নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মদন

নামের সাথে কামের কিছু মিলতো থাকবোই

মদন

মদন › বিস্তারিত পোস্টঃ

Walton Primo সিরিজ স্মার্টফোনে দেশীব্রান্ডের একের পর এক চমক

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৩৮

ইলেক্ট্রনিক্স পন্যের জগতে ওয়াল্টন মাঝারীমানের একটি অবস্থান ধরে রাখলেও তারা যখন মোবাইল ফোন বিক্রি শুরু করলো তখন হতাশই হয়েছিলাম যে কোন দু:খে তারা এই লাইনে আসলো, কেননা সিম্ফনী বা মাইক্রোম্যাক্স বাজারে অল্পদামের ফোনে একটি শক্ত অবস্থান নিয়ে বসে আছে।



ফোনের বাজারে ওয়াল্টন প্রথম ঝাকুনিটি দিলো প্রিমো সিরিজ শুরু করে। একটির পর একটি স্মার্টফোন বাজারে এনে তারা নিজেদের একটি শক্ত অবস্থান তৈরী করে ফেলেছে। এতোদিন সবার মাথায় ছিলো ১০ হাজার টাকার মধ্যে সেট কিনলে সিম্ফনী বা ওয়াল্টন কিনতে হবে কিন্তু এর বেশি হলে স্যামসাং, নকিয়া বা অন্য ভালো ব্রান্ড এ যেতে হবে।



কিন্তু এখন দিন বদলাইছে। ওয়াল্টন এবং সিম্ফনী দুজনেরই ফোনগুলো ২০০০০ টাকার ঘর ক্রস করে গেছে ফলে জনপ্রিয় ব্র্যান্ডগুলোকে আরেকটু প্রেসার সামলাতে হবে। এর মধ্যে ওয়াল্টনের ১৫-২০ হাজারের সেটগুলো অনেকেই বেশ পছন্দ করেছে। সিম্ফনীরর গুলোতো মার্কেটে আগে থেকেই একটি অবস্থানে আছে।



আমরা চাই চাইনিজ ফোনগুলোর রিব্রান্ডিং এর পাশাপাশি ধীরে ধীরে দেশেই স্মার্টফোন তৈরী হোক।



ওয়াল্টনের প্রিমো সিরিজের ফোন গুলো http://www.smartphonesbd.com/brand/walton/

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:৩১

রবিনহুড বলেছেন: আপনি যে ভাবে দেশী ব্রান্ড বলে বিষয়টাকে হাইলাইট করতে চাচ্ছেন তাতে করে শিক্ষিত মানুষ লজ্জা পাবে...

এতদিন আমরা জানতাম "দেশী পন্য" হল দেশের জন্য গর্বের একটা বিষয়। আর আপনি নিয়ে এসেছেন দেশী ব্রান্ড.....

বিষয়টা এমন হলে গেলো যে... কেউ যদি আম বিক্রি করতে গিয়ে বলে এটা হলো ঢাকার ফজলী আম.... সেই করম....যেখানে মানুষ ফজলী আম বলতে রাজশাহীর ই বোঝে....রাজশাহীর আমের কদর বেশী...

চাইনীজ পন্য/বিদেশী পন্য দেশে এনে একটা দেশীয় নাম দিলেই সেটা নিয়ে গর্বের কি আছে?
পন্যটা দেশীয় কি না সেটা বিবেচ্য বিষয় হওয়া উচিৎ....
পরের ধার করা জিনিস এনে নিজের নাম বসিয়ে সেটা গর্বে কোন বিষয় কি হতে পারে?

যাই হোক... আপনি হয়তো জানেন না... এই রকম চাইনীজ মোবাইলের বাংলাদেশেী অনেক ব্রান্ড নেম প্রচলিত আছে.... যেমন.. মাই ওয়ান, লিসান, কেনকা ইত্যাদি.... এগুলো ও কিন্তু দেশী ব্রান্ড....

আপনর শেষ লাইনের সাথে আমিও একমত...

(আমরা চাই চাইনিজ ফোনগুলোর রিব্রান্ডিং এর পাশাপাশি ধীরে ধীরে দেশেই স্মার্টফোন তৈরী হোক।)

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৪

মদন বলেছেন: আপনার জানার ভুল এবং বোঝার অবস্থান দেখে কিছুটা হলেও কষ্ট পেলাম।

দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের পর জাপান সস্তাদরের(সেই সময়ের) ইলেক্ট্রনিক্স পন্য/গাড়ী তৈরী করে পৃথিবীতে একটি অবস্থান তৈরী করে ফেলেছে। টয়োটা গাড়ী আমাদের কাছে মহমূল্যবান মনে হলেও অডি/রোলসরয়েস বা হামভির কাছে এগুলো খেলনা।

চায়না কোম্পানী অন্য ইলেক্ট্রনিক্স পন্যের রেপ্লিকা তৈরী করতে করতে এখন তাদের অবস্থান রীতিমতো ইর্ষনীয়। বলা যায় যে কোনো মানের ইলেক্ট্রনিক্স পন্য তৈরীর ক্ষমত্ তারা অর্জন করে ফেলেছে।

ইন্ডিয়াতে জাপানিজ কাওয়াসাকি এবং বাজাজের সমন্বয়ে কাওয়াসাকি বাজাজ এবং ইন্ডিয়ান হিরো এবং জাপানিজ হোন্ডা মিলে হিরো হোন্ডা মোটরসাইকেল তৈরী শুরু হয়। বর্তমানে শুধু বাজাজ এবং শুধু হিরো দিয়ে নিজেদের অবস্থান জানান দিয়েছে তারা।

ওয়াল্টনের যাত্রা শুরু ছোটো খাটো ইলেকট্রনিক্স পন্য দিয়ে। যেগুলো চায়না থেকে এনে এখানে এসেম্বল করতো। এরপর ছোটখাটো যন্ত্রাংশ তৈরী শুরু হলো। বর্তমানে ফ্রীজ তৈরীতে ওয়াল্টন এশিয়াতে অন্যতম অবস্থানে আছে।

ওয়াল্টন মোটরসাইকেলের কিছু যন্ত্রাংশ আমদানী করা বাদে বাকি সকল অংশই দেশে উৎপাদিত হচ্ছে। যেটি বাজাজ/হিরো/টিভিএসও করে থাকে। ওয়াল্টন ২ মিলিয়ন ডলারের মোটরসাইকেল রপ্তানীর অর্ডারও পেয়েছে।

রানার গ্রুপ ডায়াং এবং ফ্রীডম ব্রান্ডের চায়না বাইক আমদানী করে বিক্রি করতো। এরপর তারা ছোটাখাটো যন্ত্রাংশ দেশেই তৈরী করা শুরু করে। বর্তমানে ডায়াং এবং ফ্রীডম এর পাশাপাশি রানার নামেই নিজেদের ব্রান্ড তারা স্টাবলিশ করেছে যে বাইকগুলো রপ্তানীর জন্য প্রক্রিয়াধীন।

আপনি যেদিন কম্পিউটার চালানো শুরু করেন সেদিন থেকেই কি আজকের অবস্থানে ছিলেন??? নাকি এর জন্য অর্থ/সময়/শ্রম দিতে হয়েছে?

অন্য দেশীয় ব্রান্ড যারা চায়না থেকে পন্য এনে রিব্রান্ডিং করে তাদের সাথে ওয়াল্টনের পার্থক্য হলো ওয়াল্টন এক সময় সেই পন্য গুলো দেশেই তৈরির চেষ্টা করে। যেটি অন্যরা করে না।

আপনি যদি আশা করি ওয়ান টু পাশ না করেই আপনি একবারে বুয়েটে ভর্তি হবেন, তো চেষ্টা করে দেখতে পারেন ;)

২| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:৩৭

ইমরান ইউ এ ই বলেছেন: ওওওওওওওওওওওওও ঘটনা তাইলে এইহানে, চাইনিজ যখন সামুতে ।


হুম হা হা হা......................................দেখুন


Click This Link

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৮

মদন বলেছেন: আপনার পোষ্টের একটি কমেন্ট এখানে দিলাম


টুনা বলেছেন: টয়োটা গাড়ীর মালিক দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের সময় জার্মানীতে গিয়ে মার্সিডিজ কোম্পানীতে কাজ নিয়েছিল। সেখান থেকে গাড়ীর একটা রেপ্লিকা নিয়ে এসে নকল করে শুরু। বর্তমানে টয়োটা কোথায় তা বলার প্রয়োজন নেই। ওয়ালটন আছে বলেই গরীব মানুষ ফ্রিজ কেনার কথা ভাবতে পারে। বাচ্চা যখন হাঁটা শুরু করে তখন কিন্তু কোন কিছুকে অবলম্বন করেই হাঁটে। যদি অবলম্বন না পায় সেখানে হাঁটবে কিভাবে? ওয়ালটন না হয় চায়না কিংবা মালেশিয়ার কিছু বেসিক আইটেম আমদানী করে হাঁটা শুরু করেছিল। এখন হাঁটছে। একদিন দৌঁড়াবে। সেই সুদিনের অপেক্ষায় রইলাম।
আপনার অবগতির জন্য বলছি,ওয়ালটনের চন্দ্রার ফ্যক্টরীতে তা হলে কি হয় ?

৩| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:৩৯

ইমরান ইউ এ ই বলেছেন: মি: রবিনহুড, আপনার সাথে সম্পুর্ন একমত।

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৫০

মদন বলেছেন: আপনার পোষ্টে সবাই এতোভাবে ব্যাখ্যা দেবার পরেও যেহেতু আপনি আপনার অবস্থান পরিবর্তন করেন নাই। কাজেই হাজার বোঝালেও আপনি বুঝবেন না।

এখন বলতেই হয় ওয়াল্টন যে ফ্যাক্টরী দিয়েছে বাংলাদেশে এটি আসলে চাইনিজ ফ্যাক্টরী। ফ্যাক্টরীতে যেসব লোক কাজ করে তারা চাইনিজ লোক। ওখানে পন্যগুলো উৎপাদন হয় সেগুলো চাইনিজ পন্য।

৪| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:২৮

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: “আমরা চাই চাইনিজ ফোনগুলোর রিব্রান্ডিং এর পাশাপাশি ধীরে ধীরে দেশেই স্মার্টফোন তৈরী হোক।”

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৮

মদন বলেছেন: ঠিক তাই :)
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৫| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:০৬

নষ্ট ছেলে বলেছেন: বাঙ্গালিকে যদি খুব ভাল জিনিস দেওয়া হয় তখন বলে এত ভাল আবার ভাল না!
খুবই আজব জাতি আমরা :(

এত কম দামে মান সম্মত এন্ড্রয়েড দিতাছে তাও খুশি না। এই কনফিগারেশনের ভাল ব্রান্ডের কিনতে গেলে ৩০-৫০ হাজার টাকা লাগে।

পোস্টে ++++

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:১২

মদন বলেছেন: কিছু লোক চেষ্টা করছে দেশীয় শিল্প বিকাশে। একজন নাগরিক হিসেবে তাদেরকে উৎসাহ দেয়া আমাদের নৈতিক দায়ীত্ব।

৬| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:১০

ঢাকাবাসী বলেছেন: ভাল পোষ্ট।

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:২৭

মদন বলেছেন: ধন্যবাদ

৭| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:২২

নতুন বলেছেন: পুরাই আইফুন লুক.. .. দেখতে ভাল... +++

এটা কি দেশে তৌরি হয় না কি চায়নাতে বানাইয়া নিয়া আসে?

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:২৭

মদন বলেছেন: আমার জানা মতে এটি রি-ব্রান্ডিং

৮| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:২৭

নতুন বলেছেন: হয়তো মোবাইল কারখানা আমাদের দেশে হবেনা... কারন খরচ অনেক বেশি...আর আইফোন,এইচটিসি,স্যামস্যাং এর সাথে প্রতিযোগিতায় পারবেনা....

কিন্তু আমাদের দেশে গাড়ী..টিভি..ফ্রিজের মতন জিনিসের কারখানা হওয়া উচিত এবং আমাদের সবার উচিত তা ব্যবহার করা...

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৫৮

মদন বলেছেন: সামান্য দ্বিমত করছি-
একটি সময় ছিলো ভালো সেট মানেই নকিয়া।
এখন???
আপনি সিম্ফনীর ১০০০ টাকার সেট কিনেও আস্থা রাখতে পারেন।

বাংরাদেশের প্রেক্ষাপটে সেটের কোয়ালিটি অপেক্ষা দাম এখনও গুরুত্বপূর্ন। কাজেই অল্প দামে বেশি সুবিধা দিয়ে সেট দিতে পারলেই চলবে। যেটি সিম্ফনী/ম্যাক্সিমাস/ওয়াল্টন প্রমান করেছে।

দেশে সেট তৈরী ব্যয়বহুল কিনা বলতে পারি না কিন্ত দেশে যদি মোবাইলের বাটনটুকুও যদি তৈরী হয় তবুও তা আমাদের জন্য সুখের সংবাদ।

৯| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৩৭

পথহারা সৈকত বলেছেন: নিজের নামের পাশে বি ডি না লাগিয়ে ইউ এ ই লাগিয়ে দেশ-প্রেমের বেসাতি না করলেও চলবে। :-P :-P :-P :-P

১০| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৪২

পথহারা সৈকত বলেছেন: @ইমরান ইউ এ ই

নিজের পোষ্টে বাঁশ খাওয়া পর আবার অন্যের পোষ্টেও লেদাইতে আসছেন ?

নিজের নামের পাশে বি ডি না লাগিয়ে ইউ এ ই লাগিয়ে দেশ-প্রেমের বেসাতি না করলেও চলবে। :-P :-P :-P :-P

১১| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৫

মাইন রানা বলেছেন: চাইনিজ থেকে তৈরি হোক বা জাপান থেকে দেশী ব্রান্ড হোক।

আজ সারা বিশ্বের সব নামি দামি কোম্পানি চাইনিজ থেকে পন্য বানিয়ে আনে। তাই ওয়াল্টন যা করছে তা অবশ্যই প্রশংসনীয়।

ওয়ালটনকে ধন্যবাদ। দেশের অন্য ব্যবসায়ীদের ও এগিয়ে আসলে ভাল হবে।

১২| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:০৯

মদন বলেছেন: নিটল গ্রুপ ইন্ডিয়া থেকে টাটা বাস, ট্রাক, কার এনে দেশ ভরে ফেললো। অথচ তারা চাইলেই যন্ত্রাংশ এনে এসেম্বল করতে পারতো যা তাদের পরবর্তীতে পূর্ন উৎপাদনে যেতে সাহায্য করতো।

১৩| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৩২

আহসান ০০১ বলেছেন: নিজেরা নাই নাই করি আর দেশ যখন একটু ভাল করা শুরু করে তখন করি খালি সমালচনা

১৪| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৪১

ইমরান ইউ এ ই বলেছেন: মি: পথহারা আপনাকে বলছি, আমার পোষ্টে আলচিত বিষয় ছিল দেশীয় পন্য নিয়ে, দেশীয় ব্রেন্ড নিয়ে নয়। হাঁ তাতে আমি যথেষ্ট প্রমানও দিয়েছি।

যেখানে আমি দুটি মোবাইলের লিঙ্ক দিয়েছি দুই লিঙ্কের প্রর্থক্যটা হলো একটাতে ওয়াল্টনের স্টিকার নাই, আরেকটাতে আছে। আর আপনাদের ওয়াল্টন এই স্টিকারের কাজটিই করে। ডাকঢোল পিটিয়ে, বড়সড় ক্যামেরা এনে আপনার মত ব্লগার নিয়ে, বড়ভাইদের আশির্বাদ নিয়ে স্টিকার লাগানোর কাজটিই স্বগৌরবে করে।

আর এই মহান কাজটি আমাদের যিন্জিরা বাশিরা্ও আনেক ভাল পারে, কিন্তু তারা সেটাকে দেশীয় পন্য বলতে পারেনা কেন যানেন ? কারন তাদের আপনার মত ব্লগার নেই।

এটু্কুই বলব ঘটনমূলক আলচনা করুন প্লিজ।

২২ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৫৬

মদন বলেছেন: আপনি কিন্তু একটি জায়গায় বার বার ভুল করছেন। পন্য, ব্র্যান্ড, রি-ব্র্যান্ড এ শব্দগুলোর সাথে একটু পরিচিত হয়ে নিন।

আমি আবারও বলছি ওয়াল্টনের ফ্রীজ এবং মোটরসাইকেল বাংলাদেশেই প্রস্তুত। অন্য প্রডাক্টগুলোও পর্যায়ক্রমে তৈরী হবে, যেভাবে ফ্রীজ এবং মোটরসাইকেল হয়েছে। একবারে কেউ গাছের মাথায় উঠতে পারে না। তাকে সুযোগ দিতে হয়।

ওয়াল্টন ১০০% বাংলাদেশী ব্র্যান্ড এবং তাদের কিছু কিছু পন্য দেশেই তৈরী হয়, সেগুলো অবশ্যই দেশীয় পন্য।

১৫| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৫১

আহলান বলেছেন: আরে যন্ত্রণা ... ওয়াল্টন আরো উপরে উঠুক .... এই কামনা রইলো ..... নোকি বা স্যাম রাম ধরা খাক .... দাম হাকানোর সময় এরা ষোল আনা ...

১৬| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৩

রাকি২০১১ বলেছেন: আশা করি ওয়ালটন আরো উন্নতি করবে।

১৭| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৫৬

মেহেদী হাসান মানিক বলেছেন: @ ইমরান ইউ এ ই ভাই,
মানলাম ওয়াল্টনের মোবাইল গুলা দেশীয় পণ্য নয় কিন্তু আপনি সেগুলোকে নকল না বলে রিব্র্যান্ডিং বলতে পারেন। একদিন হয়ত ওয়াল্টন বা অন্য কোন দেশী ব্র্যান্ড নিজেদের ডিজাইনে মোবাইল তৈরি করতে পারবে। তবে আমাদের দেশে তৈরি করতে হবে এমন কথা নেই। আইফোনকে আপনি চাইনিজ না আমেরিকান ব্র্যান্ড বলবেন??
আমার জানামতে আইফোন তৈরি করে চায়নার ফক্সকন কোম্পানি ।করতেই পারে চায়নাতে যেই দামে যেই কোয়ালিটির পন্য তারা বানাতে পারবে নিজেদের দেশে খরচ অনেক বেশী পরবে।
খেয়াল করলে দেখবেন বিশ্বের অনেক পোশাক কোম্পানি বাংলাদেশ থেকে পোশাক তৈরি করে নিজেদের স্টিকার লাগিয়ে বিক্রি করছে।
কারণ অই একটাই উৎপাদন খরচটা কমানো । আমাদের দেশী মোবাইল ব্র্যান্ড গুলো হয়ত আজ নিজেরা ডিজাইন করে প্রোডাক্ট বানাচ্ছে না কিন্তু সামনে বানাতে পারে আর সেই সুযোগটা আমাদেরই করে দিতে হবে।

১৮| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:০৬

মেহেদী হাসান মানিক বলেছেন: @ইমরান ইউ এ ই

আপনি যেহেতু জিঞ্জিরার সাথে তুলনা করেছে তাই আপনার রিব্র্যান্ডিং এর সাথে ভাল মত পরিচয় থাকা দরকার। উদাহরণ স্বরূপ মিজভী বাপ্পা ভাইয়ের এই পোস্ট দেখুন তাহলে বুঝতে পারবেন এটা নকল নয়। ওয়াল্টন ছারাও অন্যন্য দেশে অন্য নামে এটি বিক্রি হচ্ছে ।

২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৫০

মদন বলেছেন: আশা করি ইমরান ভাই বুঝতে পেরেছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.