![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বান্দরবান খাগড়াছড়ি, রাঙ্গামাটি বাংলাদেশের তিন পার্বত্য জেলা। এই ভেবে শঙ্কিত বোধ করছি এটা বাংলাদেশের অংশ হিসেবে আগামীতে আমাদের থাকবে কিনা। গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদন “তিন পার্বত্য জেলায় দৈনিক গড়ে দেড় কোটি টাকা চাঁদা তুলছে উপজাতি সশস্র গ্রুপ গুলো”। ইউপিডিএফ, জেএসএস(সন্তু লারমা),জেএসএস(সংস্কার)সহ নামি বেনামী আর বহু গ্রুপ সক্রিয়। চাঁদাবাজি দেশের আরও অনেক জায়গায় হচ্ছে এটা সত্য কিন্তু পাহাড়ে চাঁদাবাজি আমাদের চরম শঙ্কার কারন এই জন্য যে,এই সমস্ত কোটি কোটি টাকা যাচ্ছে দুর্ভেদ্য পাহাড়ের বিচ্ছিন্নতাবাদী ও সন্ত্রাসী গ্রুপ গুলোর কাছে যারা পার্বত্য জেলা গুলোকে স্বাধীন করার স্বপ্নে বিভোর। সুযোগ সন্ধানী সন্তু লারমা মুক্তি যুদ্ধে বিরোধিতা করেছিলো তো করেছিলোই সাহসের কোন স্তরে থাকলে ভাবুন, আজো সে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব গ্রহন করেনি।নিজস্ব পতাকা থেকে শুরু করে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র গড়ার জন্য যত কিছু প্রয়োজন সব কিছুর প্রাথমিক যোগান তারা করে রেখেছে। এই দেশে বহু লোক নিজেকে বিরাট বড় দেশ প্রেমিক হিসেবে পরিচয় দেয় কিন্তু আজো কোন দেশ প্রেমিক দেশ কে ভালোবেসে এই অন্যায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহিতার মামলা করেছেন বলে জানিনা।
মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী প্রতিটি সরকার পাহাড়ে উপজাতিদের ষড়যন্ত্র সম্পর্কে অবহিত ছিল।সংবিধানে পাহাড়ে বসবাস কারীদের উপজাতি বলা হয়েছে। দুঃখজনক ভাবে “প্রথম আলো” পত্রিকা এদেরকে আদিবাসী নামে জাতির কাছে নতুন করে পরিচয় করিয়ে দিয়েছে। নিজেদের মতের সাথে মিল রেখে নতুন একটি বুদ্ধিজীবী সমাজ গড়ে তুলেছে। এরাও এখন প্রথম আলো স্টাইল এ উপজাতিদের আদিবাসী সম্বোধন করছে।সন্তু কে নিয়ে এদের প্রায়ই বিভিন্ন সভা সেমিনারে দেখা যায়। ৭১ পরবর্তী সব সরকার পাহাড়ি অঞ্চল গুলো কে সামরিক দিক থেকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনা করে রাষ্ট্রীয় কৌশলের অংশ হিসেবে পরিত্যাক্ত জমি বাঙ্গালিদের বরাদ্দ দিয়েছিল। বংশ পরম্পরায় তারা সেখানে বসবাস করছে। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর শান্তি চুক্তি বাস্তবায়নের নামে সেখান থেকে সেনা ক্যাম্প উঠিয়ে নিলে শুরু হয় গুম খুন সন্ত্রাস আর চাঁদাবাজির রাজত্ব।চাঁদাবাজির টাকায় গড়ে তোলা হচ্ছে ভয়ঙ্কর গোলাবারুদ আর অস্ত্রের মজুদ। বিগত কয়েক বছরে তা বেড়ে গিয়ে আজ আমাদের শঙ্কার কারন হয়ে দাঁড়িয়েছে, পার্বত্য জেলা বাংলাদেশের মানচিত্রে থাকবে তো?
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:১০
মিঃ আতিক বলেছেন: আপনার মন্তব্যটি নিয়ে অনেকদিন ভেবেছি, আসলে পার্বত্য চট্টগ্রাম ভূমি কমিশনের কোন দরকার আছে বলে আর মনে হচ্ছেনা। জমি গুলো বরাদ্দ দিয়ে নষ্ট না করে যদি এদের জমির অভাব থাকে তাহলে দেশের অন্য কোন জায়গায় বাবস্থা করা, ভালো হবে দেশের মানুষের মূল স্রোতে এদের নিয়ে আসতে পারলে। মালয়সিয়া পাহাড় কেটে এতো সুন্দার শহর গড়েছে দেখলে মন জুড়িয়ে যায়। পাহাড় কাটতে বলছিনা কিন্তু পরিকল্পিতভাবে অসাধারণ কিছু করার মত জায়গা পার্বত্য জেলা গুলো ছাড়া আর চোখে পরছেনা।
২| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৭:১৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: সন্তু লারমা, তার নিকট আত্নীয় ও কাছের বন্ধুদের ঢাকার উপকন্ঠে নিয়ে আসার দরকার; ওরা পাহাড়ে বাস করার অধিকার হারায়েছে। এই বক্তব্যের সাথে সহমত ।
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:১৭
মিঃ আতিক বলেছেন: এদের কে দেশের অন্য যায়গায় স্থানান্তর এখন সময়ের দাবি।
ধন্যবাদ
৩| ০২ রা মার্চ, ২০১৭ রাত ২:০৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি কি নিজের পোস্টে ফেরত আসেন না?
০২ রা মার্চ, ২০১৭ রাত ২:১৯
মিঃ আতিক বলেছেন: আসি তো
৪| ০৩ রা মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:৫৩
টুনটুনি০৪ বলেছেন: ওরা আদিবাসী হলে আমরা কি তবে প্রবাসি?
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:৩৬
মিঃ আতিক বলেছেন: দেশের যেসব সুশীল নামধারী ব্যাক্তি ও পত্রিকা আদিবাসী লেখে ওদের জিজ্ঞাসা করা উচিৎ।
ধন্যবাদ।
৫| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৭
ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: মন্তব্য গুলা অযতনে পড়ে আছে, তাই আমি আর মন্তব্য দিলাম না।
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:৩৭
মিঃ আতিক বলেছেন: আপনার মত গুণী জনের মতামত পেলে খুশী হতাম।
ধন্যবাদ।
৬| ২৩ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:২০
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: গুরুত্ত্বপূর্ণ পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ।
২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৩৬
মিঃ আতিক বলেছেন: মন্তব্য পেয়ে অনুপ্রাণিত হলাম।
ধন্যবাদ।
৭| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:৪৬
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: ভালো বিষয় তুলে ধরেছেন।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৪:৪৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
সন্তু লারমা, তার নিকট আত্নীয় ও কাছের বন্ধুদের ঢাকার উপকন্ঠে নিয়ে আসার দরকার; ওরা পাহাড়ে বাস করার অধিকার হারায়েছে।