![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মুহাম্মদ মুজাহিদ আজ অঝোর ধারায় কাঁদলেন ট্রাইব্যুনালে।
আজ যুক্তি উপস্থাপনের সময় আসামী পক্ষের আইনজীবী ব্যারিস্টার মুন্সি আহসান কবির বলেন, আলী আহসান মো : মুজাহিদ ছাত্রজীবনে প্রথমে ছাত্র ইউনিয়ন করতেন, পরে পিতার অনুরোধে ছাত্রসংঘে যোগ দেন। আর মুজাহিদ এই দরিদ্রতম দেশের একজন মন্ত্রী হওয়ার পরেও তার বিরুদ্ধে দুর্নীতির কোন অভিযোগ নেই। জীবনের সকল েেত্রই তিনি মেধার স্বার রেখেছেন। এমনকি সরকারের মন্ত্রী হওয়ার পরেও তিনি তার সেই মেধা ও অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে দেশ ও জনগণের সেবায় অসামান্য অবদান রেখেছেন। দরিদ্র এই দেশে যেখানে রাষ্ট্র মতায় গিয়ে অধিকাংশ ব্যক্তিরাই অনিয়ম আর দুর্নীতি করে সম্পদের পাহাড় গড়ছেন সেখানে আজকের কাঠগড়াতে দাঁড়ানো এই মুজাহিদের বিরুদ্ধে বিরোধী প থেকেও সামান্যতম অনিয়মন কিংবা দুর্নীতির কোন অভিযোগ কেউ তুলতে পারেননি।
তিনি বলেন, একজন সাক্ষী বলেছেন তিনি তাকে ১৯৭১ সালে পাকিস্তান আর্মিদের সাথে জীপে করে ঘুরে বেড়িয়েছেন। এরকম ঘটনা হলে আরো অনেকের তা দেখার এবং জানার কথা। কিন্তু কই অন্য কেউতো এ ধরনের অভিযোগ করেনি আজ পর্যন্ত।
ব্যারিস্টার মুন্সি আহসান কবির আলী আহসান মুজাহিদের মন্ত্রীত্ব পরিচালনাকালে তার সততার পরিচয় দিয়ে এভাবে যুক্তি উপস্থাপনের সময় কাঠগড়ায় দণ্ডায়মান আলী আহসান মো : মুজাহিদ ফুপিয়ে কাঁন্না শুরু করেন। চোখ দিয়ে অঝোর ধারায় পানি গড়াতে থাকে। চোখ মুছতে থাকেন তিনি। এসময় কোর্টে উপস্থিত তার পরিবারের সদস্যরাও ফুপিয়ে কান্না শুরু করেন। চোখের পানি ধরে রাখতে পারেননি তারাও । এসময় কোর্টে কিছূ সময়ের জন্য আবেগময় পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মুহাম্মদ মুজাহিদ আজ অঝোর ধারায় কাঁদলেন ট্রাইব্যুনালে।
২| ২৮ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:১৬
জাতির চাচা বলেছেন: @অলিভার? মুজাহিদ অবশ্যই পাকিস্তানের পক্ষে ছিলেন।তিনি কোনো ক্রিমিনাল অফেন্স করেছেন কিনা? শুধুমাত্র কোন পরাজিত পক্ষে সমর্থন অপরাধ হতে পারে না। যদি অপরাধ কয়রে থাকেন অবশ্যই উপযুক্ত শাস্তি দিতে হবে।সকল সময় শাহবাগী চুলকানী দেখানো সুস্থতার লক্ষন নয়।
৩| ২৮ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:২৬
রিওমারে বলেছেন: কান্না আবেগ সত্য মিথ্যা প্রমানের মাপকাঠি নয়।ততকালীন রাজাকারআলবদর বাহিনিতে মুজাহিদের নাম আছে কিনা সেটা নির্চিত হলেই আর কোণ শাক্ষী প্রমান দরকার হয় না। ডাইরেক ফাসি অথবা বে কসুর খালাস দেয়া যায়।
৪| ২৮ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:২৬
অলিভার বলেছেন: @জাতর চাচা:
জ্বি না ভাই, তিনি পাকিস্তানিদের সমর্থন দিয়ে কোন খারাপ কাজ করেন নি। পাকিস্তানিরা যখন নিরিহ নিরস্র মানুষকে মারছিল, তখনো তাদেরকে সমর্থন দেয়াটা অন্যায় কিছু নয়। বদর/শামস বাহিনিও কোন খারাপ কাজে সাথে যুক্ত ছিলনা। তারা কেবল খেদমতে নিযুক্ত ছিলো মাত্র। ধন্যবাদ।
৫| ২৮ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৩১
অলিভার বলেছেন: @জাতির চাচা: অপর ভাই সম্পর্কে ধারণা থেকে বেচে থাকুন। এটি নিকৃষ্টতম অন্যায়ের একটি।
৬| ২৮ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৪০
জাতির চাচা বলেছেন: তাহলে আপনাদের বক্তব্যের সামারি হচ্ছে যারা যুদ্ধে পরাজিত হবে তাদের যারা সমর্থন করেছিলো তাদের সবাইকে ফাঁসিতে ঝুলাতে হবে।ইহাই শাহবাগী দর্শন।
৭| ২৮ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:১৯
অলিভার বলেছেন: @জাতির চাচা: জ্বি না। এটা আপ্নাদের বানানো সামারি। যারা গনহত্যায় মদদ দিয়েছে, হত্যাকারী জালিমদের সমর্থন করেছে তাদেরই বিচার হওয়া উচিত। বদর/শামস তো মুক্তিযোদ্ধাদের সাহায্যের জন্য গঠিত হইসিল। রাজাকার বাহিনি ও তো কিছুই করে নাই। এই বাহিনিগুলা পাকিস্তানের খেদ্মতের জন্য হইসিল। বাংলার নিরস্র লোকজনকে হত্যা করা কোন পাপ নয়। পাক সেনাদের নারী ধর্শন করাও জায়েজ ছিল! এগুলা সমর্থন করলেও দোষের কিছু নাই। এগুলা তো খেদ্মত! আল্লাহ ও তার রাসুলের লানত তাদের উপর যারা ৭১ এর গন্ডগোলের সময় নিরস্র মানুষ হত্যায় জড়িত ছিল। মুজাহিদ সাহেব সেসময় কিছুই করেন নাই। তিনি শুধু খেদ্মতগার ছিলেন!
৮| ২৮ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:২৬
খাটাস বলেছেন: আমি নিজে ও গলা উচিয়ে বলেছি যে রাজাকারের ফাঁসি চাই, ম তে মুজাহিদ, ক তে কাদের, ন তে নিজামি সব রাজাকারের ফাঁসি চাই। হুজুগে গলা মিলাইলেও মনে প্রানে রাজাকারের ফাঁসি চাই। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে, আমরা আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস কে অন্তরে ধারন করি। পাকিস্তানি বেজরমা গুলোর আর তাদের নেংটি রাজাকার গুলোর জঘন্য গনহত্যা হত্যা আর লুণ্ঠনের কথা আমরা সবাই জানি। কিন্তু শুধু যুদ্ধের সময়ের পত্রিকায় এসব রাজাকারদের নেতাদের ভাষ্য গুলো দিয়ে তাদের অপরাধের মাত্রা পরিমাপ করা যায় না। আমরা তাদের জঘন্য কাজের গল্প গুলো চাই, জেভাবে আমরা আমাদের যুদ্ধের ইতিহাসে অনুপ্রাণিত হই, ঐ কুলাঙ্গার গুলোর কৃতকর্মের গল্প গুলো ও চাই। সেসব জানার পর হয়ত অনেক ইসলাম ভক্ত মানুষ ও অন্তত ধর্মের নামে বেবসা কারিদের পেছন থেকে সরে আসবে। আমি জানি না, এই রাজাকার গুলোর সবাই সমান অপরাধি কিনা। কিন্তু অভিযোগের এক বিন্দু সত্যি হলে ও তারা ফাসির যোগ্য। কিন্তু কিছু বলদা সব সময় নিজেরে দেশপ্রেমিক দেখাইতে গলা বাজি করে, যা খুবি বিরক্তিকর। জাতির চাচা কোন দলের পক্ষ থেকে বলছেন কিনা জানি না। কিন্তু তার একটা কথায় সহমত, শুধুমাত্র কোন পরাজিত পক্ষে সমর্থন অপরাধ হতে পারে না। মুজাহিদ কানতেছে, তাতে আমার কিছু আসে যায় না। সে যদি তার উকিলের কথা অনুযায়ী এতই ভাল হয়, তার ফল আল্লাহ দিবে। আর সত্যি হলে শুয়ারের বাচ্চাটাকে এখনও বাঁচিয়ে রাখা আমাদের বেরথতা।
আমাদের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের মানুষ রা যারা আমরা রাজাকারের বিচার চায়, তাদের অধিকাংশই যুক্তিহীন ইমসনের টোপলা। আর যুদ্ধাপরাধের বিচারের বিপক্ষের নালায়েক গুলো কু যুক্তি দেয় বেশি। আমাদের যুক্তির উত্তর যুক্তি দিয়ে দেয়া শিখতে হবে। আর কে আমার কথা কেম্নে বুঝল, তাতে আমার কিছু যায় আসে না। লাথি মারি তার উলটা বোঝারে। যার মনে সততা, দেশপ্রেম আছে, সে এমনিতেই বুঝবে।
৯| ২৮ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:৪৮
জাতির চাচা বলেছেন: যুদ্ধাপরাধীর বিচারের ব্যাপারে কোনো কমপ্রমাইস নেই।আমার কথা ক্লিয়ার।যুদ্ধাপরাধী সহ সকল অপরাধীর বিচার করতেই হবে।কিন্তু তাই বলে বিচারের নামে প্রতিহিংসা বাস্তবায়ন কোনো সুস্থ চিন্তার কাম্য নয়।আর শুধু মাত্র যুদ্ধের পক্ষালম্বন কারো উপর সব দায় চাপিয়ে দেয় না। শাহবাগী চশমাটা খুলে মানুষের চোখে দেখেন সব বুঝতে পারবেন।
১০| ২৮ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:২০
অলিভার বলেছেন: জাতির চাচা: আপ্নার একই উপদেশের তিনবারের পুনরাবৃত্তি। দয়া করে লেখা পড়ে দেখুন। মনে হচ্ছে চশ্মাটা আপ্নার চোখে। আর তাই বদর শামসের কুকাম চখে পরেনা। রাজাকার আলব্দর আলশামস ইসলামের খেদ্মতের জন্যই হইসিল। তাদের লিডার রা কোন দোষই ৭১ এ করেন নাই, শুধু পাকিস্তানের সেবা করেছেন। আর লাখ লাখ মানুশ এম্নিতেই শহীদ হয়ে গেছে
১১| ২৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১:১৮
সেফানুয়েল বলেছেন: @ জাতির চাচা... আপন প্রাণ বাচা...
কি বিচিত্র আমাদের এই দেশ। আমাদের কারো কারো মনে এখনো সন্দেহ আছে কারা কারা যুদ্ধাপরাধী!!! আমাদের দেশে এখনো অনেক বিহারি আছে যারা মুক্তি যুদ্ধের সময় পাকিস্তান কে সাপোর্ট করেছিলো। কিন্তু তাদের অনেকে মানবতা বিরোধী অপরাধ(মানুষ হত্যা, ধর্ষণ, লুঠ) করে নাই। কই তাদের তো বিচার করা যাচ্ছে না। সেই জন্য তাদের কে যুদ্ধাপরাধী বলা যায় না। কিন্তু মুজাহিদ, গোলাম আজম, তারা তো সরাসরি এই হত্যাযজ্ঞ পরিচালনার সাথে জড়িত ছিলো।একত্তরের গনহত্যার দলিল নামক বইয়ে একেবারে ঠিকানা সহ তাদের নাম উল্লেখ করা আছে। এমন কি পাকিস্তানী সামরিক কর্মকর্তদের সহ। মনে রাখতে হবে যে ৭১ এ গোলাম আজম, মুজাহিদ রা সত্তর বছর বয়সের বৃদ্ধ ছিলেন না। বরং তারা সেই সময় টগবগে যুবক ছিলেন। এবং সে সময়ের বিভিন্ন পেপার পত্রিকায় এই নিউজ গুলো নিয়মিত ছাপা হয়েছিলো। এই সত্য জানতে শাহাবাগী বা দার্শনিক হতে হয় না। সত্য জানার আগ্রহ থাকলে এমনিতেই সত্য জানা যায়। আমি আজ মানুষ হত্যা করবো এবং আগামীকাল হজ করে আসলেই কি আমার অপরাধ ঢাকা পড়ে যাবে???এই যুক্তি আমি বিশ্বাস করি না। পাপ হলো আগুন। আগুন কোন দিন চাপা থাকে না।
কথার মধ্যে লেজ লাগিয়ে দেওয়া ঠিক না। যেমন যুদ্ধাপরাধী সহ সকল অপরাধীর বিচার করতেই হবে। আগে একটাই শেষ করি তার পর অন্যগুলো। তা না হলে কোনটাই সম্পন্ন হবে না। এরকম দাবি করার উদ্দেশ্য একটাই যেন আসল অপরাধী সময় ক্ষেপনের মাধ্যমে পার পেয়ে যায়। কারণ সকল অপরাধীর বিচার সম্পন্ন করতে করতে যেন বেলা চলে যায়।
আমরা ভালো করেই জানি যে ট্রাইবুনাল করা হয়েছে যেন ৭১ এর শকুনিদের বিচার করা যায়। তার পরও আমরা জ্ঞান পাপী হতে চাই। অন্য সকল অপরাধীদের বিচার প্রচলিত আইনের মাধ্যমেই করা যায়। সুতরাং যার যেখানে গন্তব্য তাকে সেখানেই পাঠানো উচিত। এক জায়গায় জগাখিচুড়ী বানিয়ে কোন লাভ নেই।
পোস্টে দেখলাম লেখক লিখেছেন"বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মুহাম্মদ মুজাহিদ আজ অঝোর ধারায় কাঁদলেন ট্রাইব্যুনালে।"
৭১ এ কি আমাদের মা বোনেরা কি তাদের পা ধরে কাঁদেনি যেন তাদের সম্ভ্রম কেড়ে নেওয়া না হয় এই অনুরোধ নিয়ে? তাদের করুণ কাকুতি মিনতি কি চোখে পড়ে না?? এক বৃদ্ধ পিতার কান্না কি চোখে পড়ে না যে তার সন্তানের প্রাণ তাদের কাছে ভিক্ষা চাচ্ছে? কোন স্ত্রীর কান্না কি চোখে পড়ে না যে তার স্বামীর প্রাণ তাদের কাছে ভিক্ষা চাচ্ছে?? কোন হাত-পা বাধা স্বামীর কান্না কি চোখে পড়ে না যার চোখের সামনে তার প্রাণ প্রিয়তমাকে এই শকুনেরা মৃত্যু পর্যন্ত ধর্ষণ করছে?
একাত্তরে আমার ভাই বোনেরা অঝোর ধারায় কেঁদেছে। আর নয় । এই বার এই শকুনিদের কাঁদার পালা..
১২| ২৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১:৩১
আমি শুধুই পাঠক বলেছেন: ছাগু জাতির চাচা, নিজেই কইলা মুজাহিদ পাকিস্তানির পক্ষে ছিলো। এখন পাকিস্তানিরা পরাজিত ছিলো বইলা সে তাগোরে সাপোর্ট দিয়া অন্যায় করে নাই। আব্বে ওই বলদা, মুজাহিদ কি জানতো পাকিস্তানিরা গো*মারা খাইবো??? ওইডা যদি জানতো তাইলে ওই মা*রচো* সবার আগে মুক্তি যোদ্ধার খাতায় নাম লেখায়তো। মা বইনরে যদি পাইক্যাগো কাছে তুইলা দিয়া অন্যায় না করে তাইলে তোর কাছে অন্যায় কোনডা???
১৩| ২৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১:৩৭
আমি শুধুই পাঠক বলেছেন: আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনাল-২-এ আজ মঙ্গলবার জামায়াতে ইসলামীর খানকির পোলায়ে নায়েবে আমীর আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদের বিরুদ্ধে আসামী পক্ষের অভিযোগের বিষয়ে যুক্তি উপস্থাপন করা হয়। এক পর্যায়ে আসামির কাঠগড়ায় থাকা মুজাহিদ কেদে ফেলেন।
মুজাহিদের কান্না দেখে আদালতে উপস্থিত তার দুই স্ত্রী, তিন বাঁদী, দুই ছেলে ও দুই মেয়ে কেদে ওঠেন।
তাদের কান্না দেখে আদালতে উপস্থিত আসামী পক্ষের আইনজীবী মাটিতে গড়াগড়ি করে কাদেন।
১৪| ২৯ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:১৭
অলিভার বলেছেন: চাচায় গেসে !
১৫| ২৯ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:৪০
জাতির চাচা বলেছেন: বাংলাদেশের যৌথ পরিবারে চাচা হচ্ছে বিবেক,আমি জাতির বিবেক হিসাবে ব্লগে থাকতে চাই।এজন্যই নিকটি নেয়া।চাচারা যায় না।পরিবার ভেঙ্গে টুকরা টুকরা হয় ,কিন্তু চাচারা থাকে।আমিও থাকবো যাবোনা ,কখনোই না।আপনাদের মস্তিষ্ক যেভাবে ধোলাই হয়েছে সেখানে আলোচনা নিস্ফল।কেউ আবার ভদ্রতার সীমার বাইরে চলে যাচ্ছেন।আপনারা ভালো থাকুন।আপনাদের চিন্তাধারা মুক্ত হোক ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে মে, ২০১৩ রাত ৮:৪২
অলিভার বলেছেন: আহা রে! মুজাহিদ সাহেব যে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে কাজ করেছেন, তার কত প্রমান আছে। তার মত এমন মানুশ! কি আর পাওয়া যাবে। তিনি পাকিস্তানিদের সাথে কোন যোগাযোগই রাখতেন না। বরং দেশে ৭১ এর গন্ডগোল চলার সময় যে গনহত্যা হয়েছিল তার বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিলেন!