নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানুষ ভাল নয় কিন্তু মন ভাল।

মোস্তফা সোহেল

আমি আমার মত করে অন্যদের যতটুকু ভালবাসি অন্যরা আমাকে ততটুকু ভালবাসে না।

মোস্তফা সোহেল › বিস্তারিত পোস্টঃ

*** বেসরকারি চাকরিজীবিদের জন্য পেনশন ব্যবস্থা-আওয়ামিলীগ ও বিএনপির নির্বাচনী ইশতেহারে বিষয়টি দেখতে চাই।***

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০৪

প্রতি জাতীয় নির্বাচনের সময় নির্বাচনী দল গুলো ঝুড়ি-ঝুড়ি ইশতেহার পেশ করে।আমরা সাধারন জনগন সেই ইশতেহার পেপার-প্রত্রিকায় পড়ি মাত্র।তারপর নির্বাচনের পরে আর খোঁজ রাখি না জয়ী দল তার নির্বাচনী ইশতেহারের কয়টা বা পূরন করে।তবে এদেশে রাজনীতি দলের নির্বাচনী ইশতেহার যে শুধু মাত্র নাম মাত্র তা আমরা সবাই কম বেশি জানি।তারপরও আমরা একটা ভাল নির্বাচনী ইশতেহার আশা করি প্রিয় দলের কাছে।আর মনে মনে স্বপ্ন দেখি প্রিয় দল ক্ষমতায় গেলে সেই ইশতেহার বাস্তবায়ন করবে।

নির্বাচনের আর মাত্র কয়েক দিন বাকি।দু একদিনের মধ্যেই প্রতিটি দল তাদের নির্বাচনী ইশতেহার পেশ করবে।আমরা সাধারন জনগনও অধীর আগ্রহে বসে আছি প্রিয় দলের নির্বাচনী ইশতেহার দেখার জন্য।আমার মনে হয় কোন রাজনীতি দলের নির্বাচনী ইশতেহার পেশ করার আগে ভেবে দেখা উচিত সাধারন জনগন আসলে কি চাই।এদেশে সাধারন জনগনের খুব বেশি চাওয়া পাওয়া কোন দলের কাছেই নেই।তবুও সাধারন মানুষের চাওয়া পাওয়া পূরনে এদেশের প্রতিটি রাজনীতি দলই ব্যর্থ বলেই আমি মনে করি।

ধরেন প্র্রতিটি সাধারন জনগনের চাওয়া তার নিজ এলাকার রাস্তাঘাট যেন ভাল হয় যাতে করে কোন সমস্যা ছাড়া সহযে যে কোন যায়গাতে যাতায়াত করতে পারে।কিন্তু আপনি একটু নিজের এলাকার কথায় ভেবে দেখুন তো,আপনার এলাকার রাস্তাঘাটের কি অবসস্থা?হ্যা কিছু মানুষের এলাকায় হয়তো রাস্তাঘাট ভাল কিন্তু এদেশে বেশির ভাগ রাস্তা ঘাটের অবস্থা কিন্তু ব্যপক খারাপ।আমাদের দেশেই নাকি রাস্তা তৈরীতে সবচেয়ে বেশি খরচ হয় কিন্তু কি দূর্ভাগ্য আমদের,সেই আমাদের রাস্তার অবস্থায় সবচেয়ে খারাপ!
আপনার এলাকায় এমপি নিশ্চয় প্রতি নির্বাচনের সময় এলাকায় গিয়ে বড় বড় লেকচার দিয়ে আসেন,নির্বাচনে জিতেলে এলাকায় এই করা হয়ে তাই করা হবে।অথচ আপনি রোজ যে রাস্তায় চলাচল করেন সেই রাস্তার অবস্থা থাকে করুন।
আমার এলাকায় একই দল দশ বছর ধরে ক্ষমতায় অথচ রাস্তা সেই দশ বছর আগে যা ছিল এখনও তাই আছে।অথচ তিনাদের নির্বাচনী ইশতেহারে ছিল,দল ক্ষমতায় গেলে রাস্তাঘাটের ব্যপক উন্নয়ন করা হবে।

যাই হোক এই সব লেখার জন্য আমি লেখাটি লিখতে বসিনি।কিন্তু বিষয় যখন নির্বাচনী ইশতেহার তখন কথা প্রসঙ্গে অনেক কথায় চলে আসে।এবারের নির্বাচনে কোন দল জিতবে তা বাজি ধরে কেউ হয়তো সঠিক বলতে পারবে না।তবে এটা বলা যায়, হয় আওয়ামিলীগ নয়তো বিএনপি এই দু দলের মধ্যে যে কোন একটা দল জিতবে।কয়েক দিনের মধ্যেই এই দল দুটি নির্বাচনী ইশতেহার পেশ করবেন।আশা করি তারা একটি নির্ভর যোগ্য নির্বাচনী ইশতেহার পেশ করবে।আমরা সাধারন জনগন তাদের কাছে কোন অলীক ইশতেহার চাই না।যে ইশতেহার পূরন করতে পারবে না সে ইশতেহার দিয়ে সাধারন জনগন কি করবে?

আমাদের দেশে সবাই সরকারি চারকরি ছাড়া আর কিছুই বোঝে না।যদি এদেশে বে-সরকারি চাকরি ক্ষেত্রে পেনশনের ব্যবস্থা করা যায় তবে সরকারি চাকরি পাশাপাশি বেসরকারি চাকরি ক্ষেত্রে সবার সমান আগ্রহ বাড়বে।গেল অর্থ বছরে অর্থ মন্ত্রী বাজেটে নাকি বেসরকারি চাকরিজীবিদের জন্য পেনশনের জন্য বাজেট পাশ করতে চেয়েছিলেন।কিন্তু শেষ পর্যন্ত শুধু মুলোই ঝুলিয়ে রেখেছেন।
বিভিন্ন মাধ্যমে এ নিয়ে সংবাদ হয়েছে কিন্তু শেষ পর্যন্ত বেসরকারি চাকরিজীবিদের কপাল আর খোলেনি।

বিশ্বের অনেক দেশেই বেসরকারি চারকিজীবিদের জন্য পেনশনের ব্যবস্থা আছে।এ নিয়ে বিস্তারিত জেনে লেখার ইচ্ছে ছিল কিন্তু সময়ের অভাবে তা পারিনি।
এখন লেখাটি লিখতে বসে অনেক বড় হয়ে যাচ্ছে।তাই আর কথা বাড়াচ্ছি না।মূল যে কথাটি বলতে চাইছি সেটা হল-
এবার নির্বাচনী ইশতেহারে আওয়ামিলীগ ও বিএনপি দুটি বড় দলের কাছেই আমি বেসরকারি চাকরি জীবিদের জন্য পেনশনের ব্যবস্থা করা হবে এই বিষয়টি দেখতে চাই।আর যে দলই ক্ষমতায় যাক না কেন তাদের প্রথম অর্থ বছরের বাজেটে বিষয়টি যেন পাশ করে তা বাস্তবায়ন করা হয়।

আশা করি সহ ব্লগারাও বিষয়টি নিয়ে তিনাদের মূল্যবান মতামত জানাবেন।

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:২৫

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমার ধারনা, সত্যিকার অর্থে কোন নির্বাচনই হবে না। তবে আপনার পয়েন্টটা ভালো।

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪০

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: হায় হায় এইটা কি কন!এইবারও তাহলে সব এমপিরা বিনা ভোটে নির্বাচিত হবে।
যায় হোক ভুয়া ভাই,আমরা সাধারন মানুষ মনে করি দেশে সুষ্ঠ নির্বাচন হবে যদিও তা হওয়া কতটুকু কঠিন তা সময়ই বলে দেবে।
এখন মনে হয় আপাতত কিছু না বলায় ভাল।

২| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: উপমহাদেশের একটা কমন সমস্যা । নির্বাচন এলে বিভিন্ন দলের ইশতেহার আসে, নির্বাচন গেলে ইশতেহার বা প্রতিশ্রুতিগুলো মুখ থুবরে পরে। আর অবসরকালীন ভাতা বা পেনশন ; এটা এখন সরকারি বা বেসরকারি সবাই ক্রমশ কন্টাক্ট এর দিকে ঝুঁকছে । ফলে আগামীতে শব্দটা বোধহয় বিলুপ্তই হয়ে যাবে বৈকি।

শুভকামনা ও ভালোবাসা প্রিয় সোহেলভাইকে।

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৫

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: যে ইশতেহার বাস্তবায়ন করতে পারবে না সে ইশতেহার কেন যে দেয় রাজনীতি দল গুলো বুঝি না।
আমরা ইশতেহার চাই না।সাধারন জনগন কাজে বিশ্বাস করে।তবে দোষ আমাদের এই সাধারন মানুষেরও কম নয়।আমাদের দেশের বেশিরভাগ মানুষই দল কানা।সাপোর্টেট দল থেকে যদি একটা কিলারকেও ভোটে দাড় করিয়ে দেওয়া হয় আমরা তাকেই ভোট দিয়ে আসি।
বেসরকারি চাকরিতে পেনশন ব্যবস্থা হলে সরাকারি আর বে সরকারি চাকরি জীবিদের মধ্যে বৈষম্য অনেকাংশে কমে যেত।
আপনার জন্য অনেক শুভ কামনা রইল প্রিয় পাদাতিক দা।

৩| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৭

ভুয়া মফিজ বলেছেন: এইবারও তাহলে সব এমপিরা বিনা ভোটে নির্বাচিত হবে। না, আওয়ামী লীগ এবার তা করবে না। বার বার একই কাজ করলে আন্তর্জাতিক গ্রহনযোগ্যতা থাকে না। এবার ভোট হবে, গণনাও হবে। তবে দিনশেষে আওয়ামী লীগ ১৬০/১৬৫ টা আসন নিবে। বাকীটা নিজেদের শরীক দল আর অন্যান্য দলকে ছেড়ে দেবে।
যেমন, মনে করেন, যেখানে অন্য দলের প্রার্থী আর আওয়ামী লীগের প্রার্থীর ভোটের ব্যবধান সামান্য, সেখানে আওয়ামী লীগ প্রার্থী জয়ী হবে; ব্যাপারটা এই রকমের।
আশাকরি, বোঝাতে পেরেছি। :)

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:০৩

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: হু ভাইয়া অনেক কিছু বুঝি।কিন্তু এই সব নিয়ে ব্লগে কাউকে লিখতে দেখছেন?
এখানে সত্য বলা কঠিন হয়ে গেছে।এইটারে কয় বাক স্বাধীনতা।

৪| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২৮

ভুয়া মফিজ বলেছেন: এই সব নিয়ে ব্লগে কাউকে লিখতে দেখছেন? লেখে কিনা জানিনা। রাজনৈতিক পোষ্ট আমি খুব একটা পড়ি না। মন্তব্য তো আরো কম করি। নেহায়েৎ আপনি বলে কিছু বললাম।
আমার কাছে আশ্চর্য লাগে যখন দেখি, অনেক উচ্চশিক্ষিত লোকও প্রচন্ড দলকানা হয়। আর তাদের মন্তব্য দেখলে আরো আশ্চর্য হই। তাই এসব এভয়েড করাই আমার কাছে যুক্তিযুক্ত মনে হয়।

৫| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪৫

রাজীব নুর বলেছেন: নির্বাচনী ইশতেহার দিলেই কি রাজনৈতিক দল গুলো তা মানে? সেই মোতাবেগ কাজ করে। অতীতের ইশতেহার গুলো কি বলে?

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:১৭

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: রাজীব ভাই যে প্রশ্ন আমাকে করেছেন তার উত্তর আমার চাইতে আপনিই ভাল জানেন।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৬| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৮

সাইন বোর্ড বলেছেন: সরকার বললেও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো এ ধরণের উদ্যোগ নেবে, তার গ্যারান্টি কোথায় ?

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৪৩

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: সরকার চাপ দিলে বেসরকারি প্রতিষ্ঠান গুলো এটি করতে বাধ্য হবে।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৭| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৯

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: হয়...... দিবে....দিবে... ;) .... আবারও ১০ টাকা কেজি চাল খাবে !! ;) :P

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:১২

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: হু বুঝছি,ভিক্ষা চাই না মা কুত্তা সামলা ;)

৮| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৩

নীলপরি বলেছেন: এই লেখাটা মিস করে গেছি । একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তুলে ধরেছেন ।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৫১

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: সময় করে লেখাটিতে চোঁখ বুলিয়ে যাওয়ার জন্য ধন্যবাদ নীলপরি।

৯| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:২৯

স্বপ্নীল ফিরোজ বলেছেন: Excellent

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৩১

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: ধন্যবাদ ফিরোজ ভাই।

১০| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৫

কালীদাস বলেছেন: আপনি খুবই গুরুত্বপূর্ন একটা টপিকে পোস্ট করেছেন। এনিওয়ে, আমার দুইটা পয়েন্টে দ্বিমত আছে। পার্লামেন্টের কাজ দেশের আইন প্রণয়ণ করা, দেশের সার্বিক নীতি নির্ধারণ করা। এমপি পার্লামেন্টে আপনার এবং আপনার এলাকার সবার রিপ্রেজেন্টিভ দেশের নীতি নির্ধারণে। স্হানীয় পর্যায়ে উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি পার্লামেন্টের মেম্বার দেবে কেন? এমপি বড়জোর ব্যক্তিগতভাবে মেয়রকে বা কাউন্সিলের মেম্বারকে রিক্যোয়েস্ট করতে পারে কারণ ডেভেলপমেন্ট/রিপেয়ার... এসবই করা লোকাল গভর্নমেন্টের কাজ, ইউটিলিটি সার্ভিসগুলোর কাজ। এই বাজে প্রাকটিসটা সবসময়ই চলে আসছে আমাদের দেশে, যেকারণে ভোটার, এমপি সবাই যারযার উপর তিতিবিরক্ত সবসময়ই। কিন্তু ইলেকশনের আগে প্রতিশ্রুতি সবাই দেয় =p~

সেকেন্ড, পেনশন সিসটেমের প্রয়োজনীয়তাটা আরও উল্লেখ করলে ভাল হত। কারণ ইনডাইরেক্টলি (অনেক সময় সরাসরি) হেলথ সিসটেমের সাথে জড়িত।


বাট থ্যাংকস পোস্টের জন্য। এটলিস্ট আপনি টাচ করেছেন টপিকটা।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৩২

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: ভাই আশা করি ভাল আছেন? অনেক দিন পরে মনে হয় এলেন ব্লগে।আপনাকে ব্লগে দেখে অনেক ভাল লাগছে।
ব্যস্ততার মাঝেও মাঝে মাঝে ব্লগে আসবেন এটাই কামনা করি।

১১| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:২৭

প্রামানিক বলেছেন: খুব সুন্দর একটি পয়েন্ট তুলে ধরেছেন। ধন্যবাদ

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:১৫

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: লেখাটি পড়ার জন্য আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।

১২| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:৫২

সোহানী বলেছেন: আগেতো বেসরকারী বেতনভূক্তদের বেতন ভালো ছিল বলে গায়ে লাগতো না। আর এখনতো তারাই সবচেয়ে বেশী অসহায়। আর যে দেশে সামান্য চাকরী পেতেই বেকারদের জীবন বের হয়ে যায় সেখানে বেসরকারী চাকরীতে পেনশান এক প্রকার বিলাশিতা.............

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:১৪

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: যে দেশে সামান্য চাকরী পেতেই বেকারদের জীবন বের হয়ে যায় সেখানে বেসরকারী চাকরীতে পেনশান এক প্রকার বিলাশিতা......... এটি অবশ্য একদম ঠিক কথা বলেছেন আপু।
তবে অর্থ মন্ত্রী মুহিত সাহেব এ বিষয়ে কিছুটা স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন।গত বাজেটে এটি পাশ করার কথাও ছিল।
তাই কিছু বেসরকারি চাকরিজীবি মনে মনে কিছুটা স্বপ্ন দেখেছিল।এদেশে বেসরকারি জবের কোন গ্যারান্টিই নাই আজ আছে তো কাল নেই।সেখানে পেনশন চাওয়া অনেক বড় কিছুই।
মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।

১৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:২৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: একটা মৌলিক জনস্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে আপনি যে চিন্তা ভাবনা করেছেন, এজন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
ইতোমধ্যে নির্বাচন হয়ে গেছে, সরকার বাহাদুরও গদিনশীন হয়েছেন। কিভাবে নির্বাচন হয়েছে, তা দেশবাসী দেখেছে। নিতান্ত দলকানা না হলে এ নির্বাচন নিয়ে রাজনীতিবিদেরা বহুকাল ধরে বিব্রত হতে থাকবেন, আপাততঃ এখন না হলেও।
আশাকরি, আপনার এ দাবীটি নতুন সরকারের নিকট পৌঁছাবে এবং সরকার বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করবেন।

১৪| ২৪ শে মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৫

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
সোহেল ভাই কেমন আছেন ?

কত দিন কোন যোগাযোগ নেই। ভাবীর কি খবর, অনাগত বাবুর জন্য শুভ কামনা।

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৩

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: মাইদুল ভাই আল্লাহর রহমতে ভালই আছি। আশা করি আপনিও ভাল আছেন?
আমাকে মনে করার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।

১৫| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৭

রূপম রিজওয়ান বলেছেন: শুভ অপরাহ্ন,ভাইয়া।

১৬| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৮

রূপম রিজওয়ান বলেছেন: ব্লগ ডে তে যাচ্ছেন,ভাইয়া?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.