নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মতিলাল

আমি সাদা মনের মানুষ। ধর্ম বর্ণ আমার কাছে সমান

মতিলাল › বিস্তারিত পোস্টঃ

আগামী নির্বাচনের পূর্বাভাস : বিদেশি জরিপে বিএনপির ভোট ২০% থেকে ৪৩% বেড়েছে

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪১

মোবায়েদুর রহমান : বিএনপি এবং আওয়ামী লীগ সম্পর্কে জনমত এখন কোন দিকে ঝুঁকছে সে সম্পর্কে কয়েক দিন আগে একটি আন্তর্জাতিক জনমত প্রকাশিত হয়েছে। এই জনমতে দেখানো হয়েছে যে, দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণ এখন কোন রাজনৈতিক দল বা কোন জোটকে সমর্থন করছে। আগামীকাল যদি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় তাহলে কোন দল বা জোট জিতবে সে সম্পর্কেও পরিষ্কার পূর্বাভাস দেয়া হয়েছে এই জরিপে। এই পূর্বাভাসে কোন দ্ব্যর্থ বোধকতা নেই। অথচ অবাক বিস্ময়ের ব্যাপার এই যে, এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি খবর হাতে গোনা মাত্র কয়েকটি পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। বড় বড় পত্রিকা বলে যাদের নাম-ডাক তাদের অনেকেই এই সংবাদটি ছাপেনি। অথচ এই জরিপটি পরিচালনা করেছে একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা। সংস্থাটির নাম ‘এসি নিয়েলসন’। ‘ডেমোক্র্যাসি ইন্টারন্যাশনাল’ নামক একটি আন্তর্জাতিক এনজিওর সহযোগিতায় এসি নিয়েলসন এই জরিপটি পরিচালনা করেছে। দেশের নির্বাচন যতই এগিয়ে আসছে ততই এই ধরনের জরিপ বোধগম্য কারণেই গুরুত্ব পাচ্ছে। এর আগে এই সংস্থাটি গত বছরের নভেম্বর মাস থেকে আরও দুটি জরিপ করেছে। সেসব জরিপের ফলাফল সংশ্লিষ্ট রাজনৈতিক দলসমূহের নিকট প্রেরণ করা হয়েছে। তাই জনগণ ঐসব জরিপের ফলাফল বা আগামী নির্বাচনের ফলাফলের পূর্বাভাস সম্পর্কে কিছু জানতে পারেনি। কিন্তু সর্বশেষ জরিপটি পরিচালিত হয়েছে গত জুলাই মাসে। এই জরিপের ফলাফল জনসাধারণের জন্য প্রকাশ করা হয়েছে। ‘দৈনিক ইনকিলাবে’ এই জরিপের ফলাফলের অংশ বিশেষ প্রকাশিত হয়েছে। ঢাকায় এখন প্রচুর দৈনিক পত্রিকার ভিড়। অথচ এই ভিড়ের মধ্যেও আলোচ্য সংবাদটি তেমন একটা জায়গা করে নিতে পারেনি। সে যাই হোক, এই জরিপের বেশ কয়েকটি পয়েন্ট আলোচনা এবং পর্যালোচনার দাবি রাখে।

জরিপের সংক্ষিপ্ত সার হলো এই যে, ভোটারদের বেশিরভাগ এখন বিরোধীদল, বিশেষ করে বিএনপির দিকে হেলে পড়ছে। গত বছরের নভেম্বর থেকে গত জুলাই মাস পর্যন্ত তারা ৩টি জরিপ করেছে। ৩টি জরিপের মধ্যবর্তী সময় ৮ মাস। এই ৮ মাসে বিএনপির জনপ্রিয়তা ধীর-স্থিরভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। পক্ষান্তরে আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তা সেই দৃষ্টিকোণ থেকে হ্রাস পাচ্ছে। ২০১২ সালের নভেম্বর মাসে বিএনপির জনপ্রিয়তা ছিলো ২০ শতাংশ। ৮ মাস পর গত জুলাই মাসে সেটি বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে ৪৩ শতাংশ। এন্ট্রি লেভেল ভোটাররা অর্থাৎ যারা এবার ভোটার হয়েছেন, তাদের অধিকাংশই বিএনপির পক্ষে মতামত দিয়েছেন। গত নির্বাচনে যারা নতুন ভোটার হয়েছিলো তাদের বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশ আওয়ামী লীগকে ভোট দিয়েছে। কিন্তু এবার পরিস্থিতি ঘুরে যাচ্ছে। গত বছর এবং এ বছরের নতুন ভোটারদের অধিকাংশই বিএনপিকে ভোট দেবে বলে জানিয়েছে। এরা মোট ভোটারের ১৫ শতাংশ। জরিপ মোতাবেক গত নভেম্বরে বিএনপি আওয়ামী লীগের চেয়ে ৯ পয়েন্ট নিচে ছিলো। কিন্তু পরিস্থিতি উল্টে গেছে। জুলাই মাসের জরিপে বিএনপি আওয়ামী লীগের চেয়ে ১১ পয়েন্ট এগিয়ে আছে। জরিপে আরও অনেক কথা আছে যার বিস্তারিত বিবরণে আমরা গেলাম না। কারণ দৈনিক ইনকিলাবের দ্বিতীয় প্রধান সংবাদ হিসেবে সেটি ইতোমধ্যেই ছাপা হয়েছে।

॥দুই॥

গত ৮ মাসে জনমত এমন বিরাটভাবে বদলে গেল কেন সেটি নিয়ে রাজনৈতিক মহল এবং বুদ্ধিজীবী এবং সুশীল সমাজ গবেষণা করছেন। একটি ইংরেজি পত্রিকার ভাষ্যকার ডেভিড বার্গম্যান মনে করেন যে, জামায়াত নেতা আব্দুল কাদের মোল্লার যাবজ্জীবন কারাদন্ডের রায়কে কেন্দ্র করে দেশে যে রাজনৈতিক বিভাজন সৃষ্টি হয় সেই বিভাজনে বিএনপির নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোট জয়ী হয়। সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় শাহবাগ চত্বরে ৩ মাস ধরে যে বিরতিহীন র‌্যালি এবং গান-বাজনার ব্যবস্থা করা হয় সেটি আওয়ামী লীগের প্রতি বুমেরাং হয়ে ফিরে আসে। অন্যদিকে শাহবাগের কট্টর আওয়ামীপন্থী নর্তন-কুর্দন এবং ইসলাম বিদ্বেষী আচার-আচরণের ফলে নতুন করে বিপুলভাবে শক্তি ও সামর্থ্য সঞ্চয় করে ৩ বছর আগে অর্থাৎ ২০১০ সালে সৃষ্ট সংগঠন হেফাজতে ইসলাম। সামনাসামনি বা সরাসরি প্রতিরোধ করা হোক বা না হোক, হেফাজতে ইসলাম সরাসরি শাহবাগীদের বিরুদ্ধে উত্থিত হয়।

বিএনপি মূলত কোন আদর্শবাদী রাজনৈতিক দল নয়। এটি নির্বাচনে জয়লাভ করার জন্য নির্বাচনপন্থী একটি উদার নৈতিক গণতান্ত্রিক দল। এই দলটির প্রতিষ্ঠাতা মরহুম জিয়াউর রহমান। মরহুম জিয়া এই দলটিকে যে আদর্শে ওরিয়েন্টেশন দিয়েছিলেন সময়ের আর্বতনে সেই আদর্শের প্রতি দলটি সেভাবে আর কমিটেড নয়। পাঁচমিশালী রাজনৈতিক মতবাদের সংমিশ্রণ হলো বিএনপি। পক্ষান্তরে যতই দিন যাচ্ছে ততই আওয়ামী লীগ একটি র‌্যাডিক্যাল পার্টিতে পরিণত হচ্ছে। এই দলটির প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন মরহুম হোসেন শহীদ সোহ্রাওয়ার্দী। ইংল্যান্ড থেকে ব্যারিস্টারি পাস করা এই নেতা ছিলেন গণতন্ত্রের ‘মানসপুত্র’। ইংল্যান্ডের ওয়েস্ট মিনিস্টার টাইপ গণতন্ত্রে তার ছিল অগাধ বিশ্বাস। রাজনীতির পরিভাষায় তিনি দক্ষিণপন্থী হিসেবেই পরিচিত ছিলেন। তার উত্তরসূরি হন মরহুম শেখ মুজিবুর রহমান। চিন্তাধারায় মুজিব এবং তার আওয়ামী লীগকে বলা হতো মধ্যপন্থী বা কিঞ্চিৎ ‘রাইট অব দি সেন্টার’। কিন্তু তার কন্যার আওয়ামী লীগ আজ পুরোপুরি বামপন্থী না হলেও ‘লেফট অব দি সেন্টার’। এছাড়া কতগুলো বিষয়ে শেখ হাসিনা কট্টরপন্থী এবং অনড়। শেখ হাসিনা এবং তার আদলে গড়া আওয়ামী লীগকে মোকাবেলা করতে গেলে বিএনপির পক্ষে দক্ষিণপন্থী আদর্শ এবং ইসলামী মূল্যবোধপন্থী হিসেবে চিহ্নিত হওয়া ছাড়া কোন উপায় নেই। তাই আজ আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক মিত্র যেমন ইনু এবং মেননদের মতো বামপন্থীরা, তেমনি বেগম জিয়া তথা বিএনপির স্বাভাবিক মিত্র হলো জামায়াতে ইসলামী, হেফাজতে ইসলাম এবং অন্যান্য ইসলামী দল।

শাহবাগকে কেন্দ্র করে আসলে যে স্নায়ু যুদ্ধ এবং বাক যুদ্ধ চলেছে সেটি ছিলো আসলে ওপরের বিশ্লেষণ মোতাবেক একটি আদর্শের লড়াই। সেখানে গণজাগরণ মঞ্চে এমন কিছু ব্লগারকে আধিপত্য বিস্তার করতে দেখা গেছে যারা তাদের ব্লগে ইসলাম, আল্লাহ এবং রাসূলের বিরুদ্ধে যা ইচ্ছে তাই লিখেছে। এর ফলে আওয়ামী লীগের মনে যাই থাকুক না কেন, ঐ লড়াইয়ে শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চ হয়ে উঠেছিলো ইসলাম বিরোধীদের আখড়া। তাদের বিরোধিতাকারী, বিশেষ করে হেফাজতে ইসলাম হয়ে উঠেছিলো সেই ইসলাম বিরোধীদের বিরুদ্ধে ধর্ম রক্ষার ফ্রন্ট। তথাকথিত প্রগতিবাদীরা এই বিষয়টি নিয়ে যতই যুক্তি বা কুযুক্তি দেখাক না কেন, আপনারা জনগণের মাঝে যান, জনগণের সাথে কথা বলুন। দেখবেন, আমরা যেটা বললাম সেটিই হলো ‘পাবলিক পারসেপশন’। সুতরাং বিএনপির মনে যাই থাকুক না কেন, ৫ মে’র লড়াইটি রূপ নিয়েছিলো একটি আদর্শিক লড়াইয়ের। এই আদর্শিক লড়াইয়ে বিএনপি তথা তার মিত্রদের জয় হয়েছিলো। এই লড়াইটি হয়েছিলো ৫ মে।

এর আগে আরেকটি রক্তক্ষয়ী ঘটনা ঘটে। সেটি হলো মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদির ফাঁসির দন্ডাদেশ। একথা সত্যি যে মাওলানা সাঈদি জামায়াতে ইসলামির নায়েবে আমীর। কিন্তু একথাও সত্য যে, জামায়াতের লোকজন ছাড়াও ইসলামী চিন্তাবিদ এবং অসাধারণ বাগ্মিতার কারণে সারা দেশে ছড়িয়ে আছে মাওলানা সাঈদির লক্ষ লক্ষ ভক্ত ও অনুরক্ত। এদের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ মাওলানা সাঈদির ফাঁসির আদেশের বিরুদ্ধে রাস্তায় নেমেছিলেন। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু করে মার্চ এবং এপ্রিল পর্যন্ত যে প্রবল প্রতিরোধ আন্দোলন হয় সেই আন্দোলনে আনুমানিক ২০০শ’ ব্যক্তির প্রাণহানি ঘটে। এদের মধ্যে ৮ জন পুলিশ এবং অবশিষ্ট ১৯২ জন সাধারণ মানুষ এবং জামায়াত ও শিবির কর্মী। বেগম জিয়া এটিকে গণহত্যা বলেছেন। গণহত্যা হোক আর যাই হোক, এই বিপুল রক্তপাতের ফলে সরকারের জনপ্রিয়তায় বিরাট ধস নামে। প্রায় ২০০শ’ সাধারণ মানুষ মারা গেলেও সে ব্যাপারে সম্পূর্ণ নির্বিকার থেকে ঐ ৮ জন পুলিশের মৃত্যু নিয়ে সরকার অনেক কথা বলে। পুলিশের মৃত্যু যেমন দুঃখজনক তেমনি ঐ ১৯২ জনের মৃত্যুও দুঃখজনক। যাই হোক, এসব ঘটনায় বিপুলভাবে লাভবান হয়েছে বিএনপি। তাদের ভোটারের সংখ্যা বেড়েছে।

॥তিন॥

আলোচ্য জরিপে বিএনপির জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি এবং আওয়ামী লীগের হ্রাসের পরিসংখ্যান দেয়া হয়েছে। কিন্তু তার কারণ সুস্পষ্টভাবে বর্ণনা করা হয়নি। হয়তো তার পেছনে বিশেষ রাজনৈতিক কারণ ছিলো। যাই হোক, বিএনপির জনসমর্থন বৃদ্ধি পেলেও এখনই তাদের আত্মতৃপ্তির অথবা অতিবিশ্বাসী হওয়ার সময় এসেছে বলে মনে হয় না। কারণ ঐ জরিপ থেকেই দেখা যায়, ১৯ শতাংশ ভোটার এখনও আনডিসাইডেড, অর্থাৎ তারা মন স্থির করতে পারেননি যে, কোনদিকে তারা যাবেন। এই ১৯ শতাংশ ভোটার যদি একজোট হয়ে আওয়ামী লীগ বা বিএনপি, যে কোন এক পক্ষে যায়, তাহলে নির্বাচনে চূড়ান্ত বিজয় সেই পক্ষেরই হবে। নানান ধরনের দুঃশাসন, অপশাসন, দ্রব্যমূল্যের অবিশ্বাস্য বৃদ্ধি, দুর্নীতি, ভারতের প্রতি নতজানু নীতি, খুন, অপহরণ প্রভৃতি কারণে এই ১৯ শতাংশ ভোট যে নৌকা মার্কায় পড়বে সেটি মনে করার কারণ নেই। বরং নেগেটিভ ভোট বিএনপিকে সিটি কর্পোরেশনগুলোতে যেভাবে জয়ী করেছে, তেমনি নেগেটিভ ভোটে জাতীয় নির্বাচনেও বিএনপির জয়লাভের সম্ভাবনা রয়েছে।

কিন্তু এ কথাও সত্য যে, বিগত ৫ বছরে বিরোধীদল হিসেবে বিএনপি সঠিক এবং কার্যকর ভূমিকা পালন করতে ব্যর্থ হয়েছে। এই সাড়ে ৪ বছর ধরেই, বিশেষ করে ২০১০ সাল থেকে বিএনপির রাজনীতি একটি পয়েন্টকে ঘিরেই আবর্তিত রয়েছে। সেটি হলো নির্বাচনকালে নির্দলীয়-নিরপেক্ষ সরকার প্রতিষ্ঠা। এই একদফা কেন্দ্রিক আন্দোলন করতে গিয়ে বিএনপি আর সমস্ত জ্বলন্ত ইস্যু এবং সমস্যাকে পাশ কাটিয়ে গেছে। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্ব গতিতে মানুষের প্রাণ ওষ্ঠাগত। জিনিসপত্রের দাম বিগত ৪-৫ বছরে ৪-৫ গুণ বেড়ে গেছে। কুইক রেন্টাল করে সরকার হয়তো বিদ্যুতের উৎপাদন কিছুটা বাড়িয়েছে, কিন্তু কুইক রেন্টালের খেসারত দিতে হচ্ছে জনগণকে। তাদেরকে ৩-৪ গুণ বেশি দামে সেই বিদ্যুৎ ব্যবহার করতে হচ্ছে।

আরও অনেক সমস্যার জন্ম হয়েছে। একটি কলামে সবকিছু লেখা সম্ভব নয়। ভারতের ব্যাপারে বিএনপির নীরবতা বিস্ময়কর। এই সরকার ভারতকে সবকিছু উজাড় করে দিয়েছে। বিনিময়ে ভারতের নিকট থেকে কিছুই আনতে পারেনি। বন্ধুত্বের নামে দিল্লীর কাছে এই সরকার আত্মবিসর্জন দিয়েছে। এসব বিষয় নিয়ে যদি বিএনপি সোচ্চার না হয়, তাহলে ঐ ১৯ শতাংশ তো দূরের কথা, তাদের সমর্থকরাও হতাশ হবে। পক্ষান্তরে শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগ সর্বাত্মকভাবে প্রচারাভিযানে নেমে পড়েছেন। আওয়ামী লীগের প্রচারণা শক্তি প্রবল। মিডিয়ার ৮০ শতাংশ তাদের পক্ষে। এগুলোকে হালকাভাবে নেয়া যায় না। সর্বোপরি নির্দলীয়-নিরপেক্ষ সরকারের দাবি আওয়ামী লীগ মানবে বলে মনে হয় না। এমন পরিস্থিতিতে দাবি আদায়ের জন্য কিভাবে এবং কতখানি রাজপথ গরম করতে পারে তার ওপর নির্ভর করছে অনেক কিছু। জনগণ সেই আগামী দিনের লড়াকু বিএনপিকে দেখার প্রতীক্ষায় রয়েছেন।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৬

মদন বলেছেন: দেখা যাক কি হয়।

২| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪১

রাহুল বলেছেন: নাটের গুরু ১৯% ভোটার,দেখা যাক ওরা কি ঘটায়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.