![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এশিয়ার দেশগুলোতে বর্তমানে অর্থনৈতিক উত্থান ঘটছে। এর মধ্যে চীন ও ভারতের অর্থনীতি সুপারসনিক গতিতে এগোচ্ছে। এভাবে এগোতে থাকলে আগামী এক দশকে বিশ্ব অর্থনীতির মূল কেন্দ্রস্থল হবে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া। অর্থনৈতিক সূচকে বাংলাদেশের অগ্রগতিও সন্তোষজনক। এ প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশও খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই এদেশে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা জরুরি। আগামী নির্বাচন কোন পদ্ধতিতে, কার অধীনে হবেÑ এ নিয়ে এখনো কোনো যৌক্তিক মীমাংসায় আসতে পারেনি দেশের দুটি প্রধান রাজনৈতিক দল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সর্বদলীয় সরকারের প্রস্তাব দিয়েছেন আর প্রধান বিরোধী দলের পক্ষ থেকে উল্টো প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, এখনো দেশের প্রধান দুটি দল বিপরীত মেরুতে অবস্থান করছে। এই অবস্থায় দেশের কয়েক কোটি অভিভাবককে আতঙ্কিত করেছে সম্ভাব্য রাজনৈতিক সংঘাত। ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। কিন্তু নির্বাচনের রূপরেখার বিষয়ে এখনো দুই রাজনৈতিক দল একমত হতে পারেনি। আর এ সংকট রাতারাতি দূর হওয়ার কোনো আভাসও পাওয়া যাচ্ছে না। সুতরাং সংবিধান ঠিক রেখে আগামী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার বিষয়টি অনেকটাই জটিল। প্রায় একই ধরনের জটিলতা ছিল ২০০৬ সালের নির্বাচনকে ঘিরে। তাই প্রশ্নটা স্বাভাবিকভাবেই এসে যায়, দেশে আবারো ১/১১ পরিস্থিতি তৈরি হচ্ছে কিনা? একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে নির্বাচনই ক্ষমতা হস্তান্তরের একমাত্র সংবিধান স্বীকৃত পথ। এর ব্যত্যয় হলে গণতন্ত্রবিরোধী শক্তি খুশি হবে। তাই এ বিষয়ে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধের অভাবে বাংলাদেশে গণতন্ত্র শক্তিশালী হচ্ছে না। রাজনীতিবিদদের এমন কোনো কাজ করা উচিত হবে না, যাতে অন্য কোনো অগণতান্ত্রিক অবস্থার সৃষ্টি হয়। সিভিল সোসাইটি এবং মিডিয়ার এমন কোনো মন্তব্য করা ঠিক হবে না, যাতে গণতান্ত্রিক ধারা ব্যাহত হয়। তাই নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই। গত ৪২ বছরে আমাদের রাজনীতিবিদরা নির্বাচন পদ্ধতি ঠিক করতে পারলেন না। এটা আমাদের জন্য লজ্জার। নির্বাচন পদ্ধতি রাজনীতিবিদদেরই সুনির্দিষ্ট করতে হবে। আর আগামী নির্বাচন অবশ্যই যথাসময়ে হতে হবে। সাংবিধানিক ধারাবাহিকতা রক্ষায় এছাড়া বিকল্প কোনো পথ নেই। নির্বাচনের বিষয়ে সংবিধানে সব বলা আছে। কীভাবে সংবিধান সংশোধন করতে হবে তাও বলা আছে। কেউ সংবিধান সংশোধন করতে চাইলে নির্বাচন করে ক্ষমতায় আসুন। জনগণের ন্যায্য অধিকার গণতন্ত্রই দিতে পারে।
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪০
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
তত্বাবধায়ক ব্যাবস্থা বহাল থাকা সত্ত্বেও ২০০৭ এর জানুয়ারিতে ইলেকশান ইঞ্জিনিয়াররা কাউকে তোয়াক্কা না করে, আজিজের দেড় কোটি ভুয়া ভোটার নিয়ে বিম্পি-জামাত জোট একক নির্বাচন সুরু করে দিয়েছিল।
নিজামি -মোজাহিদ সহ ৬০ জন বিনা প্রতিদ্বন্দিতায় নির্বাচিত হয়েও গিয়েছিল।
এবারও তারা আসবে।
এতিমের টাকা চোর তারেক হিরোইঞ্চি কোকোরাই দেশের কর্নধার হবে
যুদ্ধাপরাধী ফ্যাসিস্ট জামাত নেতারা আবার পতাকাওয়ালা গাড়ী হাঁকানো সুরু করবে।
হিজবুতি ফ্যানাটিকরা আন্ডারগ্রাউন্ড থেকে বের হয়ে ... আবার ...
হরকত-হেকমত বোমামাবাজরা পাকিস্তানের মত মসজিদে, ঈদের জামাতে বোমাফুটিয়ে উল্লাশ করবে!
মাদ্রাসা ভিত্তিক হেফাজতি ধর্মউম্মাদরা সব ক্ষেত্রে খবরদারি করে দাপিয়ে বেড়াবে!
কি আনন্দ!