নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মন্ত্রক

আমি আমার দেশের জন্যে

মন্ত্রক › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশের রাজনীতি এবং দেশ ও জাতিগঠন প্রক্রিয়ায় আ্ওয়ামীলীগ এগিয়ে

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৩৯

রাজনীতি একটি সামাজিক কার্যক্রম যার মাধ্যমে দেশ ও সমাজ শাসিত এবং পরিচালিত হয়। তাই সকল রাজনীতির উদ্দেশ্য হওয়া উচিৎ দেশ ও দশের মঙ্গল করা। যাঁরা রাজনীতির সাথে জড়িত তাদের শিক্ষা-দীক্ষা, আচার-আচরণ, মন-মনন ও মানসিকতাসহ সবকিছু সে আঙ্গিকেই গড়ে ওঠা উচিৎ। একটি আদর্শ গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় দেশ এবং স্থানীয় পর্যায় থেকে সর্বোচ্চ পর্যায় পর্যন্ত প্রত্যেকটি প্রতিষ্ঠান নির্বাচিত রাজনৈতিক নেতৃত্বের দ্বারা পরিচালিত হওয়া বাঞ্ছনীয়। আর দেশ ও দশের মঙ্গল এবং সুখ-শান্তির জন্যে রাজনৈতিক নেতাদের নিজ দেশ ও বিশ্বমানবতার ভালোর জন্যে নিবেদিতপ্রাণ হওয়া দরকার। মানব সৃষ্টির পর থেকেই অনবরত পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও বিবর্তনের মাধ্যমে ধীরে ধীরে রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানগুলো সৃষ্টি ও বিকশিত হয়েছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই আর্থ-সামাজিক প্রেক্ষাপট একটা সমাজের রাজনৈতিক অবস্থা ও চরিত্র নির্ধারণ করে বিধায় পৃথিবীতে কখনও সামন্তবাদ, কখনও রাজতন্ত্র, কখনও একনায়কতন্ত্র, কখনও সমাজতন্ত্র, কখনও গণতন্ত্রসহ বিভিন্ন তন্ত্র ও মতামতের বিকাশ ও প্রসার দেখা যায় । তাই বলা যায় যে, একটা দেশের বিদ্যমান রাজনৈতিক পরিস্থিতির মধ্যে সে দেশের জাতিগঠন প্রক্রিয়াও সংগঠিত হয়। অতএব, জাতিগঠনে দেশ ও সমাজের আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। একটা দেশের রাজনৈতিক চরিত্র যা-ই হোক না কেন, সার্বিক বিবেচনায় তা যদি মানুষের মঙ্গলের জন্যে কাজ করেÑ তাৎক্ষণিক বিচারে সে ব্যবস্থাকে ভালো বলতে হবে এবং তা যদি দেশ ও দশের অমঙ্গলজনক হয়, তবে তাকে অপরাজনীতি হিসেবে সংজ্ঞায়িত করা যেতে পারে। তাই অনেক কিছু করার পরেও ইতিহাসের শেষ বিচার হিটলার, মুসোলিনি কিংবা সাদ্দাম হোসেনকে সাধুবাদ না দিয়ে ধিক্কার দিয়ে থাকে। চূড়ান্ত বিচারে তারা এক দিকে নিজেরা ব্যর্থ হয়েছেন, অন্যদিকে তারা নিজ জাতি ও মানব সভ্যতার জন্যে চরম অপমান আর দুঃখ-কষ্টের কারণ হয়েছেন।

বাংলাদেশেরও একটি রাজনৈতিক চরিত্র আছে। প্রাগৈতিহাসিক সময় থেকেই বিভিন্ন ধরনের রাজনৈতিক অবস্থার মধ্য দিয়ে আমরা আজকের অবস্থানে এসেছি। হাজার বছরের ঐতিহ্যে লালিত এ ভূখ- আর্য-অনার্য, হিন্দু- বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান-মুসলিম তথা বৃহৎ ও ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী সকলের সমন্বিত প্রয়াস ও ধ্যান-ধারণায় সমৃদ্ধ একটি অসাম্প্রদায়িক জনগোষ্ঠীর দেশ। বিভিন্ন পরিস্থিতি ও সময়ে এ ধারণার ব্যত্যয় হলেও তা হয়েছে দেশি-বিদেশি স্বার্থান্বেষী মহলের কারণে এবং অনুকূল পরিবেশ পাওয়ার সাথে সাথে আবার তা অসাম্প্রদায়িক চেতনায় ফিরে এসেছে। এরই ধারাবাহিকতায় ৫২’র ভাষা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে ১৯৭১ সালে আমাদের জাতিসত্তা চূড়ান্ত রূপ ধারণ করে; যা গণতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা (সকল ধর্মের সমান মর্যাদা), সমাজতন্ত্র (কারও প্রতি বৈষম্য নয়) ও জাতীয়তার ওপর প্রতিষ্ঠিত। তাই শেষ বিচারে বলা যায় যে, আমরা একটা গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক ব্যবস্থার মধ্যে আছি। একটা দেশে গণতন্ত্র এবং গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোর পূর্ণ বিকাশ লাভ ও শক্তিশালী হতে অনেক সময় এবং একটা সুনির্দিষ্ট প্রক্রিয়া চালু থাকা প্রয়োজন। কেননা সেজন্যে শুধুমাত্র রাজনৈতিক নেতাদের নয় বরং দেশের প্রতিটি অঙ্গ ও প্রতিষ্ঠানসহ আপামর জনসাধারণের মধ্যে একটা ন্যূনতম গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি ও মন-মানসিকতার সৃষ্টি হওয়ার প্রয়োজন হয়। অথচ আধুনিক যুগের অধিকাংশ সময় আমরা কখনও মোঘল, কখনও ইংরেজ, আবার কখনও পাকিস্তানীদের দ্বারা শাসিত ও শোষিত হয়েছি। ফলশ্র“তিতে আমাদের দেশে গণতন্ত্র শক্তিশালী হওয়ার পরিবেশ পায়নি। তারপরও সময়ের সাথে সাথে আমাদের স্বাধিকার ও গণতান্ত্রিক আকাক্সক্ষা এবং আন্দোলন জোরদার হয়েছে। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা লাভের পর স্বল্প সময় গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা কার্যকর থাকলেও তারপর একটা দীর্ঘ সময় আমাদের সামরিক কিংবা প্রায় সামরিক ব্যবস্থার মধ্যে থাকতে হয়েছে। ১৯৯১ সালে দেশে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ফিরে আসলেও সমাজের সর্বস্তরে গণতান্ত্রিক মানসিকতা ও চর্চার অভাব দৃশ্যমান; যা আমাদের দেশ ও সমাজের রাজনৈতিক

বাস্তবতাও বটে। আমাদের বড় বড় রাজনৈতিক দলের মধ্যেও সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক চর্চার অভাব বিদ্যমান। শেষ বিচারে নেতার কথাই চূড়ান্ত এবং সেভাবেই দল ও সরকার সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়। ফলশ্রুতিতে আমাদের রাজনীতিতে ব্যক্তিপূজা আর পরিবারতন্ত্রের প্রবল উপস্থিতি লক্ষণীয়। যেকোনো জাতীয় কিংবা স্থানীয় নির্বাচনের সময় বিশেষ বিশেষ পরিবার থেকে মোট প্রার্থীর সংখ্যা দেখলেই ধারণাটি পরিষ্কার হবে। তাই অনেকের সাথে একমত হয়েই বলতে হয় যে, আমাদের দেশে গণতন্ত্র এখনও প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পায়নি এবং তা পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর্যায়ে আছে। অর্থাৎ আমাদের গণতন্ত্র এখনও ভঙ্গুর অবস্থায় বা ঝুঁকিপূর্ণ পর্যায়ে রয়েছে। তাই আমাদেরকে প্রথমে গণতন্ত্র অনুশীলন নিরাপদ করতে হবে। গণতান্ত্রিক চর্চার ক্ষেত্রটি যাতে সঠিক হয় এবং আমরা যাতে একটা উন্নত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা পেতে পারি, তার জন্যে সংশ্লিষ্ট সকলকে সততা, নিষ্ঠা ও ধৈর্যের পাশাপাশি প্রজ্ঞা, বুদ্ধিমত্তা ও সহনশীলতার সাথে কাজ করতে হবে।

গণতন্ত্রকে বিভিন্ন জন বিভিন্নভাবে সংজ্ঞায়িত করেছেন। গণতন্ত্রের জনক আব্রাহাম লিংকনের মতে উবসড়পৎধপু রং নু ঃযব ঢ়বড়ঢ়ষব; ভড়ৎ ঃযব ঢ়বড়ঢ়ষব; ড়ভ ঃযব ঢ়বড়ঢ়ষব. অর্থাৎ গণতন্ত্র মানুষের এবং মানুষের জন্যে গণতন্ত্রÑ যাকে গণতন্ত্রের মোদ্দাকথা হিসাবে ধরে নেওয়া যেতে পারে। একটি শুদ্ধ গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় প্রতিটি মানুষকে মানুষ হিসেবে মূল্যায়ন করতে হবে। তাঁদের ব্যক্তি স্বাধীনতা, বাকস্বাধীনতা, রাজনৈতিক অধিকার, মৌলিক চাহিদাসহ আর্থ-সামাজিক অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। দেশ ও সমাজ কর্তৃক সবার জন্য সমান সুযোগ-সুবিধার ব্যবস্থা করতে হবে। পরিশ্রম আর মেধার দ্বারা সকল নাগরিকের ভাগ্য পরিবর্তনের সমান সুযোগ থাকতে হবে। পক্ষান্তরে প্রতিটি মানুষকে ব্যক্তিগতভাবে হতে হবে গণতন্ত্রমনা। সবাইকে নিজের ও অন্যের অধিকার সম্পর্কে সচেতন ও অন্যের প্রতি সহনশীল হতে হবে। সব পরিস্থিতিতে অন্যের ব্যক্তি স্বাধীনতাকে সম্মান ও রক্ষা করতে হবে। সবাইকে দেশ ও দশের ভালোমন্দ বুঝতে হবে। সব অবস্থায় দায়িত্বশীল ও গঠনমূলক আচরণ করতে হবে। দেশ ও সমাজের আচার-আচরণ ও আইন-কানুনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে হবে। আলোচনা-সমালোচনাকে সহজভাবে নিতে হবে। পাশাপাশি যারা সরাসরি রাজনীতির সাথে সংশ্লিষ্ট হবেন, তাঁদের মধ্যে সর্বোচ্চ সততা এবং ত্যাগ ও সেবার মানসিকতা থাকতে হবে। তাঁদের শিক্ষা-দীক্ষা, আচার-আচরণ, নীতি-নৈতিকতা, মানবপ্রেম ও দেশপ্রেম, নেতৃত্বসহ অন্যান্য গুণাবলী হতে হবে প্রশ্নাতীতভাবে উত্তম এবং মানব কল্যাণে নিবেদিত। তাঁদের মধ্যে যাঁরা যত বড় নেতা হবেন, তাঁদের ততোবেশি চিন্তা চেতনায় স্বচ্ছতা, বুদ্ধিমত্তা, সহনশীলতা, উন্নত ভিশন ও রাজনৈতিক প্রজ্ঞার পরিচয় দিতে হবে। মোদ্দাকথা হল, একটা গণতান্ত্রিক পরিবেশে একজন সাধারণ মানুষ থেকে দেশের সর্বোচ্চ ব্যক্তিকে বিবেকবান ও দায়িত্বশীল এবং অবস্থান অনুযায়ী যোগ্য হতে হবে। আর সব অবস্থায় তাঁদের দেশ ও দশের স্বার্থকে অগ্রাধিকার দিতে হবে।

বাংলাদেশের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক চিত্রে আমরা কাক্সিক্ষত গণতান্ত্রিক ঐতিহ্য ও পরিবেশ দেখতে পাই না বরং অধিকাংশ ক্ষেত্রে উল্টোটাই দেখা যায়। বিশ্বের অন্যতম ঐড়সড়মবহবড়ঁং জাতি হয়েও বিভিন্ন ইস্যুতে আমরা বিভক্ত। অপ্রয়োজনীয় কারণ আর বিতর্ক নিয়ে আমরা প্রতিনিয়ত শক্তিক্ষয় করছি। জাতি যেমন স্বাধীনতার ইতিহাস, জাতিসত্ত্বা ইত্যাদি মৌলিক বিষয় নিয়ে বিভক্ত, আমাদের রাজনীতিও তেমনি বিভিন্ন ধারা-উপধারা এবং বিভিন্ন মূল্যবোধে বিভক্ত হয়ে পড়েছে। ফলশ্রুতিতে একদিকে আমরা কাক্সিক্ষত রাজনৈতিক পরিবেশ ও সংস্কৃতি সৃষ্টি করতে পারছি না, অন্যদিকে আমাদের জাতীয় ঐক্য ও জাতিগঠন প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। আমাদের রাজনৈতিক দেউলিয়াত্বের অন্যতম কারণ হলো আমাদের দেশের রাজনীতি আর রাজনৈতিক ব্যক্তিদের হাতে নেই। ব্যবসায়ী ও অবসরপ্রাপ্ত আমলাসহ বিভিন্ন পেশা ও মতের মানুষেরা আজ রাজনীতির অঙ্গনকে দখল করেছে। দেশের সর্বোচ্চ রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান থেকে শুরু করে সর্বনিম্ন প্রতিষ্ঠান তাদের দখলে। আমাদের সংসদের অন্তত দুই-তৃতীয়াংশ সদস্যই ব্যাবসায়ী তাতেও কোনো অসুবিধা হতো না, যদি তারা দেশ ও দশের জন্য রাজনীতি করতেন। তাদের অধিকাংশই চিন্তা-চেতনা এবং কর্মকা-ে জনসাধারণের স্বার্থের চেয়ে নিজেদের ব্যক্তি ও গোষ্ঠী স্বার্থকে প্রাধান্য দিয়ে থাকেন। ফলশ্রুতিতে আমাদের রাজনীতি আজ আর মানব সেবা নয় বরং মূলত বাণিজ্যিক হয়ে ওঠেছে। রাজনীতিবিদ, ব্যাবসায়ী আর আমলাদের যোগসাজশে আমাদের রাজনীতি হয়ে পড়েছে হিংসাত্মক ও কলুষিত। তরুণ সমাজের মধ্য থেকে মেধাবীদের আজ আর রাজনীতিতে আসতে দেখা যায় না বলা চলে। তাদের মধ্যে যারা রাজনীতিতে আসেন, তাদের অধিকাংশই উপায়ন্তর না পেয়ে রাজনীতিতে আসেন এবং লাগামহীন দুর্নীতি, সন্ত্রাস, টেন্ডারবাজি ও চাঁদাবাজিসহ সকল ধরনের অনাকাক্সিক্ষত কর্মকা-ে জড়িয়ে পড়ে। তাই শুরু থেকেই আমাদের ভবিষ্যৎ রাজনীতিবিদদের একটা বড় অংশ ভাবমূর্তি সংকটে পড়ে যায়। পাশাপাশি আমাদের তরুণ সমাজের একটা বড় অংশ অসুস্থ রাজনৈতিক পরিবেশের কারণে হিংসাত্মক মন-মানসিকতা পাচ্ছে; যা সুস্থ ও মানবিক সমাজ গঠন বাধাগ্রস্ত করবে। এ ধারা চলতে থাকলে আগামী দিনে আমাদের রাজনীতিতে মেধা ও নেতৃত্বের শূন্যতা আরো বৃদ্ধি পাবে। আরো পরিতাপের বিষয় হলো আমাদের সুশীলসমাজ এবং জ্যেষ্ঠ নাগরিকগণ যাদের সমাজের বিবেক হিসেবে কাজ করার কথা, তারাও বিভিন্ন পরিস্থিতিতে আপসকামিতা এবং রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ফলশ্রুতিতে যখন তাঁরা দেশ পরিচালনা করেছেন, তখন ক্ষুদ্র ব্যক্তি, পরিবার ও শ্রেণিস্বার্থের উপরে উঠে নেতৃত্ব দিতে ব্যর্থ হয়েছেন এবং শেষ বয়সে এসে পরবর্তী প্রজন্মকে সঠিক পরামর্শ ও নির্দেশনা দিতে পারছেন না। এসব কারণে বিচার ব্যবস্থা, শিক্ষা ব্যবস্থা এবং সরকারি ও আধা সরকারি সংস্থাসহ সকল ক্ষেত্রে পেশাদারিত্ব ও দায়বদ্ধতার পরিবর্তে দলীয় অসুস্থ রাজনীতি ঢুকে পড়েছে। মাঝে মাঝে তাঁদের দু’একজনকে ভাল কিছু করার জন্যে হুঙ্কার দিতে দেখা গেলেও তা কখনও যৌত্তিক পর্যায়ে নিতে পারেননি। পাশাপাশি আমাদের সমাজে সাম্প্রদায়িকতা, মৌলবাদ, ধর্মীয় উন্মাদনা, বিচ্ছিন্নতাবাদ, অতি বিপ্লববাদ, উগ্রবাদ ইত্যাদি উপাদানের উপস্থিতি বিদ্যমান এবং দেশি ও আন্তর্জাতিক অনুকূল পরিবেশে তা যে কোনো সময় মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারে। তাই এ সকল অগণতান্ত্রিক এবং অপরাজনৈতিক সংস্কৃতিকে এখনই কঠোরভাবে দমন ও সংশোধন না করলে ভবিষ্যতে তা মহীরুহ হয়ে দেশ ও সমাজের সমূহ ক্ষতি করতে পারে। আমাদের দেশের রাজনৈতিক নেতৃত্ব ও সুশীল সমাজসহ দায়িত্বশীল সকলকে বিষয়টি নিয়ে ভাবতে হবে এবং দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে। চলবে..

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৫৯

কলাবাগান১ বলেছেন: আমি বাংগালীর মানসিকতা বুঝতে পারছি না...... ডেইলি স্টারের পোলে দেখা গেল যে অধিকাংশ মানুষ মনে করে যে এই সরকার দেশের অনেক উন্নয়ন করেছে, দারিদ্র্য কমিয়েছে, জীবন যাত্রার মান উন্ণয়ন করেছে এবং দেশ সঠিক পথে আছে, তারপরও বেশীর ভাগ ভোটার বলছে তারা আওয়ামী লীগকে ভোট দিবে না, তারা দিবে বিদেশী আদালতে প্রমানিত দূর্নীতি করা দলকে.......

২| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:০৭

জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: আওয়ামীলীগের এ সরকারের আমলে অনেক উন্নত হয়েছে সন্দেহ নেই।দেশের সার্বিক উন্নয়ন একটা গতি পেয়েছে।

৩| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০৫

কৃষিবিদ আহমদ মুকুল বলেছেন: বর্তমান সরকার কৃষিকে যে উচ্চতায় নিয়ে গেছে, তার জন্য তারা আবারো ভোট চাইতে পারে। এবং তা যৌক্তিক হবে আমি মনে করি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.