি কিসিঞ্জার মারা গেছেন

৩০ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৫০



বাংলাদেশকে তলাবিহীন ঝুড়ি বলা হেনরি কিসিঞ্জার ১০০ বছর বয়েসে মারা গেছেন।
একাত্তরে পাকিস্তানের গণহত্যার মদদদাতা,
১৫ই আগষ্ট হত্যাকান্ড সহ ওই সময়ে ভিয়েতনাম, চিলি, আর্জেন্টিনা, পূর্ব তিমুরে রক্তপাতে সরাসরি ভূমিকা ছিলো তার। বিশ্বজুড়ে অশান্তির নায়ক ধিক্কৃত এই মানুষটিকে ১৯৭৩ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়া হয়েছিল।
শান্তি পুরস্কার, হ্যা শান্তি পুরস্কার।
এই নোবেল শান্তি পুরস্কার যে কতটা তামাশা, কিসিঞ্জারের নোবেল হলো ইতিহাসের সবচেয়ে জ্বলন্ত প্রমাণ।

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:১৭

নূর আলম হিরণ বলেছেন: নোবেল পুরস্কারের মধ্যে সবচেয়ে বিতর্কিত পুরস্কার হচ্ছে নোবেল শান্তি পুরস্কার।

৩০ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৪৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: ধন্যবাদ একমত হওয়ার জন্য।
৭১ এ তার ভুমিকা খুবই জঘন্য ছিল।

৭১এর এপ্রিল মে মাসে পাকিস্তান যখন গণহত্যা চালাচ্ছিল, তখন সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে হাসতে হাসতে বলছিলেন -
"এই হতদরিদ্র প্রদেশটা স্বাধীন হয়ে করবেটা কি? এটাকে তো আমাদেরই খাবার দিয়ে পালতে হবে, হত দরিদ্র ভাটির দেশ চরের দেশ বার বার জলচ্ছাসে মরে, বরং উন্নত পাকিস্তানই তাদের বাচিয়ে রাখবে"।

আজ পাকিস্তান কোথায় আর বাংলাদেশ কোথায়?

২| ৩০ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৪০

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: এই লোকের প্রতি আমার ব্যক্তিগত অপছন্দ কাজ করে যদিও কারো মৃত্যু কামনা করি না। আবার তার মৃত্যুতেও আমি ব্যাথিত নই।

৩০ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:২৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

খুবই বাজে লোক
বাংলাদেশের সাথে এত বড় অন্যায় করে একটিবারেও অনুশোচনা করেননি কিসিঞ্জার।

মার্কিন কূটনীতিক আর্চার ব্লাড ১৯৭১ সালে ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্রের কনসাল জেনারেল ছিলেন। বাংলাদেশে পাকিস্তানি নৃশংসতার বিবরণ দিয়ে তিনি ওয়াশিংটনে নিয়মিত কূটনীতিক বার্তা (মেমো) পাঠাচ্ছিলেন। সব ক্ষেতেই এটা সব ডিপ্লপমেটিক দুতের নিয়মমাফিক কাজ।
আর্চার ব্লাড কূটনীতিক বার্তায় বলেছিলেন, পাকিস্তান ভিটেমাটি ছাড়া করে, গুলি করে পদ্ধতিগতভাবে বাংলাদেশিদের নির্মূল করছে।
এক মাস পর আর্চার ব্লাড ওয়াশিংটনে আরেকটি টেলিগ্রাম পাঠান। এতে পূর্ব পাকিস্তানে সহিংস দমন–পীড়নের নিন্দা জানানো বা সহিংস দমন–পীড়ন নিয়ন্ত্রণ চেষ্টায় অস্বীকৃতির জন্য যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে নৈতিক দেউলিয়াত্ব প্রদর্শনের অভিযোগ আনেন তিনি।
টেলিগ্রামে আর্চার ব্লাড বলেন, ‘গণতন্ত্র দমনের বিষয়ে আমাদের সরকার নিন্দা জানাতে ব্যর্থ হয়েছে। আমাদের সরকার নৃশংসতার নিন্দা জানাতে ব্যর্থ হয়েছে।’

পাকিস্তান নিয়ে এমন মন্তব্য পছন্দ হয় নি তৎকালিন সেক্রেটারি অব স্টেট ও ন্যাশানাল সিকিউরিটি এডভাইজার কিসিঞ্জারের। মেমো পাঠানোর অল্প সময়ের মাথায় আর্চার ব্লাডকে ঢাকা থেকে ওয়াশিংটনে ফিরিয়ে নেওয়া হয়। তাঁকে ওয়াশিংটনে অন্য একটি কূটনৈতিক পদে দায়িত্ব দেন তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সন ও তাঁর জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা হেনরি কিসিঞ্জার।

কিসিঞ্জারের মৃত্যুর পর তাঁকে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদ সংস্থা হাফপোস্টের এক দীর্ঘ প্রতিবেদনে অন্যান্য বিষয়ের পাশাপাশি এই ঘটনাও উল্লেখ করা হয়।

৩| ৩০ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:০৭

আমি নই বলেছেন: তারপরেও এই শান্তি পুরস্কারের জন্য কত কি হয়ে গেল। একটা পাইলে অবস্য এইসব কোনো সমস্যা ছিলনা।

কিসিন্জারের মৃত্যু কেন ওর কোনো কিছু নিয়েই আমাদের কথা বলা ঠিক নয়। দানব একটা, দানব মরলে কার কি।

০১ লা ডিসেম্বর, ২০২৩ ভোর ৪:৪৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

নোবেল পুরস্কার অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ এবং সম্মানজনক।
নোবেল পুরস্কার ছিল মূলত বিজ্ঞানভিত্তিক কাজের জন্য বিশেষ পুরস্কার। সেতো আলফ্রেড নোবেল একজন বিজ্ঞানী ছিলেন।

তবে আর্থিক কারণে নোবেল পুরস্কার বিভিন্ন কর্পোরেট স্পন্সরদের মাধ্যমে দেওয়া হয়, এবং নোবেল নামের আগে ওই কোম্পানির নাম জুড়ে দেওয়া হয় যেমন অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার।
নোবেল শান্তি পুরস্কারটাও গুরুত্বপূর্ণ। তবে সাম্রাজ্যবাদের ক্ষমতাধরদের হস্তক্ষেপে মাঝেমাঝে হস্তক্ষেপ করা হয়। যে কারণে কিছু যুদ্ধবাজ অশান্তিবাজ সুদখোর এরাও শান্তি পুরস্কার পেয়ে যায়।
কিছু কথা উঠবেই শুধু বাংলাদেশী না সারা বিশ্ব থেকেই আলোচিত হচ্ছে।
ধন্যবাদ।

৪| ৩০ শে নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: বিশ্বে ধ্বংস ও প্রলয়ের মদদদাতা একটা শয়তান কমলো।

৫| ৩০ শে নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০১

জগতারন বলেছেন:
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: এই লোকের প্রতি আমার ব্যক্তিগত অপছন্দ কাজ করে যদিও কারো মৃত্যু কামনা করি না। আবার তার মৃত্যুতেও আমি ব্যাথিত নই।

আমি নই বলেছেন: তারপরেও এই শান্তি পুরস্কারের জন্য কত কি হয়ে গেল। একটা পাইলে অবস্য এইসব কোনো সমস্যা ছিলনা।
কিসিন্জারের মৃত্যু কেন ওর কোনো কিছু নিয়েই আমাদের কথা বলা ঠিক নয়। দানব একটা, দানব মরলে কার কি।



উপরের দু'টি অভিমতই আমার খুব ভালো লাগলো।
ঐ অভিমতে সহমত জ্ঞাপন করি।


৬| ৩০ শে নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০৭

কোলড বলেছেন: Fun of the internet is a urine soaked immigrant like you (OP) is able to publish the "criticism" of the most brilliant mind in geopolitics since Count Metternich. I can bet you never even read any of his books.

PS: I see in the same NY Times obituary for Kissinger, Bangladesh liberation war death toll as 300,000! What happened to 3 million as our official tally?

৭| ৩০ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:১২

কামাল১৮ বলেছেন: ইউনেসেরটা ঠিক আছে।সে কোন যুদ্ধ লাগায় নাই।

০১ লা ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৫৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

ইউনুস দেশে বিদেশে কোন যুদ্ধ লাগায় নাই ঠিক আছে। উনি মোটেই ক্লিন পারসন না।
উনি নোবেল পাওয়ার বেশ আগেই আমেরিকা ও আর্মির সংগে চক্রান্তে ও সহায়তায় ১-১১র প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন।
অনেকের লেখায় উঠে আসছে ১-১১র মায়নাস টুর ফিলোসফার উনিই।
উনি দেশের মানুষ তো বটেই বিএনপির সাথেও ভয়াবহ প্রতারনা করেছিলেন।
১-১১র সময় খালেদা ও তারেকের হাতপা মুখ বেধে নিজেই একটি রাজনৈতিক দল গঠন করে নির্বাচিত হয়ে চীরস্থায়ী রাজত্বের বন্দবস্ত পাকা করে ফেলেছিলেন। কিন্তু বিভিন্ন কারনে ব্যার্থ হয়েছিলেন।

৮| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:২৪

নতুন বলেছেন: @হাকা ভাই যদি শেখ হাসিনা শান্তিতে নোবেল পাইতো তবে আপনি শান্তিতে নোবেল নিয়ে কিছুই কইতেন না...

সমস্যা হইছে নোবেল কমিটিরে হেলমেট বাহিনি দিয়া সামাল দেওয়া যায় না। ড: ইউনুসের লবিং ক্ষমতা শেখ হাসিনার চেয়ে বেশি হবার কারনেই যত সব সমস্যার শুরু... B-))

৯| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৬

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: এই বদ লোকটা শান্তিতে নোবেল পেয়েছে। ভাবা যায়?

১০| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:১৪

বাউন্ডেলে বলেছেন: হিটলার বেচে থাকলে ১০০ টা নোবেল পেতো।

১১| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৩৫

রাজীব নুর বলেছেন: এই লোকটা আমাদের সু পরামর্শ না না দিয়ে আমাদের হেয় করেছেন।

১২| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:২৯

গেঁয়ো ভূত বলেছেন:

উনার জন্ম শতবার্ষিকী উপলক্ষে যুক্তরাষ্ট্রের বিখ্যাত রাজনৈতিক পাক্ষিক পত্রিকা "দ্য ন্যাশন" কভার ফটো করেছিল, ছবিতে দেখা যাচ্ছে উনার জন্ম দিনের কেক থেকে রক্তের ধারা বয়ে যাচ্ছে, সর্ব ডানে রক্তের ধারায় বাংলাদেশের নাম দেখা যাচ্ছে!!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.