নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আন্ত দেশীয় রেলওয়ে কানেক্টিভিটি মানব সভ্যতার লাইফ লাইন।

২৪ শে জুন, ২০২৪ রাত ১১:৪১





শুধুমাত্র ধর্মের কারণে প্রতিবেশীকে শত্রু বানিয়ে রাখা কোন ভালো কাজ হতে পারে না।
সেটা পাকিস্তান বুঝেছে অনেক পরে। ততদিনে পাকিস্তান দেউলিয়া হয়ে গেছে। এখন পারমাণবিক বোমা চিবিয়ে খেলেও লাভ হবে না।
ইউরোপের দিকে তাকান প্রতিটি দেশ রেলওয়ে কানেক্টেড। এমনকি শীতল যুদ্ধের সময়ও সোভিয়েত ইউনিয়নের সাথে ইউরোপ রেলওয়ে কানেক্টেড ছিল। এখনো ইচ্ছে করলে ইস্তাম্বুল থেকে লন্ডন প্যারিস পর্যন্ত ট্রেনে করে যাওয়া যায়।
১৯৬৫ যুদ্ধের আগেও বাংলাদেশ থেকে পাকিস্তান পর্যন্ত ট্রেনে করে যাওয়া যেত। প্রতিটি দেশে রেলওয়ে কানেক্টিভিটি একটি দেশের লাইফ লাইন। আন্ত দেশীয় রেলওয়ে কানেক্টিভিটি খুবই প্রয়োজনীয়।

ভারতের সাথে আমাদের তো শত্রুতা নেই।
ভারতের সাথে আমাদের কানেক্টিভিটি সেই পাকিস্তান আমল থেকেই ছিল। ভারতে সহজে যাওয়া আসা করার জন্য সস্তা লাল পাসপোর্ট ছিল। ভারতের সাথে বাণিজ্য এবং যাওয়া-আসা সব সময় অব্যাহত ছিল। কিন্তু বাংলাদেশ পৃথক হওয়ার পর পশ্চিমে পরিস্থিতি ভিন্ন। পাকিস্তান বর্ডার সম্পূর্ণ বন্ধ কেউ যাওয়া আসা করেনা। কোন বাণিজ্য নেই। আমরা তো পাকিস্তান স্টাইলে টোটালি বর্ডার বন্ধ করতে পারি না চলাচল বন্ধ করতে পারি না। সেটা আমাদের বেশি ক্ষতি হয়।
আর ঢাকা কলকাতা সরাসরি বাস সার্ভিস তো ১৯৯৭ থেকে আছে, মৈত্রি এক্সপ্রেস ট্রেন ও চলছে। বিএনপি ক্ষমতা আসার পরও বন্ধ করেনি অব্যাহত ছিল।

ইউরোপীয় ইউনিয়ন হওয়ার বহু আগে থেকে ইউরোপের দেশগুলো রেলওয়ে কানেক্টেড। প্রথম মহাযুদ্ধ এবং দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের সময়ও রেলওয়ে লাইন গুলো চালু ছিল। রাশিয়া হয়ে জাপানের কাছে ব্লাডিভষ্টক বন্দর পর্যন্ত। শত্রুতা সত্তেও। আর দ্বীপ রাষ্ট্র হওয়ার কারণে ব্রিটেন বিচ্ছিন্ন ছিল। কিন্তু ৭০ দশকে সমুদ্রের নিচে অনেক ব্যায়বহুল হওয়ার পরও জোড়া টানেল তৈরি করে বৃটেনের সাথে ফ্রান্স ও ইউরোপের সাথে রেল সংযোগ চালু করা হয়।
ছোট্ট দেশ লুক্সেমবার্গ বেশ নির্ভারভাবেই বৃহৎ প্রতিবেশীদের সাথে টিকে আছে। একই দৃশ্য ল্যাটিন আমেরিকা ও ক্যারাবিয়ান অঞ্চলের স্বাধীন দেশগুলোর ক্ষেত্রেও। যেখানে রেল নেই সেখানে বাস আছে, জাহাজ আছে। আর বিমান যোগাযোগ তো আছেই।
রেলওয়ে তথা আন্তদেশীয় যোগাযোগ কানেক্টিভিটি মানব সভ্যতার লাইফ লাইন। বাংলাদেশ থেকে শুধু ভারত কেন, আরো প্রসারিত হয়ে চীন পর্যন্ত যাওয়া উচিত।

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে জুন, ২০২৪ রাত ১২:০১

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:



ভালো যুক্তি দিয়েছেন।

২৫ শে জুন, ২০২৪ রাত ১২:০৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ধন্যবাদ সত্যপথিক শাইয়্যান ভাই।
সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপকভাবে নেতিবাচক অপপ্রচার চলছে, তাই ভাবলাম কিছু একটা বলি।

২| ২৫ শে জুন, ২০২৪ ভোর ৬:২৮

নূর আলম হিরণ বলেছেন: অনেকে না বুঝে এটার বিরোধিতা করছি।
তবে দ্বিপাক্ষিক চুক্তিতে আমরা বেশ কাঁচা, ওখানে খুব সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। যেনো উইন উইন সিচুয়েশন হয়।

২৫ শে জুন, ২০২৪ সকাল ১১:৫৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

যারা না বুঝে এর বিরোধিতা করছে, তারা মোটামুটি চিহ্নিত।
১৯৭১ সালেই ভারত বিরোধিতা ছিল আল বদর রাজাকারদের একমাত্র প্রোপাগান্ডা অস্ত্র।
দ্বিপাক্ষিক চুক্তিতে বাংলাদেশ কাঁচা নয়। সীমান্ত চিহ্নিতকরণ ও ছিট মহল বিলুপ্ত করা একটা নিখুত চুক্তি ছিল। এতে বাংলাদেশ বেশি লাভবান হয়েছে।

৩| ২৫ শে জুন, ২০২৪ সকাল ৮:৩৬

তানভির জুমার বলেছেন: ভারতের সাথে রেলওয়ে কানেক্টিভিটি বাংলাদেশী সভ্যতার সর্বনাস। এটাকে আন্ত দেশীয় রেলওয়ে কানেক্টিভিটি বলে না। ভারত ছাড়া এটার সাথে আর কোন দেশ যুক্ত হয়েছে? আপনি তো বলেছিলেন ভারত কে ট্রানজিট দিলে বাংলাদেশ কোটি কোটি ডলার কামাইবে অর্থনীতি এন হবে তেন হবে। এখন এইসব কোথায় গেল ভারতীয় দালাল? ট্রানজিট দিয়া কয় টাকা আয় করছে? এখন কোথায় এইসব মিথ্যাচারের উত্তর?

বাস্তবতা হচ্ছে শেখ হাসিনা অবৈধভাবে ক্ষমতায় থাকার জন্য ভারত কে নাম মাত্র মূল্যে পোর্ট দিয়েছে, ট্রানজিট দিয়েছে, এখন রেলওয়ে পুরোপুরি দিয়ে দিচ্ছে।

৪| ২৫ শে জুন, ২০২৪ সকাল ৯:১৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী,



আন্ত দেশীয় রেলওয়ে কানেক্টিভিটিই শুধু নয়, জলপথ, সড়কপথ আকাশ পথ সহ সকল ধরনের যোগাযোগ ব্যবস্থাই মানব সভ্যতার লাইফ লাইন।
যে বিষয়ে, যে আঙিকে বলতে চেয়েছেন তা পরিষ্কার বোঝা গেছে।
কিন্তু বুঝতে পারা যাচ্ছেনা, যে দেশগুলোর মধ্যে সকল ধরনের কানেক্টিভিটির কথা বললেন তাদের বৈদেশিক নীতি সহ সকল পারস্পারিক প্রতিবেশীসুলভ সম্পর্ক সম্পর্কে আপনার ধারনা আর " ভারত-বাঙলাদেশের" সম্পর্ক সম্পর্কে আপনার ধারনাকে এক কাতারে কোন যুক্তিতে ফেলছেন!!!! " ভারত-বাঙলাদেশ" সম্পর্ক আর "বৃটেন-ফ্রান্স" সম্পর্ক কি একই ধরনের বলে আপনার মনে হয় ?
কোনও দেশের সাথে অন্য দেশের সম্পর্ক একতরফা হয়না, হয় উভয়পক্ষীয়। ভারত-বাঙলাদেশ সম্পর্ক যে একতরফা তা কি আপনার জানা নেই ? নাকি জানতে চান না?
বছরের পর বছর ধরে গঙ্গার পানি- তিস্তার পানি আমরা পাইনি। ৫৪ টি অভিন্ন নদীর ধারা ভারত একতরফা প্রত্যাহার করে নিজেদের কাজে লাগাচ্ছে অথচ আন্তর্জাতিক ভাবে এই পানির হিস্যা যে বাংলাদেশেরও আছে সেটা ভারত মানতেই রাজী নয়। নেপালের সাথে সড়ক পথে যোগাযোগের অনুমতিও ভারত আমাদের কে দেয়নি। দিয়েছে কি ? এমন উদাহরণ আছে ভূড়ি ভূড়ি। প্রিন্টিং কিম্বা ইলেকট্রনিক সংবাদ মাধ্যমে সার্চ দিলেই সব জানতে পারবেন।
পাকিস্তানী ষ্টাইলে বর্ডার আমরা টোটালী বন্ধ করতে পারিনা যেমন সত্য তেমনি সত্য আমাদের বর্ডারে আমাদের নাগরিক হত্যার ঘটনাও আমরা বন্ধ করতে পারিনি। ইত্যাদি বৈষম্য আছে অনেক অনেক। এমন সম্পর্কে "সভ্যতার লাইফ লাইন" বজায় থাকে কি করে ?
আপনার যুক্তিগুলি কোনও ক্রমেই ভারতের সাথে বাংলাদেশের বেলায় খাটেনা। আপনার জ্ঞাতার্থে শুধু একটিমাত্র ভিডিও লিংক দিলুম। বাংলাদেশে ভারতের ট্রেন চলবে কেন ?
সবটুকু শুনে বুঝতে চেষ্টা করুন, ভারতের সাথে "সভ্যতার লাইফ লাইন" ঠিক রাখা আমাদের দরকার কতোটুকু। আদৌ আছে কিনা.....

২৫ শে জুন, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বাংলাদেশ ও ভারতের সম্পর্ককে আপনি কোন চোখে দেখেন?

ব্রিটেন ফ্রান্স বন্ধুত্বর চেয়ে বাংলাদেশ ভারত সম্পর্ক ১০০ গুন গভীর।
বাংলাদেশের যে কোন সরকার ক্ষমতায় থাকুক ভারত সব সময় আমাদের বন্ধু কাছের বন্ধু।
ভারত মুক্তিযুদ্ধে আমাদেরকে সহায়তা দিয়েছে। আশ্রয় দিয়েছে , এক কোটি নাগরিককে বিনামূল্যে খাইয়েছে। মুক্তিযোদ্ধাদের ট্রেনিং ও অস্ত্র সরবরাহ করেছে।
এছাড়া বাংলাদেশের পাশে ভারতের মতো এত বন্ধুসুলভ সু প্রতিবেশী ছিল বলেই বাংলাদেশের অর্থনীতি দ্রুত অগ্রসর হয়েছে। অর্থনীতির ভলিউম ৫০গণ বৃদ্ধি পেয়েছে। পাকিস্তানকে অনেক আগেই ছাড়িয়ে গেছে। বাংলাদেশে পার্কেপিটা ইনকাম ভারতের চেয়ে বেশি।
বাংলাদেশের পাশে পাকিস্তান বা সৌদি আরবের মত অসভ্য দেশ থাকলে বাংলাদেশের পরিণতি আফগানিস্তান ও বা ইয়ামেনের মত হত নিশ্চিত।
কিন্তু মানবতা বিরোধী জামাত-বিএনপি সরকার সেরকমই চেয়েছিল। পাকিস্তানের মত প্রতিবেশীর সাথে সারাদিন সারাক্ষণ গুতাগুতি করবে আর জঙ্গি পাঠাবে। অস্ত্র বোমা কিনে দিবে। এভাবে প্রতিবেশীর সাথে গায়ে পড়ে ঝগড়া করা কোনো ভালো কাজ হতে পারে না।

ভারতের সাথে আমাদের 'সভ্যতার লাইফ লাইন' অবশ্যই অবশ্যই অটুট রাখতে হবে। এবং আরো সম্প্রসারিত করতে হবে।

৫| ২৫ শে জুন, ২০২৪ সকাল ৯:৩৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আহমেদ জি এসের মন্তব্যের জবাবে কি বলছেন, সেটা জানার অপেক্ষায় থাকলাম।

৬| ২৫ শে জুন, ২০২৪ সকাল ৯:৫৮

তানভির জুমার বলেছেন: @আহমেদ জী এস। এই বুদ্ধি প্রতিবন্ধী-ভারতীয় দালাল এদের প্রধান কাজ হচ্ছে ভারতের পা চেটে ক্ষমতায় থাকা। ভারত কে পোর্ট আর করিডোর দেওয়া সময় বলেছিল ইহার মাধ্যমে বাংলাদেশ অনেক বৈদেশীক মুদ্রা অর্জন করবে কিন্তু বাস্তবে এর কিছুই হয়নি। স্বৈরশাসকের এক মন্ত্রী বলে ভারতের কাছে ট্যাক্স চাওয়া নাকি ছোটলোকি।

২৫ শে জুন, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ভারুতকে বিনামুল্যে ট্রানজিট দেয়া হচ্ছে বলে গণমাধ্যমে গুজব চালু আছে।
কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন।

ভারতীয় পণ্যের ট্রানজিট সুবিধার ক্ষেত্রে রাজস্ব বোর্ডের ন্যূনতম ফি ধার্য করা হয়েছে প্রতি কিলোমিটারের জন্য টন প্রতি ৫৮৯ টাকা। এটি ন্যাজ্য বাজার মুল্য।

তবে এর বাইরে সড়ক ব্যবহারের জন্য আলাদা ফি ধার্য হবে। সড়ক ব্যবহারে প্রতি কিলোমিটারের জন্য টন প্রতি ১ টাকা ৮৫ পয়সা ফি দিতে হবে।
রাজস্ব বোর্ড ইতিমধ্যেই চূড়ান্ত বিধিমালা প্রকাশ করেছে।

৭| ২৫ শে জুন, ২০২৪ সকাল ১১:১৫

নতুন বলেছেন: =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

বরাবরের মতনই হাকা পোস্ট। ১০০+++

এই কানেক্টিভিটি ভারতের কাজে লাগবে, ভারতের দরকার। আর আমাদের হইলে ভালো।

ভারতকে আমি এই সুবিধা দিতে রাজি কিন্তু তার জন্য কত ফি দেবে?

এটা আয়ামীসরকার দেবে নাম মাত্র মুল্যে।

বড় মাছ কখনোই ছোট মাছের বন্ধু হয় না। আয়ামীলীগ ক্ষমতায় থাকার জন্য ভারতের সাহাজ্য পায় তাই তাদের আদানী বিদ্যুত, এমন করিডোরের মতন জিনিস প্রায় বিনা মুল্যে ভারতে কে দেয়।

এটা যদি আপনি না বোঝেন তবে আপনার জন্য কস্ট হয়। আর যদি বুঝেও পাক্কা আয়ামীলীগের মুখপাত্র হিসেবে জনগনকে ভুল বোঝাতে পোস্টটা দিয়ে থাকেন তবে পোস্টে প্লাস +++ B-))

২৫ শে জুন, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: ভারতকে বিনামুল্যে ট্রানজিট দেয়া হচ্ছে বলে গণমাধ্যমে ব্যাপক গুজব চালু আছে।
কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন।

ট্রানজিট সুবিধা দেয়ার ব্যাপারে ২০১০ সালে ভারত বাংলাদেশ শীর্ষ বৈঠকে আনুষ্ঠানিক সিদ্ধান্ত হয়।
এর ১৩ বছর পর ভারতকে বন্দর ব্যবহারের সুযোগ দেয়ার সব প্রক্রিয়া শেষ হয়।

সম্প্রতি বাংলাদেশের জাতীয় রাজস্ব বোর্ড দুই দেশের মধ্যে চুক্তির আওতায় পণ্য পরিবহনের জন্য কাস্টমস প্রক্রিয়া সম্পাদনের স্থায়ী আদেশ জারী করেছে।

কোন পদ্ধতিতে কীভাবে কোন রূটে ভারতীয় পণ্য পরিবহন হবে এবং এর ফি এবং মাশুল কী হবে সেটিও নির্দিষ্ট করা হয়েছে এই স্থায়ী আদেশে।

বিগত এক যুগেরও বেশি সময় ধরে এনিয়ে দুই দেশ নানা পর্যায়ে বৈঠক, আলোচনা, সমঝোতা ও প্রয়োজনীয় চুক্তি সম্পাদন করেছে। এছাড়া পরীক্ষামূলক চালানও পাঠানো হয়েছে বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে। সবশেষে স্থায়ী আদেশ জারীর মাধ্যমে ভারতকে দুটি বন্দর ব্যবহারের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করেছে বাংলাদেশ।

মোংলা ও চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবহার করে পণ্য আনা ও নেয়ার জন্য বাংলাদেশ ও ভারতের চারটি স্থলবন্দর হয়ে ১৬টি রূট নির্ধারন করা হয়েছে।

ভারতের বৈধ যে কোনো পণ্যের চালান সমূদ্রপথে মোংলা এবং চট্টগ্রাম বন্দরে খালাস হবে। সেসব পণ্য বাংলাদেশের সড়ক পথ ও যান ব্যবহার করে চারটি স্থলবন্দর হয়ে ভারতে যাবে অথবা ভারত থেকে আসবে।

এই চারটি স্থল বন্দরের রুট হলো সিলেটে তামাবিল-ডাউকি ও শেওলা-সুতারকান্দি, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া-আগরতলা এবং কুমিল্লার বিবিরবাজার-শ্রীমন্তপুর।

ভারত বাংলাদেশের দুটি বন্দর ব্যবহার করে পণ্যের ট্রানজিট ও ট্রান্সশিপমেন্ট করলে উভয় দেশই লাভবান হবে বলে মনে করা হয়। এছাড়া এ অঞ্চলে ব্যবসা-বাণিজ্য প্রসার এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নে এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে বলেও বলছে বিবিসি।

৮| ২৫ শে জুন, ২০২৪ দুপুর ১২:০২

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:


আমার শ্বশুরবাড়ির পাশেই ভারতে যাওয়ার রেল স্টেশন হচ্ছে।

আমি খুবই খুশি।

২৫ শে জুন, ২০২৪ দুপুর ১:৩৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ধন্যবাদ ভাই।
সবারই খুশি হওয়ার কথা। কারন প্রতি বছর বাংলাদেশ থেকে ১৫ থেকে ১৯ লাখ লোক ভারতে যায় কেনা কাটা, ভ্রমণ ও চিকিৎসা সংক্রান্ত কাজে। এই রকম প্রতিবেশী দেশের সাথে শত্রুতা পোষন করা আর গায়ে পড়ে ঝগড়া করা কোনো ভালো কাজ হতে পারে না।

৯| ২৫ শে জুন, ২০২৪ দুপুর ১২:৫০

পুরানমানব বলেছেন: তেল আর দালালির সংমিশ্রনে একখানা চাটুকার লিখা পড়িলাম। একসময় এই লিখগুলোই ইতিহাসের জঘন্যতম লেখায় জায়গা পাইবে।

১০| ২৫ শে জুন, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৩

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: সোজা কথা, টাকা দিলে রাজি আছি। কিন্তু ভারতের কাছে ট্রানজিটের বিনিময়ে টাকা চাওয়া তো নাকি সভ্য হবে না বলেছিলেন সাবেক অর্থ উপদেষ্টা মশিউর রহমান। কয়েকদিন আগে ফেসবুক থেকে জানলাম, বাংলাদেশের আকাশসীমা ব্যবহার করলেও নাকি বাংলাদেশ কোন অর্থ পায়না অন্য দেশ থেকে। বরং পুরোনো রাডারের কারণে, সব ফি নাকি ভারত পেয়ে যায়। তো, এই ভাবে নিজের দেশের স্থল, জল, আকাশ ব্যবহার করতে দিব বিনিময়ে কিছু পাব না তা কীভাবে ইউরোপীয়ান স্টাইল হল?

২৫ শে জুন, ২০২৪ দুপুর ১:১৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
"ভারত বাংলাদেশকে রাডার বসাতে দিচ্ছে না। বাণিজ্যিকভাবে যত বিমান/উড়োজাহাজ বাংলাদেশের আকাশ সীমায় উড়ে তার রুট ফি নিয়ে নেয় ভারত"। পিনাকির এই দাবী সম্পুর্ন ভিত্তিহীন।

কারণ এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল নিয়ন্ত্রণ করে কোন রাষ্ট্র নয় বরং একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল।
নিয়ন্ত্রনে International Civil Aviation Organization (ICAO) হেডকোয়ার্টার কানাডার মন্ট্রিয়ালে। এটি একটি স্বাধীন আন্তর্জাতিক সংস্থা। গুরুতর নিরাপত্তা বিঘ্নিত না হলে কোন রাষ্ট্র এটাতে কখনো হস্তক্ষেপ করে না।
একটি বিমান কোন দেশের আকাশসীমায় কতক্ষন আছে নিখুঁত জিপিএস পজিশন পর্যালোচনা করে রাজস্ব বিতরণ করা হয় বিভিন্ন রাষ্ট্রে।
খাম খেয়ালি করে ইচ্ছেমতো কারো কিছু করার উপায় নেই। জোরপুর্বক রাজস্ব ছিনিয়ে নেয়া অসম্ভবের উপ্রে অসম্ভব।
অর্থ বন্টন নিয়ন্ত্রণ করে কোন রাষ্ট্র নয় একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল।

পিনাকি বলেছেল আর পিনাকির কথা সময় টিভির প্রতিবেদক বলছে হাস্যকর ভাবে।
মান্ধাতার আমলের রাডার দিয়ে নাকি বিমান খোঁজাখুঁজি করা হয়।
বর্তমান যুগে কমার্শিয়াল এয়ারলাইন্সগুলো রাডার দিয়ে খোঁজাখুঁজি করা হয় না। স্যাটেলাইট ভিত্তিক জিপিএস নেভিগেশনের মাধ্যমে প্রতিটি বিমানের নিখুঁত পজিশন জানা যায়। ফ্লাইট নাম্বার দিয়ে এই মুহূর্তে আপনি নিজেই জানতে পারবেন পৃথিবীর কোন বিমান কোন দেশের উপরে আছে, কতক্ষণ থাকবে, এবং গতিপথ এবং অলটিচিউডও জানতে পারবেন। পুরোনো ফ্লাইটের ফ্লাইট হিষ্টরিও আপনি চাইলে বের করতে পারবেন। এছাড়া বিমান টেক অফ করার আগেই কমপ্লিট ফ্লাইট প্লান সংশ্লিষ্ট দেশে জানিয়ে দেওয়া হয়। সবকিছু নিখুঁতভাবে ম্যাকানাইজড। কোন মানুষকে খোঁজাখুঁজি করতে হয় না মাস শেষে সংস্লিষ্ট এয়ারলাইন্স কোম্পানিদের অটোমেটেড বিল জমা হয়। ল্যান্ডিং চার্জ পার্কিং চার্জ এর মত। আর সময় টিভির প্রতিবেদক বলছে হাস্যকর ভাবে মান্ধাতার আমলের মত রাডার দিয়ে নাকি বিমান খোঁজাখুঁজি করা হয়। ভারত সব টাকা নিয়ে যায়, টোটালি ফালতু প্রতিবেদন।

২৫ শে জুন, ২০২৪ দুপুর ১:৫৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ভারতের কাছে ট্রানজিটের বিনিময়ে টাকা চাওয়া তো নাকি সভ্য হবে না বলেছিলেন সাবেক অর্থ উপদেষ্টা মশিউর রহমান।
এগুলো কথার কথা, একথা বলার পর আরো কিছু বলেছিলেন। কিন্তু মিডিয়াতে আসে নি।

ভারতীয় পণ্যের ট্রানজিট সুবিধার ক্ষেত্রে রাজস্ব বোর্ডের ন্যূনতম ফি ধার্য করা হয়েছে প্রতি কিলোমিটারের জন্য টন প্রতি ৫৮৯ টাকা। এটি ন্যায্য বাজার মুল্য।
তবে এর বাইরে সড়ক ব্যবহারের জন্য আলাদা ফি ধার্য হবে। সড়ক ব্যবহারে প্রতি কিলোমিটারের জন্য টন প্রতি ১ টাকা ৮৫ পয়সা ফি দিতে হবে।
রাজস্ব বোর্ড ইতিমধ্যেই চূড়ান্ত বিধিমালা প্রকাশ করেছে।

১১| ২৫ শে জুন, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৯

ভুয়া মফিজ বলেছেন: দালাল, বিশেষ করে ভাদা কাহাকে বলে, উহা কতো প্রকার ও কি কি জানার জন্য খুব বেশী দূরে যাওয়ার দরকার নাই। =p~

১২| ২৫ শে জুন, ২০২৪ দুপুর ২:৩৪

শেরজা তপন বলেছেন: আপনি ভাই মানুষ একটা বটে। আওয়ামী লীগের নেগেটিভ কোন কিছুই আপনার চোখে পড়ে না।
এত ধৈর্য ও সহনশীলতা কেম্নে আল্লায় আপনারে দিছে!!!!

২৫ শে জুন, ২০২৪ রাত ৮:২৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এখানে আওয়ামী লীগ-বিএনপি বলে কিছু নেই।
কারণ কথিত ভারত বিরোধিতা একটা ব্যাধি এই দেশে। সেটাও ব্যাপার না যার যার ইচ্ছা ভারতকে পছন্দ নাও করতে পারে বা ঘৃণা করতে পারে সেটা যার যার ইচ্ছা।

কিন্তু ভারত বিরোধীরা তো ভন্ড ভারতকে বর্জন করছে না।
প্রতি বছর ২০ লাখের মতো লোক ভারতে যাচ্ছে। এই ব্লগেরে চরম ভারত বিরোধীরা ভারত ভ্রমণে গেছে এবং সেটা নিয়ে পোস্ট দিয়েছে। পুরনো পোস্ট খুঁজলেই পাবেন।

সেটাও ব্যাপার না, ভারত বিরোধীরা এখন ফেক নিউজ এবং ডিস ইনফরমেশন দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া তোলপাড় করে ফেলছে। মিথ্যা ছড়িয়ে মিথ্যার মাধ্যমে তো কোন আন্দোলন সফল হতে পারেনা।

১৩| ২৫ শে জুন, ২০২৪ বিকাল ৩:২১

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এতো চামচামী করেন কি করে ভাবতে অবাক লাগে?!

১৪| ২৫ শে জুন, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৩

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এতো চামচামী করেন কি করে ভাবতে অবাক লাগে?!

অন্ধ হলে সব সম্ভব।

১৫| ২৫ শে জুন, ২০২৪ রাত ৮:৫১

ঢাবিয়ান বলেছেন: আপনি যে ইউরোপের বিভিন্ন দেশের মধ্যকার আন্ত রেল যোগাযোগের কথা বলছেন সেটা কি ট্র্রাানজিট সিস্টেম? এত বছর বিদেশে থেকেও আপনার এই সাধারন জ্ঞাানটুকুও নাই ? এক দেশের ট্রেন/ বাস সীমান্ত ক্রস করে আরেক দেশে ঢোকার পর সেই দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থার আওতায় চলে যায়। বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে ইন্ডিয়ান পন্য সবসময়ই পার হচ্ছে। সীমান্ত ক্রস করার পর বাংলাদেশের ট্রেন দিয়ে ইন্ডিয়ান পন্য পার হত এতকাল। কিন্ত ইন্ডিয়া এতে খুশী নয়। তারা চায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরে সরাসরি ইন্ডিয়ান রেল দিয়ে পন্য পার হবে। এটা যে একটি স্বাধীন দেশের সার্বভৌমতার প্রতি সরাসরি আঘাত সেটা আপনাদের মাথায় ঢোকে না।

২৬ শে জুন, ২০২৪ দুপুর ১:২৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এই ট্রেন চালু হওয়ার চুক্তি এখনো হয়নি।
দীর্ঘ কয়েক বছর আলোচনা পর একটা সমঝোতা হয়েছে। সমঝোতার স্মারক স্বাক্ষরিত হল মাত্র।
এ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হবে। নতুন লাইন হবে? না কি একজিষ্টিং লাইনে চলবে। ভারতের ট্রেন চলবে নাকি মৈত্রী এক্সপ্রেস এর মত বাংলাদেশের বা যৌথ মালিকানাধীন স্পেশাল ট্রেন চলবে। এটা চুক্তি স্বাক্ষরের সময় সবকিছু বিবেচনা করেই ঠিক হবে। আমার ধারণা এই ট্রেন মৈত্রী এক্সপ্রেসের মতোই একটা স্পেশাল ট্রেন হবে। এবং এই ট্রেনের মতোই উভয় বর্ডারে চেক আউট হয়ে এরপর ট্রেন যাবে।
সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হবে কেন?
হয়তো কারো লাভ বেশি হবে বা কম হবে। আবার ভিন্ন দিকে দেখলে আমাদের মানুষই বেশি ভারতে যায়, ভারত থেকে আসে কম। আবার মালামাল ভারত থেকে বেশি আসে যায় কম। এসব লাভ ক্ষতি নিয়ে রেষারেষি করে সব দরজা জানালা বন্ধ করে বসে থাকা কোনো ভালো কাজ হতে পারে না।
ধন্যবাদ।

১৬| ২৫ শে জুন, ২০২৪ রাত ৯:০১

শ্রাবণধারা বলেছেন: আপনার লেখাটি কয়েকবার পড়লাম। আশা করেছিলাম অন্তত একটা হলেও যুক্তি খুঁজে পাবো যে ভারতীয় রেল ট্রানজিটের ফলে বাংলাদেশ কোন একভাবে, কিছুটা হলেও লাভবান হবে। এ বিষয়ে তন্ন-তন্ন করে খুঁজেও আপনার পোস্ট একটা কথাও পেলাম না! :)

এই ট্রেনগুলোতে কি বাংলাদেশিরা দেশের ভিতরের স্টেশন থেকে উঠতে পারবে? নাকি শুধু ভারতীয়রাই এই ট্রেনগুলোর যাত্রী হবে?

বাংলাদেশিরা যদি এই ট্রেনগুলোতে উঠতে পারে, তাহলেও আমাদের লাভ। কেননা বাংলাদেশ থেকে প্রচুর মানুষ ভারতে যায়, বিশেষত চিকিৎসা নিতে। কিন্তু এটি হবার সম্ভাবনা নেই, কেননা বর্ডার-কাস্টমস ইত্যাদি ভারতীয় সার্ভিস বাংলাদেশের ভিতর থেকে ভারতীয় কর্তৃপক্ষ কোনভাবেই দিতে সম্মত হবে না।

আপনার উপরের পোস্টে যুক্ত ম্যাপটির শুধু নীল লাইনগুলো বিবেচনা করলে, মনে হয় এই রেল ট্রানজিটে বাংলাদেশের ক্ষতি ছাড়া কোনো লাভ নেই। ভারতীয় এই ট্রেনগুলো শুধুমাত্র বাংলাদেশের রেললাইন ব্যবহার করে তাদের দেশের মানুষের জন্য এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে চলাচল কে সহজ এবং সাশ্রয়ী করবে। এই ট্রেনগুলো এক বোতল পানিও বাংলাদেশের ভিতর থেকে কিনবে বলে মনে হয় না।

২৬ শে জুন, ২০২৪ দুপুর ১:৫৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
পৃথিবীর অনেক জিনিস শুধু লাভ-ক্ষতি দেখে বিবেচিত হয় না।
ইউরোপে তো আছেই, আফ্রিকার বহু দেশ আছে ল্যান্ডলকড। কিন্তু তাদেরকে আমদানি রপ্তানি চলাচলের জন্য প্রতিবেশী দেশের রাস্তা ছেড়ে দিতে হয়। এক পয়সা লাভ নেই, এরপরও রাস্তা ছেড়ে দিতে হয়। সভ্য দেশের সভ্যতার এটি নিয়ম।

ভারতের পূর্বাঞ্চলের প্রদেশগুলো টোটালি ল্যান্ডলক না হলেও অলমোস্ট ল্যান্ডলকড। বাংলাদেশ একটি সভ্য দেশ হয়ে থাকলে এদের জন্য রাস্তার একটা ব্যবস্থা করবে। এটাই স্বাভাবিক।
পাকিস্তান দেয়নি। শত্রুতামূলকভাবে। একইভাবে পাকিস্তানপন্থী বিএনপিও দেয়নি।

আর ভারতের সাথে কিন্তু আমাদের চলাচল আছে। সরাসরি কলকাতা ও আগরতলায় বাস চলাচল করছে। আকাশ সীমা ব্যবহার করে বিমানও চলছে। তাহলে ট্রেন চলতে সমস্যা কোথায়? আগরতলা এক্সপ্রেস, মৈত্রী এক্সপ্রেস চলছে না?
এই ধরনের আন্তর্জাতিক ট্রেন সাধারণত বেশি স্টেশনে থামে না, নিরাপত্তা বেশি থাকে। তাই হকারদের পানীয় বিক্রি হয় না। এই ট্রেন সার্ভিস চালু হলেও পানি বিক্রি হবে না।

ভালো থাকবেন শ্রাবণ ধারা। আপনার আগের কমেন্ট এর উত্তর সময় মত দিতে পারিনি এর পরে আর দেওয়া হয়নি। অনেক কথার জমা হয়েছিল কিছুই বলতে পারিনি সেজন্য দুঃখিত।
আবারো ধন্যবাদ।

১৭| ২৬ শে জুন, ২০২৪ দুপুর ১:৫৯

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন:
পৃথিবীর অনেক জিনিস শুধু লাভ-ক্ষতি দেখে বিবেচিত হয় না।
ইউরোপে তো আছেই, আফ্রিকার বহু দেশ আছে ল্যান্ডলকড। কিন্তু তাদেরকে আমদানি রপ্তানি চলাচলের জন্য প্রতিবেশী দেশের রাস্তা ছেড়ে দিতে হয়। এক পয়সা লাভ নেই, এরপরও রাস্তা ছেড়ে দিতে হয়। সভ্য দেশের সভ্যতার এটি নিয়ম।


হুম সভ্য দেশ ভারত তার প্রতিবেশি দেশের বর্ডারে এপযন্ত ১৯২৩ জন নাগরিকদের গুলি করে হত্যা করেছে।

আমাদের অবশ্যই তাদের বিনা পয়শায় ছাড় দেওয়া উচিত। B-))

শুধু মাত্র আয়ামী দালালই এমন কথা বলতে পারে। কারন আয়ামীলীগের দায় আছে ভারতের কাছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.