![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নারীবাদীরা বলে“পুরষ চারটি বিয়ে করতে পারলে নারী কেন চারটি বিয়ে করতে পারবে না?”
নোমান ইবনে সাবের (রহঃ)কে প্রশ্ন করা হয়েছিল “পুরষ চারটি বিয়ে করতে পারলে নারী কেন চারটি বিয়ে করতে পারবে না?”
নোমান ইবনে সাবের (রহঃ) এর উত্তর সাথে সাথে দিতে পারলেন বলে তিনি সময় চাইলেন।রাতে তিনি চিন্তাভাবনা শুরু করলেন।তার মেয়ের নাম ছিল হানীফা।হানীফা তার পিতার কাছে সব ব্যাপার শুনলেন এবং বললেন “আব্বা,এর জবাব আমি দিতে পারবো তবে আমার শর্ত আপনার পরিচিতি আমার নামে হবে”।নোমান ইবনে সাবের (রহঃ) বললেন বেশ এখন থেকে আমি আবু হানীফা(হানীফার পিতা) হিসেবে পরিচয় দেব।এখানে নোমান ইবনে সাবের (রহঃ) পরবর্তীতে ইমাম আবু হানীফা(রহঃ) হিসেবে পরিচিতি পেলেন।তার মেয়ে হানীফা জবাব দিলেন এভাবে “যদি চারটি গরু থেকে দুধ সংগ্রহ করে পৃথক চারটি গ্লাসে রাখা হয় তবে আমরা বলতে পারবো কোন গ্লাসে কোন গরুর দুধ আছে কিন্তু চারটি গরু থেকে দুধ সংগ্রহ করে যদি একটি গ্লাসে রাখা হয় তবে কি কেউ বলতে পারবে এখানে কোন গরুর দুধ আছে”।
মনে করুন একটা পুরুষ চারটি বিয়ে করলো এবং সবার একটি করে সন্তান হলো।এখানে পিতা একজন এবং মাতাও একজন কিন্তু একজন নারী যদি চারটি পুরুষকে বিয়ে করে আর যদি সন্তান হয় এখানে সে সন্তান কার জাত আর এখানে মাতা একজন কিন্তু পিতা চার জন(নাউযুবিল্লা্হ)।এ বিষয়কে নিয়ে যারা ইসলাম কে ঠাট্টা করেন তাদের উচিত মানসিক হাসপাতালে ভর্তি হওয়া।
তবে বহুবিবাহের ক্ষেত্রে শর্ত সবার সাথে ন্যায়সঙ্গত আচরণ করতে হবে।প্রথম স্ত্রীকে অসম্মান করে দ্বিতীয় স্ত্রীকে ভালবাসলে সেটা ইসলামের দৃষ্টিতে জুলুম হিসেবে গণ্য হবে।
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৬
মোক্তার হোসেন বলেছেন: আমার পোস্টে মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।আল্লাহ পবিত্র কোরআনে বলেছেন“এটা সম্ভব নয় যে একদম পুরোপুরি সবাইকে সমানভাবে বিচার করতে পারবে।তবে এর মধ্যে থেকেই ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার চেষ্টা চালাবে”।
ধরুন এক মায়ের তিন ছেলে আছে।মা এর কাছে সবাই সমান।কিন্তু মায়ের কাছে কি সবাই সমান আদর পায়?না,পায় না।কিন্তু তারপরও কিন্তু মায়ের কাছে সবাই সমান।বহুবিবাহ ইসলাম ধর্মের নিয়ম নয়,এটা ক্ষেত্র বিশেষের জন্য প্রযোজ্য হালাল পন্থা।কেয়ামতের আগে একটা পুরুষের বিপরীতে পঞ্চাশটা নারী থাকবে।তখন কিছু মানুষ সমালোচনা করবে এই বলে যে “ইসলাম কেন পঞ্চাশটা বিয়ের অনুমতি দেয়নি”।যারা মন্তব্য করেছেন,তাদেরকে আমার পরামর্শ “ধর্মকে ভালভাবে জানুন”।
২| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ৯:২২
BRITHA FOSOL বলেছেন: কোন মানুষের পক্ষে চারজনকে সমানভাবে দেখা সম্ভব না। প্রথম জনের প্রতি অনুভূতি কমে বলেই আরেকজনকে বিয়ে করার আগ্রহ হয়
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৬
মোক্তার হোসেন বলেছেন: আমার পোস্টে মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।আল্লাহ পবিত্র কোরআনে বলেছেন“এটা সম্ভব নয় যে একদম পুরোপুরি সবাইকে সমানভাবে বিচার করতে পারবে।তবে এর মধ্যে থেকেই ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার চেষ্টা চালাবে”।
ধরুন এক মায়ের তিন ছেলে আছে।মা এর কাছে সবাই সমান।কিন্তু মায়ের কাছে কি সবাই সমান আদর পায়?না,পায় না।কিন্তু তারপরও কিন্তু মায়ের কাছে সবাই সমান।বহুবিবাহ ইসলাম ধর্মের নিয়ম নয়,এটা ক্ষেত্র বিশেষের জন্য প্রযোজ্য হালাল পন্থা।কেয়ামতের আগে একটা পুরুষের বিপরীতে পঞ্চাশটা নারী থাকবে।তখন কিছু মানুষ সমালোচনা করবে এই বলে যে “ইসলাম কেন পঞ্চাশটা বিয়ের অনুমতি দেয়নি”।যারা মন্তব্য করেছেন,তাদেরকে আমার পরামর্শ “ধর্মকে ভালভাবে জানুন”।
৩| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:১০
ইকরাম বাপ্পী বলেছেন: চার বিবি......
একজনরে নিয়া আশেপাশে মানুষের যা অবস্থা দেখা যাচ্ছে.....
আবার চার??
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৭
মোক্তার হোসেন বলেছেন: আমার পোস্টে মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।আল্লাহ পবিত্র কোরআনে বলেছেন“এটা সম্ভব নয় যে একদম পুরোপুরি সবাইকে সমানভাবে বিচার করতে পারবে।তবে এর মধ্যে থেকেই ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার চেষ্টা চালাবে”।
ধরুন এক মায়ের তিন ছেলে আছে।মা এর কাছে সবাই সমান।কিন্তু মায়ের কাছে কি সবাই সমান আদর পায়?না,পায় না।কিন্তু তারপরও কিন্তু মায়ের কাছে সবাই সমান।বহুবিবাহ ইসলাম ধর্মের নিয়ম নয়,এটা ক্ষেত্র বিশেষের জন্য প্রযোজ্য হালাল পন্থা।কেয়ামতের আগে একটা পুরুষের বিপরীতে পঞ্চাশটা নারী থাকবে।তখন কিছু মানুষ সমালোচনা করবে এই বলে যে “ইসলাম কেন পঞ্চাশটা বিয়ের অনুমতি দেয়নি”।যারা মন্তব্য করেছেন,তাদেরকে আমার পরামর্শ “ধর্মকে ভালভাবে জানুন”।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ৯:০৬
আধারে আমি৪২০ বলেছেন: তবু বহু বিবাহকে হালাল করতেই হবে। স্বামী না হয় স্ত্রীদের সমান চোখে দেখতে পারল কিন্তু স্ত্রীরা নিজেদের কিভাবে দেখবে? তাদের মধ্যে ঝামেলা হবেই এবং এটাই খুব স্বাভাবিক। সেটা হলে সংসারে শান্তি নামক জিনিসটা থাকবে কিভাবে?
কোন মানুষের পক্ষেই চারজনকে সমানভাবে দেখা সম্ভব না।