নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মদন

নামের সাথে কামের কিছু মিলতো থাকবোই

মদন

মদন › বিস্তারিত পোস্টঃ

মিডিয়ার যুগে নাকি ভোট ডাকাতি হয় না, হইলেও নাকি টিকে না

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৫৭

দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপিকে আশ্বস্ত করতে অনেকেই এ কথা বলেছিলো।



তারা এখন কি বলবেন?

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:৩৬

পাঠক১৯৭১ বলেছেন: বিএনপি ১৯৭১ সালের জল্লদদের বিচারের বিরোধীতা করেছে; ওরা আর থাকবে না; কিসের আবার ভোট?

২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:৩৭

পাঠক১৯৭১ বলেছেন: এল লাইন/২ লাইন লিখলে কি পোস্ট লেখা হয়?

কতদিনে মানুষ হবেন; নাকি সেই সম্ভাবনা নেই?

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫০

মদন বলেছেন: একদম ঠিক বলেছেন :)
তেলাপোকাও একটি পাখি, মদনও একজন ব্লগার।
খুশি??? =p~

৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:৫৩

মতিউর রহমান মিঠু বলেছেন: পাঠক ১৯৭১ একমাত্র মানুষ!! ৭১ এর জল্লাদের দলের সাথে যখন জোট করছিলেন তখন লজ্জা লাগেনি?? গুআজমের পা ছুয়ে কদম বুচি করতে লজ্জা করে নাই? রাজাকারের ঘড়ে মেয়ের বিয়ে দিতে মোটেও লজ্জা হয়নি?? ভন্ডামী ছাড়েন মিয়া, নাম ১৯৭১ হলেই মানুষ হওয়া যায়না।

৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৪:৩৩

উপপাদ্য বলেছেন: তরল টা চইলা আইছে। শালার পুরা সাইট টাই ল্যাদায়া নষ্ট কইরা দিচ্ছে>

৫| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৬:২০

মিতক্ষরা বলেছেন: ২০০৮ এর নির্বাচন প্রভাবিত ছিল বলে আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারন সম্পাদক আবদুল জলিল দাবী করেছিলেন। এছাড়া অনেক পত্রিকাতেও ঐ নির্বাচনকে প্রভাবিত বলে দাবী করা হয়েছিল। তাতে কি ফল হয়েছিল? এ ধরনের কারচুপি পূর্ন নির্বাচন একবার হয়ে গেলে আর পেছনে যাওয়া যায় না।


৫ই জানুয়ারীর নির্বাচনের ফলাফল কি হত সেটা অনুমান করা তো কঠিন নয়। প্রনব সাহা নামে একজন কলামিস্ট লিখেছেন বিএনপি কর্মীদের জন্য সুখকর কি সংসদের শক্তিশালী বিরোধী দল হওয়া নাকি সংসদের একেবারে বাইরে থাকা। তার মানে বিএনপিকে যে বিরোধী দল করা হত সেটা ছিল মোটামুটি স্পষ্ট। এ ধরনের ব্লু প্রিন্টের নির্বাচনে অংশ না নেবার কারনে বিএনপি কর্মীদের মনোবল এখনও অটুট রয়েছে। অংশ নিয়ে ইলেকশন ইন্জিনিয়ারিং এর কবলে পড়লে আম ছালা দুটোই যেত। কর্মীরা হয়ে যেত হতোদ্যম।


এদিক দিয়ে উপজেলা নির্বাচন কিছুটা ভিন্ন। উপজেলা নির্বাচনে কারচুপি হলেও তা দলের জন্য তেমন কোন সমস্যা তৈরী করে না। এটা ঠিক দলীয় নির্বাচন নয়, যার ফলে কারচুপি হলেও এটা কর্মীদের মনোবল সেভাবে নষ্ট করতে পারে না। স্থানীয় নির্বাচনে দলীয় রাজনৈতিক পরিচয় ছাড়াও আরো অনেক ফ্যাক্টর কাজ করে। নির্বাচন কমিশনের পাশাপাশি স্থানীয় এলাকার পরিবেশ সুষ্ঠু নির্বাচনের ফ্যাক্টর হিসেবে কাজ করে। যার ফলে নিখুত নির্বাচন কমিশনের পক্ষেও স্থানীয় নির্বাচন ১০০ ভাগ সুষ্ঠু নাও হতে পারে। তেমনি ইলেকশন ইন্জিনিয়ারিং সত্ত্বেও উপজেলা নির্বাচন মোটামুটি গ্রহনযোগ্য হতে পারে। বিএনপি উপজেলা নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে ভাল কথা। কিন্তু এই উপজেলা নির্বাচনের মাধ্যমে তারা আওয়ামী লীগকে জনবিচ্ছিন্ন প্রমান করতে পারবে - এমন আশা করাটা বোকামি। কেননা উপজেলা নির্বাচনের বিষয়টিই নির্দলীয়। নিজেদের কর্মীদের মনোবল চাংগা করতে অবশ্য এই উপজেলা নির্বাচন সহায়ক হবে।

৬| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:৪২

ভ্রমন কারী বলেছেন: বলবে, কিছুই হয় নাই।

৭| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৫৫

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: কি যে বলেন, এত এত ভোট পড়ল !
বলেন সুবহানাল্লাহ!

৮| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৮

ভিটামিন সি বলেছেন: তরল দাদু ওরফে ঘাতক ১৯৭১ "কারে কি কয়, বু্ইজ্ঝা, শুইন্না কয়না। সিনিয়র সিনিয়র ব্লগারদেরকেও সে সমানে ব্লাফ দিয়ে থাকে"।

৯| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৫৩

অেসন বলেছেন: মিডিয়ার যুগে ভোট ডাকাতি হলে তা সবার কাছেই ধরা পরে। যেমন ভোটার বিহীন নির্বাচন গোপন থাকে না। বিএনপি নির্বাচনে অংশ নিলে
হয়তো ভোট ডাকাতি করে বিএনপিকে বিরোধী দলে পাঠানো হতো।
কিন্তু বিশ্ববাসীর কাছে তা উন্মোচিত হতো। বিএনপি বিজয় ছিনিয়ে নেয়ার
প্রতিবাদে ব্যাপক গনআন্দোলন গড়ে তোলার সুযোগ পেতো এবং সরকারের স্থায়িত্ব হুমকির মুখে পড়তো। আর এখন আপনাদের কথায় অবৈধ সরকারের কাছে আলোচনার জন্য অনুনয় বিনয় করতে হচ্ছে। মিছিল-সমাবেশের অনুমতি চাইতে হচ্ছে।
বাস্তবতা মেনে নিন। বিএনপি রাজনৈতিক কৌশলে ভুল করেছে।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৬

মদন বলেছেন: কিছুটা দ্বিমত পোষন করছি

মিডিয়ার কল্যানে এবং নিজেদের চোখে দেখেই আমরা জানি ভোটের হার কোনো মতেই শতকার ৫-১০ভাগের বেশি নয়। অথচ সরকার থেকে দাবী করা হচ্ছে ৪০% এরও বেশি ভোটের।

ভোট চুরি ডাকাতি এবং ছিনতাই, যা লাগে তাই করেছে আওয়ামীলীগ। অথচ মাঠে কোনো প্রতিদ্বন্দী নেই। ফাকা মাঠে গোল দিতেও তাদের হেন অন্যায় নেই যা করতে হয় নাই। এই যদি হয় নির্বাচন পরিস্থিতি। এমন নির্বাচনে অংশগ্রহন কি স্বাভাবিক? যেখানে সরকারের আগে থেকেই প্রস্তুতি সম্পন্ন যেভাবেই হোক ক্ষমতায় যেতে হবে।

১০| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: @তরল...@পাঠক১৯৭১ বলেছেন: রাজাকারদের পক্ষ নেয়ার পর, খালেদা বেগম, খোকা, খোকন কে কি বলছে, সবই অর্থহীন; এদের আঁটকায়ে পিঠের চামড়া তোলার দরকার।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৬ ০
লেখক বলেছেন: আচ্ছা! তাই নাকি?

শুধু পক্ষ নিয়াতেই এত ! তাহলে বলুনতো শেখ হাসিনা যে নিজের কন্যাকে রাজাকের ঔরশে পূর্ন করাল তার কি শাস্তি হওয়া উচিত!!! তিনার জ্ঞাতী গোষ্ঠিরা সকলেই শুধু রাজাকেরর সন্তানদের মাঝে কি পাইলেন যে কোন মুক্তিযোদ্ধার সাথে আত্মীয়তা করলেন না।

তাহলে তারা কে কি বলে তা আরও বেশি অর্থহীন ! নাকি বলেন?

তাদের তো শুধু চামড়া নয় সাথে আরও কিছু সহ তোলা দরকার-আপনার যুক্তিমতেই। ঠিকনা?

তরল একখান কমেন্টু করছে- শেয়ার করলাম...জবাব দেয় নাই। দেখি কি বলে?????
Click This Link

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৪

মদন বলেছেন: :)

১১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:২০

মিতক্ষরা বলেছেন: "মিডিয়ার যুগে ভোট ডাকাতি হলে তা সবার কাছেই ধরা পরে। যেমন ভোটার বিহীন নির্বাচন গোপন থাকে না। বিএনপি নির্বাচনে অংশ নিলে
হয়তো ভোট ডাকাতি করে বিএনপিকে বিরোধী দলে পাঠানো হতো।
কিন্তু বিশ্ববাসীর কাছে তা উন্মোচিত হতো। বিএনপি বিজয় ছিনিয়ে নেয়ার প্রতিবাদে ব্যাপক গনআন্দোলন গড়ে তোলার সুযোগ পেতো এবং সরকারের স্থায়িত্ব হুমকির মুখে পড়তো।"

ভোট ডাকাতি তো এখনও হয়েছে। আবু সাইয়িদ, বাদশা সহ অনেকেই এই অভিযোগ টানছেন। পত্রিকা মারফতেও তো ভোট ডাকাতির সপক্ষে প্রমান রয়েছে। কই, ব্যপক গনআন্দোলনের কিছুই তো দেখছি না। বিএনপি বড় দল বলে তার সাথে কারচুপি করে পার পাওয়া যাবেনা, কিন্তু বাকীরা শক্তিশালী নয় বলে তাদের সাথে কারচুপি করে পার পাওয়া যাবে - এ কেমন মানসিকতা? বিএনপি ছাড়া যে নির্বাচন হল তাতেও তো ভোট ডাকাতি হয়েছে। তাহলে কেন এই সরকারের স্থায়িত্ব হুমকির মুখে নয়?

সুষ্ঠু এবং স্বচ্ছ নির্বাচনের পরিবেশ না থাকলে তাতে অংশ নেয়াটা বোকামি ব্যতিরেকে আর কিছু নয়। দলীয় সরকারের অধীনে সেই পরিবেশ থাকে না। ৫ই জানুয়ারীতে অল্প কয়েকজন ভোট দিয়েছে অথচ সেখানেও জাল ভোট ঠেকানো গেল না।

১২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৫৯

ঢাকাবাসী বলেছেন: বিচিত্র এক দেশ!

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৫৭

মদন বলেছেন: ঠিক

১৩| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:০১

অেসন বলেছেন: @মিতক্ষরা, আবু সাঈদ, বাদশার মতো গুটিকয়েক ব্যক্তির শক্তি ও সামথ্যের সাথে বিএনপির মতো রাজনৈতিক দলের সাথে শক্তি ও সামথ্যের তূলনা হতে পারে ? আপনার প্রশ্ন কারচুপির নির্বাচন এবার হওয়ার পরও ক্ষমতা হুমকির মুখে পরে না কেন ? এর কারন হিসাবে আমার মনে হয় নির্বাচনে কোন শক্তিশালী প্রতিপক্ষ ছিল না। আর একটি
সরকার গঠিত হয়ে যাওয়ার পর বিএনপি কর্মীদের মাঝেও কিছুটা হতাশার
ভাব আসা কি অস্বাভাবিক ?
যাইহোক আপনাদের দ্বিমত থাকতেই পারে। কোনটা সঠিক তা নিশ্চিত করে বলা যায় না। এটা নিছক মতামত। ধন্যবাদ।

১৪| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:১৩

মিতক্ষরা বলেছেন: "আপনার প্রশ্ন কারচুপির নির্বাচন এবার হওয়ার পরও ক্ষমতা হুমকির মুখে পরে না কেন ? এর কারন হিসাবে আমার মনে হয় নির্বাচনে কোন শক্তিশালী প্রতিপক্ষ ছিল না। আর একটি
সরকার গঠিত হয়ে যাওয়ার পর বিএনপি কর্মীদের মাঝেও কিছুটা হতাশার
ভাব আসা কি অস্বাভাবিক ? "

তার মানে শুধু শক্তিশালী প্রতিপক্ষ থাকলেই কি ভোট ডাকাতি করে পার পাওয়া যাবে না, অন্যথায় যাবে! দেখুন, এটা নির্বাচনে অংশ নেবার পক্ষে কোন যুক্তি হতে পারেনা। ঠিক এই পয়েন্টেই আমার মনে হয়েছে বিরোধী দলের নির্বাচনে অংশ গ্রহন না করার সিদ্ধান্ত সঠিক। ৮৬ তে ভোট ডাকাতির নির্বাচন হয়েছিল এবং সেটা করে তৎকালীন সরকার সাময়িকভাবে পার পেয়েছিল। নির্বাচনের পরে বিরোধী দলের পক্ষে তাৎক্ষনিক কোন আন্দোলন করা কিছুটা কঠিন, তা যত বড় ভোট ডাকাতিই হোক না কেন। বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে দলীয় সরকারের অধীনে ভোট ডাকাতি মোটামুটি অনিবার্য বিষয়। শুধু অন্তর্বর্তীকালীন নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন মোটামুটি মানসম্পন্ম হতে পারে। যেমনটি ৯১, ৯৬, ০১ এ হয়েছে। যদিও ২০০৮ এর নির্বাচনকে জলিলসহ আরো অনেকেই প্রভাবিত বলেছিলেন, তবুও সে নির্বাচনে মানুষকে দীর্ঘ ভোটের লাইন পাড়ি দিয়ে ভোট দিতে দেখা গেছে। কিন্তু দলীয় সরকারের অধীনে মানুষ ভোট দিতেও আগ্রহ পায় না। যা আমরা ৫ই জানুয়ারী দেখলাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.