নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কিং টাইগার

When i was five years old my mother always told me that happiness was the key to life. When I went to school, they asked me what I wanted to be when i grew up. I wrote down happy. They told me I didn't understand the assignment, I told them they didn't u

উৎকৃষ্টতম বন্ধু

নামের সার্থকতা রক্ষার চেষ্টায় আছি।

উৎকৃষ্টতম বন্ধু › বিস্তারিত পোস্টঃ

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ইতিহাসঃ স্বপ্নের থার্ড রাইখ(সপ্তম পর্ব) গেস্টাপো(GeStaPo)

১৮ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৩৭





স্বপ্নের থার্ড রাইখ সিরিজের প্রথম পাঁচটি পর্বে আমি হিটলারের চূড়ান্ত ক্ষমতা দখল তথা তার জার্মানির একনায়ক বনে যাওয়ার কাহিনী তুলে ধরেছিলাম। ১৯৩৩ সালে, চ্যান্সেলর হিসেবে হিটলার জার্মানির গদিতে বসেছিলেন। আর ১৯৩৪ সালের অগাস্ট মাসের মধ্যে তিনি জার্মানির অবিসংবাদিত নেতা তথা জার্মানির ফুয়েরার বনে যান। এই দেড় বছর সময়ের মধ্যে, ক্ষমতা পাকাপোক্ত করার ঠাণ্ডা লড়াইয়ের পাশাপাশি, নাৎসিরা নিজেদের ভবিষ্যৎ অস্তিত্ব নিশ্চিত করার জন্যে বেশ কিছু পদক্ষেপও নিয়েছিল। তার মধ্যে একটি হল গেস্টাপোর সৃষ্টি।



****



গেস্টাপো। আমি হলফ করে বলতে পারি, অধিকাংশ বাংলাদেশীর সাথে এই নামের পরিচয় ঘটেছিল কমান্ডোস গেমটি খেলতে গিয়ে। গেস্টাপো নামটিই ভীতি জাগানিয়া। আজ থেকে ৭০ বছর আগে যখন সংগঠনটির সৃষ্টি হয়েছিল, কয়জনই বা তখন ভাবতে পেরেছিলেন যে, সৃষ্টির কয়েক বছরের মধ্যে এই সংগঠনটি জনগণের মনে ভয়ানক ত্রাস সৃষ্টি করতে সক্ষম হবে? আর কয়জনই বা ভাবতে পেরেছিলেন যে আতঙ্কের অপর নাম হবে গেস্টাপো?



****



ঘটনার শুরু হয়েছিল ১৯৩৩ সালে। নাৎসিরা সবেমাত্র ক্ষমতায় বসেছে। নব্যগঠিত জোট সরকারে নাৎসি সদস্য ছিল মাত্র তিনজন। হিটলার, চ্যান্সেলর হিসেবে। উইলহেম ফ্রিক, অভ্যন্তরীণ মন্ত্রী হিসেবে এবং হেরমান গোয়েরিং, দপ্তরবিহীন মন্ত্রী হিসেবে। কিন্তু গোয়েরিংএর আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ পদ ছিল। তিনি ছিলেন জার্মানির প্রুশিয়া অঞ্চলের প্রধানমন্ত্রী। যার কারণে প্রুশিয়ার পুলিশ বাহিনী ছিল সরাসরি তার নিয়ন্ত্রণে।



গোয়েরিং তার এই ক্ষমতার পূর্ণ ব্যবহার করেন(পড়ুন অপব্যবহার)। হিটলারের S.A বাহিনীর কার্যকলাপে পুলিশী বাধাদানের উপর তিনি সরাসরি নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেন। এর ফলশ্রুতিতে, S.Aরা পুরোপুরি আকাশের চাঁদ হাতে পেয়ে যায়। তাদের কার্যকলাপের উপর বাঁধা দেওয়ার মত আর কেউই রইল না। যার ফলে রাস্তায় রাস্তায় সন্দেহজনক নাতসিবিরোধী ব্যক্তিরা S.A কর্তৃক অহরহ আক্রমণের শিকার হতে লাগলেন। ইহুদীদের পরিস্থিতি ছিল আরও সঙ্গিন। যেখানেই কোনো একজন ইহুদী ব্যক্তিকে পাওয়া যেত, সেখানেই তাকে সবার সামনে হেনস্থা করা হত। ইহুদী মালিকানাধীন দোকানগুলো বিনা কারণে S.A সদস্যরা বন্ধ করে দিতেন।



****



ধূর্ত গোয়েরিং এরপর প্রুশিয়ান পুলিশের রাজনৈতিক এবং গোয়েন্দা বিভাগকে আলাদা করে ফেলেন। শুধু তাই নয়, তিনি রাজনৈতিক এবং গোয়েন্দা বিভাগের অধিকাংশ কর্মচারীকে ছাটাই করে, তাদের বদলে নাতসিদের অন্তর্ভুক্ত করেন। এভাবে প্রায় ৫০০০০ নাৎসিকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।



****



পরবর্তীতে, ১৯৩৪ সালের ২৬শে এপ্রিল, গোয়েরিং পুলিশের রাজনৈতিক এবং গোয়েন্দা বিভাগকে একত্রিত করেন। নব্যগঠিত এই সংগঠনটির নাম দেওয়া হয় "Secret Police Office"। জার্মান ভাষায় রূপান্তর করলে দাঁড়ায়, "Geheimes Polizei amt" সংক্ষেপে "GPA"। কিন্তু "GPA" নামটির সাথে সোভিয়েত পলিটিকাল পুলিশ "GPU" এর নামের অনেক মিল আছে। যার কারণে নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় "Secret state police"। জার্মান ভাষায় "Geheime Staats Polizei"।



এখন প্রশ্ন হল, গেস্টাপো নামটি আসলো কিভাবে? একজন পোস্ট অফিস কর্মকর্তা "Geheime Staats Polizei" এর নামে নতুন স্ট্যাম্প ছাপাতে গিয়ে দেখেন যে, স্ট্যাম্পের তুলনায় নামটি বেশ বড় হয়ে যাচ্ছে। তখন তিনি "Geheime Staats Polizei" এর নাম সংক্ষেপে রাখেন "গেস্টাপো(Gestapo)"। মূলত তিনি "Geheime এর "Ge", Staats এর "Sta" এবং Polizei এর "Po"কে একত্রিত করে এই নাম সৃষ্টি করেন। কয়েক বছর পর এই নাম মানুষের বুকে কাঁপন ধরিয়ে ছাড়বে।







****



গেস্টাপো সৃষ্টির পরপরই গোয়েরিং একে নিজের স্বার্থ হাসিলের জন্যে ব্যবহার করতে শুরু করেন। ইতিমধ্যে আমরা জানতে পেরেছি যে, প্রুশিয়ান পুলিশের রাজনৈতিক এবং গোয়েন্দা বিভাগের একত্রীকরণের মাধ্যমেই গেস্টাপোর সৃষ্টি হয়েছিল। যার কারণে রাস্ট্রের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব সম্পর্কে নানা গোপন গোয়েন্দা তথ্য গেস্টাপোর কাছে তথা গোয়েরিংএর কাছে চলে আসে। এই গোপন তথ্যগুলো, প্রুশিয়ান পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ, বহু আগে থেকেই নিজ উদ্যেগে সংগ্রহ করে আসছিল। নিজের ক্ষমতা পাকাপোক্ত করার জন্যে গোয়েরিং পরবর্তীতে এই সব গুরুত্বপূর্ণ নথিগুলোকে ব্ল্যাকমেইলিংএর কাজে ব্যবহার করেন।



****



গেস্টাপো সৃষ্টির পরে, গোয়েরিং রুডলফ ডাইলস্‌কে গেস্টাপোর প্রধান হিসেবে মনোনীত করেন। তার আগে ডাইলস্‌ ছিলেন প্রুশিয়ান পুলিশ বাহিনীর সিনিয়র উপদেষ্টা।



****



১৯৩৪ সালের ২০শে এপ্রিল, গেস্টাপোকে নেতৃত্ব দানের ক্ষেত্রে এক নতুন পরিবর্তন আসে। এই দিন গোয়েরিং S.S প্রধান হাইনরিখ হিমলারের কাছে গেস্টাপোর দায়িত্ব তুলে দেন। গোয়েরিং বিশ্বাস করতেন যে রুডলফ ডাইলস্‌ নির্দয় এবং নিষ্ঠুরতা প্রদর্শনের জন্যে উপযুক্ত ব্যক্তি নন। তাই তিনি গেস্টাপোর দায়িত্ব কসাই হিমলারের কাছে অর্পণ করেন।



কিন্তু ক্ষমতা হস্তান্তরের পিছনে একে মূল কারণ বলা যাবে না। ১৯৩৪ সালের দিকে হিটলার পুনরায় জার্মান বিমানবাহিনীকে গড়ে তোলার পরিকলপনা করেছিলেন। এই পরিকল্পনাটিকে সফল করার জন্যে গোয়েরিং, যিনি প্রথম বিশ্বযুদ্ধের একজন ফ্লায়িং এইস ছিলেন, জার্মানির বিমান মন্ত্রীর পদটি গ্রহণ করেন। বিনিময়ে তাকে গেস্টাপোর নিয়ন্ত্রণ হিমলারের কাছে ছেড়ে দিতে হয়।



গোয়েরিং কর্তৃক হিমলারকে গেস্টাপোর ক্ষমতা হস্তান্তর।



****



গেস্টাপো প্রধান হতে পারার কারণে হিমলারের এক প্রকারের সুবিধা হয়। পূর্বে তিনি ছিলেন প্রুশিয়া বাদে গোটা জার্মানির পুলিশ ফোর্সের প্রধান(প্রুশিয়ার নিয়ন্ত্রণ ছিল গোয়েরিংএর হাতে)। গেস্টাপোর নিয়ন্ত্রণ লাভ করবার মাধ্যমে হিমলার গোটা জার্মানির পুলিশ ফোর্সের প্রধান বনে যান।



****



নাৎসিরা গেস্টাপোকে নাৎসি জার্মানির গোপন ত্রাণকর্তা হিসেবে অভিভূত করত। বিদ্রোহ, এস্পিওনাজ, স্যাবোটাজ, সন্ত্রাসের বিরুদ্ধের লড়াইয়ে নিয়োজিত ছিল গেস্টাপো। ১৯৩৬ সালে গেস্টাপোকে চূড়ান্ত ক্ষমতা প্রদানের জন্যে "গেস্টাপো আইন" পাশ করা হয়। গেস্টাপো আইনের মূল অংশটি ছিল নিম্মরূপ,



"Neither the instructions, nor the affairs of the Gestapo, will be open to reveiw by administrative court."



এভাবে আইনটির বদৌলতে গেস্টাপো বিচার ব্যবস্থার ধরা ছোঁয়ার বাহিরে চলে যায়। তার কার্যকলাপের জন্যে সে কারও কাছে দায়বদ্ধ নয়।



****



১৯৩৬ সালে, গেস্টাপোকে জার্মানির "national crime police" সংক্ষেপে "kripo" এর সাথে একত্রিত করা হয়। এতে, নতুন যে সংগঠনটি তৈরি হয়, তার নাম দেওয়া হয় "Secret police" বা "Sipo"।



আবার ১৯৩৯ সালে, যখন যুদ্ধ সবেমাত্র শুরু হয়েছে, তখন "Sipo" এবং জার্মানির অন্যান্য গোয়েন্দা এবং অপরাধ দমন বিভাগগুলোকে একত্রিত করে গড়ে তোলা হয় "Reich main Security Office" সংক্ষেপে "RSHA"। ১৯৪২ সাল পর্যন্ত "RSHA" এর নেতা ছিলেন S.S এর দ্বিতীয় প্রধান রাইনহার্ড হাইড্রিচ। ১৯৪২ সালে তাকে শত্রুপক্ষ খুন করে। পরে "RSHA" এর প্রধান করা হয় এর্নস্ট কালটেনব্রুনারকে।



রাইনহার্ড হাইড্রিচ



এর্নস্ট কালটেনব্রুনার



****



সবচেয়ে আশ্চর্যজনক ব্যপার হল, গেস্টাপো ছিল অতি ক্ষুদ্র এক সংগঠন। গেস্টাপোর সর্বমোট কর্মচারী ছিল প্রায় ৪০০০০(চল্লিশ হাজার)। এতে একটি সুবিধাই হয়। গেস্টাপো এজেন্টদের পক্ষে সহজে জনগণের মাঝে মিশে যাওয়া সম্ভব ছিল। একেক জন গেস্টাপো এজেন্টকে ঘিরে গড়ে উঠত হাজার হাজার সৌখিন গোয়েন্দা এবং তথ্য সংগ্রাহকদের একটি বিশাল নেটওয়ার্ক। যে কেউ গেস্টাপোর এজেন্টদের চর হতে পারত। বাড়ির কাজের লোক থেকে শুরু করে, দুধওয়ালা, মুদির দোকানদার, পেপার বয়, পরিবারের পিতা, মাতা, কন্যা, পুত্র, যে কেউ। সৌখিন গোয়েন্দাদের জাল এত গভীরে ছড়িয়ে যেতো যে, অধিকাংশ সময়ে গোয়েন্দাদের পক্ষে জানাও সম্ভব হত না যে মূল গেস্টাপো এজেন্টটি কোন ব্যক্তি। জনগণের মনে এতে ভয়ানক ত্রাসের সৃষ্টি হয়। গেস্টাপো শুধুমাত্র জার্মানিতে নয়, বরঞ্চ জার্মানি বাদে যুদ্ধের সময় জার্মান অধিকৃত অন্যান্য দেশেও সক্রিয় ছিল।



গেস্টাপোর ভয়ে সাধারণ মানুষ নিজেদেরকে কথাবার্তায় কাজেকর্মে সংযত করে তুলে। নাৎসিবিরোধী কোনো কথা বললে বা কোনো কাজকর্ম করলে, নিশ্চিত ভাবে কোনো একদিন কোনো এক গেস্টাপো এজেন্টের সাথে আচমকা সাক্ষাৎ হয়ে যেত। এরপর রাতের অন্ধকারে, ওই ব্যক্তির বাড়িতে, গেস্টাপো হেড কোয়ার্টারে দেখা করার আদেশ সম্বলিত চিঠি পৌঁছে যেত। সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের ফোনে আড়িপাতার ব্যপারটি ছিল একটি সাধারণ ঘটনা।



বার্লিনের প্রিন্স আলব্রেক্ট স্ট্রীটে গেস্টাপো হেডকোয়ার্টার। ১৯৩৩ সালের পর থেকে মানুষ এখানে আসতে ভয় পেত।



গেস্টাপো হেডকোয়ার্টারের অভ্যন্তরে।



****



১৯৪২ সালে, গেস্টাপোর কাজের ধরণ কিছুটা পালটে যায়। হিটলারের জারিকৃত একটি ডিক্রী অনুসারে গেস্টাপো এজেন্টগণ "Night and Fog" নামক নতুন অপারেশন শুরু করে। যার ফলে প্রায়সই নাৎসিবিরোধীদের রাতের অন্ধকারে চিরকালের জন্যে হারিয়ে যেতে দেখা যায়। জনগণের মনে আতঙ্কের মাত্রা আরেক ধাপ বাড়ানোর জন্যেই এমনটি করা হয়।



****



গেস্টাপো সংগঠনটির অধীনে ৫টি ডিপার্টমেন্ট কাজ করত। প্রত্যেকের আলাদা আলাদা কর্মক্ষেত্র ছিল।



ক) ডিপার্টমেন্ট "এ" (রাস্ট্রের শত্রু)

১) কমিউনিস্ট(এ১)

২) কাউন্টার স্যাবোটাজ বা প্রতি অন্তর্ঘাত(এ২)

৩) প্রতিক্রিয়াশীল এবং উদার ব্যক্তিত্ব(এ৩)

৪) গুপ্তহত্যা (এ৪)



খ) ডিপার্টমেন্ট "বি"(চার্চ এবং অন্যান ধর্মীয় সম্প্রদায়)

১) ক্যাথোলিক (বি১)

২) প্রোটেস্ট্যান্ট (বি২)

৩) ফ্রিম্যাসন (বি৩)

৪) ইহুদী (বি৪)



গ) ডিপার্টমেন্ট "সি"

এই ডিপার্টমেন্ট প্রশাসনের এবং অন্যান্য সকল কাজে নিয়োজিত ব্যক্তিবর্গের যাবতীয় তথ্য(গোপন এবং প্রকাশ্য) সংরক্ষণ করত।



ঘ) ডিপার্টমেন্ট "ডি"

১) রাইখের বাইরে রাস্ট্রের শত্রু (ডি১: ডিপার্টমেন্ট ১ এর পুনরাবৃত্তি)

২) রাইখের বাইরে চার্চ এবং অন্যান ধর্মীয় সম্প্রদায় (ডি২: ডিপার্টমেন্ট ২ এর পুনরাবৃত্তি)



ঙ) ডিপার্টমেন্ট "ই" (কাউন্টার-ইন্টেলিজেন্স)

১) রাইখের অভ্যন্তরে (ই১)

২) নীতি নির্ধারণ (ই২)

৩) পশ্চিম ফ্রন্ট (ই৩)

৪) স্ক্যান্ডেনেভিয়া (ই৪)

৫) পূর্ব ফ্রন্ট (ই৫)

৬) দক্ষিণে (ই৬)



*****



১৯৩৩ সালে সৃষ্টি হবার পর থেকে ১৯৪৫ সালে যুদ্ধ শেষ হবার আগ পর্যন্ত মানুষের কাছে গেস্টাপো ছিল ভীতিজাগানিয়া এক নাম। যুদ্ধ শেষে, অন্যান্য নাৎসি সংগঠনের সাথে গেস্টাপোকেও অবৈধ ঘোষণা করা হয়। জার্মানি এক ভয়ঙ্কর গোয়েন্দা সংস্থার কবল থেকে মুক্তি পেয়ে হাফ ছেড়ে বাঁচে।



****



এই সিরিজের অন্যান্য পর্বগুলোঃ



দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ইতিহাসঃ স্বপ্নের থার্ড রাইখ(ষষ্ঠ পর্ব) The Triumph of the Will(ছবি+মুভি ব্লগ)



দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ইতিহাসঃ স্বপ্নের থার্ড রাইখ(৫ম পর্ব) "হিটলার, জার্মানির ফুয়েরার"।



দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ইতিহাসঃ স্বপ্নের থার্ড রাইখ(৪র্থ পর্ব) operation hummingbird



দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ইতিহাসঃ স্বপ্নের থার্ড রাইখ(৩য় পর্ব) the night of the long knives



দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ইতিহাসঃ স্বপ্নের থার্ড রাইখ(২য় পর্ব) Hitler becomes Dictator



দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ইতিহাসঃ স্বপ্নের থার্ড রাইখ(১ম পর্ব) রাইখস্টাগ অগ্নিকান্ড(The Reichstag on fire)



****



দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ সম্পর্কে আমার আগের সব লেখার লিংক।

মন্তব্য ৭৮ টি রেটিং +১৭/-০

মন্তব্য (৭৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৪০

সাদ আরেফিন বলেছেন: চরম লাগল । প্রিয় তে নিলাম । আশা করি প্রথম বিশ্ব যুদ্ধ নিয়ে ও লিখবেন ।

১৮ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৪২

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: বাপরে ভাই আপনি এত তাড়াতাড়ি জিনিসটা পড়ে ফেললেন!!!

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

২| ১৮ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৫৮

গেস্টাপো বলেছেন: ভাল্লাগছে
বাংলাদেশেও আমার মত একটা সংগঠন বানানো যাইতে পারে
যার প্রধানের দায়িক্ত আমার হাতে হস্তান্তর করা যেতে পারে :#>

বাংলাদেশের পলিটিক্সরে তাইলে একদম ঠিক কইরা ফালামু X( X(

১৮ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৫৮

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: হুম।

বাংলাদেশে আপনারেই দরকার। যেই অন্যায় করবে, তারে রাতের অন্ধকারে গায়েব করে দিতে হবে, চিরকালের জন্যে। প্রথম কয়েকটারে গায়েব করলেই হবে, পরে জনগণ এমনেই ঠান্ডা হয়ে যাবে।

৩| ১৮ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:১০

শের শায়রী বলেছেন: পোষ্ট প্রিয়তে ভাই।

অভিনন্দন

১৮ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৫৯

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, কমপ্লিমেন্টের জন্যে। তবে শত সহস্র কমপ্লিমেন্ট আপনার প্রাপ্য। আপনার লেখনী শক্তি অসাধারণ।

৪| ১৮ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৫৬

গেমার বয় বলেছেন: @ গেস্টাপো- !!! =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

১৮ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:০০

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: বাংলাদেশে উনাকেই দরকার। যেই অন্যায় করবে, তারে রাতের অন্ধকারে গায়েব করে দিতে হবে, চিরকালের জন্যে। প্রথম কয়েকটারে গায়েব করলেই হবে, পরে জনগণ এমনেই ঠান্ডা হয়ে যাবে।

৫| ১৮ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫২

রেজোওয়ানা বলেছেন: গুড ওয়ান!

১৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:০৬

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: ধন্যবাদ আপু।

৬| ১৮ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৭

এম এম ইসলাম বলেছেন: গেস্টাপো সম্পর্কে অল্প বিস্তর জানতাম। আজ অনেককিছু জানলাম।
ধন্যবাদ সুন্দর পোস্টের জন্য।

১৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:০৭

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

৭| ১৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:১৩

আমি তুমি আমরা বলেছেন: আগে খালি "গেস্টাপো" শব্দটাই জানতাম। আজ বিস্তারিত জেনে ভাল লাগ্ল।পরের পর্বগুলো তাড়াতাড়ি চাই।

১৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৩০

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: কেমন আছেন ভাই? ধন্যবাদ আপনাকে। আর হ্যা, পরের পর্বগুলো ইনশাআল্লাহ তাড়াতাড়ি দিব।

৮| ১৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৪৮

আমি তুমি আমরা বলেছেন: আছি ভালই। আপনার কি অবস্থা?

১৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৫২

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: আছি ভাই, মাশাআল্লাহ ভালোই আছি এই মুহূর্তে।

৯| ১৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৫৮

আমি বাঁধনহারা বলেছেন:





ইতিহাস আমার খুব ভালো লাগে
ইতিহাস যত পড়ি তত সাধ জাগে!!
যারা করে' ইতিহাস-বন্দনা...
আমি খুঁজি তাঁদের মোহনা।

ইতিহাস আছে বলে ধরা আছে
যাঁরা ছুটে ইতিহাসের পিছে,
আমি সর্বদা থাকি তাঁদের কাছে।

খুব ভালো লাগল ভাই
শত প্লাস দিলাম তাই।
+++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++



ভালো থাকবেন
মনে রাখবেন!!!

১৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:০৮

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই বাঁধনহারা

১০| ১৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:২৫

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: চমৎকার। গেস্টাপো নিয়ে আগ্রহ ছিল। সত্যজিৎ রায়ের কিছু লেখায় বর্ণনা পেয়েছিলাম। বিস্তারিত জেনে ভালো লাগলো।

১৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৩০

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই মহামহোপাধ্যায়। আশা করি ভালো আছেন।

আপনাকে তীব্রভাবে অনুরোধ করছি যে আপনি আপনার যারা আমায় বাঁচতে শেখায় সিরিজটি কন্টিনিউ করবেন এবং আলসেমি ঝেড়ে ফেলে দ্রুত আরেকটি পর্ব লিখবেন। অতি শীঘ্রই লিখবেন, এই আশাই করি

১১| ১৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫৯

মায়াবী রূপকথা বলেছেন: ++

১৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:০০

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: প্লাসের জন্যে অনেক ধন্যবাদ।

১২| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:০৭

চিরতার রস বলেছেন: একটা অপ্রিয় সত্যি কথা বলি। হিটলাম আমার একজন প্রিয় ব্যক্তিত্ব। হিটলারের কথা যে লেখায় থাকে সেটাই মন দিয়ে পড়ি।

১৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:০১

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: পড়ার জন্যে ধন্যবাদ চিরতার রস।

১৩| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:০৬

আমি মুখতার বলেছেন: ওরে খোদা!!!!!!! এত দিন কই আসিলেন!?!?!?!??!?!

আপনের এই লেখার জন্য জাতি কত দিন হারিকেন লইয়া ওয়েট করতাসিল, আফনে জানেন?!????



আস ইউসুয়াল ভালা হইসে :)

১৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:০২

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: হারিকেন নিয়ে অপেক্ষা করছিল? হা হা হা হা হা।

যাই হোক নিয়মিতই লিখব ইনশাআল্লাহ।

আপনার কি অবস্থা? মনে হয় পড়াশুনা নিয়ে ব্যস্ত আছেন?

১৪| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৪৩

মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: আবারো চমৎকার! ছোট ছোট প্যারা করে লেখায় পড়তে অনেক স্বচ্ছন্দবোধ হয়।

অনেক ধন্যবাদ। শেখার আছে যে কত কিছু। আমি দেখি আর শিখি। এইসব কিন্তু আমি রেফারেন্স হিসেবে ব্যাবহার করবো।

ভালো থাকুন বন্ধু। সুস্থ থাকুন। পরবর্তী সংখ্যার জন্য অপেক্ষায় রইলাম।

১৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:০৬

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: ভাই, প্রতিটা পোস্ট দিই আর আপনার কমেন্টের জন্যে ওয়েট করি।

হুম শেখার আছে অনেক কিছু। আপনি সক্রেটিসের উপর এত বড় একটা সিরিজ লিখলেন আমি সবেমাত্র আজকে খেয়াল করলাম। অবশ্য যখন পোস্টগুলো দিয়েছিলেন আমি তখন ব্লগে একদম আনকোরা নতুন। নিকট ভবিষ্যতে তা অবশ্যই পড়ে নিব।

একটা জিনিশ খেয়াল করলে দেখবেন আজকের এই পর্বে আর হিটলার নাই। পরবর্তী অনেক পর্বে ফোকাস আর হিটলারের উপর থাকবে না। যুদ্ধের বর্ণনায় যেমন যুদ্ধের নায়কেরাই প্রাধান্য পাবে।

ভালো থাকবেন।

১৫| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৪৬

বোকামন বলেছেন: What A Post !!!


কৃতজ্ঞতা জানানো ছাড়া আর কী বলবো..........

১৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:০৭

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: ধন্যবাদ বোকামন। ভালো থাকবেন।

আপনি লাইফ অফ পাই নিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছেন। সুন্দর।

১৬| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:২৫

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: ভাইয়া, আপনার অনুরোধ ফেলতে পারলাম না। তাই দিয়ে দিলাম যারা আমায় বাঁচতে শেখায় – ৩। পড়ে ফেলবেন খুব শীঘ্রই আশা করি।

১৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:০৮

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: ভাই খুবই সুন্দর করে লিখেছেন এবারের পর্বটা। আপনাকে ধন্যবাদ।

১৭| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:০৪

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: RAB অনেক ভাল, ( ভাল ছিল ) । শুধু সন্ত্রাসী মারত ।
এখন দেশে গুন্ডা মারার কেউ নেই।

বাংলাদেশে গেস্টাপো বা রক্ষীবাহিনী না RAB চাই, রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত ও crossfire ক্ষমতা যুক্ত।

১৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:১২

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: ভাই গেস্টাপো রক্ষীবাহিনী কিনা তা আমি জানিনা। তারা মূলত সিকরেট গোয়েন্দা সংস্থা, এই কারণে এজেন্টদের সংখ্যা তাদের এত কম ছিল। আমেরিকার সি আই এ এর মত আর কি। তারা সন্ত্রাসী এবং রাজনৈতিক গুপ্তহত্যাতেও হাত পাকিয়ে ছিল।

অন্যান্য সংস্থাগুলো র‍্যাবের মত অথবা আমেরিকার সোয়াটের মত কাজ করত। কিন্তু গেস্টাপো কাজ করত একেবারে গোপনে।

১৮| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৩৪

আরজু পনি বলেছেন:

আহ্! দারুণ লাগলো পড়তে।
গেস্টাপোর ডিটেইলস জেনে ভালো লাগলো।



আতঙ্কসৃষ্টিকারী হতে ইচ্ছে করছে :P

২০ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৬

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: আরে আপু, আপনি যেভাবে সামুতে কাউনসেলিং করা শুরু করলেন, আমি তো বারে বারে আপনার ব্লগে গিয়ে ওই পোস্টের কমেন্টগুলো পড়ে আসছিলাম।

কমপ্লিমেন্টের জন্যে ধইন্যা।

১৯| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৩৯

আমি মুখতার বলেছেন: পড়াশোনা! :(( :(( চলে আর কি!! সারা দিন তো মাথায় এক চিন্তাই ঘুরে!!

ভালো কথা, ১ম আর ২য় বিশ্বযুদ্ধ নিয়ে ডিটেলস এ কন বাংলা বই আছে?
আমি ডিটেলস বলতে যুদ্ধের কৌশল সহ মোটামুটি সব কিছু আছে এরকম বই কিনব।

২০ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৭

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: সারাদিন মাথায় এক চিন্তায় ঘুরে!!! সেটা পড়াশুনার চিন্তা হইলে সবচেয়ে বেশী ভালো হইত আরকি হা হা হা।

বাংলাদেশী ইতিহাস পিপাসুদের জন্যে অনেক বড় দুঃখ হচ্ছে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ সম্পর্কে সাকল্যে দুই একটি বই বাদে আর কোনো বাংলা বই নাই। যে কয়টা আছে সেগুলোতে তথ্য অকল্পনীয় কম।

ভাই, সত্যি কথা বলি, বাংলায় এরকম বই নাই। আমি জীবনে একটা বাংলা অনুবাদ বই কিনেছিলাম, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ বাই ভিকতর মাউসেলেঙ্ক।পড়ে ভাই চরম বিরক্ত লাগলো। পুরাই রাশিয়ার প্রতি বায়াসড্‌। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কথা বললেও শুধু রাশিয়ার পার্টটাই আছে। অন্য পার্টের জন্যে সাকল্যে দশ পৃষ্ঠা খরচ করেছেন ভদ্রলোক। রাশিয়ান কর্তৃক জার্মান নারী ধর্ষণের ঘটনার বিন্দুমাত্র উল্লেখ নাই। স্টালিন সেখানে ফেরেস্তা।

এরপরে বিরক্ত হয়ে কয়েকটা বই অর্ডার দিয়ে বিদেশ থেকে আনিয়েছিলাম। এখন অবশ্য ইবুকের জমানা। এই কারণে আগে সফট কপিটা ডাউনলোড করার চেষ্টা করি। না পেলে অর্ডার দেওয়া ছাড়া কোনো উপায় থাকেনা।

২০| ২০ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

আগে কেন এই পোস্ট টি পড়ি নাই। ++++++

২০ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৮

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: আরে কান্ডারী অর্থব ভাই, আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

২১| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪৫

ঢাকাবাসী বলেছেন: চমৎকার পড়ছিলুম তারপর হঠাৎ করেই যেন শেষ হয়ে গেল। বেশ লাগল্। ধন্যবাদ আপনাকে। পোষ্টে ++++++++++++++

২২ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:০৭

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: "চমৎকার পড়ছিলুম তারপর হঠাৎ করেই যেন শেষ হয়ে গেল।"

-- ভাই আপনি কি গালি দিলেন নাকি?

"বেশ লাগল্। ধন্যবাদ আপনাকে। পোষ্টে ++++++++++++++ "

-- ধন্যবাদ ভাই।

২২| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৪৯

হতভম্ব মানুষ বলেছেন: এককথায় অসাধারণ । গেস্টাপোর পুরা কাহিনী পইড়া আমি সত্যি হতভম্ব।

:) :) :) :) :) :) :) :) :) :) :) :) :)

পরের পর্বগুলো তাড়াতাড়ি লিখবেন আশা করি।

২২ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:১৩

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: ভাই পড়াশুনা নিয়ে একটু ব্যস্ত। আগামী সপ্তাহেই ইনশাআল্লাহ একদম ফ্রী হয়ে যাবো। তখন দিব ইনশাআল্লাহ।

আপনার নামটা সুন্দর। হতভম্ব মানুষ!!! নামটা ব্লগে দেখলেই একটা জিনিস জানতে ইচ্ছা করে। তা হল আপনি কি কারণে হতভম্ব?

২৩| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০০

সপ্নীল বলেছেন: কেমন আছেন আপনি। অনেকদিন পর আপনার লেখা পেলাম। বরাবরের মতই অসাধারন। আরো কম গেপে লেখা চাই (একটি মামা বাড়ি আবদার!!)।
ভালো থাকুন। +++++++

২২ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২১

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: জী ভাই, মামা বাড়ির আবদার করছেন বলেই তো লেখালেখি প্রডাকশনটা চলছে, হা হা হা।

আপনি কেমন আছেন?

একট সত্য কথা বলেই ফেলি, আপনি অন্যতম একজন যারা কমেন্ট না করলে ভালো লাগে না।

পোস্ট না করলেও বেশ কিছু লেখা অগ্রীম তৈরি করে রেখেছি। আগামী সপ্তাহ থেকে ইনশাআল্লাহ দিতে থাকব।

২৪| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫১

ওবায়েদুল আকবর বলেছেন: আর একটা ক্ল্যাসিক। স্বপ্ন, মৃত্যু, ভালোবাসা পড়েননাই এইটা হইতেই পারেনা। ওখানে একটা ব্যাপার পরিস্কার। গেস্টাপো সহ জার্মান গোয়েন্দা বাহিনীগুলি জার্মানীর জন্য ভালোর চেয়ে খারাপই করছে বেশী। সাধারণ মানে ফ্রন্টের সৈন্যদের আত্মবিশ্বাস বলতে কিছুই ছিলনা। কিন্তু মনে ছিল চাপা ভয় আর আ্ক্রোশ এইসব স্বদেশী গোয়েন্দা বাহিনীগুলোর প্রতি।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ নিয়ে রাশিয়ান বই পড়া পন্ডশ্রম ছাড়া কিছুই না। ইউরোপীয়ান বা আমেরিকানরা কিন্তু ওদের মূল্যায়ন করে কিন্তু দেশকানা রাশানরা ওদের ছাড়া কারো কথা মুখ দিয়ে বলতেই চায়না। আমার এক ফিনল্যান্ডি বন্ধু একবার আমাকে কিছু ছবি দেখিয়েছিল - অনেক গুলো বাচ্চা ছেলে মরে পড়ে আছে। আমি মনে করেছিলাম ইহুদী মরা বাচ্চার ছবি মনে হয়। পরে ও বলল এগুলো রাশানদের হাতে মৃত ফিনিশ শিশুদের ছবি। ফিনিশরা কিন্তু হিটলারের চেয়েও স্টালিনকে ঘৃণা করে বেশী। আফটারঅল দুইজনেই একইধরণের জংলী কুকুর। খেপলে নিস্তার নাই।

২২ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৪

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: ফিনিশরা তো ভালোই বাঁশ দিসিলো, স্টালিনকে।

"গেস্টাপো সহ জার্মান গোয়েন্দা বাহিনীগুলি জার্মানীর জন্য ভালোর চেয়ে খারাপই করছে বেশী"

সহমত।

২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:২৮

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: ভাই কয়েক বছর আগে অরিজিনাল ব্লুরেতে একটা মুভি দেখেছিলাম।
A Time to Love and a Time to Die।

এটাই কি সে স্বপ্ন, মৃত্যু, ভালোবাসা? রাশিয়ান ফ্রন্টের ঘটনা তুলে ধরে?

২৫| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৩৪

সপ্নীল বলেছেন: হুমম, আমি ভাল আছি আল্লাহর রহমতে। নিজে লিখতে পারিনা বলে কি মামাবাড়ি আবদারও করবনা :D আপনি একমাত্র লেখক যার লেখা আমি খুঁজে খুঁজে পড়ি। আমি আপনার পোষ্টে মন্তব্য করে নিজেই ধন্য হই।

ভালো থাকুন আর লিখে যান।

২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৩৮

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: ভাই এত বড় কমপ্লিমেন্টের যোগ্য আমি নই।

আপনাকে ধন্যবাদ জানাই আমার লেখা পড়ার জন্যে। কিন্তু উপর্যুক্ত কমেন্টের জবাব দেওয়ার ভাষা আমার নাই।

আপনার মত সহব্লগার পেলে অবশ্যই লিখে যাবো শেষ পর্যন্ত ইনশাআল্লাহ।

২৬| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৪৩

একাকী বালক বলেছেন: পড়ছি আগেই। আজকে কমেন্ট আর প্লাস দিয়ে গেলাম। আপনাদের মত কিছু ব্লগার আছে বলেই এখনও সামুতে পরে থাকি। :)

২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:২৩

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: একাকী বালক ভাই, ধন্যবাদ দেওয়ার ভাষা আমার আসলেই নাই।

২৭| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৩৪

কল্পবিলাসী স্বপ্ন বলেছেন: বরাবরের মত পছন্দের বিষইয় নিয়ে তথ্যবহুল লেখা
১২+

২৩ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৫২

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই।

২৮| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪১

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: আমাদের স্বাধীনতা অর্জনে হিটলারের অবদাই প্রধান! শুধু ভারতবর্ষ নয় সারাবিশ্বের উপনিবেশিক শাসন ব্যাবস্হার পরিবর্তন হয় ২য় বিশ্বযুদ্ধের পর। আর এটা কোন কাকতলীয় ঘটনা নয়, পরিষকার চুক্তির মাদ্যমে তা হয়েছে! হিটলারের প্রচন্ড আক্রমণ ঠেকাতে ফ্রান্স বৃটেন যখন হিমশিম খাচ্ছে, তখন ভারত সহ অন্যান্য উপনিবেশগুলো বিদ্রোহ - বিরোধিতা করলে উপনিবেশিক শক্তি গুলো মাঠে মারা যেতো। জান বাচানোর জন্য তখন এরা অধিকৃত দেশগুলোর সাথে চুক্তি করে, বিশ্বযুদ্ধে এদের সাহায্য করলে যুদ্ধ জয়ের পর স্বাধীনতা দিয়ে দিবে। যার ফলশ্রুতিতে যুদ্ধের পর চুক্তি মত এরা কলোনীগুলো ছেড়ে দিতে বাধ্য হ্য়!

বিশ্বব্যাপী কলোনীমুক্ত শত শত স্বাধীন জাতি ও রাষ্ট্র গঠনের অবদানের জন্য হিটলার মানব সভ্যতার জন্যে একটি আশীর্বাদ।

তবে বেটা বেশী একটা সুবিধার ছিল না !

২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৮

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: =p~ :-B B-))

২৯| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:০১

রামিজের ডিপফ্রিজ বলেছেন: অসাধারণ লিখেছেন (কাছে থাকলে আপনাকে পেট ভরে বিরিয়ানি খাওয়াতাম ;) )

আপনার লেখা ঝরঝরে এবং সবচেয়ে বড় কথা- ধান ভানতে শিবের গীত টাইপের কিছু লিখে অযথা পোস্টের আকার বড় করেন নি। গেস্টাপোর সম্পর্কে আলোচনা এর আগেও দেখেছি কিন্তু তারা সবাই মাঝপথে খেই হারিয়ে কেউ চলে যায় এস এস-র আলোচনায়, কেউ চলে যায় ফ্রাইসলারের গণ আদালতের আলোচনায়- আপনার লেখায় কিন্তু এই সংযম পূর্ণমাত্রায় দেখছি- আন্তরিক শ্রদ্ধা নেবেন।

বছর তিনেক আগে গেস্টাপো নিয়ে একটা ডকুমেন্টারি দেখেছিলাম-তিনটে পর্বে ছিল; মোট সাড়ে তিন ঘন্টা মত।ওটা বেশ তথ্যসমৃদ্ধ ছিল।

বাই দ্য ওয়ে, RSHA -র হাইড্রিখের পর চিফ হয়েছিলেন কালটেনব্রুনার ; কার্টেলব্রুনার নয়; স্লিপটা সংশোধন করে নেবার অনুরোধ করছি।

অফ টপিক- পূর্ব জার্মানির লোকেদের জন্য খুব কষ্ট হয়- বেচারারা তিরিশের দশক থেকে আশির দশক পর্যন্ত ৫৫ বছর মত ভয়ে ভয়ে কাটালো; প্রথমে গেস্টাপোর ভয়ে; পরে স্টাসির ভয়ে।

বাই দ্য ওয়ে, একটা ছোট্ট অনুরোধ রইল- পোলিশ/রাশিয়ান অনেক বাচ্চাকেই আর্য বৈশিষ্ট্য দেখে জার্মান পরিবারের হাতে প্রতিপালনের জন্য তুলে দেওয়া হয়েছিল। এটা নিয়ে আমি খুব একটা মেটিরিয়াল খুঁজে পাইনি। এটা নিয়ে একটা পোস্ট দেবেন।




২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:০৪

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: রামিজ ভাই, আপনাকে ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্যে।

বানান ঠিক করে দেওয়ার জন্যে ধন্যবাদ।

গেস্টাপো নিয়ে ইউটিউবে অনেক ভিডিও আছে। মাঝে মাঝে আমি বসে বসে সেগুলো দেখি। তবে যুদ্ধের ফুটেজগুলোই বেশী আকর্ষণ করে আমাকে।

পোলিশদের কিডন্যাপ করে জার্মান বানানোর কথাটা আমি গত বছর একটি বই পড়ে জানতে পারি। তবে লেখক তাতে এক পৃষ্ঠারও কম স্থান এই বিষয়ে ব্যয় করেছেন।

এরপরে গুগলে এই বিষয়ে খুজে কিছু তথ্য পাই। কিন্তু ওই পর্যন্তই। এরপর এই বিষয়টার কথা আমি একপ্রকার ভুলেই গিয়েছিলাম। আজ আপনি মনে করিয়ে না দিলে আমার তা মনে পড়ত কিনা তা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করছি।

একটা কাজ করলে খুবই ভালো হয় ভাই, তা হল আমাকে একটু সাহায্য করা। সবার জ্ঞানের পরিধি সমান নয়। এই কারণে শেয়ার করাটা অতি জরুরি। আমি মুলত মুল কাহিনী নিয়েই আগাচ্ছি। এখন যদি আপনি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের মূল কাহিনীর সাথে সাথে সমসাময়িক ঘটে যাওয়া অন্য ঘটনাগুলো আমাকে মনে করিয়ে দেন(যদি দেখেন যে আমি ওগুলো সম্পর্কে লিখতে ভুলে গেছি, কিন্তু ওগুলো সম্পর্কে লেখাটা জরুরি) তাহলে খুবই ভালো হয়।

আশা করি অনুরোধটা রাখবেন।

৩০| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:০৫

রামিজের ডিপফ্রিজ বলেছেন: "এটা নিয়ে একটা পোস্ট দেবেন।" এই ভাষাটা খুবই অসভ্য এবং অভদ্রের মত হয়ে গেল; "?" চিহ্ন দিতে গিয়ে "।" পড়ে গেছে; এডিটও করা গেল না, মাফ করে দেবেন প্লিজ।

২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:০৯

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: হা হা হা। সমস্যা নাই। এটা তো সামান্য একটা টাইপো।

বাই দ্য ওয়ে আপনার নামটা অনেক ইউনিক। কি কারণে এরকম অদ্ভুত নাম রাখলেন জানি না। আপনাদের কি ডিপফ্রিজের ব্যবসা আছে নাকি?

তবে বিনোদনের উৎস হিসেবে ভালোই কাজ করছে এই নাম। যেমন ধরেন ব্লগে এসে দেখলাম এরকম নাম। আরে রামিজের ডিপফ্রিজ!!!! কি অদ্ভুত নামরে বাবা। হা হা হা।

মানুষের মুখে ক্ষনিকের হাসি ফুটিয়ে তোলা যদি এই নামের উদ্দেশ্য হয় তাহলে বলতে বাধ্য হচ্ছি যে আপনি সফল।

৩১| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪৫

রামিজের ডিপফ্রিজ বলেছেন: আমার নিকটা আমি একটা কথা ভেবে দিয়েছিলাম- আমি বাংলাদেশের নাগরিক নই, আবার সামুর মেজরিটি পোস্টই রাজনীতি ভিত্তিক, সেজন্য ব্লগে আমার যে সব পোস্ট ভাল লাগে, সেধরণের পোস্ট খুবই বিরল,তিন চারদিন বাদে বাদে এক একটা ভাল পোস্ট পাওয়া যায় ; সেজন্য তাজা গরমের বদলে পাতে ডিপফ্রিজ থেকে বার করা মাছই বেশি পড়ে।


আর মিউচুয়াল শেয়ার করাটা তো খুবই ভাল আইডিয়া; এক কাজ করি, আমি বরং চেষ্টা করি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আগের নাৎসি জার্মানি নিয়ে কিছু লিখতে। তাহলে আপনার কমেন্টের মাধ্যমে এই বিষয়টা নিয়ে আরও জানা যাবে।


বাংলায় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের একটা ভাল বই আছে (নিরপেক্ষ)- বিবেকানন্দ মুখোপাধ্যায়ের তিন খণ্ডে লেখা "দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের ইতিহাস"।
আমি বইটা লাইব্রেরি থেকে পড়েছিলাম, আমাদের ওদিকে এখন আউট অফ প্রিণ্ট।দেখুন, যদি জোগাড় করতে পারেন তাহলে মনে হয় ভালই লাগবে।

২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৪৮

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: ভাই, আমি নিজেই তো এখন পর্যন্ত দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আগে নাৎসি জার্মানি নিয়ে লিখছি। তবে আমি এটাও মানি যে চাইলে আরও অনেক কিছু নিয়ে লেখা যেত। আপনি লিখে ফেলুন না।

সামু তার সোনালী সময়টিকে পার করে এসেছে। এখন আমাদের অপেক্ষা একটি রেনেসার জন্যে। আপনি চাইলে প্রয়াত ব্লগার ইমন যুবায়েরের লিখা পড়তে পারেন। উনার মত বস ব্লগার আর হয় না। ব্লগই যেন উনার বাড়ি ছিল। মৃত্যুর আগে তিনি সামুতে রেখে গেছেন ১৫০০টার মত উৎকৃষ্ট মানের পোস্ট।

এছাড়া পড়তে পারেন ব্লগার জুল ভার্নের লিখা। আরেকজন শক্তিমান লেখক।

এছাড়া আছেন ব্লগার কান্ডারী অর্থব ভাই, ব্লুগার শের শায়রী। দুজনে মিলে যেন পণ করেছেন, তারা সামুতে ইমন যুবায়েরের অভাব বোধ করতে দিবেন না।

হিটলারের শৈশবকাল নিয়ে ব্লগার ঢাকাবাসীর চমৎকার একটা সিরিজ আছে। ওটা পড়তে পারেন।

এছাড়া আছেন সাইফুল ইসলাম সজীব(আমার অত্যন্ত প্রিয় একজন মানুষ। উপরেই তার কমেন্ট আছে।) তার লেখাগুলোও খুব ভালো।

২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:০১

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: ও ব্লগার কালা মনের ধলা মানুষের লেখা পড়লে আপনি তার ফ্যান হয়ে যেতে বাধ্য।

এছাড়া মুভি ক্রিটিক কাউসার রুশো আছেন। চরম সিনেমাখোর।

ব্লগার রেজোয়ানা আরেকজন অত্যন্ত ভালো মানের লেখিকা।

এছাড়া আমার আরেকজন প্রিয় ব্লগার হলেন মেংগো পিপল। তার সবগুলো লিখা যদিও একই ধাঁচের কিন্তু বিবেক জাগ্রত রাখবে আপনার, কোনো সন্দেহ নাই।

৩২| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৬

অ্যামাটার বলেছেন: কেমন আছেন বন্ধু?

২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:০৬

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: ও মাই গুডনেস, অ্যামাটার ভাই!!!!! এত দিন পরে মনে পড়ল এই নাদান ব্লগারের কথা?

আপনারা এত দিন পর পর এসে এসে একটু পদধূলি দিয়ে যান, আর এতেই আমার এই একটুখানি হৃদয়, বড় তৃপ্তি পায়। হা হা হা।

৩৩| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৪৮

ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনাকে গালি দেয়ার মত স্পর্ধা আমার কখনো হবেনা। এটা আমি ভাবতেই পারছিনা। ভুল বুঝেছেন তবু আমি আমার বাক্যটি প্রত্যাহার করছি আর ক্ষমাপ্রার্থী। ধন্যবাদ।

২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৫৭

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: হা হা হা ভাই, সামুতে আসার পর যখন আপনার মত কয়েকজন ব্লগারদের সাথে পরিচয় হয় তখন মনে হয়েছিল যে নাহ কয়েকজন আপনজনকে মনে হয় পেয়েই গেলাম।

তখন মনে হয়েছিল, সামু আর শুধুমাত্র একটি নেটওয়ার্ক না, এটা আমার দ্বিতীয় ঘর।

মানুষকে দুঃখ দিতে বিন্দুমাত্র শক্তি খরচ করতে হয় না। কিন্তু তার মুখে হাসি ফুটাতে অনেক কষ্ট করতে হয়। ভাই, আমার কথায় দুঃখ পাইয়েন না। আমি আপনাকে দুঃখ দিতে চাই নাই(মজা করে বলসি তা)। আশা করি আপনি তা বুঝবেন। আমাদের মধ্যে যে ভালো সম্পর্ক গড়ে উঠেছে তা আপনি এভাবে অভিমান করে গুড়িয়ে দিবেন না এই আশা করছি।

২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:০৩

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: ছোটবেলায় পড়াশুনা করতে দেখলে বন্ধুরা বলে উঠত, "দোস্ত পড়তে পড়তে তো উড়ায় ফেলতাসস।"

তখন আমি বলতাম "হইসে আর গাইল দিতে হবে না।"

আশা করি বুঝতে পারসেন সেখানে কেন আমি "গালি" শব্দটা ব্যবহার করেছি।

৩৪| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:০৩

ঢাকাবাসী বলেছেন: তা কি হয়? বন্ধুত্ব যতদিন বেঁচে আছি থাকবে, সুতরাং মাভৈ!

২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:০৪

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: ভাই মাভৈ মানে কি বুঝলাম না।

৩৫| ২৬ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৭

ঢাকাবাসী বলেছেন: খুশীর সাথে সমাপ্তির জন্য বা শুরুর জন্য মায়ের নামে একধরণের জয়ধ্বনি বোঝায়। আজকাল এখানে শব্দটা খুব একটা ব্যাবহার হয়না। তবে পশ্চিম বঙ্গের সনাতন ধর্মাবলম্বী পুরোণো লেখকরা বা পুজারীরা ব্যাবহার করেন। ধন্যবাদ।

২৬ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৬

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ বিষয়টি জানাবার জন্যে।

৩৬| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৫

রামিজের ডিপফ্রিজ বলেছেন: কয়েকদিন ব্লগে আসা হয় নি, দু একটা কাজে আটকে গিয়েছিলাম।

আপনার পরামর্শ মেনে সামুর বিখ্যাত ব্লগারদের লেখাও কিছু কিছু পড়লাম। ব্লগার শের শায়রী-র এবং জুল ভার্নের লেখা অসাধারণ লাগল।


এ ছাড়া চেয়ারম্যান ০০৭ র পোস্টও খুব মজার মনে হয়, কিন্তু দুঃখের বিষয় আমি তাঁর ব্যবহৃত ডায়ালেক্টে ততটা সড়গড় নই, তাই পুরো মজা পাই না। এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা আর গ্রাম্যবালিকাও বেশ ভাল পোস্ট দেন। আফিফা মারজানার পোস্টও বেশ ভাবায়।

কমেন্টার হিসেবে কুনোব্যাং, রাতুল শাহ, শয়তান এরকম কয়েকজনের কমেণ্ট ভাল লাগে।

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:২০

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: চেয়ারম্যানের লেখা পড়ে সকলের হাসি পাবার কথা না। তাদের মধ্যে আমিও একজন। যদিও বা আমি চট্রগ্রামের মানুষ। তার লেখার ধরণের সাথে মাত্রাতিরিক্তভাবে পরিচিত। হয়তবা এই কারণেই হাসি তেমন একটা পায় না।

আচ্ছা রামিজ ভাই, আপনাকে বলি, আমাদের চট্রগ্রামের ভাষার সাথে বাংলা ভাষার অনেক বেশী পার্থক্য আছে। আপনি কি জানেন আমাদের এককালে নিজস্ব ব্যকরণ পর্যন্ত ছিল।

আপনার মন ভালো করার জন্যে আপনাকে দুইটা চট্রগ্রামের শব্দ বলি। এই দুটো শব্দ শুনলে আমাদের হাসি পায় না, কিন্তু অন্য ডিসট্রিক্টের মানুষেরা হেসে দেয়।

আচ্ছা বলেন তো, চুদুর বুদুর মানে কি? বলেন তো হুদাহুদি মানে কি? আপসারাপ?

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:২১

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: ও হো, সামুতে রম্যের খোজে আছেন? কিন্তু পাচ্ছেন না? ব্লগার জিকসেসের লেখা পড়েছেন? উনি হলেন রম্যের রাজা। অবশ্য বেচারা এখন আর লিখেন না। নতুন বিয়ে করেছেন তো তাই।

৩৭| ৩০ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:১৯

বাংলাদেশী দালাল বলেছেন: অধিকাংশ বাংলাদেশীর সাথে এই নামের পরিচয় ঘটেছিল কমান্ডোস গেমটি খেলতে গিয়ে

একদম সত্য কথা।

আচ্ছা বলেন তো, চুদুর বুদুর মানে কি? ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:২০

ভাই কেমনে বুঝছিলেন এইটা জাতীয় প্রশ্ন হইব? B:-)

০১ লা জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:২৬

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: আরে ভাই, আমি তো এই কমেন্টটের কথা ভুলেই গেছিলাম। আপনি আজ দেখিয়ে দেওয়ার পর আজ অনেকক্ষণ হাসলাম।

ভাই সেদিন আমি এমনিই ব্লগার রামিজের সাথে মজা করার জন্যে এমনটি বলেছিলাম। ভাবতেই পারি নাই এটা আমাদের সাংসদদের কারণে জাতীয় শব্দে পরিণত হবে।

চুদুর বুদুর মানে হলে জল ঘোলা করা, ইচ্ছা করেই পরিকল্পনা মত কাজ না করা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.