![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভাল লাগে জোছনা রাতে মেঘ হয়ে আকাশে ভাসতে।
কেমন আছি সৌদি আরবে –তের পর্ব
সেদিন হঠাৎ করেই আল-খাফজি শহরে আমার অফিসের কাজ এসে গেল।এই শহরটা কুয়েতের সীমান্ত শহর এবং আল-খুবার থেকে ৩২০কিঃমিঃ দূরে।একাকী গাড়ী চালিয়ে যেতে যেতে আমার অনেক পুরানো কথা মনে পড়ে গেল।
কিং আব্দুল আজিজ মসজিদ,খাফজী
সে প্রায় একযুগ হবে এই শহরেই আমার কোম্পানী কিং আব্দুল আজিজ জামে মসজিদের কাজ পেয়েছিল। অফিস থেকে আমাকেই ঐ কাজটা করার জন্য সিলেক্ট করলেন।আমি তখনও কারো সাথে ঘাট বাধিনি,কিন্তু অফিসে বললাম ঐ কাজে আমি যাবো যদি আমাকে ফ্যামিলি স্ট্যাটাস দেয়া হয়। বস আমার কথায় রাজি হলেন।
কিং আব্দুল আজিজ মসজিদ,খাফজী
আমিও চলে এলাম দেশে পাত্রী খুজে বিয়ের কাজটা সেরে ফেলতে। ভাই বোনেরাও লেগে গেল পাত্রীর সন্ধ্যানে এবং গড়ে দিনে দুতিনটে করে কনে দেখালো আমাকে।ঢাকার বিভিন্ন মার্কেটে নিয়ে গিয়ে।এছারা মফস্থল শহরের আত্মীয়রাও কম গেলনা।মজার ব্যপার বাড়ীর কাজের বুয়ারাও ঘটকালি শুরু করেদিল!তারা খোজ এনেদিতো অমুক বাড়ীতে …আছে।যাক এভাবে আমার দু-একজন কনে পছন্দও হয়েছিল।কিন্তু আমি সৌদি আরবে কাজ করি শুনে অনেক কনের আত্মীয়রাই আবার পিছু হটেছিল।তাদের ধারনা ওখানে যারা কাজ করে তাদের বেতন খুব কম,ছোটখাট অড কাজ়ে তারা সৌদিতে মানবেতর অবস্থায় থাকে।তারা বছরের পর বছর বৌ-পোলাপান রেখে প্রবাসী জীবন অতিবাহিত করেন।ফলে বউয়ের মায়ের বাড়ী ও শশুরবাড়ির মধ্যে স্মৃস্টি হয় সম্পর্কের টানাপরন।আর তাই আমি অনেক কস্ট করেও তাদের অনেককেই বুঝাতে পারিনি যে আমার বৌ সৌদি আরবে নিয়ে যাওয়ার সামর্থ্য আমার আছে। কিন্তু তাই বলেতো আর বিয়ে আটকে থাকেনা !অবশেষে আমার মেয়ে পছন্দ হলো মেয়েরও আমাকে পছন্দ হয়ে গেল আর আমিও বিয়ে করতে পারলাম।তবে সৌদি আরবে এসে শুনেছিলাম আমার অফিসে দেশ থেকে কে বা কাহারা আমার বেতন,পজিশন ইত্যাদি সম্বন্ধ্যে ফোন করে জেনে নিয়েছিল!
যাইহোক আমি বিয়ের পর পরই কাবিননামা,আমার সর্বশেষ শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেটের আরবী তরজমা ও এভিডেবিট,সৌদি এম্ব্যাসির সত্যায়ন এবং বৌয়ের পাসপোর্ট করে ফেললাম। এরপর চুটিয়ে প্রেম করে নুতন বৌকে চোখের জলে ভাসিয়ে ছুটি শেষ করে চলে এলাম।
সৌদিতে এসেই লেগে গেলাম কিভাবে ফ্যামিলি ভিসা পাওয়া যায় তার পেছনে।তখন ফ্যামিলি নিয়ে আসা ছিল এদেশে আরেক সোনার হরিণের মতো!বাংলাদেশী ফ্যামিলির সংখ্যাও ছিল হাতে গোনা।আমি সেইসব ফ্যামিলির নিকট গেলাম জানতে যে আমাকে কি কি করতে হবে এই ফ্যামিলি ভিজা পেতে হলে।তারা প্রায় সবাই আমাকে হতাশাজনক কাহিনী শুনালেন।কেউ বললেন ২০হাজার রিয়াল খরচ করে কেউবা আমিরের (গভর্নর) নিকট আবেদন করে আবার কেউ পাসপোর্ট প্রফেসন পরিবর্তন করে তবেই ভিসা পেয়েছেন!!
আমি একদিন খুব ভয়ে ভয়ে রেকি করার জন্যএস্তেকডামে (ভিসা অফিস) গেলাম।সেদিন শুধুমাত্র দেখে এলাম সেখানে কি কি করতে হয়।সেখান থেকে আমি দরখাস্ত ফরমও নিয়ে এসে ফিলআপ করে চেম্বারস অফ কমার্সের সত্যায়ন করলাম। তারপর সেই নিকাহনামা ও আমার সার্টিফিকেটের আরবী কপি ফাইলে ভরলাম।একদিন সকালে খুব সেজে গুজে এস্তেকডামে গিয়ে সিরিয়াল নাম্বার নিয়ে আল্লাহ আল্লাহ জপতে লাগলাম। আমার নাম্বার ফ্লাস হতেই কাউন্টারে গিয়ে ছালাম দিয়ে দাড়ালাম। অফিসার আমার নাম জিজ্ঞেস করে আমার কাগজপত্র উলটে পালটে দেখে বললেন যাও সৌদি পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয় থেকে তোমার শিক্ষাগত যোগ্যতার পেপারে সত্যায়ন করে নিয়ে আস। অফিসটা আমার জানা ছিল,সৌদি এম্ব্যাসির ঢাকার সত্যায়ন দেখে চোখ বুজে তারা সই করে দিল। তাই এক ঘন্টার মধ্যেই কাজ সেরে আমি ফিরে এসে ফাইলটা সেই অফিসারের হাতে দিতেই আমাকে একটা নাম্বার দিয়ে বললেন দিন চারেকের মধ্যে তোমার ফ্যামিলি ভিসা হাতে পাবে।কথা শুনে আমি তাকে শুকুরান জানিয়ে উড়তে উড়তে বাসায় চলে এলাম।তখনও মোবাইল চালু হয়নি তাই কল কেবিন থেকে ওকে এই সুখবরটা দিলাম।
এদিকে আমার এই দ্রুত ফ্যামিলি ভিসা পাওয়াটা তখন অনেককেই অবাক করেছিল।তবে আমার বিশ্বাস সঠিক কাগজপত্র,চাকুরীতে ভাল পদ এবং পাসপোর্টে ও আকামায় ভাল প্রফেসন থাকলে ভিসা পেতে বেগ পেতে হয়না।কিন্তু আমাদের বেশিরভাগ বাংলাদেশী ভাইদের এই প্রফেসনে এসেই মার খেতে হতো।তখন ভাল প্রফেসনের ভিসা খুব কম বের হতো।এখন আর আগের অবস্থা নেই।ভাল প্রফেশন ছাড়াও ফ্যামিলি ভিসা বের করার অনেক পথ খুলে গিয়েছে।
খাফজী রোডে বেদুঈন তাবু
হাতে ভিসাটা পেয়েই দেশে পাঠিয়ে দিলাম আর আমি আল-খাফজী শহরে ফ্লাট ভাড়া নিলাম।খাফজী ছোট্ট একটা শহর,দশ মিনিট গাড়ী চালালেই শহর শেষ।দোকানপাট একদম বেদুইন টাইপ।এমনকি বাংলাদেশী পত্রপত্রিকা পেতে হলে আমাকে সদস্য হতে হবে আর সাপ্তাহিক খবর,দিনকাল জাতীয় তৃতীয় শ্রেনীর বস্তা-পচা ম্যাগাজিন ছাড়া ভাল কোন পত্রিকা নেই।তখনও এদেশে ডিস লাইন চালু হয়নি।এছাড়া ইন্টারনেটের যুগও শুরু হয়নি!মাত্র দুটি বাংলাদেশী পরিবার থাকেন সেখানে।বরিশালের একজন অন্যজন নারায়নগঞ্জের। আমি ভেবে পাচ্ছিলামনা ঢাকা শহরে বড় হওয়া মেয়েটি এসে এখানে টিকে থাকতে পারবে কিনা!
খাবজী রোডে বেদুঈনের দোকান
একদিন সত্যিই সে এসে গেল।দাহরান এয়ারপোর্টে সৌদিয়ার প্লেনটি দুপুর ২-৩০মিঃ মাটি স্পর্শ করতেই আনন্দে বুক ভরে গেল।কিছুক্ষন পরই কাস্টমস পুলিশের একজন আমার নাম ডাকতেই আমি এগিয়ে গেলাম।তিনি আমার আকামা নিয়ে ভেতরে চলে গেল এবং কিছুক্ষন পরই ওকে নিয়ে এসে আমার নিকট বুঝিয়ে দিলেন।আমি তাকে নিয়ে গাড়ীতে উঠালাম কিন্তু আমার স্থানীয় বন্ধু তার বাসায় নিয়ে গেলেন। সেখানে তারাতারি খেয়ে দেয়ে খাফজীর পথে (৩২০কিঃমিঃ) রওয়ানা হলাম।বলা যায় সৌদি আরবে আমাদের যাত্রা হয়েছিল সুমধুর লংড্রাইবের মাধ্যমে।রাস্তার পাশে কোন গাও গেরাম নেই শুধু ধু ধু মরুভুমি। মাঝে মধ্যে বিশাল আয়তনের পেট্টোল পাম্প আর রাস্তার পাশে বেদুঈনদের ছোট্ট দোকান।তবে সত্যি বলতে কি সেদিন আমি ভয়ে কোন জায়গায়ই গাড়ী থামাইনি।একটানে আমার ফ্লাট এবং কাত। (চলবে)
১৬ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৫৫
মোঃমোজাম হক বলেছেন: ধন্যবাদ
২| ১৬ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৫৬
হোদল রাজা বলেছেন: দারুন!! গল্পের মতন!
১৭ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:২১
মোঃমোজাম হক বলেছেন: গল্পের মতন হলেও কিন্তু সম্পূর্ন সত্যি ঘটনা।
৩| ১৬ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৫৯
এডভোকেট বলেছেন: খুব ভাল। চালিয়ে যান।
১৬ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:০৩
মোঃমোজাম হক বলেছেন: চালাতে চালাতে ১৩ তে ঠেকলাম।ধন্যবাদ ভাইয়া।
৪| ১৬ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:০৯
লাল সাগর বলেছেন: কদিন সত্যিই সে এসে গেল।দাহরান এয়ারপোর্টে সৌদিয়ার প্লেনটি দুপুর ২-৩০মিঃ মাটি স্পর্শ করতেই আনন্দে বুক ভরে গেল।
আজকের জোকস (১৮+)
১৬ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:১৪
মোঃমোজাম হক বলেছেন: ভাই এই চটি জোক শুনিয়ে কি মজা পাইলেন বুজলামনা!
৫| ১৬ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:১৮
একাকী বালক বলেছেন: তবে সত্যি বলতে কি সেদিন আমি ভয়ে কোন জায়গায়ই গাড়ী থামাইনি।একটানে আমার ফ্লাট এবং কাত। >>> ভাই কি ভয় পাইছিলেন ভাবীকে কেউ নিয়ে যাবে? হা হা। ভাল লেখছেন। প্লাস।
১৬ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:২৫
মোঃমোজাম হক বলেছেন: ভাই আর বলবেননা এদেশে ঐ একটাই ভয়!!
৬| ১৬ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:১৮
আবদুল্লাহ আল মনসুর বলেছেন: +++
১৬ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:২৬
মোঃমোজাম হক বলেছেন: আমার ব্লগে স্বাগতম।অনেক ধন্যবাদ।
৭| ১৬ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৩২
আমিন আসিফ বলেছেন: দারুন !!
+ +
১৬ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৫৮
মোঃমোজাম হক বলেছেন: লেখাটা দারুন নাকি অন্যকিছু?ডাবল প্লাসের জন্য ধন্যবাদ।
৮| ১৭ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:০৩
অক্টোপাস বলেছেন: চমৎকার লাগলো...+++
১৭ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:১৮
মোঃমোজাম হক বলেছেন: অ নে ক ধন্যবাদ।
৯| ১৭ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৩৫
সাধারণমানুষ বলেছেন: চলুক
১৭ ই নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৪৬
মোঃমোজাম হক বলেছেন: সবগুলো পড়ুন।
১০| ১৭ ই নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৪৯
পুরাতন বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো .... চালায়া যান
১৭ ই নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৪৫
মোঃমোজাম হক বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।
১১| ২২ শে নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:৫১
ম্যাকানিক বলেছেন: করেছিল।তবে আমার বিশ্বাস সঠিক কাগজপত্র,চাকুরীতে ভাল পদ এবং পাসপোর্টে ও আকামায় ভাল প্রফেসন থাকলে ভিসা পেতে বেগ পেতে হয়না।কিন্তু আমাদের বেশিরভাগ বাংলাদেশী ভাইদের এই প্রফেসনে এসেই মার খেতে হতো।তখন ভাল প্রফেসনের ভিসা খুব কম বের হতো।
কথা শতভাগ সত্য
কিন্তু
এখন আর আগের অবস্থা নেই।ভাল প্রফেশন ছাড়াও ফ্যামিলি ভিসা বের করার অনেক পথ খুলে গিয়েছে।
কেমনে কি?
আমি ভেবে পাচ্ছিলামনা ঢাকা শহরে বড় হওয়া মেয়েটি এসে এখানে টিকে থাকতে পারবে কিনা!
ভাই আপনার আপত্তি না থাকলে শেষে কিভাবে টিকলেন বা কিধরনের প্রতিবন্ধকতায় পরলেন সেটা পরের পর্বে শেয়ার করার অনুরোধ রইলো।
২৩ শে নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:৫১
মোঃমোজাম হক বলেছেন: সার্টিফিকেট জাল করে ,অস্তা ধরে(মামু দিয়ে) এবং নানাহ ঝামেলা দেখিয়ে ভিজিট ভিসায় এনে পারমানেন্ট কোড়ে ফেলাকেই নুতন পথ বুজিয়েছি।
বাংলাদেশের মেয়েরা সাধারনত একাকী মার্কেট করে,বাইরে যেতে ভয় থাকেনা আর বোরখা-নেকাব খুব একটা ব্যবহার করেনা এছাড়া পাড়া প্রতিবেশী বা নিকটজন বলতে এখানে কেঊ থাকবেনা যাদের সঙ্গে বাংলায় মন খুলে কথা বলে সময় পার করতে পারবে ইত্তাদিকেই বুজিয়েছিলাম।ইজ ইট ক্লিয়ার?
হ্যা গত একযুগ ধরেই টিকে আছে।
১২| ২২ শে নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৫২
অপ্সরা বলেছেন: হাহাহাহা ভাইয়া !!!!!!!!!!!!!!!!
অনেক মজার আর ভালো হয়েছে লেখাটা!!!!
২৩ শে নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:৫৪
মোঃমোজাম হক বলেছেন: হাসলে যে??? ভাল লেগেছে জেনে ধন্য হলাম,নকল করতে হবেনা!এভাবেই লিখে যাবো।
১৩| ২২ শে নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:০৭
মামদোভুত বলেছেন: আপনের লেখা পইড়া আর মরুভূমির ফটু দেইখ্য মরুভূমি যাইতে মন চাইতাসে। স্মৃতিচারন খুব সুন্দর হৈসে
২৩ শে নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:৫৭
মোঃমোজাম হক বলেছেন: আগামীতে মরুভুমিতে কিভাবে গাড়ী ফেসেছিল সেই কাহানী লিখবো,আর মন চাইবে না! আপনাকে দন্যবাদ।
১৪| ২৭ শে নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৫৭
লালসালু বলেছেন: গল্পের মতন, দারুন। চালিয়ে যান
২৮ শে নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১:১৭
মোঃমোজাম হক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
১৫| ২৮ শে নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:০৯
মিআমি বলেছেন: আরো লিখুন।
৩০ শে নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৫৪
মোঃমোজাম হক বলেছেন: ধন্যবাদ, কি ডিসিশন নিলেন?
১৬| ২৮ শে নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:৩১
মিআমি বলেছেন: আপনি তো আমাদের কোঃ পাশ দিয়ে গেছেন । আবার গেলে দেওয়াত রহিল খুরসানইয়া EPCC তে।
৩০ শে নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৫৬
মোঃমোজাম হক বলেছেন: সেখানেতো অনেক সাপ্লায়ারই যায়।সময় হলে যাবো একদিন।ধন্যবাদ
১৭| ২৮ শে নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:৪০
দ্যা ডক্টর বলেছেন: সৌদিয়ার রাস্তা ড্রাইভিং ের জন্য পারফেক্ট, কোন রেডার নাই.... ১২০ এর জায়গায় ১৮০ তুলে দিলেও কেউ দেখবেনা...... শুধু একটা এসইউভি হলেই হয়। তবে ভাঙ্গাচোরা গাড়িোয়ালা সৌদি ড্রাইভারগুলো থেকে সাবধান....
আমি কাতার থেকে জেদ্দা পর্যন্ত ড্রাইভ করে গিয়েছিলাম। আপনার চবিগুলো দেখে পথে দেখা অনেক কিছু মনে পড়ে গেল।
৩০ শে নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১:০১
মোঃমোজাম হক বলেছেন: কে বলেছে ভাই রাডার নেই?তবে সালাওয়া হাইওয়ে তে নেই বটে।আমি ঐ রোডেও ড্রাইব করেছি।আমাদের দাম্মাম,জুবাইলের দিকে আসুন ধরা খেয়ে খাবেন!
১৮| ৩০ শে নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১:০৬
অ্যামাটার বলেছেন: অফটপিকঃ আচ্ছা, সৌদি-তে তো অভিবাসীদের সাথে স্থানীয়দের বিয়ে অনুমোদিত না, আর কখনও নাগরিকত্বও দেওয়া হয়না; এটা সবাই জানে/শুনেছে; আইনটা আসলে কী? বিষয়টা একটু পরিষ্কার করে বলবেন কী? যেখানে পৃথিবীর তাবৎ রাষ্ট্রে বিয়ে-প্রেম-ভালবাসা-ভালগাগা; এ'সব ক্ষেত্রে বর্ণ-গোত্র-ভাষা-সংস্কৃতি-ধর্ম; এ'সব কিছু, আবেগের কাছে তূচ্ছ, সেখানে সৌদিদের যুক্তিটা কী? আর কেউ যদি বিয়ে করে ঘরজামাই-বৌমা; হয়েই যায়, তাহলে সেটা কিভাবে ট্রিট করা হয়? মেনে নেওয়া হয় কি? না মেনে নিলে কি ধরণের শাস্তি দেওয়া হয়? জানতে ইচ্ছা করছে, জাস্ট আউট অফ কিউরিয়াস।
৩০ শে নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৫০
মোঃমোজাম হক বলেছেন: সৌদি পুরুষরা ভিনদেশীকে বিয়ে করা ব্যপারনা কিন্তু একজন সৌদি মহিলা অন্য কোন দেশের নাগরিক কে বিয়ে করতে পারেনা।আর বিয়ে করতে হলে শুরা কাউন্সিলের অনুমোদন লাগে।যা অনেক ক্ষেত্রেই সফল হয়না।এই অন্দর মহলের খোজ খবর আমার কম জানা। আপনাকে ধন্যবাদ।
১৯| ২৮ শে আগস্ট, ২০১১ সকাল ১০:২৭
আকাশ_পাগলা বলেছেন: অফিসটা আমার জানা ছিল,সৌদি এম্ব্যাসির ঢাকার সত্যায়ন দেখে চোখ বুজে তারা সই করে দিল।
বলেন কী !! ভাল ত। ভাল্লাগলো।
২৮ শে আগস্ট, ২০১১ দুপুর ২:১০
মোঃমোজাম হক বলেছেন: আমারতো আরো বেশি ভাল লেগেছিল!
সিরিজের সব পর্বগুলোই দেখছি পড়ছেন,ধন্যবাদ
২০| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:১৭
শামীম আরা সনি বলেছেন: hmm.apnader family photo dekhte mon chai. janen aj amar laptop nosto hoye giece
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:১৫
মোঃমোজাম হক বলেছেন: ল্যাপটপ খারাপ হয়েছে শুনে হতাস হলাম।কাল আমাদের উইকইন্ড নাইট ছিল।তাই তেমনটা সময় আমিও দিই নাই।
প্রথম থেকে শেষ পর্ব লক্ষ্য করলেই পেয়ে যাবেন কমন একজন।না পেলে অবশ্যই দেখাবো তবে ব্লগে নয়
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:৪৬
সহেলী বলেছেন: ভাল লিখেছেন , চলুক ।