| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ১৫৪ জন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয় লাভ করেছে। বিষয়টা আমাদের প্রধানমন্ত্রীর নিকট সুখকর হলেও আওয়ামী লীগের রাজনীতি করে এমন অনেকেই নাখোস। এমন পাতানো নির্বাচন দেশে বিদেশ কারো কাছে গ্রহন যোগ্য হবে না মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জেনেও এমন বায়েনার করছেন দেশে গৃহযুদ্ধের জন্য। ইত্যিমধ্যে দেশে গৃহযুদ্ধ শুরু হয়েছে। পক্ষে বিপক্ষে হানাহানি হচ্ছে। এতে স্বার্থটা কার?
২|
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৫৭
সৈয়দ মোহাম্মদ আলী কিবর বলেছেন: আসলেই স্বার্থটা কার ?
৩|
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৩
েফরারী এই মনটা আমার বলেছেন: আমাদের দেশের কোন রাজনৈতিক দলের কোন নেতাই দেশ বা জনগনের জন্য রাজনীতি করে না, আদর্শে জন্য করে না ।সবাই নিজের জন্যেই রাজনীতি করে ।মূলতঃ এরা সকলেই এক ও অভিন্ন আদর্শে (?) বিশ্বাসী। সেটা হলো দেশ ও জাতীর জন্য সর্ব্বোচ্চ ত্যাগের কিছু গৎবাধাঁ বুলি আওড়াও , জণগন নামক একদল গাধাঁর সামনে একগাদা মিথ্যা আশ্বাসের মুলা ঝুলিয়ে ছলে বলে কৌশলে ক্ষমতায় যাও ।আর দূর্নীতির মাধ্যমে জনগনকে ন্যয্য অধিকার থেকে বন্চিত করে রাস্ট্রের কোটি কোটি টাকা চুরি করে টাকার পাহাড় গড়ে তোল । তাদের সময় কোথায় দেশ ও জনগকে নিয়ে ভাবার ।আর তারই ফলে আজকে বাংলাদেশে কাঙ্খিত উন্নয়ন হছছে না । পদ্না সেতু হচছে না ্বার্ন ইউনিট সহ প্রয়োজনীয় অনেক কিছূই হচছে না । হচছে আজকের এই জ্বালাও-পোড়াও রাজনীতি ।সুতারাং এখন সময় এসেছে আমাদের সাবধান হওয়ার।
Click This Link
৪|
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৬
েফরারী এই মনটা আমার বলেছেন: সবচেয়ে গরিব কে?
এ প্রশ্নের জবাবে হাদীছ -এ বলা হয়েছে " ঐ ব্যক্তি সবচেয়ে গরিব - যে ক্বিয়ামতের দিনে পাহাড় পরিমাণ নেকী নিয়ে উঠবে, মনে করবে সে নিশ্চিত জান্নাতী। কিন্তু এরপর তার একের পর এক পাওনাদাররা আসবে। যাদের হক্ব সে নষ্ট করেছে। যাদের উপর সে জুলুম করেছে । তখন তার নেকি দ্বারা তাদের সে হক্ব আদায় করা হবে। এরপরও আরো পাওনাদার বাকি থেকে যাবে। তখন বাকি পাওনাদারদের ( যাদের হক্ব সে নষ্ট করেছে ) গুনাহ তার উপর চাপিয়ে দেয়া হবে। কিছুক্ষণ পূর্বে যে ব্যক্তি ছিল নিশ্চিত জান্নাতী এখন সে ব্যক্তি হয়ে পড়বে নিশ্চিত জাহান্নামী।”
ইসলামের পরিভাষায় হক্ব দু'প্রকার ।এক-হক্কুল্লাহ্ অর্থ্যাৎ আল্লাহ্পাকের হক্ব , দুই-হক্কুল ইবাদ অর্থ্যাৎ বান্দার হক্ব ।বলা হয়েছে তওবা করলে হক্কুল্লাহ্ অর্থ্যাৎ আল্লাহ্পাকের হক্ব ক্ষমা পাওয়া যায় , কিন্তু হক্কুল ইবাদ অর্থ্যাৎ বান্দার হক্ব আল্লাহ্ ক্ষমা করেন না , যতক্ষন পর্যন্ত যার হক্ব সে ক্ষমা না করবে ।
তাই যারা ১৯৭১ সালে লক্ষ লক্ষ মানুষকে নৃশংসভাবে হত্যা করেছে,গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে দিয়েছে ,লক্ষ লক্ষ মা-বোনের সম্ভ্রমহানি করেছে-লুটপাট করেছে এবং আজকে যারা ঐ সমস্ত অপরাধীকে রক্ষার জন্য একই রকম মানুষকে নৃশংসভাবে বোমা মেরে হত্যা করে -জুলুম করছে উপরোক্ত হাদীস মুতাবেক তারা নিশ্চিত ভাবে জাহান্নামী।
Click This Link
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৩৪
কলাবাগান১ বলেছেন: হানাহানি বেশী করছে জামাতিরা (বিনপি তো অবরোধ ডেকেই খালাস)..... উনাদের মিছিল থেকে কখনও নির্বাচন নিয়ে কোন শ্লোগান শুনেছেন??? শুনবেন না কেননা উনারা শুধু চান যুদ্ধাপরাধীদের মুক্তি.....
আমারতো মনে হয় যত হানাহানি তা যুদ্ধাপরাধীদের বিষয় টা নিয়েই... ত্বত্তাবধায়ক সরকার নিয়ে তো খুনাখুনি তো হচ্ছে না, যেটা হচ্ছে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নিয়ে।
আজ যুদ্ধাপরাধীদের মুক্তি দিয়ে দিলে, কালই জামাত ঠান্ডা... তখন বিনপির দাবী আদায় করতে হবে আলোচনার মাধ্যমেই