![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
খুব পরিচিত কবিতার বহু অপ ব্যবহার দেখেছি, নজরুলের বিখ্যাত চরন যুগল " বিশ্ব যখন এগিয়ে চলে আমরা তখন বসে, বিবি তালাকের ফতোয়া খুজি ফিকহা ও হাদীস চষে"। এদেশের বহু জ্ঞান পাপী ধর্মপ্রাণ মানুষকে জব্দ করার মোক্ষম হাতিয়ার হিসেবে বেছে নিয়েছে এই চরন দুটিকে। নজরুল নাম শুনে কি হিন্দু কি মুসলমান সবাই কাত। কিন্তু কোন প্রেক্ষাপটে নজরুল এমটা বলেছিলেন তার ব্যক্ষা হয়েছে খুব কম। এধরনের ভুল ব্যক্ষায় কিছু লাইনকে উপজীব্য করে ধর্মকে বানানো হয়েছে পুরনো সেকেলে অপ্রয়োজনিয় এক বিষয়। কিন্তু সরাসরি অপ্রয়োজনিয় বললেতো কেউ তা মেনে নেবে না তাই নতুন মলাটে পঁচা গোবর নাম তাঁর অসাম্প্রদায়িকতা। যে অসাম্প্রদায়িকতার বিষবাস্প আজ শিশুর কোমল মস্তিষ্কে প্রবেশ করানো হচ্ছে পাঠ্যবইয়ের মাধ্যম দিয়ে, বাদ যাচ্ছেনা আবাল বৃদ্ধ বনিতা। অথচ প্রাচীন কাল থেকে এদেশের মানুষ ছিল ধর্মপ্রাণ এখানে একজন হিন্দু খাঁটী হিন্দু হলে মুসলমানের কিছু এসে যায় না, একজন মুসলমান খাঁটী মুসলিম হলে হিন্দুদের কিছু এসে যায়না, কিন্তু বোঝা উচিত মুসলমানের নাম নিয়ে কপালে টিপ/সিঁদুর লাগিয়ে হিন্দুত্বকে ধারন করে পরোক্ষ হিন্দুত্ব প্রচার করে মুখে অসাম্প্রদায়িকতার কথা বললে মুসলমানদের অন্তরে দুঃখ লাগে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার মলাটে এদেশে যারা অসাম্প্রদায়িকতা আমদানি বিপননের মহাজন তাদের অতীত ঘাটলে পিঠের চামড়া বাচাতে কে কি করেছে, এখনো করছে তার অনেক কিছু বেরিয়ে আসবে।
২| ২৯ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:২৩
মোঃ আল মামুন শাহ্ বলেছেন: ঠিক বলেছেন ভাই।
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:০৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
মানুষ পেটের ভাত যোগাতে শ্রমিক মৌমাছির মত হয়রাণ, কোথায় কিসের কবিতা? মানুষ স্বাক্ষর করতে জানে না, নজরুল ইসলামের কবিতা কে পড়ে?