নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শূন্যতার মাঝে আমার বসবাস, শূন্যতাকে পুঁজি করে ।

মুনকির নাঈম সানি

আমি মুনকির নাঈম। শৈশব থেকেই সাহিত্য ও জ্ঞানোর্জনে আসক্তি। শুধুমাত্র নির্দিষ্ট কোন বিষয়ের উপর বিশেষায়িত হওয়ার চেয়ে অনেক কিছুর উপরই সাম্যক ধারণা লাভে গুরুত্বারোপ করি। ভিন্ন নিকে সামুতে ব্লগিং করছি ২০১০ থেকে। প্রকৃত পরিচয়ে আপনাদের সামনে আবির্ভূত হয়েছি নিজের একান্ত অনুভূতিগুলো তুলে ধরার জন্য। পড়াশোনা করেছি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ফাইন্যান্স এন্ড ব্যাংকিং এর উপর। ভালবাসি ভ্রমণ,আড্ডা, সংগীত, কলা ,প্রযুক্তি, স্বেচ্ছাসেবাদান এবং সর্বোপরি জীবনকে উপভোগ করা। ঘৃণা করি ভণ্ডামি এবং ভণ্ডদের। আমি খুব প্রাণবন্ত উচ্ছল একজন মানুষ যে কিনা বিষণ্ণতার চাদরে সর্বদা নিজেতে অবগুণ্ঠিত থাকে। ধন্যবাদ এবং আপনাদের জন্য শুভকামনা।

মুনকির নাঈম সানি › বিস্তারিত পোস্টঃ

রাষ্ট্র যখন গোষ্ঠীর নিকট অসহায় ! : লুঙ্গি প্রসঙ্গ

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫৩

সম্প্রতি ঢাকার একটি অভিজাত এলাকা বারিধারায় বাঙালীর প্রাচীনতম ও ঐতিহ্যবাহী পোশাক লুঙ্গীর উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে অত্র এলাকার স্থানীয় অধিবাসী কল্যাণ পরিষদ !



খবরটি জানার পর হতবিহ্বল হলাম ! মনের মধ্যে প্রশ্ন জেগে উঠল, আমি কি কোন রাষ্ট্রে বসবাস করছি নাকি আজি হতে ১২ হাজার বছর আগের নব্য প্রস্তর যুগের শুরুর দিকের গোষ্ঠীতন্ত্রীক সমাজ ব্যবস্থায় বসবাসরত ? নৃতাত্ত্বিকভাবে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের বেশিরভাগ অধিবাসি-ই বাঙালি এবং রাষ্ট্রীয় সীমানার দিক থেকে বিশ্বে এ রাষ্ট্রে বসবাসরত সকল নাগরিকের পরিচয় বাংলাদেশি । আমাদের একটি রাষ্ট্রীয় সংবিধান রয়েছে যার নিয়ম কানুনের মধ্য দিয়েই এ দেশে বসবাসরত নাগরিক এবং বিদেশিগণও জীবন প্রবাহে বাধ্য । কোন ব্যক্তি বা গোষ্ঠী চাইলেই সংবিধানের বাইরে গিয়ে নতুন কোন আইন জারি করতে পারে না । কোন একটি বিশেষ এলাকায় বসবাসরত কিছু সংখ্যক অধিবাসিরা মিলে তাদের বসবাসরত সীমানায় কোন অসংবিধানিক নিয়ম নীতি প্রণয়ন করতে পারে না। রাষ্ট্রের অন্তর্ভুক্ত একটি এলাকা কারো ব্যক্তি মালিকানার অন্তর্ভুক্ত জমি,বাড়ি বা ফ্ল্যাট নয় যে সেখানে জীবনযাত্রায় রাষ্ট্রীয় সংবিধানের বাইরে পারিবারিক কিছু বিধিনিষেধ থাকবে । বারিধারা কি তবে রাষ্ট্রের মধ্যে একটি উপরাষ্ট্র ? বারিধারা এলাকার রাস্তাঘাট কি রাষ্ট্রীয় টাকায় নির্মিত এবং সংস্কৃত হয় না ?? এখানকার রাস্তাঘাট এবং পাবলিক প্লেস কি শুধুই উক্ত এলাকার অধিবাসীদের জন্য ??



কেন লুঙ্গীর উপর খড়্গ ? : হ্যাঁ, বিধিনিষেধের বেড়াজালে লুঙ্গিকেই কেন বেছে নেওয়া ? কেন উক্ত এলাকায় রিকশাওয়ালাদের লুঙ্গি পড়ে রিক্সা চালাতে বাধা দেওয়া ? লুঙ্গি কি দারিদ্র্য এবং পুরনো জরাজীর্ণতাকে symbolize করে ? অর্থনৈতিকভাবে স্বচ্ছল এবং শিক্ষিত মানুষদের রুচিতে লুঙ্গি অপাঙতেয় ? উক্ত এলাকার স্বচ্ছল এবং শিক্ষিত অধিবাসিগণের সম্মিলিত কল্যাণ পরিষদের নীতি নির্ধারকদের দৃষ্টিতে তো তাই প্রকাশ পেল ! বাঙ্গালি ঐতিহ্য এবং বাংলাদেশী রাষ্ট্রীয় স্ংবিধানের উপর এ কোন প্রকারের ধৃষ্টতা ?? ব্যক্তিগতভাবে আমিও কখনো লুঙ্গি পড়ি না পকেট নেই, বারবার বাঁধ দিতে হয় প্রভৃতি কারনে। তাই বলে যে ব্যক্তি লুঙ্গি পড়ে স্বস্তিবোধ করবে তাকে অরুচিকর এবং বাধা দেওয়ার দুঃসাহস আমি দেখাই কিভাবে ? প্রকৃতই কি এটা আরাকানি মগের মুল্লুক হয়ে যাচ্ছে যেখানে জোর যার মুল্লুক তার জীবনযাত্রা বাহিত হবে ? দরিদ্র রিকশাওয়ালা তার স্বচ্ছন্দের পোশাক লুঙ্গি পড়ে বারিধারা এলাকায় চলাফেরা করলে সেটা উক্ত এলাকার অধিবাসীদের কাছে অরুচিকর ! আর হাফপ্যান্ট পড়ে বা অর্ধবক্ষ উন্মোচিত করে তথাকথিত আধুনিক নারি/পুরুষেরা যখন প্রকাশ্যে বারিধারায় চলাফেরা করে তা খুব রুচিকর ??!! কার নিকট কোনটা রুচিকর তা প্রতিটি মানুষের ব্যক্তি স্বাধীনতার ব্যাপার । কারো ব্যাক্তিস্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করায় বারিধারা এলাকার নীতিনির্ধারকরা কে ?



ক্ষমতাশালী ব্যক্তিদের নৈরাজ্য দেখে প্রায়শই মানসকল্পে ভেসে ওঠে বাংলা অভিযানে আসা দিগবিজয়ী সম্রাট আলেকজান্ডারের প্রমত্ত নদীর ধারে অসহায় দৃষ্টিতে দাঁড়িয়ে থেকে সেনাপতি সেলুকাসকে বলে ওঠা সেই ঐতিহাসিক উক্তি , " হায় সেলুকাস, কী বিচিত্র এই দেশ ! " ...... সত্যিই বড় বিচিত্র এই বঙ্গদেশ যেখানে রাষ্ট্র চেয়ে চেয়ে দেখে গোষ্ঠীর আধিপত্য !



লেখনী ও লেখনীর স্বত্বাধিকার :
মুনকির নাঈম সানি

সৃজিত হয়েছে : ২০ এপ্রিল ২০১৩

লেখকের অন্যান্য পোস্ট :

#দু মুহূর্তের অনুভূতি (ছোট গল্প )

#জীবন কড়চা (নিবন্ধ)

#মানুষ কেন ভালবাসে? /প্রেমাখ্যান (নিবন্ধ)

#ভালবাসায় ঠগবাজি এবং প্রাচ্য ভাবনা (নিবন্ধ)

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:১৬

ম্রিয়মাণ বলেছেন: পুরাই বাংলা ছি:নেমা। নায়ক যেখানে নিজের বাপ-মায়ের পরিচয় দিতে লজ্জা পায়।
আমরা লজ্জা পাই আমাদের লুঙ্গি পরা মানুষগুলোর পরিচয় দিতে।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:১৩

মুনকির নাঈম সানি বলেছেন: সংস্কৃতি পরিবর্তনীয় । তাই বলে নতুন সংস্কৃতির ধারক হয়ে যারা শিকড়কে ভুলে যায় অধিকন্তু নাক সিটকানো শুরু করে তারা জাত ফকিন্নি ছাড়া আর কিছুই নয় । জাত ফকিন্নিদের অনেকেই অর্থ বিত্তের মালিক হওয়ার সাথে সাথেই নিজের সন্তানদের নামে চৌধুরী টাইটেল যুক্ত করে দেয় :-< । এদের দশাও এমনই হয়েছে আর কি !

২| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:১৯

এম ই জাভেদ বলেছেন: লুঙ্গিকে আমাদের জাতীয় পোশাকের মর্যাদা দেওয়া হোক। এর চেয়ে আরামপ্রদ ঘরোয়া পোশাক দ্বিতীয় টি নেই।

৩| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:২০

নজরুল মিন্টো বলেছেন: বিষয়টা অত সিরিয়াসলি নিচ্ছেন কেন আপনারা? একটু বুঝার চেষ্টা করেন কি করলে কি করা যায়; এ বিষয়ে সঠিক পরামর্শ দেন। কেবল প্রতিবাদ করলেই সমস্যার সমাধান হয় না। লেখক বলছেন তিনি লুঙ্গি পরেন না কারণ লুঙ্গির পকেট নাই। আবার যারা লুঙ্গি পরেন তারা বলছেন তারা খুব আরামবোধ করেন। ফ্লাটের মহিলা বাসিন্দারা বলছেন তারা প্রায়ই ব্যালকনি থেকে রিকশাওয়ালাদের বিশেষ অঙ্গ দেখে থাকেন। জানা যায়, রিকশাওয়ালারা পা্যসেঞ্জারকে নামিয়ে দিয়ে যখন মুখের ঘাম মুছে তখন এ দৃশ্য দেখা যায়। এ নিয়ে কেউ কেউ বিব্রতবোধ করেন, আবার কেউ কেউ ইচ্ছে করে দাঁড়িয়ে বার বার এ দৃশ্য দেখতে চান। এ নিয়ে বারিধারা গোষ্ঠি দুই ধারায় বিভক্ত হয়ে গেছে। এই বিভক্তি এড়াতে বারিধারা কতর্ৃপক্ষ এ কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে গিয়েছিলেন। এখানেই মিসটেক! তারা রিকশাওয়ালাদের আন্ডারওয়্যার পরার বাধ্যবাধকতা আরোপ করতে পারতেন।
যাই হোক, লুঙ্গিরও নানান ইতিহাস আছে। কথিত আছে একবার শেরে বাংলা ফজুলুল হক বরিশালের কোন এক স্কুল মাঠে বক্তৃতা দিচ্ছিলেন। দর্শকরা দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে তাঁর বক্তৃতা শুনছিলো। বক্তৃতাটা এতই আবেগঘন ছিল যে দর্শকরা চোখের জল ধরে রাখতে পারছিলো না। তারা অঝোর ধারায় কাঁদছিলো। এক পর্যায়ে সবাই যখন একসাথে চোখের জল মুছতে তাদের লুঙ্গি উপর দিকে টেনে নেয় তখন শেরে বাংলা ভিষণ বিব্রতকর অবস্থার মধে্য পড়ে যান। তিনি তখন সবাইকে বসে বসে কাঁদার জন্য অনুরোধ করেন। ''ভাই সব এখন দাঁড়িয়ে কাঁদার সময় নয়, পরিস্থিতি খুবই খারাপ, আপনারা দয়া করে বসে বসে কাঁদেন''

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৫৭

মুনকির নাঈম সানি বলেছেন: নজরুল মিন্টো বলেছেন: "বিষয়টা অত সিরিয়াসলি নিচ্ছেন কেন আপনারা? ..... লেখক বলছেন তিনি লুঙ্গি পরেন না কারণ লুঙ্গির পকেট নাই। আবার যারা লুঙ্গি পরেন তারা বলছেন তারা খুব আরামবোধ করেন। ফ্লাটের মহিলা বাসিন্দারা বলছেন তারা প্রায়ই ব্যালকনি থেকে রিকশাওয়ালাদের বিশেষ অঙ্গ দেখে থাকেন। জানা যায়, রিকশাওয়ালারা পা্যসেঞ্জারকে নামিয়ে দিয়ে যখন মুখের ঘাম মুছে তখন এ দৃশ্য দেখা যায়। এ নিয়ে কেউ কেউ বিব্রতবোধ করেন, আবার কেউ কেউ ইচ্ছে করে দাঁড়িয়ে বার বার এ দৃশ্য দেখতে চান। এ নিয়ে বারিধারা গোষ্ঠি দুই ধারায় বিভক্ত হয়ে গেছে। এই বিভক্তি এড়াতে বারিধারা কতর্ৃপক্ষ এ কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে গিয়েছিলেন। এখানেই মিসটেক! তারা রিকশাওয়ালাদের আন্ডারওয়্যার পরার বাধ্যবাধকতা আরোপ করতে পারতেন। "

নজরুল মিন্টো সাহেব , প্রতিটি ব্যাপারে সবাই একমত হতে পারে না । আপনিও আপনার বিপরীত মতকে প্রতিষ্ঠিত করার সর্বাত্মক চেষ্টা চালালেন । তবে প্রচণ্ড রকম কুৎসিত পথে । একটি শালীন পোশাককে অশালীনভাবে তুলে ধরার আপনার হীন প্রচেষ্টাকে কোনভাবেই গ্রহণ করতে পারলাম না । প্রথমত , আপনাকে নিবন্ধের " আর হাফপ্যান্ট পড়ে বা অর্ধবক্ষ উন্মোচিত করে তথাকথিত আধুনিক নারি/পুরুষেরা যখন প্রকাশ্যে বারিধারায় চলাফেরা করে তা খুব রুচিকর ??!" অংশটুকু স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলতে চাই যে আপনি লুঙ্গী দিয়ে ঘাম মোছার সময় যে মিথ্যাচারটুকু করলেন তা আবালামি ছাড়া কিছুই নয় । কারণ, লুঙ্গি দিয়ে ঘাম মোছার সময় আর যাই হোক বড় গলার টাইট টি-শার্ট পড়া কোন নারীর মত অর্ধবক্ষ দেখা যায় না । বারিধারা এলাকায় প্রচুর সংখ্যায় ভিনদেশীদের আনাগোনা যাদের বেশিরভাগেরই পোশাকের শালীনতা আমাদের বাঙালী সমাজের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয় । লুঙ্গি haters আপনারা কি পেরেছেন এই টাইপের পোশাককে বারিধারায় ban করতে ?????? না পারেন নি , কারণ আপনার মত পুঁজিবাদের পূজারীরা হলেন শক্তের ভক্ত নরমের যম ! আপনারা পারবেন রিকশাওয়ালাদের সাথেই লাগতে B-)) তাদের ঘাম মোছার সময় হাঁটুর নিচের calf তো আপনাদের মনে আনন্দের সঞ্চার করে না । সে জন্য তো নারীর প্রদর্শিত বিশেষ অঙ্গ রয়েছেই B-)) B-)) । আর ইদানিংকার জেনারেশনের অনেক ছেলে কিন্তু জাঙ্গিয়া বের করে জিন্স প্যান্ট পড়ে । সেটাও কি পেরেছেন নিষিদ্ধ করতে ??? পারেন নি । পকেট নেই বা আরামবোধ হয় না বলে আমার মত কেউ কেউ লুঙ্গি না পড়লে সেটা একটা ফালতু পোশাকের কাতারে চলে যাবে যেটাকে ব্যান করে দিতে হবে ? অনেকে তো হাফ প্যান্ট/থ্রি কোয়ার্টার পড়েও আরাম পায় না। তাই বলে কি এগুলো ব্যান করতে পারবেন ? পারবেন না কারণ ওইটা তো রিকশাওয়ালারা পড়ে না :-* রিকশাওয়ালাদের আন্ডারওয়্যার পরার বাধ্যবাধকতা যাচাই করবে টা কে ? হাস্যকর এক পরামর্শ আপনার । বরঞ্চ একটি ওয়ার্কশপ করে এবং সতর্কীকরণের মাধ্যমে রিকশাওয়ালাদের জানিয়ে দিলে হত না যে লুঙ্গি পড়ে যেন সতর্ক থাকা হয় , ঘাম না মোছা হয় । ঘাম মোছার জন্য সব রিকশাওয়ালাদের গামছা রাখার বাধ্যতা জারি করলেই তো হত ।

নজরুল মিন্টো আরও বলেছেন: যাই হোক, লুঙ্গিরও নানান ইতিহাস আছে। কথিত আছে একবার শেরে বাংলা ফজুলুল হক বরিশালের কোন এক স্কুল মাঠে বক্তৃতা দিচ্ছিলেন। দর্শকরা দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে তাঁর বক্তৃতা শুনছিলো। বক্তৃতাটা এতই আবেগঘন ছিল যে দর্শকরা চোখের জল ধরে রাখতে পারছিলো না। তারা অঝোর ধারায় কাঁদছিলো। এক পর্যায়ে সবাই যখন একসাথে চোখের জল মুছতে তাদের লুঙ্গি উপর দিকে টেনে নেয় তখন শেরে বাংলা ভিষণ বিব্রতকর অবস্থার মধে্য পড়ে যান। তিনি তখন সবাইকে বসে বসে কাঁদার জন্য অনুরোধ করেন। ''ভাই সব এখন দাঁড়িয়ে কাঁদার সময় নয়, পরিস্থিতি খুবই খারাপ, আপনারা দয়া করে বসে বসে কাঁদেন''
........ গল্পটি যে নিছকই একটি prank তা সামান্য বোধসম্পন্ন মানুষেরও বোঝার কথা । সিরিয়াস বিষয়ে ফালতু জোক না করলেও পারতেন । পারলে লুঙ্গীর অপকারিতা মিয়ানমারের জনগণকে গিয়ে বোঝান যেখানকার মন্ত্রীরাও মাঝে মধ্যে লুঙ্গি পড়ে জনসম্মুখে আসে । আপনার যুক্তিমত তাদের সবাই কি খালি লুঙ্গি উঠাইয়া ঘাম আর অশ্রু মোছে ? নাকি নারীদের বিব্রত করতে বিশেষ অঙ্গ দেখাতেই তাদের আপ্রাণ চেষ্টা থাকে ?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.