![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গাধারা কি আসলেই গাধা ????
‘গাধা’ শব্দটা আমরা বেশি ব্যবহার করি নেতিবাচক অর্থে। কিন্তু গাধা কর্মঠ, বুদ্ধিমান এবং উপকারী প্রাণীও বটে।
ঘোড়া আমরা সবাই চিনি। গাধাকে ঘোড়ার ছোট সংস্করণ বললে খুব বেশি ভুল হবে না। অথচ একটি গাধা একই আকারের একটি ঘোড়া থেকে অনেক বেশি শক্তিশালী প্রাণী। গাধার অবিশ্বাস্য স্মৃতিশক্তি আছে। তারা ২৫ বছর আগের এলাকা এবং অন্য গাধাদেরও চিনতে পারে।
গাধা প্রচণ্ড জেদি এবং আত্মরক্ষা করার প্রবল ক্ষমতা আছে। গাধাকে ভয় দেখিয়ে বা জোর করে কোনো কাজ করিয়ে নেওয়া খুব কঠিন ব্যাপার। কোনো ঘটনায় গাধা সহজে চমকে ওঠে না। এরা প্রখর কৌতূহলী। গাধার চিন্তাধারা ঘোড়া থেকে স্বাধীন এবং তাদের নিজের নিরাপত্তার দিকে খেয়াল রেখে সিদ্ধান্ত নিতে পারে। একটি গাধা মরু পরিবেশে ৬০ মাইল দূরে থেকে অন্য গাধার সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করতে পারে। ঘোড়ার চেয়ে তাদের আছে অনেক বড় কান, যা তাদের শীতল রাখতে সহায়তা করে। গাধা একা থাকতে পছন্দ করে না। সঙ্গী হিসেবে অন্য প্রাণী তাদের পছন্দ।
পশুপালকদের কাছে গাধা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রাণী। একজন দক্ষ পশুপালক পশুদের নেতা হিসেবে শক্তিশালী গাধাকে বেছে নেবেন। কারণ খামারে পালন করা পশুরা অন্য হিংস্র পশু দ্বারা আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কিন্তু গাধা নেকড়ে, বাঘ বা অন্য শিকারীর হাত থেকে সবাইকে রক্ষা করতে পারে সংকেত জানিয়ে।
বিশ্ব সভ্যতার ঐতিহ্য গড়তেও গাধাদের ভূমিকা কম নয়। কারণ ভারি সব উপকরণ বহন করতে ব্যবহার করা হয়েছে গাধাকে। মিশরীয় ঐতিহ্যবাহী স্থাপনাগুলোর অধিকাংশ ধাতু বহন করা হয়েছিল গাধার মাধ্যমে। শুধু তাই না গ্রিসে সংকীর্ণ পথের ওপর কাজ করার জন্যেও গাধা ব্যবহার করা হয়েছিলো। রোমান আর্মিরা গাধাকে গৃহপালিত ও পণ্য বহনকারী প্রাণী হিসেবে ব্যবহার করতো। ভারতের মরু অঞ্চল রাজস্থান ও জয়পুরে অন্যতম বাহন গাধা। দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় মালামাল নিয়ে এরা সহজে চলাফেরা করতে পারে।
গাধা বিশ্বের বহু অঞ্চলে পানি, জ্বালানি কাঠ সংগ্রহ, জমি চাষ এবং পরিবহণে সাহায্য করতে ব্যবহৃ হতো। গাধা গবাদি পশু, ভেড়া এবং ছাগলকে পাহারা দেয়। বন্য কুকুর থেকে রক্ষা করতে গাধা তাদের সতর্ক করে দিতে পারে। গাধা পানি সম্পর্কে খুব সচেতন। তাই পরিষ্কার পানি অপরিহার্য। সে প্রতিদিন ১০ থেকে ২৫ লিটার পানি পান করে। সে কখনও নোংরা পানি খেতে চায় না। গাধারা মাঠ থেকে খুব ভালো তাজা সবুজ ঘাস খেতে সবচেয়ে বেশি পছন্দ করে এবং সেটা সারাদিনও হতে পারে।
২| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫৬
খুব সাধারন একজন বলেছেন: ---ডিভাইড এন্ড রুল---
আমরা সত্যর পক্ষে আবেগের আন্দোলন করি অরা দেয় দাবা-পাশা খেলার গুটির চাল। আমরা বিচার চাই আর অরা নানা দিকে দৃষ্টি ঘোরায়- গাঁজা, গান বাজনা, নাস্তিকতা, সাগর রুনী, ছাত্রলীগ, ধর্মীয় অবমাননা, বিশ্বজিৎ, চাউলের দাম, সীমান্ত, 'আর সব'যুদ্ধাপরাধী... এখনো আজো একাত্তুরেও।
রাজীব থাবা বাবা হওয়ায় মারা গেলে অনেক আগে যেত। সে মারা গেছে শাহবাগে যাওয়ায়। সে মারা গেছে বাংলাদেশে একাত্তর সালে যারা ৩০ লাখ খুন, ৪ লাখ নারীকে ধর্ষণ, এখনো মুক্তিযুদ্ধাদের প্রকাশ্যে লাথি দেয়, গৃহযুদ্ধের ঘোষণা দেয় আর একাত্তরের খুনীদের রক্ষা করতে প্রতিদিন আটশো কোটি টাকা গচ্চা দেয় হরতাল দিয়ে সেই জামাতির বিচার চাইতে গিয়ে।
রাজীবের জানাযার কথা ভোলেন। মূল প্রসঙ্গে আসো বাংলাদেশের মানুষ। রাজীব নাস্তিক এইজন্য খুন হয় নাই। রাজীব শাহবাগে যায় তাই খুন হয়েছে।
প্রিয় নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, একজন মুসলমানের পাঁচটি কর্তব্য। তার মধ্যে এক কর্তব্য হল, যখন কোন লাশ যায়, তার যা বিশ্বাসই হোক না কেন, সম্মান দেখিয়ে উঠে দাঁড়াবে।
বাংলার মানুষ, আমরা যদি না জাগি মা কেমনে সকাল হবে। দশটা কথার জবাবে একটা কথা হলেও বল। বাংলাদেশ সবার দেশ। হিন্দু-মুসলিম-বৌদ্ধ-খ্রীষ্টান-নাস্তিক-বাংগালী-চাকমা-মারমা সবাই একাত্তুরে খুন হয়েছে পাকিস্তানিদের হাতে। মনে রেখ, তোমার শত্রু তোমাকে চেনে বাংগালী বাংলাদেশী হিসাবে, কিন্তু মুখে বলে, নাস্তিক-আওয়ামী-শাহবাগী
কয়দিন পরে বলবে, খুন হইসে ভাল হইসে, ঠিকই তো করসে, ওই পোলা সিগারেট খায় জিন্সের পেন্ট পড়ে।
এক পলকে একাত্তর---এভাবে দেখাও---এবং এভাবে---পাকিস্তানে উল্লাস---চাই সতর্কতা,---ইনডাইরেক্টলি,---ভিন্নখাত
৩| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫৯
কিং অফ মাইনকা চিপা বলেছেন: এখন অন্তত আমাকে কেউ গাধা বল্লেও আমার খারাপ লাগবেনা বরং ভলই লাগবে, প্রশংশা মনে হবে !!!!
খেক খেক
৪| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩৯
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: তার মানে গাধা জল ঘোলা করে পানি খায় কথাটা ঠিকনা!
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২৫
এন ইউ এমিল বলেছেন: যা! এখন অন্তত আমাকে কেউ গাধা বল্লেও আমার খারাপ লাগবেনা বরং ভলই লাগবে, প্রশংশা মনে হবে