![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
✔ কারও উপকার করতে না পারি, কিন্তু ক্ষতি করার চিন্তা আমার নেই..... ✔ সহজ সরল ছেলে। তবে যখন ভদ্রতার মুখে চপেটাঘাত করা হয় তখন আর ভদ্রতা দেখায় না। :D
কোথায় গেলে বিচার পাব? কার কাছে গেলে বিচার পাব?
সাম্প্রতিক টাঙ্গাইলে ছেলের সামনে মা’কে ধর্ষণ করার ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যকর অবস্থার সৃষ্টি হয়। গতকাল শুক্রবার এলাকাবাসী বিচারের দাবীতে বিক্ষোভ মিছিলের প্রস্তুতি নিলে পুলিশ বিক্ষোভ মিছিলে বাধা প্রদান করে। কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে বাধে সংঘর্ষ। পুলিশ গুলি ছুড়লে এতে আহত হয় অর্ধশতাদিকেরও বেশি। ঘটনাস্থলেই নিহত হন ৩ জন।
এমন এক স্বাধীন দেশে আজ আমরা বসবাস করছি বিচারও চাইতে পারব না। মুখ বুঝে সমস্ত অত্যচার সহ্য করতে হবে। এমন’কি আপনার মা’কে কেউ নির্যাতন করলেও মুখ বুঝে সহ্য করতে হবে নয়ত বা হতে হবে লাশ!
এরা কি মানুষ না ভিনগ্রহী প্রাণী? এরা কি মায়ের গর্ভ থেকে জন্ম নেয়নি? বিচারের বাণী আজ নীরবে নিভৃতে কাঁদে হায়
‘হে মোর দুর্ভাগা দেশ, যাদের করেছ অপমান
অপমানে হতে হবে তাহাদের সবার সমান।
মানুষের অধিকারে বঞ্চিত করেছ যারে,
সম্মুখে দাঁড়ায়ে রেখে তবু কোলে দাও নাই স্থান,
অপমানে হতে হবে তাহাদের সবার সমান।’কোথায় গেলে বিচার পাব? কার কাছে গেলে বিচার পাব?
১১ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৩৭
নির্জন শাহরিয়ার বলেছেন: বলতে চাইলে অনেক কিছু বলা যায়। আহত হলে মানুষ ভয় পায়, নিহত হলে ক্ষোভ বেড়ে যায়। দুরদর্শিতার অভাব।
২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৩
বাবুল হোসাইন বলেছেন: স্বল্পসংখক রাইফেলধারি পুলিশের পক্ষে এত মারমুখি বিক্ষোভ সামাল দেয়া সম্ভব না হইলে গুলি করাতো সম্ভব হইছে। ধন্যবাদ পুলিশ। তিনজন মরছে আপনারা বেঁচে গেছেন। ওরা গাওগেরামের মানুষ ওদের বিচার না হইলেও কিছু যায় আসে না আর হইলেও কোন যায় আসে না!!!
১১ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৩৬
নির্জন শাহরিয়ার বলেছেন: বিচারের বাণী নিভৃতে কাঁদে হায়! :'(
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪১
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কোন মৃত্যুই কাম্য হতে পারেনা। পুলিশ বাড়াবাড়ি করে থাকলে অবস্যই তার বিচার হওয়া উচিত।
তবে ধর্ষকদের তবে বাচাতে গুলি করেনি।
তবে এজাবত প্রাপ্ত সংবাদে জানাযায় -
ছেলের সামনে মাকে বিবস্ত্র করে নির্যাতন ও ধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্ত আসামিদের তাৎক্ষনিক গ্রেফতার ও মামলা হয়েছিল।
কিন্তু এরপরও জনতা দির্ঘ সময় রাস্তা অবরোধ, ২ শতাধিক গাড়ি ভাঙচুর করে, পরে থানা আক্রমন করা হয়। একটি ছোট থানায় দাংগা পুলিশ থাকেনা, থানা পুলিশের কাছে রাবার বুলেট, টিয়ার গ্যাস থাকেনা। স্বল্পসংখক রাইফেলধারি পুলিশের পক্ষে এত মারমুখি বিক্ষোব সামাল দেয়া সম্ভব হয়নি।