নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মন্ত্রক

আমি আমার দেশের জন্যে

মন্ত্রক › বিস্তারিত পোস্টঃ

জামাত ধ্বংস করে দিলো বিএনপিকে!

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:২৪

সরকারবিরোধী আন্দোলনে কৌশলগত দুর্বলতায় মার খাচ্ছে প্রধান বিরোধী দল বিএনপি। সাম্প্রতিক সময়ে একের পর এক হরতাল-অবরোধ দিয়েও আন্দোলনের ফল ঘরে তুলতে পারছে না দলটি। নির্বাচনকালীন নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের দাবি আদায়ের লক্ষ্যে কয়েক দফা হরতাল ছাড়াও পাঁচ দফা অবরোধ দেওয়া হয়েছে। গতকাল শনিবার শুরু হয়েছে পঞ্চম দফা অবরোধ। এ কর্মসূচি শেষে অসহযোগ, এমনকি 'গণকারফিউ' ঘোষণা করতে যাচ্ছে দলটি। তার পরও কাঙ্ক্ষিত ফল না আসায় দলের ভেতরেই নানা প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।



রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের কেউ কেউ বলছেন, জামায়াতের সঙ্গে গাঁটছড়ার কারণেই বিএনপির এমন অবস্থা। এই গাঁটছড়ার কারণে বিএনপিকে 'যুদ্ধাপরাধীদের দোসর' হিসেবে বদনাম কুড়াতে হচ্ছে। দেশব্যাপী জামায়াত-শিবিরের সাম্প্রতিক সহিংসতা ও তাণ্ডবের দায়ও অনেকটা চাপছে বিএনপির ঘাড়ে। এ অবস্থায় অনেকে জামায়াতকে বিএনপির জন্য বিষফোড়া হিসেবেই দেখছেন। এ ছাড়া বন্ধুপ্রতিম অনেক দেশও এখন আর বিএনপি-জামায়াত গাঁটছড়াকে ভালো চোখে দেখছে না।



বিএনপির স্থায়ী কমিটির এক সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী নাম প্রকাশ না করার শর্তে গত শুক্রবার কালের কণ্ঠকে বলেন, 'নির্বাচনকালীন নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারব্যবস্থা পুনঃপ্রবর্তন বিএনপির প্রধান দাবি। যুদ্ধাপরাধ বা মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার নিয়ে বিএনপির মাথাব্যথা নেই। কিন্তু জামায়াতের ওই বিচারবিরোধী আন্দোলন বিএনপির তত্ত্বাবধায়ক সরকার দাবির আন্দোলনকে পেছনে ঠেলে দিচ্ছে।' তিনি বলেন, ভোটব্যাংকের বিষয়টি মাথায় রেখে জামায়াতকে তাঁরা ছাড়তেও পারছেন না। সংগত কারণেই রাজনৈতিক বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে প্রতিনিয়তই বেকায়দায় পড়তে হচ্ছে তাঁদের।



বিএনপি কেন জামায়াতকে ছাড়তে পারছে না জানতে চাইলে বিএনপির ওই নেতা বলেন, বিএনপি এ মুহূর্তেই জামায়াতকে ছাড়তে পারছে না রাজনীতির ময়দানে একা হয়ে যাওয়ার আশঙ্কায়। এ ছাড়া মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত নেতাদের বাঁচাতে জামায়াত শেষ মুহূর্তে ক্ষমতাসীনদের সঙ্গে আপস করার চেষ্টা করতে পারে- এমন আশঙ্কাও রয়েছে বিএনপির শীর্ষস্থানীয় অনেক নেতার মনে।



এ বিষয়ে জানতে চাইলে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান গত শুক্রবার কালের কণ্ঠকে বলেন, জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির সম্পর্ক রাজনৈতিক কৌশলের অংশ। এটা এমন একটি বিষয়, যা নিয়ে বিএনপি নিজেও বিব্রত। তারা বুঝতে পারছে না কিভাবে এই সম্পর্ককে তারা উপস্থাপন করবে। তিনি আরো বলেন, 'রাজনৈতিক দলগুলোর সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ড পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, বাংলাদেশের রাজনীতি হচ্ছে সহিংসতার। এই সহিংসতার রাজনীতিতে সাংগঠনিকভাবে বিএনপি দুর্বল। যেহেতু তারা এই দুর্বলতা কাটিয়ে উঠতে পারছে না, তাই জামায়াত বিএনপির জন্য পলিটিক্যাল ক্যাপিটাল (রাজনৈতিক পুঁজি) হিসেবে কাজ করছে। একই সঙ্গে জামায়াত বিএনপির জন্য নেসেসরি ইভেন্টও (প্রয়োজনীয় উপকরণ)। আমি বলব, জামায়াত বিএনপির জন্য অনেকটা বিষফোড়ার মতো। তারা জামায়াতকে ছাড়তেও পারছে না, রাখতেও পারছে না।'



ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, এ দেশে নির্বাচন মানেই হলো উৎসব। আর নতুন ও তরুণ ভোটারদের জন্য এ সময়টি আরো আগ্রহের। অথচ এবার এই ভোটারদের একটি বড় অংশ সে সুযোগ থেকে বঞ্চিত। জামায়াত এবার নির্বাচনে অংশ নিতে পারছে না। তাই এসব নতুন ও তরুণ ভোটার ভোট দিতে পারলে মূল্যায়ন করা যেত জামায়াতের সঙ্গে জোটবদ্ধ থাকার কারণে বিএনপির ভোট কমেছে, না বেড়েছে।



বিএনপির একাধিক নেতাও বলছেন, জামায়াতকে ১৮ দলীয় জোট থেকে বাদ না দিলে জাতীয় পর্যায়ে বিএনপির দুর্নাম ঘুচবে না এবং আন্দোলনের ফলও আসবে না বলে তাঁদের ধারণা। ওই নেতারা মনে করছেন, জামায়াতের সঙ্গ ছাড়লে আওয়ামী লীগবিরোধী ধর্মভিত্তিক বিভিন্ন দল ও অন্যান্য শক্তিকে একত্র করে বৃহত্তর শক্তি গড়ে তুলতে পারত বিএনপি। বাড়ত জনসমর্থনও। জামায়াতকে বাদ দিলে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আরো জোরালো সমর্থন পাওয়া যাবে বলে মনে করেন তাঁরা। এ ছাড়া আওয়ামী লীগ নেতারা মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের সঙ্গে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিকে মিলিয়ে যেসব বক্তব্য দেন, তাও তাঁরা দিতে পারবেন না বলে মনে করেন বিএনপির ওই নেতারা।



বিএনপির অনেক নেতা মনে করেন, বিএনপি ১৮ দলীয় জোটের নেতৃত্বে থাকলেও আন্দোলন-সংগ্রামে সবচেয়ে বেশি দেখা যায় জামায়াতের নেতা-কর্মীদের। আন্দোলনে অনেকটা জামায়াতনির্ভর হয়ে গেছে বিএনপি। আর এ কারণে জনগণের কাছে বিএনপির গ্রহণযোগ্যতা দিন দিন কমছে। অথচ বিপুলসংখ্যক মুক্তিযোদ্ধা ও উদারপন্থী নেতা-কর্মী নিয়ে বিএনপির পথচলা। জামায়াতের কারণেই আওয়ামী লীগ নানাভাবে বিএনপিকে যুদ্ধাপরাধী ও মানবতাবিরোধীদের দোসর বলে অপবাদ দিতে সক্ষম হচ্ছে।



বিএনপির ওই নেতারা মনে করেন, জামায়াতকে বাদ দিয়ে যদি অন্যান্য দল যেমন- বিকল্প ধারা, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ, জেএসডিকে জোটে অন্তর্ভুক্ত করা হতো, তাহলে জনগণের কাছে বিএনপির গ্রহণযোগ্যতা যেমন বাড়ত, তেমনি আওয়ামী লীগও তাঁদের যুদ্ধাপরাধীদের লালনকারী বলে অপবাদ দিতে পারত না। তা ছাড়া অন্যের ওপর ভরসা না করে বিএনপি সাংগঠনিকভাবে আরো শক্তিশালী হতো।



জামায়াতের কারণেই ওই সব দল বিএনপির নেতৃত্বাধীন জোটে যেতে পারছে না বলে দলগুলোর একাধিক নেতা বিভিন্ন সভা-সমাবেশে বলেছেন। চলতি বছরের ১৩ জুন জাতীয় সংসদের এলডি ভবনে রাজনীতিবিদদের সম্মানে ইফতার মাহফিলের আয়োজন করেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। ওই অনুষ্ঠানের মূল মঞ্চে জামায়াতের নেতারা থাকার কারণে বিকল্প ধারা বাংলাদেশের সভাপতি অধ্যাপক বদরুদ্দোজা চৌধুরী, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী ও জেএসডির সভাপতি আ স ম আবদুর রব নিচে বসেই ইফতার সারেন।



জামায়াতের বিষয়ে সুস্পষ্ট আপত্তি থাকলেও বিএনপির সিনিয়র নেতাদের কেউ প্রকাশ্যে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। নাম প্রকাশ না করার শর্তে দলের স্থায়ী কমিটির এক সদস্য কালের কণ্ঠকে বলেন, 'অনেক বিষয় আছে, যা চাইলেই প্রকাশ্যে বলা সম্ভব না। দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগ আসতে পারে। তবে এটা অস্বীকার করার উপায় নেই, মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত জামায়াতের মোট ভোটের তুলনায় দোদুল্যমান ভোটার ও নতুন ভোটার সংখ্যা অনেক বেশি। এ জন্য শিগগিরই দলের হাইকমান্ডকে ভাবতে হবে এবং কৌশল নির্ধারণ করতে হবে।'



বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শামসুজ্জামান দুদু কালের কণ্ঠকে বলেন, 'জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির নির্বাচনী জোট আদর্শিক নয়। বিষয়টি তারা (আওয়ামী লীগ) গুলিয়ে ফেলে। আওয়ামী লীগ নেতারা বলে থাকেন যে জামায়াত যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত, জামায়াত বাংলাদেশের বিপক্ষে ইত্যাদি। বিএনপির সঙ্গে জামায়াত জোটবদ্ধ আছে- এই বিষয়টি তুলে ধরে আওয়ামী লীগ নির্বাচনে কাজে লাগাতে পারত। আওয়ামী লীগের ভাষায় যেহেতু বিএনপির সঙ্গে যুদ্ধাপরাধীদের জোট, সেহেতু মানুষ বিএনপিকে ভোট দেবে না। আর ভোট না দিলে বিএনপিও ক্ষমতায় আসতে পারবে না। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, তাহলে আওয়ামী লীগ নির্বাচন না দিয়ে কেন একতরফা কথিত নির্বাচন করে ক্ষমতার মসনদ ধরে রাখতে চায়। তারা নির্বাচন দিয়ে দেখুক কারা জয়লাভ করে।' তিনি আরো বলেন, সরকার একতরফা নির্বাচন করে শুধু দেশে নয়, বিশ্বের মধ্যে নজির স্থাপন করেছে।



জামায়াতকে বাদ দিলে বিএনপির জনসমর্থন বাড়ত কি না জানতে চাইলে শামসুজ্জামান দুদু বলেন, 'নির্বাচনী জোট আর আন্দোলন এক নয়। জাতীয় নির্বাচন হলে বোঝা যেত জোটবদ্ধ থাকায় বিএনপির লাভ, না ক্ষতি হয়েছে।' তিনি বলেন, 'প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর দলের কয়েকজন নেতা ছাড়া এ বক্তব্য কেউ দিচ্ছে না। যুদ্ধাপরাধীদের বিএনপি নয়, আওয়ামী লীগই রক্ষা করতে চাচ্ছে। এ জন্যই যুদ্ধাপরাধীদের বিচারকে তারা বিতর্কিত করেছে।'



জানতে চাইলে বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন কালের কণ্ঠকে বলেন, 'এটি লাভ বা ক্ষতির ব্যাপার না, এটি কৌশলগত ঐক্য। এই ঐক্য ছিয়ানব্বই সালে আওয়ামী লীগও করেছিল। জামায়াতের সঙ্গে জোটবদ্ধ হওয়ায় বিএনপির লাভ, না ক্ষতি হয়েছে, তা বোঝা যেত যদি নির্বাচন হতো। কিন্তু সরকার তো গায়ের জোরে আবার ক্ষমতায় বসতে চায়।'



দেশে নির্বাচনে বেশ কিছু আসনে বিএনপি ও আওয়ামী লীগের মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হয়। এসব স্থানে ভোটের ব্যবধান থাকে ১০ হাজার থেকে ১৫ হাজারের মতো। বিএনপির নীতিনির্ধারকদের অনেকেই মনে করেন, জামায়াতের সঙ্গে জোটবদ্ধ হওয়ার কারণে এসব স্থানে বিএনপির বিজয় নিশ্চিত হয়। কিন্তু তাঁরা একটি বিষয় হিসাবে রাখছেন না তা হচ্ছে, নতুন ভোটার ও দোদুল্যমান ভোটার।



বিএনপি নেতাদের মতে, ১৯৯১ সালের নির্বাচনে জামায়াত পায় মোট ভোটের ১২.১ শতাংশ (১৮টি আসন)। ১৯৯৬ সালে সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচেন দলটি ৮.৬২ শতাংশ ভোট ও তিনটি আসন পায়। ২০০১ সালের নির্বাচনে ৪.২৮ শতাংশ (১৭টি আসন) আর সর্বশেষ ২০০৮ সালের নির্বাচনে ৪ শতাংশেরও কম (দুটি আসন) ভোট পায় দলটি। বিএনপির সঙ্গে জোটে না থাকলে জামায়াত কতটা জনসমর্থনহীন, তা অনুমান করা যায় ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে। ওই নির্বাচনে ৩০০ আসনের সব কটিতে প্রার্থী দিয়ে মাত্র তিনটিতে জেতে তারা, ভোট পায় ৮.৬২ শতাংশ। অথচ ২০০১ সালে ৫০টির কম আসনে প্রার্থী দিয়ে শুধু বিএনপির সঙ্গে জোট বাঁধার কারণে ৪.২৮ শতাংশ ভোট পায়, সঙ্গে ১৭টি আসন।



অনেকেই মনে করেন, ১৮ দলীয় জোটে জামায়াত থাকার কারণে নতুন ও দোদুল্যমান বেশির ভাগ ভোটারই বিএনপিকে ভোট দেন না। বাংলাদেশে ১০ শতাংশেরও বেশি ভোটার তরুণ এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ। তরুণ এ ভোটারদের সমর্থন পেতে হলে জামায়াতকে ত্যাগ করাসহ নতুন কৌশল নিয়ে বিএনপিকে এগোতে হবে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:২৮

হাসিব০৭ বলেছেন: বিএনপি ধ্বংস হলে আপনাদেরইতো লাভ। কিন্তু বিএনপি এবং জামায়াত নিয়া আপনাদের এত টেনশন কেন সেটাই বুঝিনা। যার বিয়া তার খবর নাই পারাপরশির ঘুম নাই আপনার হইল সেই অবস্থা

২| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:০০

েফরারী এই মনটা আমার বলেছেন: জামাতে ইসলাম নয়,এরা জামাতে মওদুদী বলেই আমেরিকা সহ ইহুদীসংঘ তাদের রক্ষা করতে চায় । তারা এদের মাধ্যমে তাদের গোপন এজেন্ডা বাস্তবায়ন করে থাকে। ।
Click This Link

৩| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:০০

মোঃ আনারুল ইসলাম বলেছেন: মন্তব্য করা যাবেনা এখানে।

৪| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:২৫

আখিলিস বলেছেন: বিএনপি অনেক আগে থেকেই জামাতের বি' টিম। গুলাপী বেগম জামাতের মহিলা শাখার আমীর । সাকার ভাষায় 'লেজই এখন কুত্তা নাড়ায়'।

৫| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২১

েফরারী এই মনটা আমার বলেছেন: আখিলিস বলেছেন: বিএনপি অনেক আগে থেকেই জামাতের বি' টিম। গুলাপী বেগম জামাতের মহিলা শাখার আমীর । সাকার ভাষায় 'লেজই এখন কুত্তা নাড়ায়'।

৬| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৩

দখিনা বাতাস বলেছেন: জামাতের এতো ভোট, এইগুলা ২০০৮ এর নির্বাচনে কই গেছিল? ৩০টা আসন নিয়া টানাটানি। আর একটু হইলে এরশাদ হইতো প্রধান বিরোদীদল। বিএনপি এই হিসাবটা করে না কেন? াসলে কথা হইলো, তাগো সবার হেডকোয়ারটার পাকিস্তান

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.