![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নামের সার্থকতা রক্ষার চেষ্টায় আছি।
আগের পর্বের লিংক
----------------------------------------------------------------------------------
৩০শে জুন, ১৯৩৪।
শনিবার।
মিউনিখে নিজের জন্যে নির্ধারিত হোটেল কক্ষে টেলিফোন সেট হাতে নিয়ে একা বসে আছেন অ্যাডলফ হিটলার। ৩০ ঘন্টা পেড়িয়ে গেছে, কিন্তু তিনি তার চোখের পাতা এখনো এক করতে পারেননি। ঘড়িতে সময় তখন সকাল ১০টা। অথচ এরই মাঝে কত কিছু ঘটে গেছে! সকাল সাড়ে ছয়টায় তিনি মিউনিখে এসে উপস্থিত হয়েছিলেন। আর সকাল সাতটার মধ্যেই, তিনি তার তথাকথিত শত্রুদের হোটেলে উপস্থিত হন এবং সরাসরি তাদের রুমে হানা দেন। ৭ জন S.A নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয় এবং তাদেরকে সরাসরি স্টাডেলহেইম নামক একটি কারাগারে পাঠানো হয়। হিটলার এরপর সকাল আটটার মধ্যে পুনরায় মিউনিখে হোটেলে চলে আসেন। সেই থেকে তিনি চিন্তা করছিলেন বার্লিনে ফোন করবেন কি করবেন না। এই চৌদ্দটা বছর ধরে S.A বাহিনী হিটলারকে মরণপণ সাহায্য করে এসেছে। আর তিনি কিনা তাদেরকে ধ্বংস করে দিবেন! কিন্তু তিনি নিরুপায়। S.A এর বিদ্রোহের সম্ভাবনার খবর তার কানেও এসেছে। নাৎসি পার্টিকে বাঁচাতে হলে, তার সপ্নগুলোকে টিকিয়ে রাখতে হলে S.Aকে ধ্বংস করা ছাড়া আর যে কোনো গতি নেই!
S.A এর ভাগ্য নির্ভর করছে একটি টেলিফোন কলের উপর। টানা দুই ঘন্টা ধরে হিটলার ইতস্তত করছিলেন। অবশেষে সকাল দশটায় তিনি সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেললেন, তিনি বার্লিনে ফোন করবেন।
****
হিটলার বার্লিনে ফোন করে একটি মাত্র শব্দ উচ্চারণ করলেন। KOLIBRI (hummingbird)। আর তাতেই দক্ষযজ্ঞ বেধে গেল। কেননা এটি ছিল অপারেশন কলিব্রি বা অপারেশন হামিংবার্ড আরম্ভ করার কোড। হিটলার অপারেশনটি আরম্ভ করার মাধ্যমে S.A এর ধ্বংস নিশ্চিত করলেন। এরপর তিনি একটি বিবৃতি প্রদান করেন।
"আমরা সকল S.A কমান্ডারগণকে বন্দী করতে সক্ষম হয়েছি। আমি(হিটলার) তার(রোহ্ম) দুর্বলতা সম্পর্কে আগে থেকেই সম্যক অবগত ছিলাম এবং পরিস্থিতিকে সঠিক পথে আনায়নের জন্যে আমি যথেষ্ট চেষ্টা করেছি। অবশ্য এই মুহূর্তে আমি বলব যে সব শেষ হয়ে গিয়েছে। কিন্তু আমি বলতে বাধ্য হচ্ছি যে, আমার বড় কষ্ট হচ্ছে। কষ্ট হচ্ছে আমার সেই সব কমরেডদের সাথে বিচ্ছেদ ঘটাতে যাদের ছাড়া আমার এই সংগ্রাম কখনোই সফল হতে পারত না। এছাড়া আর উপায় ছিল না। এদের কারণে S.A কলুষিত হয়েছে। যার কারণে, বৃহৎ স্বার্থের কথা চিন্তা করে আমি উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি।"
তিনি আরও বলেন, "আমি একটি পরিষ্কার নিয়ম তৈরি করতে যাচ্ছি যে সেনাবাহিনীই হবে দেশের একমাত্র সামরিক শক্তি। কোনো মানুষ, সে S.A হোক বা না হোক, ভবিষ্যতে সেনাবাহিনীর অধীনে কাজ করবে। সেনাবাহিনী এবং রাইখের ওয়ার মিনিস্টারের উপর আমার যথেষ্ট বিশ্বাস আছে। বর্তমানে পরিস্থিতির লাগাম টেনে ধরতে আমি সক্ষম হয়েছি। আমি এবার আপনাদেরকে নিশ্চিত করব যে, অতি শীঘ্রই দেশে শান্তি শৃঙ্খলা ফিরে আসবে।"
****
বিকাল ৫টার দিকে, হিটলার ৭ জনের একটি তালিকা S.S এর দ্বিতীয় প্রধান সেপ ডাইট্রিচকে(S.S এর প্রধান ছিলেন হাইনরিচ হিমলার। সেপ ডাইট্রিচের কথা আগে আমি আমার কোনো লেখাতেই উল্লেখ করিনি। কিন্তু পরবর্তীতে যুদ্ধের বর্ণনার সময় তার কথা আমার লেখায় অনেকবার উঠে আসবে ইনশাআল্লাহ) প্রদান করেন। তালিকাটিতে ঐ ৭ জন ব্যক্তিকে রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিযোগে ফায়ারিং স্কোয়াডের সামনে হত্যা করার নির্দেশ দেওয়া হয়। কিন্তু সেপ দেখেন যে তালিকাতে রোহ্মের নাম নেই। তিনি ততখানৎ এর প্রতিবাদ করেন।
হিটলার সত্যই রোহ্মকে হত্যার ব্যাপারে দোটানায় ভুগছিলেন। এই কারণে তার নাম তিনি তালিকাতে দেননি। পরবর্তীতে, একই দিনে তিনি তার মত পাল্টান। সেপ ডাইট্রিচ।
****
রাত আটটার দিকে হিটলার আকাশ পথে বার্লিনে চলে আসেন। বিমান বন্দরে তার সাথে হের্মান গোয়েরিং(হিটলারের বন্ধু, যিনি তৎকালীন সময়ে একাধারে নাৎসি বিমানমন্ত্রী এবং প্রুশিয়া অঞ্চলের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন।) এর দেখা হয়। কুশল বিনিময়ের পর হিটলারের কাছে গোয়েরিং তার একটি নিজস্ব তালিকা প্রদান করেন। তালিকাটি দেখে হিটলার অবাক হয়ে যান। সেখানে তার দেওয়া ৭ জনের নামসহ আরও প্রায় ৮২জনের নাম অন্তর্ভূক্ত আছে। হিটলার কিছু বুঝে উঠার আগেই গোয়েরিং তাকে বলেন যে, সকালবেলা অপারেশন হামিংবার্ড(কলিব্রি) অনুমোদন করার সাথে সাথেই এদেরকে হত্যা প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গিয়েছে। ইতিমধ্যে তালিকার অনেক ব্যক্তিকে পৃথিবী থেকে মুছে দেওয়া হয়েছে।
****
৩০ শে জুন। ১৯৩৪ সাল।
সকাল ১০টা ১৫ মিনিট।
বিমানমন্ত্রী হেরমান গোয়েরিং এবং S.S চীফ হাইনরিখ হিমলারের কাছে এই মাত্র খবর এসেছে যে হের হিটলার কিছু সময় আগে অপারেশন হামিংবার্ড অনুমোদন করেছেন। খবরটি শোনা মাত্র তারা তাদের অধীনস্থ বাহিনীকে সতর্ক করে দেন। গোয়েরিং এর অধীনে প্রাশিয়ান পুলিশ বাহিনী এবং হিমলারের নেতৃত্বে S.S বাহিনী এবং গেস্টাপো শোডাউনের জন্যে প্রস্তুত হয়ে যায়। হিটলারের কাছ থেকে এখন পর্যন্ত কোনো তালিকা আসেনি। কিন্তু তাই বলে তো আর বসে থাকা যায় না। গোয়েরিং এবং হিমলার দ্রুত তাদের কাজে নেমে পড়েন। আগে থেকে তাদের তালিকা তৈরি ছিল। হিটলার অনুমতি প্রদান করা মাত্রই তারা শত্রু নিধনের দক্ষযজ্ঞ শুরু করে দেন।
সেদিন S.S, গেস্টাপো এবং প্রাশিয়ার পুলিশ বাহিনীর তান্ডবে হিটলারের অনেক পুরোনো এবং নতুন শত্রু নিহত হয়। শুধু তাই নয়, নিজেদের অবস্থান পাকাপোক্ত করার জন্যে গোয়েরিং এবং হিমলার নিজেদের অনেক শত্রুকেও এই অপারেশনের আওতায় হত্যা করেন। অপারেশন হামিংবার্ডের কারণে সেদিন যারা নিহত বা আহত হয়েছিলেন তাদের মধ্যে কয়েকজনের কথা না বললেই নয়।
সেদিন গোয়েরিং এবং হিমলারের লিস্টে ছিলেন...
গ্রেগর স্ট্রাসারঃ নাৎসিদের এককালীন সেকন্ড ইন কমান্ড। তিনি এককালে হিটলারের প্রিয় পাত্র ছিলেন। কিন্তু স্ট্রাসার ছিলেন কমিউনিস্ট ঘরানার। যার কারণে হিটলারের সাথে তার মতবিরোধ লেগেই থাকতো। গুনের বিচারে স্ট্রাসার হিটলারের সমকক্ষ ছিলেন। অনেকে হিটলারের পরিবর্তে তাকে নাৎসিদের নেতা হিসেবে দেখতে চাইতেন। মতের মিল না হওয়াতে, ১৯৩২ সালে, হিটলার স্ট্রাসারকে বহিস্কার করেন। অপারেশনের দিন স্ট্রাসারকে গেস্টাপোরা ধরে নিয়ে যায়। তার পিঠে গুলি করা হয়। এতে তিনি মারা না গেলেও মারাত্মক আহত হন। তার রাজনৈতিক জীবনের সেখানেই ইতি ঘটে।
কার্ট ভন স্লাইশারঃ হিটলারের আগে জার্মানির চ্যান্সেলর ছিলেন তিনি। চ্যান্সেলর কাম একনায়ক হিসেবে শাসন করার তীব্র ইচ্ছা থাকলেও হিটলার তাকে বৈধভাবে সরিয়ে ক্ষমতায় আসেন। একারণে তিনি আজীবন হিটলার এবং নাৎসিদেরকে ঘৃণা করতেন। তার মাশুল তিনি দিয়েছিলেন অপারেশনের দিন S.S দের হাতে। S.S সৈন্যরা তার বাড়িতে তাকে হত্যা করে। তার স্ত্রীকে প্রথমে রেহাই দেওয়া হলেও তিনি বেশী বাড়াবাড়ি করছিলেন। যার কারণে তাকেও পৃথিবী থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়।
গুস্তাভ ভন কাহ্রঃ তার সাথে নাৎসিদের পুরোনো শত্রুতা ছিল। ১৯২৩ সালের বীয়ার হল বিদ্রোহের সময় তিনি একক প্রচেষ্টায় হিটলারের সামরিক কায়দায় ক্ষমতা দখলের পরিকল্পনা ধ্বংস করে দেন। গোয়েরিং তার কথা ভুলে যাননি। অপারেশনের দিন ঠিকই শোধ নেওয়া হয়।
কার্ল এর্ন্স্টঃ বার্লিনের S.A এর প্রধান। অপারেশনের দিন তিনি বার্লিনে ছিলেন না। সদ্য বিবাহিত স্ত্রীকে নিয়ে মধুচন্দ্রিমায় ছিলেন। তাকে হত্যা করা হয়।
ফ্রাঞ্জ ভন পাপেনঃ S.S এর মোস্ট ওয়ান্টেড লিস্টে ছিলেন। তিনি ছিলেন তৎকালীন জার্মান ভাইস চ্যান্সেলর। কিন্তু তিনি অন্য দলের ছিলেন বিধায়(নাৎসিরা জোটের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসে) তাকেও হত্যার জন্যে তালিকাকৃত করা হয়। অবশ্য অপারেশনের ভয়াবহতার কথা আঁচ করতে পেরে এর আগের দিনই তিনি জার্মানি ছেড়ে পালিয়ে যান।
****
৩০শে জুন রাত আটটার মধ্যে অধিকাংশ হত্যকান্ড শেষ হয়ে যায়। যার কারণে, হিটলারকে যখন প্রথমবারের মত ৮২ জনের তালিকা বিমানবন্দরে প্রদান করা হয়, তখন তিনি প্রতিবাদ করার কোনো সুযোগই পাননি। তিনি হাসবেন নাকি কাঁদবেন তা বুঝতে পারছিলেন না। কেননা ৮২ জনের তালিকার অনেকেই তার শত্রু ছিল। অন্যদিকে গোয়েরিং তাকে আশ্বস্ত করছিলেন এই বলে যে, "মাই ফুয়েরার, সব ঝামেলা খতম। আগামী ১০০ বছরের জন্যে সব যন্ত্রণা থেকে অবশেষে মুক্তি। আমি জানি আপনি আমাদের এই কার্যক্রমকে সাধুবাদ জানাবেন।"
****
এখানে একটা কথা না বললেই নয় যে, ৮২ জন মোস্ট ওয়ান্টেড ব্যক্তি ছাড়াও সেদিন সেপ ডাইট্রিচের নেতৃত্বে আরও অনেক S.A নেতাকে হত্যা করা হয়েছিল। মূলত এটি করা হয়েছিল S.A কে ধ্বংস করার জন্যে। S.S বাহিনী দোষীদের হত্যা করার আগে বলত, "ফুয়েরারের আদেশক্রমে, রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভীযোগে আপনাকে ফায়ারিং স্কোয়াডের মাধ্যমে মৃত্যুদণ্ড প্রদান করা হল। ফুয়েরারের আদেশক্রমে, এইম, ফায়ার!!!"
(অপারেশন হামিংবার্ডের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয় ২রা জুলাই। ততদিনে ২০০জন নিহত ব্যক্তির নাম রেকর্ড করা হয়। হিটলার নিজে আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দিয়ে তা স্বীকার করে নেন। তবে সবচেয়ে অবাক করা ব্যাপার হল যে, অপারেশন হামিংবার্ডের আওতায় যতগুলো লোককে হত্যা করা হয়েছে, সকলের পরিবারকে সরকারের পক্ষ থেকে পেনশন এবং যাবতীয় আর্থিক সহযোগিতা প্রদানের ব্যবস্থা করা হয়। ১৯৪৫ সালে নাৎসি জার্মানির পরাজয়ের আগ পর্যন্ত এই নিয়ম পালনে কোনো ছেদ পড়েনি।)
****
অবশ্য অপারেশন আওতায় কিছু অপ্রত্যাশিত হত্যাকান্ড সংঘটিত হয়েছিল। একটি ক্ষেত্রে, উইলি স্মীড নামক একজন স্বনামধন্য সংগীত সমালোচককে হত্যা করা হয়। মূলত S.S বাহিনী, স্মীড উপাধিধারি একজন S.A নেতাকে হত্যা করতে গিয়ে ভুল করে তাকে হত্যা করে ফেলে।
****
৩০শে জুন, ১৯৩৪।
স্টাডেলহাইম কারাগার।
একজন S.S সৈন্য এর্ন্স্ট রোহ্মের কক্ষে এসে চুপচাপ টেবিলে একটি পিস্তল রাখলেন। তিনি রোহ্মের দিকে না তাকিয়ে বললেন, "ফুয়েরারের আদেশ। পিস্তলে একটি মাত্র গুলি আছে। আপনাকে দশ মিনিট সময় দেওয়া হল।"
সৈন্যটি চলে যাওয়ার পর রোহ্ম চুপচাপ চেয়ারে গিয়ে বসলেন। অতঃপর তিনি জোরে চিৎকার করে বললেন, "আমাকে হত্যা করতে চাইলে, অ্যাডলফকে বলো গিয়ে, সে যেন নিজে এসে গুলি চালায় আমার উপর। আমি আত্মহত্যা করব না।"
****
পনের মিনিট পর।
থিওডর আইখ নামক একজন S.S অফিসার রোহ্মের কক্ষে প্রবেশ করলেন। তিনি টেবিলে থাকা পিস্তলটি তুলে নিলেন এবং রোহ্মের মাথা বরাবর তাক করলেন।
তিনি শুনতে পাচ্ছিলেন রোহ্ম কাঁপা কাঁপা কণ্ঠে বলছেন, "মাই ফুয়েরার, মাই ফুয়েরার।"
ইস্পাত কঠিন স্নায়ুর জন্যে সুখ্যাতি অর্জনকারী থিওডর বললেন, "তোমার তা আগে ভাবার উচিত ছিল। এখন অনেক দেরী হয়ে গিয়েছে। বিদায়।"
এই বলে তিনি ট্রিগার টিপে দিলেন।
----------------------------------------------------------------------------------
এই সিরিজের অন্য পর্বগুলো
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ইতিহাসঃ স্বপ্নের থার্ড রাইখ(৩য় পর্ব) the night of the long knives
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ইতিহাসঃ স্বপ্নের থার্ড রাইখ(২য় পর্ব) Hitler becomes Dictator
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ইতিহাসঃ স্বপ্নের থার্ড রাইখ(১ম পর্ব) রাইখস্টাগ অগ্নিকান্ড(The Reichstag on fire)
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ সম্পর্কে আমার আগের সব লেখার লিংক।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০৩
উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: আগের সিরিজটা পিডিএফ করার চিন্তা ভাবনা করসি। কিন্তু পরে দেখলাম যে তখন এটা একটা বই হয়ে যাচ্ছে। এখন আমি এগুলা লিখসি পোস্ট হিসেবে প্রকাশের উপযোগী করে। প্রতিটা পোস্টে আগের কাহিনীর একটা ফ্ল্যাশব্যাক আছে। এখন বইয়ে তো এভাবে দেওয়া যাবেনা। মডিফাই করতে হবে। আবার গেম খেলতে খেলতে টাইমও পাইতেসিনা। দেখি নিকট ভবিষ্যতে ইনশাআল্লাহ।
২| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫৮
গেমার বয় বলেছেন: আমি তো আগের সিরিজই শেষ করতে পারলাম না এখনও, এইটা কবে শেষ হবে ?!?
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০৫
উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: না ভাই, আগে গেমগুলা শেষ করেন। স্লিপিং ডগস্ এত জোস লাগলো। ব্ল্যাক অপ্সকে ভালবাসলে, ব্ল্যাক অপ্স ২ খেলে মন খারাপ হবে শিওর। আপনার নিজেকে অপরাধি মনে হবে।
৩| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৪৬
দ্যা ফ্রীল্যান্সার বলেছেন: আপনার লেখার টোন থেকে মনে হচ্ছে আপনি হিটলারের সমর্থক!
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫১
উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: হাহাহাহা। আশা করি শেষ পর্যন্ত সাথে থাকবেন। আজ সমর্থক মনে হলেও, কাল নাও মনে হতে পারে।
যে সময়কাল নিয়ে লিখেছি, সেখানে সত্যি হিটলারই নায়ক ছিলেন।
৪| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫৭
মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: জটিল! এই পর্বটা বিশেষ করে জরুরী এজন্য যে প্রতিটি সেনা শাসক বা একনায়ক নেতারাই হত্যাকান্ড চালিয়েছেন। শুধু শুধু হত্যাকান্ড নয় নিজেকে টিকিয়ে রাখার জন্য। এই সময় অনেক প্রিয় অপ্রিয়, বন্ধুর মতো শত্রু বা শত্রুর মতো বন্ধু অনেকেই মারা যায়, কিন্তু ওই যে বলে, নগর যখন পুড়ে তখন দেবালয়ও রক্ষা পায় না।
আচ্ছা একটু চিন্তা করি, যদি S.A বাহিনী থাকতো তবে কি জার্মান এর এমন পরাজয় হতো? প্রশ্নটা ভিন্নও হতে পারে, S.A বাহিনী থাকলে হিটলার আদৌ এই পর্যায়ে যেতে পারতো কিনা? মানে এর আগেই তার জনপ্রিয়তা কমে বিশ্ব রাজনীতিতে প্রবেশ করাই হয়তো হতো না।
এই ব্যাপারে আপনার মতামত কী?
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৪
উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: আমার মনে হয়, যদি S.A বাহিনী সত্যি বিদ্রোহ করত তাহলে একটা গৃহযুদ্ধ বেধে যেতে পারত। সেনাবাহিনী এত সহজে বশ্যতা স্বীকার করত না। তাদের ইগো বেশী ছিল।
আর আরেকটা কথা ভুলে গেলে চলবে না যে, প্রেসিডেন্ট হিন্ডেনবার্গ কিন্তু হিটলারকে বলেছিলেন যে S.Aকে থামাতে না পারলে তিনি মার্শাল ল জারি করবেন। হিটলার কিন্তু সেখানেই শেষ।S.A এর বিপক্ষে যাওয়া ছাড়া তার আর কোনো উপায় ছিল না।
আর জনপ্রিয়তা কমত বৈকি! S.A এর সৈন্য সংখ্যা ছিল ২৫লাখ। S.A যদি সেনাবাহিনীর জায়গায় বসত তাহলে তো জার্মানির সৈন্য সরাসরি এক লাখ থেকে একেবারে প্রকাশ্যে ২৫ লাখে চলে যেত। কিন্তু ভার্সাই চুক্তি মতে সেনা সংখ্যা কেবল এক লাখ হতে পারবে। অন্যান্য দেশগুলো তখন জার্মানির যোদ্ধা মানসিকতা আগেই টের পেয়ে যেত। হিটলার যেসব মেকি শান্তির বুলি আওড়াতেন, সেগুলো তখন কোনো কাজেই আসত না।
S.A দের ধ্বংস করে কিন্তু ফায়দাই হয়েছে। কৃতজ্ঞ সেনাবাহিনী আমৃত্যু আনুগত্য প্রকাশ করে হিটলারের প্রতি। আর সেই সাথে হিটলারের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করতেও কেউ সাহস পাইনি এরপর থেকে।।
৫| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:০২
কল্পবিলাসী স্বপ্ন বলেছেন: বরাবরের মত চমৎকার , হিটলারের প্রতি আমার একটা মোহ ছিলো , কিন্তু দিনে দিনে কেন জানি সেটা কমে আসছে । একটা জিনিস যেটা বুঝলাম সব স্বৈরশাসকদের উত্থান আর পতন মোটামুটি একই ধাচের ।
লেখা চালিয়ে যান ,
১ম ভালো লাগা
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:১১
উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: এই সিরিজেও হিটলার প্রাধান্য পাবে। কিন্তু যতই যুদ্ধের দিকে আগাতে থাকবো ততই নায়ক পাল্টাতে থাকবে। আর তাছাড়া, জাপানতো এখনো পটভূমিতেই আসে নাই। তাদের নিয়ে লিখার ইচ্ছা আছে।
৬| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: তবলীগের ছয়ওসুল(*ইহা একটি কষ্টিপাথর পোস্ট) সব মানুষ পড়তে পারেন।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৮
উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: ভাই কাজটা কি ঠিক করেছেন? এভাবে জায়গায় জায়গায় গিয়ে বিজ্ঞাপন করা। যদি অতি দরকারি কোনো বিষয় হত তাহলে রিপোস্ট দিতে কি আপনি পারতেন না?
৭| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৯
রেজোওয়ানা বলেছেন: এমন লেখা পড়তে ভাল লাগে!
ক্যারি অন......
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৯
উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: ধন্যবাদ আপু। ভালো থাকবেন।
৮| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০৫
লোপা এসহক বলেছেন:
ফ্যাসিস্ট নাৎসিদের পুরো ইতিহাসই চক্রান্ত, বিশ্বাসঘাতকতা আর হত্যাকান্ডে ভরপুর, কোন মানবতা বা আদর্শ কিছুই খুজে পেলাম না।
কল্পবিলাসী স্বপ্ন খুব সুন্দর বলেছেন: -
"সব স্বৈরশাসকদের উত্থান আর পতন মোটামুটি একই ধাচের"
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৫
উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: ঠিক। নাৎসি জার্মানি সবসময় লাইমলাইট পায় কারণ, একমাত্র তারাই সভ্যতার প্রতি কিছু না কিছু অবদান রাখতে সক্ষম হয়েছিলেন।
৯| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩১
এম এম ইসলাম বলেছেন: নিষ্ঠুরতা, চরম নিষ্ঠুরতা। নায়ক ধীরে ধীরে খল নায়কে রূপান্তরিত হচ্ছে।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৫
উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: ভাই এই নিষ্ঠুরতাটা তিনি না করলে নিজেই বলি হতেন।
পৃথিবীর সব উগ্র স্বৈরশাসকই তার শত্রুদের সাথে এমনটি করেছেন।
১০| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:২৫
ইয়ার শরীফ বলেছেন: "সব স্বৈরশাসকদের উত্থান আর পতন মোটামুটি একই ধাচের । লেখা চালিয়ে যান "
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২১
উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: ধন্যবাদ।
১১| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৪
আমি মুখতার বলেছেন: বুদ্ধি আর চেষ্টা থাকলে ভাগ্যও সাথে থাকে, হিটলার তার প্রমান। সে যেটা চায়নি সেটাই হল আর ফল হল ভালো!
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২২
উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: হিটলার নাম দিয়েছিলেন ৭ জনের। কিন্তু দিনের শেষে দেখা গেল ৮২ জন খুন। পুরাতন আর বর্তমানের সব শত্রু সাফ।
১২| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৭
এসএমফারুক৮৮ বলেছেন: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কাহিনীটি ভাল লাগছে।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২২
উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৩| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪১
অঞ্জলি বলেছেন: ইতিহাসবিদ ভাইয়া।আপনার সব লেখাই আমার ভালো লাগে।আপনার কাছে থেকে অনেক অজানা ইতিহাস জানতে পারি।সেজন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।...
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৬
উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: ধন্যবাদ পড়ার জন্যে।
১৪| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১১
একাকী বালক বলেছেন: ভাই পরের পর্ব দেন তাড়াতাড়ি।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:১৫
উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: একাকী বালক ভাই, কেমন আছেন আপনি? পরবর্তী পর্বটা লিখতেসি। আজকালকের মধ্যেই দিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করব ইনশাল্লাহ।
সীমাহীন কৃতজ্ঞতা রইল আপনার প্রতি।
১৫| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫০
রাতুলবিডি২ বলেছেন: একটা বই চাই, একটা বই ।
লেখাটা তো হয়েই গেছে, এখন শুধু পাবলিশ ।
তারাটারি একটা বই চাই , প্রিন্টেড ।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২০
উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: ভাই আমি একজন ছাত্র মানুষ। এত টাকা পাবো কই?
আপনার কমেন্ট পড়ে মন খারাপ হইয়া গেল।
কারণ, ছোটবেলায় ক্লাস ৫ এ থাকতে আমি এইম ইন লাইফ লিখসিলাম, ইতিহাসবিদ হওয়া এবং ইতিহাসের বই পাবলিশ করা। সেই স্বপ্ন কবে সত্যি হবে আল্লাহই জানেন।
ব্লগ সাইট আমাদের মত নাদান ব্লগারদের জন্যে একটা প্ল্যাটফর্ম করে দিসে বলে কৃতজ্ঞ।
১৬| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৮
সপ্নীল বলেছেন: কেমন আছেন ভাই? আশা করি ভাল। অপেক্ষায় ছিলাম আপনার লেখার। বরাবর অসাধারন। এক নিশ্বাসে শেষ করলাম। আশা করব পরবর্তি পর্ব আরেকটু বড় হবে আর তাড়াতাড়ি পাব যদিও জানি তথ্যবহুল এমন লেখার জন্য যথেষ্ঠ সময় প্রয়োজন। গেম খেলা কমিয়ে আমাদের সময় দিন পরবর্তি পর্বের জন্য(এটা একটা মামা বাড়ি আবদার!!)
ধন্যবাদ আগের বা পরের পর্বগুলোর লিন্ক সংজোযন করার জন্য।
ভালো থাকুন খুব ভাল। আগামি পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩৫
উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: আছি ভাই, আল্লাহর রহমতে বেশ ভালো। আল্লাহ আমাকে এত ভালো রাখলো আর এই কারণে প্রতিনিয়ত আত্মদহনে ভুগি আরকি প্রতিটি মুহুর্তে নিজের করা পাপের জন্যে। প্রতিদিন চেষ্টা করি একটা লিস্ট করতে দিনে কি কি পাপ করতেসি তা টুকে রাখার জন্যে। মনের অজান্তে পাপ হয়ে যায় তবুও। দিনের শেষে হিসেব করতে বসলে মনটা খারাপ হয়ে যায়।
গেম মাঝখানে একটু বেশী খেলা হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু বেশী গেম খেললে মাথা মারাত্মক ব্যথা করে তাই আপাতত গেমিং থেকে অবসরে। আর তাছাড়া গেমে বেশী সময় দিলে পাপের খাতা বেশী ভারী হয়ে যায়। তাই ঐ পথে পা না মাড়ানোই ভালো।
আমি চাইলে এই পোষ্টটা বড় করতে পারতাম। কিন্তু তাহলে লাইম্লাইটের আলো হিটলারের উপর গিয়ে পড়ত। কিন্তু আমি চেয়েছিলাম লাইমলাইট পুরো রোহ্মের উপরই পড়ুক। সে এই গল্পের ট্রাজিক হিরো।
তাকে দিয়ে পোষ্টটি শেষ করতে চেয়েছিলাম, যার কারণে ছোট হয়ে গিয়েছে।
ভালো থাকবেন সপ্নীল ভাই।
১৭| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১০
রাতুলবিডি২ বলেছেন: ভাই আমি একজন ছাত্র মানুষ। এত টাকা পাবো কই?
I believe an intelligent publisher will pick your book. And you will also get money!
Just organize your things in blog and go for print then !
But pirates are also very clever, they can do anything ...
So as soon as you go with contract with any publisher its better. They will protect your intellectual properties...
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৪
উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: ধন্যবাদ রাতুল ভাই। আমি ইনশাল্লাহ ভেবে দেখব ব্যাপারটা।
১৮| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০৮
উযায়র বলেছেন: রাতুলবিডি২ বলেছেন
আমাদের স্বাধীনতা অর্জনে হিটলারের অবদাই প্রধান! শুধু ভারতবর্ষ নয় সারাবিশ্বের উপনিবেশিক শাসন ব্যাবস্হার পরিবর্তন হয় ২য় বিশ্বযুদ্ধের পর। আর এটা কোন কাকতলীয় ঘটনা নয়, পরিষকার চুক্তির মাদ্যমে তা হয়েছে! হিটলারের প্রচন্ড আক্রমণ ঠেকাতে ফ্রান্স বৃটেন যখন হিমশিম খাচ্ছে, তখন ভারত সহ অন্যান্য উপনিবেশগুলো বিদ্রোহ - বিরোধিতা করলে উপনিবেশিক শক্তি গুলো মাঠে মারা যেতো। জান বাচানোর জন্য তখন এরা অধিকৃত দেশগুলোর সাথে চুক্তি করে, বিশ্বযুদ্ধে এদের সাহায্য করলে যুদ্ধ জয়ের পর স্বাধীনতা দিয়ে দিবে। যার ফলশ্রুতিতে যুদ্ধের পর চুক্তি মত এরা কলোনীগুলো ছেড়ে দিতে বাধ্য হ্য়!
বিশ্বব্যাপী কলোনীমুক্ত শত শত স্বাধীন জাতি ও রাষ্ট্র গঠনের অবদানের জন্য হিটলার মানব সভ্যতার জন্যে একটি আশীর্বাদ।
তবে বেটা বটপার ছিল, সেটা আরেক বিষয়।
----------------------------------------------------------------------
ক্যাচাল প্রিয় রাতুলবিডি, বোতল বন্দী
Click This Link
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৪১
উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: ভাই আপনি উনার পক্ষে না বিপক্ষে? বিপক্ষে হইলে এভাবে সবাইকে জানাচ্ছেন কেন?
১৯| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০৬
দুঃখ বিলাসি বলেছেন: ভাললাগা রইল
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪২
উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: ধইন্যা
২০| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫১
ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: ভালো লাগছে পড়তে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সবকিছুই কেমন যেন টানে। বাকি পর্ব গুলো পড়ে ফেলব ।
শুভকামনা রইলো।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১০
উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।
২১| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১৬
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: এইবার সব গুছিয়ে ফেলেছি। ভাইয়া সবগুলো পোস্ট নিয়ে একটা বই বের করেন না!! অন্তত একটা ইবুক। কারন ব্যাপারটা একবার পড়ে রেখে দেয়ার মত না। শিক্ষা নিয়ে হলে পরম্পরা বজায় রাখা প্রয়োজন।
পোস্টে + থাকল।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৮
উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: দেখি ভাই, পুরো ইতিহাস লিখার পর, সবগুলো এক করে একটি বের করব।
২২| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১৭
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: * নিতে
২৩| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৪
আমি তুমি আমরা বলেছেন: আমিও গেমার বয়ের সাথে একমত। সবগুলো পর্ব একসাথে করে চ্যাপ্টারোয়াইজ সাজিয়ে পিডিএফ করে আপলোড করে দেন। আমরা মজা করে পড়ি।
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০৯
উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: দেখি ভাই ইনশাআল্লাহ সিরিজটা শেষ করে দিমুনে।
২৪| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৫০
রাতুল_শাহ বলেছেন: হিটলারের একটি মুভিতে S.A বাহিনীকে ধ্বংস কেন করল বেশ কয়েকবার দেখে হালকা বুঝেছিলাম। আপনার পোষ্টে সেটা ক্লিয়ার হয়ে গেল।
ধন্যবাদ ।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১২
উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: তাহলে তো আমার পোস্ট সার্থক। অনেক ধন্যবাদ ভাই।
২৫| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:০৩
সক্রিয় বলেছেন: +++
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:০৯
উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন:
২৬| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:১০
ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: ++++++++++++++++
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:২৩
উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: +
২৭| ৩০ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ২:১২
joos বলেছেন: স্ট্রাসার আর ভন পাপেনের নাম লিস্টে দেখে একেবারে স্তব্ধ হয়ে গেছি। স্ট্রাসার নাৎসী বাহিনী থেকে অবসর নেওয়ার আগে যে তিনজনের ব্যাপারে সবাইকে সতর্ক করে গিয়েছিলেন (হিটলার, রোহম আর গোয়েবলস) তাদের সাথে গোয়েরিং এর নাম যোগ করেননি কেন? গোয়েরিং দেখি তলে তলে গোয়েবলসের চেয়েও বড় ক্রিমিনাল! একে চিনতে কিভাবে ভুল করল স্ট্রাসার???
২৮| ৩০ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৯
বাংলাদেশী দালাল বলেছেন: হিটলারে স্পষ্টতা ও কৃতজ্ঞতা লক্ষনীয়। রাষ্ট্র যন্ত্র বরই নিষ্ঠুর।
৩০ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩১
উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: রাষ্ট্র যন্ত্র বরই নিষ্ঠুর। সহমত
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫৭
গেমার বয় বলেছেন: আপনি একটা পিডিএফ করে ফেলেন, পোস্ট আকারে আর পড়তে ইচ্ছা করে না !!!