নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মহিসন খান

মহিসন খান › বিস্তারিত পোস্টঃ

পে অর্ডার সংক্রান্ত কিছু প্রশ্ন...............

২২ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:৩১

আজকে একজনকে পে-অর্ডার বিষয়ে কিছু আলাপ করতে শুনলাম। শুনে আমার মনে কিছু প্রশ্ন আসলো, কিন্তু উত্তর জানা নাই।



সাধারনত টাকা জমা দেবার পর পে-অর্ডার (চেক) পাওয়া যায়। যাকে টাকা দেয়া হবে (গ্রাহকের) তার নাম ও ব্যাংক একাউন্ট নম্বর পে-অর্ডারে উল্লেখ থাকে। গ্রাহক পে-অর্ডারটি তার একাউন্টে জমা দেবার কতক্ষন পর টাকা তার একাউন্টে টাকা জমা হবে?



১) যদি একই ব্যাংক হয়:- কোন দাতা সোনালী ব্যংক বনানী শাখা থেকে ১ লক্ষ টাকার পে-অর্ডার তৈরি করে গ্রহীতাকে দিলেন। গ্রহীতা সেই পে-অর্ডার তার যাত্রাবাড়ী সোনালী ব্যংক শাখা্য় তার একাউন্টে জমা করলেন। কতক্ষন পর গ্রাহকের একাউন্টে টাকা জমা হবে?



২) যদি দুটি ভিন্ন ব্যাংক হয়:- কোন দাতা সোনালী ব্যংক বনানী শাখা থেকে ১ লক্ষ টাকার পে-অর্ডার তৈরি করে গ্রহীতাকে দিলেন। গ্রহীতা সেই পে-অর্ডার তার যাত্রাবাড়ী প্রাইম ব্যংক শাখা্য় তার একাউন্টে জমা করলেন। কতক্ষন পর গ্রাহকের একাউন্টে টাকা জমা হবে?



৩) ডিসঅনার: দাতা পে-অর্ডার চেক গ্রাহক কে দিয়েছেন। কোন কারনে দাতা অসন্তুষ্ট হলেন, ভাবলেন যে, পে-অর্ডারের টাকা যাতে গ্রাহক না পায়, এখন দাতা কি কোনভাবে যে পে-অর্ডার চেক দিয়ে দিয়েছেন তা কি কোনভাবে আটকাতে পারবেন/ তিনি কি ব্যংক-কে অনুরোধ করে তার প্রদানকৃত পে-অর্ডারটি যাতে গ্রহিতা নগদায়ন করতে না পারে সে জন্য অনুরোধ করতে পারেন?? পে-অর্ডার চেক কি ডিসঅনার করা যায়???



যারা এ বিষয়ে জানেন তারা দয়া করে জানান।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:৪৫

বাগসবানি বলেছেন: আমি যতদূর জানি মানি ট্রান্সফার হইতে টাইম লাগে । যারা এই ধরণের লেনদেন করেন তারা আরও ভাল বলতে পারবে ।
দুইটা ভিন্ন সরকারী ব্যাংকের মধ্যে পে অর্ডার করা যায় বলে মনে হয় না । বেসরকারীগুলোতে চার্জ দিতে হয় ।
ডিসঅনারের বিষয়টা আমি জানিনা ।

২| ২২ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:৪৬

বাগসবানি বলেছেন: আমি যতদূর জানি মানি ট্রান্সফার হইতে টাইম লাগে । মিনিমাম দুইতিনদিন।

২২ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:৫০

মহিসন খান বলেছেন: এত টাইম লাগে ???

৩| ২২ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:৩০

কাঠফাটা বলেছেন: প্রথমে বলে নেই- শব্দটি শুধু পে- অর্ডার, পে- অর্ডার চেক না। এখন মূল প্রশ্নে আসি।

যদি পে- অর্ডার ইস্যুকারী ব্যাংক ও গ্রাহকের একাউন্ট একই বাঙ্কের ভিন্ন শাখায় হয় তবে- অনলাইন বাঙ্কগুলো গ্রাহক পে- অর্ডার জমা দেওয়ার সাথে সাথেই পে করতে পারে। আর ব্যাঙ্ক যদি অনলাইন না হয়, সেক্ষেত্রে ব্যাংক চাইলে ফোনের মাধ্যমে ইস্যুকারী ব্যাংক থেকে নিশ্চিত হওয়ার পর পে করতে পাড়েন। ফোন না করলে তাঁরা advice (ব্যাংকিং টার্ম) আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করবেন এবং টাকা জমা করবেন।

আর গ্রাহক যদি অন্য ব্যাঙ্কে পে- অর্ডারটি জমা করেন, তবে এই ব্যাংকটি টাকা সংগ্রহের জন্য clearing house (যেখানে clearing house বসে, সাধারনত থানা পর্যায়ে, যেখানে একাধিক ব্যাংক আছে, সেখানেই বসে)-এর মাধ্যমে সংগ্রহ করবে। এক্ষেত্রে সরবওচ্চ তিন কার্যদিবস লাগবে। তবে এখন কিছু কিছু ব্যাংক এক দিনের মধ্যেও টাকা গ্রাহকের হিসেবে জমা করে। সেক্ষেত্রে প্রথম ক্লিয়ারিং হাউজ (দিনে দুবার ক্লিয়ারিং হাউজ বসে) বসার পূর্বেই প্রাহক কে তার হিসাবে পে - অর্ডারটি জমা করতে হবে। যেখানে ক্লিয়ারিং হউসে বসে না সেখানে সময় বেশি লাগে, তা দুই দিন থেকে এক মাসও হতে পারে (ডাক বা কুরিয়ার - এর উপর নির্ভর করতে হয়)।

৩ য় প্রশ্নের উত্তর - যদি সবকিছু ঠিক থাকে (যেমন- তারিখ, সিগনেচার, টাকার পরিমান অঙ্কে ও কথায়) তবে পে - অর্ডারের টাকা না দেওয়ার কোন নিয়ম নেই। এটি সাধারনত নগদ টাকা হিসেবে বিবেচিত হয়।

২৩ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:৫৮

মহিসন খান বলেছেন: কাঠফাটা, আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

৪| ২৩ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:১৪

আমি মাসুদ বলেছেন: ১ দিন

৫| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:২০

জানতে ইচ্ছুক বলেছেন: ভাই পে অর্ডার টা আসলে কি জিনিস, লাভ কি ক্ষতি কি বুঝিয়ে বললে উপকৃত হতাম

৬| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৩৩

মোঃ বিজয় আকবরী বলেছেন: আমি ডিগ্রি ১ম বর্ষের ছাত্র। আমি পরিক্ষার জন্য ফরম ফিলাপ করেছিলাম। তো ফরম ফিলাপ করার জন্য সোনালী ব্যাংকে পে অর্ডার করি। তো কলেজের ভাউচারে ভুলে পে অর্ডার নাম্বার না লিখে জমা দিয়ে দিই। তো আমার প্রশ্ন হচ্ছে যে, এই ভুলের কারনে নি আমার ফরম ফিলাপ সম্পন্ন হবে কি না। জানালে উপকৃত হইব।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.