নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মন্ত্রক

আমি আমার দেশের জন্যে

মন্ত্রক › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিশ্বচ্যাম্পিয়ন শেখ হাসিনা

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫২

জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবেলায় সুদূরপ্রসারী উদ্যোগের স্বীকৃতি হিসেবে জাতিসংঘের ‘চ্যাম্পিয়ন্স অব দ্য আর্থ’ পুরস্কার পেয়েছেন বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। ইংরেজি ‘চ্যাম্পিয়ন’ শব্দটির বাংলা প্রতিশব্দ থাকলেও আমরা ইংরেজি ‘চ্যাম্পিয়ন’ শব্দ ব্যবহারে বেশি অভ্যস্ত। খেলার জগতে সেরা খেলোয়াড়কে সব সময় চ্যাম্পিয়ন বলে চিহ্নিত করা হয়ে থাকে। দ্বিতীয় স্থানের অধিকারীকে বলা হয় রানার্সআপ। চ্যাম্পিয়ন শব্দটি রাজনীতিবিদদের ক্ষেত্রেও যে প্রয়োগ করা যায়, আমাদের তা জানা ছিল না। আমাদের দেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা নিঃসন্দেহে একজন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। চলতি বছর ‘পলিসি লিডারশীপ’ ক্যাটাগরিতে জাতিসংঘের পরিবেশ বিষয়ক সর্বোচ্চ পুরস্কার ‘চ্যাম্পিয়ন্স অব দ্য আর্থ’ পুরস্কারে ভূষিত করায় এখন আমরা বুঝতে পারছি রাজনীতিবিদগণের ক্ষেত্রেও চ্যাম্পিয়ন শব্দটি প্রয়োগ করা যায়। ‘চ্যাম্পিয়ন্স অব দ্য আর্থ’ পুরস্কারে ভূষিত হওয়ায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনাকে আন্তরিক অভিনন্দন।
বিশিষ্ট গবেষক ও ভাষাবিজ্ঞানী ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ তাঁর গবেষণাকর্মের দ্বারা প্রমাণ করেছেন বাংলা ভাষার মধ্যে আড়াই হাজার বিদেশি শব্দ বিরাজ করছে। এটি বাংলা ভাষার দুর্বলতা নয় বরং উদারতা। পৃথিবীতে অসংখ্য ভাষার জন্ম হয়েছে, কিন্তু সব ভাষা আজ বেঁচে নেই। অনেক ভাষার মৃত্যু হয়েছে। মৃত্যুর কারণ অতিশয় রক্ষণশীলতা এবং আভিজাত্যের অহংকার। উদাহরণ হিসেবে সংস্কৃত ভাষার কথা আমরা বলতে পারি। দৈনন্দিন জীবনে সংস্কৃত ভাষার ব্যবহার প্রায় নেই বললেই চলে। কিছু কিছু সংস্কৃত শব্দের ব্যবহার বাংলা ভাষায় এখনো আছে, তবে সেগুলো কতদিন টিকে থাকবে তা বলা কঠিন। প্রসঙ্গক্রমে এখানে একটি উদাহরণ তুলে ধরা যেতে পারে। রাজশাহী রেলওয়ে স্টেশনের কাছে গেলে রিকশাওয়ালাদের মুখে ‘লহাটা’ এলাকার নাম শোনা যায়। সংস্কৃত পণ্ডিতেরা অনেক মাথা খাটিয়ে এলাকাটির নাম রেখেছিলেন ‘নবহট্ট’। এখন যদি কেউ রিকশায় উঠে বলেন তিনি নবহট্টে যাবেন, রিকশাওয়ালা ক্ষিপ্ত হবেন এমনকি রিকশা থেকে তাকে নামিয়েও দিতে পারেন। কারণ নবহট্ট নামের এখন আর কোনো অস্তিত্ব নেই। বাংলা ভাষা কখনো আভিজাত্যের দাবি করেনি, কট্টর রক্ষণশীলতাও বাংলা ভাষার মধ্যে নেই। যে কারণে বাংলা ভাষা অনায়াসে বিদেশি শব্দগুলোকে আত্মীকরণ করে নিয়েছে এবং বলা যেতে পারে নিজের মধ্যে বিদেশি শব্দগুলোকে মিশিয়ে একাকার করে ফেলেছে। প্রতিনিয়ত বাংলা ভাষার মধ্যে নতুন নতুন বিদেশি শব্দ ঢুকে পড়ছে, আমরা অনেক সময় তা বুঝতেই পারি না। বিশেষ করে ডিজিটাল বাংলাদেশের বদৌলতে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির যে শব্দগুলো বাংলা ভাষায় প্রবেশ করছে, সেই শব্দগুলোর ক্ষেত্রে কথাগুলো বিশেষভাবে প্রযোজ্য। এক সময় ইংরেজি টেলিফোনের বাংলা করা হয়েছিল ‘দূরালাপনি’। সাধারণ মানুষের কাছে তা গ্রহণযোগ্য হয়নি। টেলিফোন এখন বাংলা হয়ে গেছে। ঠিক তেমনি মোবাইল, কম্পিউটার, কীবোর্ড, মাউস, মনিটর, স্পিকার, পেনড্রাইভ, ইন্টারনেট, ই-মেইল ইত্যাদি শব্দের বাংলা প্রতিশব্দ আবিষ্কারের চেষ্টা না করাই ভালো তাতে বিড়ম্বনা বাড়বে। গ্রামবাংলার নিরক্ষর মানুষদের কাছেও এসব শব্দ সহজবোধ্য। সেই দৃষ্টিকোণ থেকে শেখ হাসিনাকে জাতিসংঘের দেয়া ‘চ্যাম্পিয়ন্স অব দ্য আর্থ’ পুরস্কারটির বাংলা প্রতিশব্দ আমি খুঁজতে চাইনি।
নিউইয়র্কে আগামী ২৭ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে সম্মানজনক পুরস্কারটি তুলে দেয়া হবে। এছাড়া ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলার স্বীকৃতি স্বরূপ আন্তর্জাতিক টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়নের (আইটিইউ) পুরস্কারের জন্যও মনোনীত হয়েছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আশা করা হচ্ছে, ওই ক্যাটাগরিতেও বাংলাদেশ পুরস্কৃত হবে। জাতিসংঘের পরিবেশ কর্মসূচির নির্বাহী পরিচালক অচিম স্টেইনার এ খবর জানিয়ে বলেছেন, বেশ কয়েকটি উদ্ভাবনীমূলক নীতিগত পদক্ষেপ এবং বিনিয়োগের মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলাকে বাংলাদেশ তার উন্নয়নের মূল প্রতিপাদ্য হিসেবে গ্রহণ করেছে। আর সে কারণেই এ পুরস্কার। পুরস্কারের কথা জানিয়ে জাতিসংঘ পরিবেশ কর্মসূচির (ইউএনইপি) একটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তি প্রধানমন্ত্রীর প্রেস উইংয়ের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে দেয়া হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, প্রতিবেশগতভাবে ‘নাজুক অবস্থায় থাকা’ বাংলাদেশে জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে সৃষ্ট চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের ‘সামগ্রিক পদক্ষেপের স্বীকৃতি’ হচ্ছে এ পুরস্কার। প্রধানমন্ত্রীর প্রেস উইংয়ের ফেসবুকে দেয়া ইউএনইপির সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘বিশ্বের অন্যতম স্বল্পোন্নত দেশের প্রধানমন্ত্রী হয়েও শেখ হাসিনা প্রমাণ করেছেন জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বিনিয়োগ সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন অর্জনের ক্ষেত্রে উত্কৃষ্ট বিনিয়োগ।’ ইউএনইপির নির্বাহী পরিচালক অচিম স্টেইনারকে উদ্ধৃত করে এতে বলা হয়, বেশ কয়েকটি উদ্ভাবনমূলক নীতিগত পদক্ষেপ এবং বিনিয়োগের মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বাংলাদেশ তার উন্নয়নের মূল প্রতিপাদ্য হিসেবে গ্রহণ করেছে। জলবায়ু অভিযোজন কর্মসূচির অগ্রগামী বাস্তবায়নকারী এবং অভিযোজন নীতির পক্ষের বলিষ্ঠ প্রবক্তা হিসেবে শেখ হাসিনা অন্যদের জন্য অনুসরণীয় দৃষ্টান্ত।
এদিকে চ্যাম্পিয়ন্স অব দ্য আর্থ পুরস্কারের সাইটেশনে ‘বাংলাদেশ ক্লাইমেট চেঞ্জ স্ট্রাটিজি এ্যান্ড এ্যাকশন প্লান-২০০৯’ এর উল্লেখ করে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ বিশ্বের প্রথম উন্নয়নশীল দেশ; যেখানে এ ধরনের সমন্বিত পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। এছাড়াও বাংলাদেশ প্রথম দেশ হিসেবে নিজস্ব তহবিল ব্যবহারে ‘ক্লাইমেট চেঞ্জ ট্রাস্ট ফান্ড’ গঠন করেছে। ২০০৯ থেকে ২০১২ পর্যন্ত এ তহবিলে ৩০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। আরও বলা হয়, জলবায়ু পরিবর্তনকে দেশে জাতীয় অগ্রাধিকার ইস্যু এবং একই সঙ্গে বিষয়ে বিশ্ব সম্প্রদায়ের দৃষ্টি আকর্ষণে জোরালো ভূমিকা পালনের ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার নেতৃত্ব এবং দূরদৃষ্টি দেখাতে সক্ষম হয়েছেন। বিশ্ব নেতৃবৃন্দ সেপ্টেম্বরের শেষভাগে জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট গোল-এসডিসি) এবং ডিসেম্বরে প্যারিসে জলবায়ু সম্মেলনের অংশ হিসেবে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ে কর্মসূচি গ্রহণ করতে যাচ্ছে।
বাংলাদেশ এখন সম্ভবত ১৬ কোটি মানুষের দেশ। আশংকা করা হয়েছিল দেশের মানুষ না খেয়ে মরবে কিন্তু সে আশংকা বাস্তবরূপ পায়নি। দেশে কোনো রকমের খাদ্য ঘাটতি নেই, বরং খাদ্য উদ্বৃত্ত হয়েছে। যে বরেন্দ্র এলাকায় চৈত্র-বৈশাখ মাসে মাটি ফেটে চৌচির হয়ে যেত, প্রচণ্ড রোদে ফসলবিহীন মাঠ খাঁ খাঁ করতো, এখন সেখানে সমস্ত বছর ধরে সবুজ ফসলের সমারোহ। আশংকা করা হয়েছিল উত্তরাঞ্চল অচিরেই মরুভূমিতে পরিণত হবে, কিন্তু আমরা লক্ষ্য করছি বৃক্ষ রোপণ এবং ব্যাপক বনায়নের ফলে উত্তরাঞ্চলে প্রকৃতির সেই চরম ভাবটি আর নেই। পদ্মার ধূলিঝড় আর চোখেই পড়ে না। রাজশাহীতে দীর্ঘকাল বসবাস করছি। পঞ্চাশ-ষাট-সত্তরের দশকে পদ্মার চর থেকে বৈশাখী বাতাস ধূলি বহন করে নিয়ে এসে আমাদের বসত ঘরগুলোকে ধূলিময় করে ফেলতো। রাজশাহীতে সেই চরমভাবাপন্ন আবহাওয়া এখন আর চোখে পড়ে না। এক সময় ডিজেল তেল চালিত গাড়িগুলো দেশের পরিবেশ দূষণ বাড়িয়ে দিয়েছিল। কিন্তু এখন বিদ্যুত্চালিত অটোরিকশার ফলে পরিবেশের বেশ খানিকটা উন্নতি হয়েছে।
একটি দেশের উন্নয়নের কথা যখন বলা হয়, তখন আবহাওয়া, জলবায়ু, প্রাকৃতিক পরিবেশ উন্নয়নের পাশাপাশি রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার কথাও এসে যায়। রাজনৈতিক পরিবেশ যদি নষ্ট হয়, প্রাকৃতিক পরিবেশও আর সুষ্ঠু থাকতে পারে না। আর্থিক সঙ্গতি থাকলেও তা কাজে লাগে না। মধ্যপ্রাচ্যের ইরাক, সিরিয়া, লিবিয়ার দিকে তাকালেই তা উপলব্ধি করা যায়। তেল সম্পদ তাদেরকে আর্থিকভাবে শক্তিশালী করেছে, কিন্তু রাজনৈতিক অস্থিরতা সে দেশের মানুষের জীবনকে কতটা বিপর্যস্ত করে তুলেছে, ছোট্ট বাচ্চা আয়লানের মৃতদেহের দিকে তাকিয়ে বিশ্বের প্রতিটি মানুষ তা উপলব্ধি করতে পেরেছে। আয়লানের করুণ মৃত্যুর জন্য রাজনৈতিক সংকটকেই দায়ী করতে হয়। মানব সভ্যতা ও সংস্কৃতি ধ্বংসকারী আইএস জঙ্গিদের উত্থান একটি রাজনৈতিক ভুলের ফসল। পশ্চিমা দেশ যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ইত্যাদি দেশ ইরাক, লিবিয়া, আফগানিস্তান, বর্তমানে সিরিয়া, ইয়েমেনসহ পুরো মধ্যপ্রাচ্যের ওপর যে বর্বর হস্তক্ষেপ শুরু করে, আজকের সংকটের মূল সেখানে। বলা হয়ে থাকে সোভিয়েত রাশিয়ার বলয় থেকে আফগানিস্তানকে নিজের কব্জায় নেয়ার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তালেবান-আল কায়েদার জন্ম দিয়ে ছিল। যে নিষ্ঠুর বর্বর পন্থায় ইরাকের নেতা সাদ্দাম হোসেন, লিবিয়ার নেতা কর্নেল গাদ্দাফীকে হত্যা করা হয়েছে, লাখো লাখো নিরপরাধ আরব নারী-পুরুষ শিশুকে যে অন্যায় বোমা হামলায় নির্মূল করা হয়েছে, সে সব অন্যায়ের প্রতিশোধ নিতে একটি ভয়ঙ্কর বর্বর দলের জন্ম হতেই পারে। মধ্যপ্রাচ্যে আজ যে আইএস নামের জঙ্গি বর্বর শক্তির উত্থান ঘটেছে, পশ্চিমা শক্তির ভুল পদক্ষেপের কারণেই তা ঘটেছে বলে বিশ্লেষকরা মনে করে থাকেন। সেই ভুল পদক্ষেপের চরম খেসারত দিতে হচ্ছে আয়লানের মতো নিরপরাধ শিশুদেরকে।
দেশে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা না থাকলে সামাজিক, সাংস্কৃতিক, অর্থনৈতিক, জলবায়ু তথা প্রাকৃতিক পরিবেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আনতে পেরেছেন বলেই দেশের সার্বিক উন্নতি পরিলক্ষিত হচ্ছে। দেশে নানাবিধ উন্নয়নের ক্ষেত্রে তিনি যে নতুন রেকর্ড গড়েছেন সে রেকর্ড নিজেই ভেঙ্গে আবার নতুন রেকর্ড গড়ে চলেছেন। অনেকটা ক্রিকেট জগতের বিখ্যাত খেলোয়াড়দের মতো। এক্ষেত্রে বিশ্বসেরা খেলোয়াড় ভারতের টেন্ডুলকার বাংলাদেশের সাকিবের উদাহরণ তুলে ধরা যেতে পারে। খেলার জগতে তারা নিজেরা একটা রেকর্ড গড়েন আবার নিজের গড়া সেই রেকর্ড ভেঙ্গে নিজেই একটি নতুন রেকর্ড তৈরি করেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা দেশের উন্নয়নে অসাধারণ রেকর্ড তৈরি করে চলেছেন। সমগ্র বিশ্ব বাংলাদেশকে অবাক বিস্ময়ে তাকিয়ে দেখছে। যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র একসময় বাংলাদেশকে তলাবিহীন বাস্কেট বলে বিদ্রূপ করেছিল সেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূতের মুখে আজ বাংলাদেশের উন্নয়নের ভূয়সী প্রশংসা শোনা যায়। বাংলাদেশকে আজ তারা এশিয়ার বাঘ হিসেবে চিহ্নিত করতে চাইছেন। বাংলাদেশ এখন আর নিম্ন আয়ের দেশ নয়, মধ্যম আয়ের দেশের মধ্যে স্থান করে নিয়েছে। উচ্চ আয়ের দেশ হওয়ার লক্ষ্যে শেখ হাসিনা অত্যন্ত নিষ্ঠার সাথে কাজ করে চলেছেন। সেই সব কাজেরই স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি জাতিসংঘের ‘চ্যাম্পিয়ন্স অব দ্য আর্থ’ পুরস্কার লাভ করেছেন। জাতিসংঘের এই স্বীকৃতি শুধু শেখ হাসিনাকে সম্মানিত করেনি, বাংলাদেশকে সম্মানিত করেছে, বাংলাদেশের মানুষকেও সম্মানিত করেছে। বাংলাদেশ এবং শেখ হাসিনা অবিচ্ছিন্ন। দেশের মানুষ আজ মনে-প্রাণে বিশ্বাস করে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা আরো কিছুকাল রাষ্ট্রক্ষমতায় থাকলে অর্থনৈতিকভাবে বাংলাদেশ একটি উন্নত দেশ হিসেবে পৃথিবীর বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে সমর্থ হবে। প্রফেসর আব্দুল খালেক

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১৩

ফেরেশতা বলছি বলেছেন: ভালো লাগ্লো পড়ে আর্টিকেলটি। সবাই খালি হাসিনার বদনামই করে। সাফল্য তুলে ধরেনা। আপনাকে ধন্যবাদ বেচারির কিছু সাফল্য তুলে ধরার জন্য।

২| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১৬

ময়না বঙ্গাল বলেছেন: মন্ত্রক ভাই আপনি দারুন চিন্তা চেতনার মানুষ যা আমি লেখাটি পড়ে অনুভ্ করলাম । আমি রাজশাহী সিটির লোক । ০১৫৫৬৪৬৫৯৭৩ আমার নাম্বার । আপনারটা একটু লিখে দিয়েন । আপানার সাথে চিন্তা চেতনা বিনিময় করতে চাই ।

৩| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৪

ডা: এনামুল হক মনি বলেছেন: Click This Link

৪| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৭

সাদী ফেরদৌস বলেছেন: জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু ।

৫| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:১২

ধ্রুব নয়ন চৌধুরী বলেছেন: বঙ্গকন্ন্যার আরও সাবধানতা জরুরী। এগিয়ে চলো আমরা আছি, থাকবো। আপনার অসাধারণ প্রতিবেদনটির জন্য ধন্যবাদ এবং আরও লিখবেন আশা করছি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.